avertisements 2
Text

মোঃ শফিকুল আলম

সামরিক স্বৈরশাসনের সমাপ্তি! ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রক্তাক্ত গনতন্ত্রের অনুশীলন শুরু!!

প্রকাশ: ০৮:৫৪ পিএম, ৭ সেপ্টেম্বর,সোমবার,২০২০ | আপডেট: ১০:৫০ এএম, ১৯ ডিসেম্বর,বৃহস্পতিবার,২০২৪

Text

১৯৯১ সালের ২৭ অক্টোবর । যথারীতি মধুর ক্যান্টিনে সকাল ১১টার মধ্যেই উপস্থিত ছিলাম।ছাত্রলীগের একটি গ্রুপ বেশ কয়েকটা মটর সাইকেলযোগে জগন্নাথ হলের দিক থেকে হাকিম চত্বর হয়ে মধুর ক্যান্টিনের সামনে এসে থামলো।প্রত্যেকটি মটর সাইকেলে চালক ব্যতীত কমপক্ষে দু'জন ছিলো এবং ১০ থেকে ১৫টি মটর সাইকেল ছিলো। এই গ্রুপের মধ্যে ছাত্রদলের বেশ কয়েকজন সদ্য ছাত্রলীগে যোগদানকারী ক্যাম্পাসে সর্বাধিক পরিচিত মুখ এরশাদ পতন, সাধারন নির্বাচন এবং বিএনপি সরকার গঠনের পর এই প্রথম উপস্থিত হলো।
ছাত্রদলে তারা নীরু-অভি গ্রুপ হিসেবেপরিচিত ছিলো। কথিত আছে নব্বই এর গনআন্দোলনে নীরু-অভি এরশাদের হয়ে আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতার ওপর আক্রমন করে গনআন্দোলনকে নস্যাৎ করতে চেয়েছিলো। এক পর্যায়ে তারা সাধারন ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে ডা: মিলন হত্যাকারী হিসেবে চিহ্নিত ছিলো। কোন্ প্রক্রিয়ায় তারা সেদিন ছাত্রলীগে যোগদান করেছিলো তা' আমার কাছে আজও অজানা। ক্যাম্পাসে তাদের সবার সাথে এক সময়ের ব্যক্তিগত সম্পর্কের সূত্র ধরে অনেকেই ধরে নিয়ে থাকে এই প্রক্রিয়ায় আমার স্বক্রিয় অংশগ্রহন ছিলো। প্রকৃত সত্য হচ্ছে তাদের join করা পর্যন্ত আমার কাছে কোনো তথ্য ছিলো না বা আমার কোনো সম্পৃক্ততা ছিলো না। ছাত্রলীগের এই গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহন কি প্রক্রিয়ায় হয়ে থাকে সে সম্পর্কে ন্যূনতম ধারনা থাকলে হয়ত এধরনের প্রশ্ন উঠতো না।


যা'হোক মটর সাইকেল থেকে নেমে সবাই আমার দিকে আসলো। আমি আম গাছটির নীচে দাঁড়ানো ছিলাম। যারা দেখলো তারা ভাবতেই পারে আমি যেনো ওদের আসার জন্য অপেক্ষা করছিলাম। আসলে আমি ঐ দিনে ওদের মধুর ক্যান্টিনে আসার কোনো সিদ্ধান্তের কথা জানতামইনা। ওদের দেখেই ছাত্রদলের পুরনো সময় যারা ওদের সাথে শত্রুতা করেছিলো তাদের মধ্যে আতংক ছড়িয়ে যায়।মধুর কেন্টিন এড়িয়ায় মনে হলো ঝড়ো হাওয়া বইতে শুরু করলো। ওরা এসেই একই দলের পুরনো শত্রুদের শক্তি প্রদর্শনে ত্রস্ত হলো। যোগদানকারীদের মধ্যে যারা সেদিন শক্তির মহরায় অংশ নিয়েছিলো বলে মনে পড়ছে তারা হলো: মাসুদুর রহমান মাসুদ (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছে), খানে মির্জা মাসুদ জুয়েল (নিজ এলাকা সাতক্ষীরায় প্রতিপক্ষের হাতে খুন হয়েছিলো), মজ্ঞুরুল আলম লিটু (ছাত্রলীগ এবং পরবর্তীতে আওয়ামী রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত রয়েছে।), নির্মল দাস (DUCSU সদস্য ছিলো), মামুন, শফিক, মাহাফুজ, ফরিদ  আহম্মেদ সেন্টু, আসাদ, মিঠু, শিশির, গুড্ডু প্রমুখ।


