avertisements 2
Text

মোঃ শফিকুল আলম

মৌলবাদ ও সমাজতন্ত্র বনাম পুঁজিবাদ ও গনতন্ত্র - আমি যেভাবে দেখি

প্রকাশ: ০৮:২৫ পিএম, ১৫ সেপ্টেম্বর,মঙ্গলবার,২০২০ | আপডেট: ০৮:৩১ পিএম, ২১ ডিসেম্বর,শনিবার,২০২৪

Text

কোনো একটি তন্ত্র সমাজে যখন  abandoned হয় বা অধিকাংশের জন্য আর কোনো কল্যাণ বহন করেনা তখনও ক্ষুদ্র একটি অংশ respective তত্বের মূল concept থেকে সরে আসতে চায়না। সেই তত্বটি still যারা আঁকরে ধরে থাকেন তাদেরকে আমরা তত্বের মূল ধারক বলে মৌলবাদী , conservative , fundamentalist ইত্যাদি ইত্যাদি বলে থাকি।এই মৌলবাদীচক্র ধর্মের ক্ষেত্রে এবং সমাজতান্ত্রিক মতবাদের ক্ষেত্রে একই চরিত্র বহন করে। উভয় ক্ষেত্রে পশ্চাদপদতা এবং উগ্রবাদ নিয়ামক ভূমিকা পালন করে। মানবিকতাও তখন তাদের কাছে মূল্যহীন হয়ে যায়। 


সমাজের এই ক্ষুদ্রাংশ অধিকাংশ ক্ষেত্রে সমাজের বৃহদাংশের ওপর তাদের মতামত চাপিয়ে দেয়ার জন্য বল প্রয়োগের পক্ষে জোড়ালো যুক্তি উপস্থাপন করে থাকে।ধর্মীয় মৌলবাদীদের আমরা দেখেছি বা দেখছি একই ধর্মের যারা কুসংস্কারে বিশ্বাস করেন না বা অন্য ধর্মে বিশ্বাসী তাদের বিশ্বাস পরিবর্তনে বল প্রয়োগের পক্ষে। ধর্ম থেকে তারা মানবতাকে বাদ দেয়ার পক্ষে বা তারা ধর্মকে বরং মানবতার সাথে সাংঘর্ষিক করে ফেলে। মানবতাকে বাদ দিয়ে সেই মানুষের জন্য ধর্ম কতটা গ্রহনযোগ্য হতে পারে? বা ধর্ম মানবতা বিবর্জিত হলে মানব সমাজ কি আদি রূপে বর্তমান থাকবেনা? এরা ধর্মকে সর্ব যুগের উপযোগী বলছেন; কিন্তু ইন্টারপ্রেটেশন এবং এপ্লিকেশন পুরোটাই মানবিকতার বিপক্ষে, আধুনিকতার বিপক্ষে।


সমাজতান্ত্রিক মৌলবাদের সাথে ধর্মীয় মৌলবাদের basic কোনো পার্থক্য নাই। স্বশস্ত্র বিপ্লব সমাজতান্ত্রিক ধারনায় উগ্রবাদের একটি প্রকৃষ্ট উদাহরণ। সমাজ পরিবর্তনে ব্যক্তির কোনো মতামত গ্রহনযোগ্য নয়। রাষ্ট্রের মতামতই জনগনের মতামত। রাষ্ট্র পরিচালনায় সমাজের সকল মানুষের অংশগ্রহন তারা মানেনা। অর্থাৎ প্রতিনিধিত্বমূলক সরকার। সাধারন মানুষ তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করে নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত তাদের পক্ষে কথা বলার জন্য, আইন প্রনয়নের জন্য প্রতিনিধি নির্বাচন করবেন এ ধারনায় যেমন মৌলবাদী ধার্মিকরা পছন্দ করেননা তেমন মৌলবাদী সমাজতন্ত্রীরাও পছন্দ করেনা। তাদের মতে সাধারন মানুষ সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহন করতে পারেননা। দুই গ্রুপই সাধারন মানুষকে অবমূল্যায়ন করে থাকে।


