avertisements 2
Text

রাশেদুল ইসলাম

(শেষাংশ)

কাঠগড়ায় আমলাতন্ত্র

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ১৯ জুলাই,সোমবার,২০২১ | আপডেট: ১০:১০ পিএম, ৮ মার্চ,শনিবার,২০২৫

Text

বলছিলাম করোনা মহামারী প্রতিরোধে  মাননীয় সংসদ সদস্য ও মন্ত্রণালয়ের সচিবগণকে দায়িত্ব প্রদান বিষয়ে । বাংলাদেশে প্রথম করোনারোগী সনাক্ত হয় ৮ মার্চ, ২০২০ । এই সংক্রমণ শুরুর আগেই ১ মার্চ, ২০২০ তারিখে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ থেকে জারিকৃত প্রজ্ঞাপনে দেশের সকল মাননীয় সংসদ সদস্যগণকে স্ব স্ব  জেলার জেলা  করোনা প্রতিরোধ কমিটির উপদেষ্টা করা হয় । পরবর্তীতে  প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের  ২০ এপ্রিল ২০২০ তারিখের একটি প্রজ্ঞাপনে  জেলা পর্যায়ে করোনা  প্রতিরোধ ও ত্রান কার্যক্রম সমন্বয়ের জন্য  সচিবগণকে দায়িত্ব প্রদান করা হয় । চাঁপাইনবাবগঞ্জ ১ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য ডাঃ সমিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল তাঁর নির্বাচনী এলাকায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক  প্রদত্ত ক্ষমতাবলেই   স্থানীয় প্রশাসনসহ সর্বস্তরের জনগণকে সংঘবদ্ধ করে,   করোনাভাইরাসের নতুন ডেলটা ভেরাইটির সংক্রমণের হার উল্লেখযোগ্য মাত্রায়  কমিয়ে আনতে সক্ষম হয়েছেন ।
মহান জাতীয় সংসদ থেকে ক্ষমতাপ্রাপ্ত হয়েই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তাঁর সরকারের  কার্যক্রম পরিচালনা করেন । সংবিধানের আলোকে সরকার পরিচালনায় তাঁর যেকোন সিদ্ধান্ত কনক্লুসিভ সিদ্ধান্ত হিসেবে গণ্য । ফলে করোনা মহামারী প্রতিরোধ ও অন্যান্য বিষয়ে মাননীয় সংসদ সদস্য ও সচিবগণকে দায়িত্ব প্রদানে  আইনগত  কোন ব্যত্যয় হয় নি । তাহলে এসব বিষয়ে প্রশ্ন কেন ? 
বিভিন্ন প্রচার মাধ্যম থেকে জানা যায়, গত ১৪ আষাঢ় ১৪২৮/ ২৮ জুন, ২০২১ তারিখে মহান জাতীয় সংসদে অনুষ্ঠিত অধিবেশনে কয়েকজন সম্মানিত সংসদ সদস্য দেশ আমলা নির্ভর হয়ে চলছে বলে উল্লেখ করেন । করোনা মোকাবেলায় জেলার সাস্থ্যসেবা ও সরকারি কার্যক্রমে সচিবদের দায়িত্ব প্রদানের মাধ্যমে মাননীয় সংসদ সদস্যদের ক্ষমতা খর্ব করে তাঁদের গুরুত্বহীন করা হয়েছে বলে তাঁরা উক্ত অধিবেশনে অভিমত ব্যক্ত করেন তাঁরা । 
মাননীয় সংসদ সদস্যগন মহান জাতীয় সংসদে যে কোন বিষয়ে আলোচনা করতে পারেন । এটা তাঁদের এখতিয়ারাধীন । কিন্তু আমার আশংকা ভিন্ন । আমাদের সমাজের অনেক সুযোগসন্ধানী মানুষ এ ধরণের সুউচ্চ পর্যায়ের আলোচনাকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করে ফায়দা লুটতে চান । একটা উদাহরণ দিয়ে বিষয়টি পরিস্কার করা যেতে পারে । 
১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের আগে এ রকম একটি সুউচ্চ পর্যায়ে আলোচনা হয় যে, সনাতন হিন্দুধর্ম  এবং ইসলাম ধর্মাবলম্বী  মানুষের  সংখ্যাধিক্যের ভিত্তিতে ভারত দুটি দেশে বিভক্ত হবে । হিন্দুদের জন্য ভারত (হিন্দুস্থান) এবং মুসলমানদের জন্য পাকিস্তান । সেই  আলোচনায় কখনো বলা হয়নি যে, হিন্দুদের দেশে মুসলমান এবং  মুসলমানের দেশে হিন্দু বাস করতে  পারবে না । বলা যে হয়নি তার বড় প্রমাণ ১১ আগস্ট, ১৯৪৭ তারিখে  করাচীর ন্যাশনাল এসেম্বলিতে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর ভাষণ । সেই ভাষনে তিনি বলেন, ‘তোমরা এখন স্বাধীন ।  তোমরা এখন ইচ্ছেমত প্রার্থনার জন্য মন্দির, মসজিদ বা পাকিস্তান রাষ্ট্রের যে কোন উপাসনালয়ে যেতে পার’ (Wolpert, pp 337-339) । 
কিন্তু, দেশবিভাগ নিয়ে সেকালের সুযোগসন্ধানী মানুষেরা  কি প্রচার করে  ? 
এবং তার ফলাফল কি ছিল ?
এটা অনেকেরই জানা যে, ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের আগে রাজধানী কোলকাতার  মোট সম্পত্তির একটি বড় অংশের মালিক ছিলেন মুসলমান । আবার পূর্ব বাংলার জমিদারদের একটি বড় অংশ ছিলেন হিন্দু । মূলত ধনী মুসলমান এবং ধনী হিন্দুদের সম্পদ লুটপাটের জন্যই সে সময় দুই বাংলার সুযোগ সন্ধানী মানুষেরা প্রচার করে মুসলিম রাষ্ট্রে শুধু মুসলমান এবং হিন্দু রাষ্ট্রে শুধু হিন্দু  থাকবে । শুরু হয় হিন্দু- মুসলমান রক্তক্ষয়ী দাঙ্গা । সে সময় হিন্দু মুসলমান কাটাকাটির যে রক্তগঙ্গা বয়ে যায়, তার জের  এত বছর পর এখনও  কাটেনি । 