পুরনো ছাত্রলীগের মধ্যে মোস্তাক আহম্মেদ সেন্টু, আবীর, ফিরোজ, স্বপন বসু, মিঠু, জাকির, বাপ্পীসহ অনেকে। পরবর্তীতে ছাত্রদলের অনভিপ্রেত অংশের ছাত্রলীগে যোগদানে সৃস্ট ক্ষোভ থেকে গ্রুপিং-এর শিকার হয়ে জাকির এবং বাপ্পী নৃশংসভাবে খুন হয় এবং ফিরোজ গুলিবিদ্ধ হয় এবং বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছে।মধুর ক্যান্টিনে উল্লেখিতদের দেখতে পেয়ে মুহূর্তের মধ্যে ক্যাম্পাসে এবং ছাত্রদলের মধ্যে আতংক ছড়িয়ে পড়লো। ছাত্রদলের সবাই যেন ভূত দেখতে পেলো। ভাগ্যিস ছাত্রদলের সভাপতি জনাব রিজভি আহম্মেদ সেদিন মধুর কেন্টিনে তখনও উপস্থিত ছিলেননা। শারীরিকভাবে মুভমেন্ট করতে তার একটু সমস্যা ছিলো। দৌঁড়াদৌঁড়ি করা তার জন্য স্বাভাবিক ছিলোনা। ছাত্রদলের সাধারন সম্পাদক জনাব ইলিয়াস আলী ঘটনার আকস্মিকতায় ভয় পেয়ে দৌঁড়ে গিয়ে ডাকসু ভবনের একটি টেবিলের নীচে ঢুকলো। ইলিয়াস আলীকে দু’চারটে চড় থাপ্পর দিতে তারা কার্পণ্য করেনি। ছাত্রলীগের সম্মিলিত গ্রুপ স্বল্প সময়ের ব্যবধানে শক্তির মহরাশেষে একটি অংশ জগন্নাথ হলে ফিরে গেলো। অন্য অংশটি জহুরুল হল ছাত্র সংসদের ভিপি টোকন, হিরু, বাবুল তালুকদার, শামীম, তমি, রতন, প্রমুখ ধানমন্ডির দিকে চলে যায়।


ইতোমধ্যে সদ্য ক্ষমতাসীন বিএনপি'র ছাত্রসংগঠন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের মাঝে তাদের নেতা ইলিয়াস আলীর assaulted হওয়ার ব্যাপারটি ছড়িয়ে পড়লো।
বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সভাপতি হাবিবুন্নবী খান সোহেল এবং সাধারন সম্পাদক আলী আক্কাছ নাদিমের নেতৃত্বে মলচত্বরের দিক থেকে Arts building এবং Lecture theatre এর মাঝখানের রাস্তা দিয়ে গুলি করতে করতে মধুর ক্যানটিনের দিকে এগোচ্ছিলো। গুলিবর্ষণের তোপে আমরা হাকিম চত্বরে চলে যেতে বাধ্য হলাম। গুলির শব্দে আমাদের একটি গ্রুপ জগন্নাথ হল থেকে back করে counter দিতে শুরু করলো। অন্য গ্রুপটি অবশ্য জানতেই পারলোনা তখন ক্যাম্পাসে কোন্ প্রলয় কান্ড ঘটে যাচ্ছিলো। ছাত্রলীগের অবশ্য ব্যাপক প্রস্তুতি ছিলো। আগের রাতেই মাত্র রাজা, আমিন (আওয়ামীলীগের সহপ্রচার সম্পাদক এবং স্বপন (ক্যাম্পাস শ্যাডো স্বপন) চট্টগ্রাম থেকে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়ে ফিরেছে।