জনগন সে মতের সাথে ঐক্যমত পোষন করে কি-না রাষ্ট্রের তা' জানার দরকার নাই। মানবাধিকার এখানে মূল্যহীন। সম্পত্তিতে ব্যক্তির মালিকানা থাকবেনা। সব মানুষ রাষ্ট্রের জন্য কাজ করবে। সব মানুষ সমান এবং সমান হারে payment পাবে। সাম্যের সমাজ তৈরী হবে। সমাজে কোনো ধনী-গরীব থাকবেনা। শ্রেনীহীন সমাজ তৈরী হবে। এ সবইসমাজতান্ত্রিক মতবাদ। যেখানে ব্যক্তির ভিন্ন সত্বাকে একেবারেই বিবেচনায় নেয়া হয়নি। ব্যক্তির সত্বাকে অস্বীকার করে যে ব্যক্তির উৎকর্ষ সাধন হয়না তা’ সমাজতন্ত্রীগন কনসিডারেশনে নেননি। যোগ্য ব্যক্তি যে তার কাজের স্বীকৃতি না পেলে আর creative হতে উৎসাহিত হবেনা তা’ একেবারেই বিবেচনায় নেয়া হয়নি। অর্থাৎ একজন ব্যক্তি হয়তো ঘন্টায় ১০টি শার্ট উৎপাদন করতে সক্ষম যখন অন্যজন একই সময়ে ৫টি শার্ট উৎপাদন করতে সক্ষম। দু’জনকে যদি সমান পারিশ্রমিক দেয়া হয় তা’হলে প্রথম ব্যক্তি কি আর ঘন্টায় ১০টি শার্ট উৎপাদন করবে? করবেনা। Ultimately দেশের মোট উৎপাদন কমে যাবে। রাষ্ট্রের মোট উৎপাদন, মোট আয় কমে গেলে দেশের কল্যাণ কিভাবে নিশ্চিত করবে?সমাজতান্ত্রিক সমাজে কিছুটা শ্রেনীভেদ থাকলেও সাম্যবাদ পর্যায়ে হবে শ্রেনীহীন সমাজ যেনো যথাযথভাবে ধর্ম পালনকারীদের বেহেস্তবাসী হওয়ার মতো।


যাদের মধ্যে সামান্যতম চিন্তা কাজ করে তারা কি উপরোক্ত মতের সাথে একমত হবেন ? পৃথিবীতে একটি মানুষের সাথে আরেকটি মানুষের কোনো মিল নেই (Everyone is unique )। প্রত্যেকের একটি আলাদা স্বত্বা রয়েছে ( Everyone has got a separate entity)। প্রত্যেকের বোঝার ( Level of understanding ) ক্ষমতা ভিন্ন। প্রত্যেকের সক্ষমতা ( Ability ) ভিন্ন।একজন দক্ষ ( Efficient ) মানুষের সাথে একজন অদক্ষ মানুষকে সমান করা যায়না। তাতে মোট অভ্যন্তরীন উৎপাদনের (GDP -Gross Domestic Production) হার কমতে থাকবে। চাহিদানুযায়ী বাজারে পন্যের যোগান থাকবেনা। ব্যক্তি তার সক্ষমতা (ability) বৃদ্ধিতে , সৃস্টিশীল ( creative) হতে , কিংবা innovative হতে কোনো প্রনোদনা (motivation ) পাবেনা।সমাজতান্ত্রিক মতবাদ তাই মুখ থুবরে পড়লো। গনতন্ত্র এবং transparency'র অবর্তমানে Communist Party কর্তা ব্যক্তিগন corrupt হলেন। মানবাধিকার এই সমাজ ব্যবস্থায় পুরোপুরি লংঘিত হয়েছে বা হচ্ছে। যেমনটি হয়ে থাকে ধর্মাশ্রিত সমাজ ব্যবস্থায়ও।