মহান জাতীয় সংসদ সাধারণ মানুষের কাছে অনেক বড় বিষয় । সংসদের যে কোন আলোচনা ও পর্যালোচনা তাঁরা অনেক গুরুত্বের সাথে দেখেন । তবে,অনেক সুযোগ সন্ধানী মানুষ এ ধরণের আলোচনা থেকে খোরাক নিয়ে দেশে এক ধরণের অরাজকতা সৃষ্টির চেষ্টা করেন ।  যেমন,  এখনকার আলোচনার বিষয়  দেশের উন্নয়নের ক্ষেত্রে  আমলাতন্ত্রই যত  নষ্টের মূল ।   কিন্তু, বাস্তবতা  কি তাই ? 
আমরা জানি আমলাতন্ত্র একটি শাসনপদ্ধতি,  যেখানে স্থায়ী কর্মকর্তারা জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিগণের প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে দায়িত্ব বিভাজনের মাধ্যমে সরকারের সকল কার্যক্রম সম্পাদন  করে থাকেন ।
এখানে প্রশ্ন হতে পারে,সরকারি  কর্মকর্তাগণ  স্থায়ী কেন ? 
কর্মকর্তাগণ কেন জনপ্রতিনিধিগণের ন্যায় একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নিয়োগপ্রাপ্ত নন ? 
একটা বৈদেশিক  সম্পর্ক বিষয়ক কার্যক্রমের  উদাহরণ এখানে দেওয়া যেতে পারে । আজই যদি দুটি দেশের মধ্যে একটি স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা শুরু হয়,  তা হয়ত চূড়ান্ত হবে ৫ বছর পরে । জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকারের একটা নির্দিষ্ট মেয়াদ আছে । পাঁচ বছর পরে একই সরকার ক্ষমতায় নাও থাকতে পারেন । তাহলে আজকের এই তথ্য কে সংরক্ষন করবে ? সংগত কারণেই একটি রাষ্ট্রের সরকার পরিচালনার জন্য একটি স্থায়ী কাঠামো লাগে, যার নাম আমলাতন্ত্র। একই রুপ নাও  হতে পারে; কিন্তু পৃথিবীতে  এমন কোন রাষ্ট্র আছে কি, যেখানে কোন আমলাতন্ত্র নেই?  গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় এই আমলাতন্ত্র পরিচালনা করেন জনগণের ভোটে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিগণ । নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিগনের প্রধান সরকার প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। যেমন,  আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী । তিনি মন্ত্রিসভা গঠন করে তাঁর সরকার পরিচালনা করছেন  ।  সরকারের স্থায়ী কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োজিত সচিবগণ সরকারকে  সার্বিক সহায়তা দিয়ে থাকেন । এখানে সচিবগণ সরকারের  কোন প্রতিপক্ষ নয়;  সরকারি কর্ম সম্পাদনের হাতিয়ার ।  সচিবগণ দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে কোন ধরণের  অনিয়ম করলে, তাঁদের  বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের পর্যাপ্ত সুযোগ রয়েছে । 
আমাদের দেশ ব্রিটিশ সাম্রাজ্যভুক্ত ছিল । এশিয়ায়  এ ধরণের  পূর্বের ব্রিটিশ সাম্রাজ্যভুক্ত  একটি দেশ সিংগাপুর । দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর স্বাধীনতা প্রাপ্ত দেশ সিংগাপুর,  তার দেশের অভূতপূর্ব উন্নতি করে গোটা বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দেয় । যার ম্যাজিক স্পর্শে সিঙ্গাপুরের খোলনলচে বদলে যায়, তাঁর নাম লি কুয়ান ইউ । সিঙ্গাপুরের প্রতিষ্ঠাতা লি কুয়ান ইউকে তাঁর দেশের উন্নতির  মূল কারণ জানতে চাওয়া হলে,   তিনি বলেন-  
‘The single decisive factor that made for Singapore’s success was the ability of its Ministers and the high quality of the Civil Servants who supported them’. 
তারমানে সিঙ্গাপুরের উন্নয়নের মূলে কাজ করেছে তাঁর মন্ত্রীদের সক্ষমতা এবং এ কাজে  সুদক্ষ সরকারী  কর্মকর্তাগণের সক্রিয় সহযোগিতা । 
বর্তমানে আমাদের দেশে করোনায় মৃত্যুসংখ্যা ক্রমবর্ধমান । গতকাল ছিল ১৬৩ । আজ এই সংখ্যা ২০১ । ২০২০ সালের মার্চ মাসে করোনা মহামারীর শুরু থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিজে এই অশুভ সংক্রমণের হাত থেকে দেশ ও দেশের জনগণকে রক্ষার জন্য নিরলস পরিশ্রম করছেন । দেশের এই অতি দুঃসময়ে আমলাতন্ত্রকে কাঠগড়ায় না তুলে, আমরা সকলে আমাদের নিজেদের বিবেককে কাঠগড়ায় তুলি । নিজেকে জিজ্ঞাসা করি দেশের এই দুঃসময়ে, দেশের মানুষের এই চরম দুঃসময়ে আমি কি আমার নিজের  দায়িত্ব যথাযথভাবে  পালন করছি ? 
আমরা  আমাদের  সম্মিলিত চেষ্টা দিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর চেষ্টাকে সার্থক করতে পারি; 
করোনা মহামারি মোকাবেলা করে স্বাভাবিক জীবন ফিরে পেতে পারি আমরা ।
শুভ কামনা সকলের জন্য ।
৭ জুলাই, ২০২১ । ইস্কাটন, ঢাকা । 
 