বৃষ্টির মতো গুলি বিনিময় চলছিলো। ছাত্রদল ক্যাম্পাসের ভেতরে থাকায় এবং long-ranged arms ব্যবহার করায় তারা সুবিধাজনক অবস্থানে ছিলো। ছাত্রদলের shelter ছিলো ডাকসু ভবন, ডাকসু ক্যাফেটেরিয়া, ভাষা ইনস্টিটিউট এবং লাইব্রেরী। অপরপক্ষে, ছাত্রলীগ উন্মুক্ত রাস্তায়। পুরো রাস্তার মাঝে ডাসই ছিলো একমাত্র shelter। সংগত কারনে আমরা এক পর্যায়ে ইয়াজ উদ্দিন স্যারের (পরবর্তীতে রাষ্ট্রপতি এবং প্রয়াত) বাসার সামনে শামসুন্নাহার হলের দিকে যেখানটায় সীমানা দেয়াল বাঁক নিয়েছে সেখানটায় দাঁডিয়ে। ডাসের shelter - এ একমাত্র স্বপন বসু তখনও counter দিচ্ছিলো। যতদুর মনে পড়ে আমি , রাজা এবং আমাদের পার্শ্বে মুন্সীগজ্ঞের বিপ্লব (বঙ্গবন্ধুর বডিগার্ড মহিউদ্দিন সাহেবের ছেলে বর্তমানে মেয়র) আমরা একসাথে দাঁড়ানো ছিলাম। অবস্থা অনেকটা হতাশাব্যজ্ঞক ছিলো। একমাত্র স্বপন ছাড়া বাকীরা refuelling এর জন্য হলে ব্যাক করলো।


এর মধ্যে নাদিম-শামীম, গালিব-লিটনরা লাইব্রেরীর far-right corner থেকে targeted গুলি করছিলো এবং ডাসের সরাসরি পিছনে টিএসসি'র এবং শামসুন্নাহার হলের মাঝামাঝি রাস্তায় মিজান গুলিবিদ্ধ হলো। ভাগ্যিস মিজানের সাথে থাকা সুখেন্দু বৈদ্য বা অন্যেরা গুলিবিদ্ধ হয়নি। একটি ভ্যান নিয়ে মিজানকে তুলতে যাবো এর মধ্যে দেখলাম স্যারের বাসার দেয়ালে পর পর দু'টি গুলি এসে লাগলো। রাজা বললো, " গুলি কোথায় গেলো ? তোর গায়ে লাগেনিতো ?" এর মধ্যে আরেকটি গুলি আমার ডান হাত ছুঁয়ে গেলো যেটি আমি টের পেলাম। রাজা এবার চিৎকার করে বললো ,"তোর পায়ে গুলি লেগেছে।" আমি তাকিয়ে দেখলাম আমার পা' দিয়ে ফিনকি দিয়ে রক্ত বেরোচ্ছে । এর মধ্যে শুনলাম বিপ্লবের গুলি লেগেছে। আমাকে আফজাল হোসেন (সূর্যসেন হলসংসদের সাবেক ভিপি এবং আওয়ামীলীগের তথ্য ও গবেষনা সম্পাদক এবং ছাত্রলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক ইসাহাক আলী খান পান্নাসহ কয়েকজন একটি ভ্যানে তুলে জগন্নাথ হলের ভেতর দিয়ে ঢাকা মেডিকেলের ইমারজেন্সীতে নিয়ে গেলো। আমি ভ্যানের মধ্যে হাসছিলাম যেন কিছুই হয়নি । সবার মনোবল ধরে রাখতে হবেতো! 