বাংলাদেশে ধর্মীয় মৌলবাদ এবং বামমৌলবাদের চরিত্র এক। উগ্র ধর্মান্ধতা যেমন উন্নয়নে বাঁধার সৃস্টি করে; বাম মৌলবাদ একই ভাবে প্রগতির নামে বরং প্রগতির পথে বাঁধ্ সাধে। তবে ইদানিং বাম দলগুলো বরং গনতন্ত্রের দিকে হাঁটছে। তারা আর আগের মতো সমাজতন্ত্রিক ধারনায় নেই। তারা বরং সমাজ কল্যাণের কথা, গনতন্ত্রের কথা বেশী বেশী বলছেন।এবার গনতন্ত্র ও পুঁজিবাদ নিয়ে একটু আলোকপাত করা যাক। এই মতবাদটি সর্বশেষ চলমান জনকল্যাণমুখী একটি মতবাদ। সরকার হবে জনগনের , জনগনের কর্তৃক নির্বাচিত এবং জনগনের জন্য। সরকারের কোনো মতামত নাই। জনগনের মতামতই চুড়ান্ত। প্রত্যেক মানুষ যেহেতু একক এবং ভিন্ন ভিন্ন স্বত্বার অধিকারী ; সুতরাং অধিকাংশের মতামত যেই বিন্দুতে মিলিত হবে সেখানে সিদ্ধান্ত গৃহীত হবে। সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে সবাইকে একসংগে কাজ করতে হবে। সিদ্ধান্ত গ্রহন প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহনকারী সবাই তখন সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে নিজেদের প্রত্যেককে দায়িত্ববান মনে করবেন।


পুঁজিবাদ এই তন্ত্রের মূলমন্ত্র। অর্থনৈতিক উন্নয়নে পুঁজি সৃস্টি করা অর্থনীতির উপাদানসমূহের মধ্যে অন্যতম। এখানে ব্যক্তির মেধা , সৃস্টিশীলতা ,দক্ষতা , সক্ষমতা ইত্যাদিকে এবং সম্পদের ওপর ব্যক্তির মালিকানাকে সর্বোচ্চো গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। ব্যক্তি সম্পত্তির মালিকানা পেলেইতো তা রক্ষণের এবং সম্প্রসারনের জন্য সচেষ্ট হবে।ব্যক্তির অতিরিক্ত সম্পদ পূনর্বিনিয়োগ হয়ে সামষ্টিক অর্থনীতিকে বৃহৎ থেকে বৃহত্তর করবে। প্রবৃদ্ধির (GDP -Gross Domestic Production বা মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদন ) হার বাড়তে থাকবে যার একটি শতকরা হার প্রতিবছর বর্ধিত হারে বাৎসরিক উন্নয়ন কর্মসূচীতে যুক্ত হতে থাকবে।


গনতন্ত্র ও আইনের শাসন , ব্যক্তি ও সমাজের মধ্যে fair competition নিশ্চিত করবে। আইনের শাসন মানবাধিকার নিশ্চিত করবে। বাজার-প্রতিযোগিতা চাহিদানুযায়ী পন্যের উৎপাদন এবং মান নিশ্চিত করবে। চাহিদা এবং যোগানের cross point এ পন্যের price নির্নীত হবে।
সরকার শুধু অবকাঠামো তৈরী করবে এবং ব্যক্তির বিকাশে প্রনোদনা ( motivation ) প্রদান করবে।ব্যবসায়ের সাথে যেহেতু মুনাফা জড়িত সেহেতু সরকার জনগনের সাথে ব্যবসায় করতে পারেনা। সরকারের ব্যবসায় প্রতিস্ঠান থাকা উচিত নয়। সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতির পুরোটা সরকার নিয়ন্ত্রিত বিধায় দুর্দশা এবং জড়াগ্রস্ত।গনতান্ত্রিক সমাজে জনগন যেহেতু ক্ষমতা পরিবর্তনের নিয়ামক শক্তি সেহেতু জনগনের সহায়ক কর্মসূচী গ্রহনে সরকার বাধ্য থাকে। গনতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থায় সরকার , আইনসভা (parliament ) , এবং আদালত যেহেতু তিনটি সার্বভৌম সংস্থা সুতরাং এই ব্যবস্থা পুরোপুরিভাবে checked and balanced।

বিষয়:
avertisements 2
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির  মৃত্যু
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
এস আলম ও তার পরিবারের ১২৫ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ
এস আলম ও তার পরিবারের ১২৫ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ
বাংলাদেশের হয়ে খেলার অনুমতি পেলেন হামজা
বাংলাদেশের হয়ে খেলার অনুমতি পেলেন হামজা
পিলখানায় হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা ও মঈনসহ ৫৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ
পিলখানায় হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা ও মঈনসহ ৫৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ
উপদেষ্টা হাসান আরিফ মারা গেছেন
উপদেষ্টা হাসান আরিফ মারা গেছেন
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2