বিষয়:
avertisements 2
‘মানসিক ভারসাম্যহীন’ বেশে নারীবিদ্বেষী কাণ্ড, যুবক আটক
‘মানসিক ভারসাম্যহীন’ বেশে নারীবিদ্বেষী কাণ্ড, যুবক আটক
পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূতকে বিমানবন্দর থেকেই  ফেরত পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র
পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূতকে বিমানবন্দর থেকেই ফেরত পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র
শামির মায়ের পা ছুঁয়ে শ্রদ্ধা, প্রশংসায় ভাসছেন বিরাট কোহলি
শামির মায়ের পা ছুঁয়ে শ্রদ্ধা, প্রশংসায় ভাসছেন বিরাট কোহলি
সাবেক এমপির বাড়ি দখল করা সেই নারী সমন্বয়ক গ্রেপ্তার
সাবেক এমপির বাড়ি দখল করা সেই নারী সমন্বয়ক গ্রেপ্তার
হুমকি দিয়ে ইরানকে আলোচনার টেবিলে আনা যাবে না
হুমকি দিয়ে ইরানকে আলোচনার টেবিলে আনা যাবে না
নিজ বাড়িতেই পুলিশ ট্রেনিং সেন্টার, ঘুষের মাধ্যমে নিয়োগ
নিজ বাড়িতেই পুলিশ ট্রেনিং সেন্টার, ঘুষের মাধ্যমে নিয়োগ
রিজার্ভ বেড়ে এখন ২১.৪০ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ বেড়ে এখন ২১.৪০ বিলিয়ন ডলার
ধর্ষণ-নিপীড়নের বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠেছে সারাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো
ধর্ষণ-নিপীড়নের বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠেছে সারাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো
ধর্ষণের বিচার বিশেষ ট্রাইবুনাল গঠনের আহ্বান আজহারীর
ধর্ষণের বিচার বিশেষ ট্রাইবুনাল গঠনের আহ্বান আজহারীর
মাগুরায় শিশু ধর্ষণ: ১৮০ দিনের মধ্যে বিচার শেষ করার নির্দেশ হাইকোর্টের
মাগুরায় শিশু ধর্ষণ: ১৮০ দিনের মধ্যে বিচার শেষ করার নির্দেশ হাইকোর্টের
আমি গণতন্ত্র দিয়েছি
আমি গণতন্ত্র দিয়েছি
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে সম্মুখ সারিতে ছিল নারী : ড. ইউনূস
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে সম্মুখ সারিতে ছিল নারী : ড. ইউনূস
বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন ভারত
বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন ভারত
আ. লীগ নেতা ‘ব্যাটারি বাবু’ ভবনে ঢুকে হাওয়া!
আ. লীগ নেতা ‘ব্যাটারি বাবু’ ভবনে ঢুকে হাওয়া!
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে চাঁদাবাজি-ভাঙচুর,যৌথ বাহিনীর হাতে সমন্বয়কসহ গ্রেফতার ১৪
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে চাঁদাবাজি-ভাঙচুর,যৌথ বাহিনীর হাতে সমন্বয়কসহ গ্রেফতার ১৪
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2