পান্না ক্যাম্পাসে ব্যাক করলো। আফজাল হোসেন আমার সংগেই। অসুধ কিনতে হবে বলে ডাক্তার আফজাল হোসেনকে প্রেসক্রিপশন ধরিয়ে দিলেন। কিন্তু আমরা প্রায়শই সবাই কপর্দক শূন্য থাকতাম। আফজাল হোসেন তার হাতের সম্বল ঘড়িটি বন্ধক রেখে অসুধ নিয়ে আসলো। এটার নাম ছিলো ছাত্রলীগ। আমরা সবাই দল এবং নেত্রীর জন্য নিবেদিতপ্রাণ ছিলাম। আজ পর্যন্ত আফজাল হোসেন ভুলেও ঐ অর্থ আমার কাছে চায়নি।দু'য়েক ঘন্টা পর পান্না গিয়ে খবর দিলো গুলিবিদ্ধ মিজানের (মিজানের একটি ভাস্কর্য টিএসসি'র সড়ক দ্বীপে রয়েছে ।)  অবস্থা সংকটাপন্ন। মিজান ৭২ ঘন্টা অতিক্রম না করেই না ফেরার দেশে চলে গিয়েছিলো।ছাত্রদলের বিখ্যাত ক্যাডারদ্বয় গালিব-লিটন killed সাথে ১/২ জন টোকাইও killed হয়েছে! গনতন্ত্রের হৃদয় ছিন্ন ভিন্ন হয়ে রক্তধারা বইতে শুরু করলো। নিরন্তর বহমান রয়ে গেলো। মেধাবী ছাত্র আবরারদের রক্তে প্রতিদিন স্রোতধারায় মিলিত হয়ে গনতন্ত্রের নদীতে রক্তস্রোত অব্যাহত রাখছে।


পরে জানতে পারলাম ছাত্রদল অতিরিক্ত fuel খরচ করে প্রায় শূন্য ছিলো। পক্ষান্তরে ছাত্রলীগ refuelled হয়ে পূনরায় রোকেয়া হলের ভেতর থেকে আক্রমনে গেলে ছাত্রদল আর ধোপে টেকেনি। প্রয়াত দুই সেন্টুর (কালা এবং সাদা সেন্টু হিসেবে সমধিক পরিচিত ছিলো) আক্রমনে ছাত্রদলের দুই শীর্ষ ক্যাডার গালিব এবং লিটন ভাষা ইনস্টিটিউটের সামনে প্রাণ দিয়েছিলো।সন্ধ্যার দিকে দেখলাম আবুল কাসেম মন্টু ভাই, কে এম সহিদ উল্লা ভাই, মোজাহিদুর রহমান হেলো ভাই, কাজল ভাই এবং তেজগাঁর শামসুল আরেফিন শ্যামল ভাই উপস্থিত হলেন। মেডিকেলে থাকা আমার জন্য নিরাপদ নয়। ডা: জালাল ভাই'র সাথে কথা বলে মালিবাগ ভূঁইয়া ক্লিনিকে নিয়ে যাওয়া হলো। সকালে আঁধার না কাটতেই ডা: বদিউজ্জামান ভূঁইয়া (আওয়ামীলীগের সাবেক স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক এবং ক্লিনিকের মালিক) ডাবলু ভাই এসে বললেন,  " বিবিসি'র খবরে তোমার নাম শুনতে পেয়ে সরাসরি সিলেট থেকে চলে এলাম।জানতাম তোমাকে এখানে আনা হবে।কিছুক্ষণের মধ্যেই এই ক্লিনিক রেইড হবে। মন্টুরা গাড়ী নিয়ে আসছে এখনই তোমাকে পালাতে হবে।"


আমাকে ধানমন্ডিতে আমার পরিচিত একটি বাসায় নিয়ে যাওয়া হয়। নিরাপত্তার জন্য বেশ কিছুদিন সেখানে থেকে privately ডা: সরোয়ার (এখন একজন অধ্যাপক) প্রথম দিকে বাসায় এসে dressing করে দিয়ে যেতো এবং পরবর্তী কিছুদিন শেঁওরাপাড়ায় ওর ক্লিনিকে গিয়ে dressing করিয়ে নিতাম।মাসাধিককাল সময় লেগেছিলো দু'টি গুলিতে আঘাতপ্রাপ্ত ডান পা'টি ভালো হতে।অনেকদিন আগের কথা। ডায়েরী লেখা হয়নি। তথ্যগত ভুল সংশোধন প্রশংসনীয় হবে।

বিষয়:
avertisements 2
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির  মৃত্যু
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2