avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

শিক্ষা জগতের সালতামামি

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ১ অক্টোবর,শনিবার,২০২২ | আপডেট: ০৬:৩৬ এএম, ১৯ ডিসেম্বর,বৃহস্পতিবার,২০২৪

Text

আমাদের সমস্যার কোন ইয়ত্বা নেই। যেদিকে তাকাই - শুধু সমস্যা আর সমস্যা। মা বাচ্চা জন্ম দিবেন। হাজারো সমস্যা। কোন্ গাইনির কাছে যেতে হবে। কোন্ ক্লিনিকে ভর্তি করতে হবে। আজকাল এসব সমস্যা মোকাবিলা করেই মানব সন্তানদের এখন দুনিয়ার মুখ দেখতে হয়। বাচ্চা জন্ম নেয়ার পর তার বেড়ে উঠার অনুসঙ্গ হিসাবে চাহিদার শিশু খাদ্য ও অন্যান্য মৌলিক দ্রব্যাদির বিশুদ্ধতা ও দুষ্প্রাপ্যতা নিয়ে বহুমুখী প্রতিকুলতা আমাদের আছে। শিশুটি বেড়ে উঠার সূচনা লগ্নেই শুরু হয়ে যায় তার সরল পাঠ বা সহজ পাঠের হিসাব নিকাশ। সে এক বিশাল আয়োজন। সামগ্রিকতার বিচারে এটা এখন রাষ্ট্রীয় বিবেচনায় এসে যায়। শহর বন্দর গ্রাম গঞ্জ সবক্ষেত্রেই আজকাল শিশুদের নিয়ে দৌড়ঝাঁপটা বেশীই দেখা যায়। এইতো কিছুদিন আগেও বাচ্চারা ইনফ্যান্ট-ওয়ান-টু-থ্রি করেই তাদের শিশুকালকে গুছিয়ে নিত। আজকাল কেন যেন সরকারী এই রিলিফের লেখাপড়ায় সাধারন নিম্ন মধ্যবিত্ত থেকে শুরু করে তার উপর সরনীর সমাজ কাঠামোয় এই গদবাঁধা শিক্ষাব্যবস্থার প্রতি অরুচি এসে গেছে। আর আসবেই বা না কেন? সরকারী নিয়োগের উচ্চাভিলাষী তরুন যুবারা প্রাথমিকের এই 'ব্জ্র আঁটুনি ফস্কা গেরো' শিক্ষা প্রশাসনের অযোগ্যতা ও গাফিলতির তোড়ে পার্টিজান রাজনীতির ক্যাডার হয়ে মাঠঘাট দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। নিজেরাই তো পড়ালেখায় অষ্টরম্ভা। তারা আবার কি পড়াবেন!


আজকে একজন মাননীয় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক বা এডিসির ফেবু স্টাটাস চোখে পড়লো। দক্ষিন বঙ্গীয় কোন এক প্রত্যন্ত জেলার এডিসি(শিক্ষা) হিসাবে কর্মরত তিনি। নতুন মুখ। যৌবনের পাদপীঠে দাঁড়িয়ে দেশপ্রেমের অতুঙ্গ স্প্রীটে বিসিএস ক্যাডারের কর্মকর্তা হয়েও তিনি কর্মক্ষেত্রের সততা ও নিষ্ঠাকে আবেগের সঙ্গে মিশিয়ে তার হতাশার কথাগুলো ব্যক্ত করেছেন। তিনি  অবশ্য জেলা পরিচালনার সার্বিক দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নন। শুধু সংশ্লিষ্ঠ জেলার শিক্ষা নিয়ে কাজ করেন। এইতো কিছুদিন আগেও জেলা শিক্ষা অফিসাররা জেলা শিক্ষা ব্যবস্থার মূল কর্ণধার ছিলেন। জেলা ভিত্তিক এধরনের ডিসি/এডিসির পদ বোধ হয় আরো হয়েছে ইদানীং।। আর হবেই বা না কেন! দেশের শাসন ব্যবস্থার বারোটা বাজিয়ে যেভাবে ফি বছর শত শত পদোন্নতির কাফেলা তৈরী করা হয় বর্তমানের রাজনৈতিক কালচারের রাষ্ট্র ব্যবস্থায়, তাতে ক'রে ওইসব অফিসারদের পদায়নে  নিয়ন্ত্রকদের হিমশিম খেতে হয়। হয়তো বা শীঘ্রই আমাদের দেখতে হবে ইউনিয়ন বা গ্রাম নিয়ন্ত্রনের জন্য নির্বাহী অফিসার হিসাবে বিসিএসদের সদম্ভ পদচারনা। আর রাজনীতির বিবেচনায় যেভাবে রাষ্ট্র পরিচালনার প্রশাসনিক ধাঁচ তৈরী করা হচ্ছে তাতে ক'রে এসব ছাড়া তো আজকের রাজনীতির উচ্চাকাংখীদের উপায়ও নেই। সুষ্ঠ্যভাবে দেশ পরিচালনায় প্রশাসনের সুষম  বিকাশ, নাকি ক্ষমতার নিরঙ্কুশতার আগাম নিশ্চয়তা - একটি গনতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থায় কোনটা জরুরী তা বোধে আসে না। তাইতো শিশুকাল হতে সৃষ্ট তোতা পাখি বানানো এই এ প্লাস বি প্লাসের শিক্ষা ব্যবস্থায় দেশ আগামী শত বর্ষের ভবিষ্যতে কোন্ তিমিরে অবস্থান করবে - এটা ভাবলেই শিহরিত হতে হয়। এডিসি সাহেব তার জেলার প্রাথমিক পর্যায়ের শিক্ষক বাছাইয়ের সম্মানিত পরীক্ষক হিসাবে ভবিষ্যতের শিক্ষকদের মৌখিক পরীক্ষা নিচ্ছিলেন। তার বিবেচনায় তিনি অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত ভাবে যা বয়ান করেছেন তার সারমর্ম হলো - সবাই উচ্চ শিক্ষিত এবং এ গ্রেড প্রাপ্ত প্রার্থী। কিন্তু তাদের শিক্ষার গুনগত মান নিয়ে তিনি হতাশাগ্রস্ত হয়েছেন। বাচ্চাদের প্রাথমিক শিক্ষার ভার যে শিক্ষকের ঘাড়ে বর্তানো হবে সেই শিক্ষক যদি বাংলা ভাষার ব্যাকরন বা ইংরেজীর sylleble সমন্ধে ধারনা না রাখেন, তবে তার দ্বারা ভবিষ্যতের প্রজন্ম কি শিখবে? তিনি বলছেন, যে শিক্ষক নিজ জেলার ইতিহাস ঐতিহ্য বা তার সামাজিক গঠন সমন্ধে অজ্ঞ সেই শিক্ষক এই প্রত্যন্ত গ্রাম গঞ্জে বাচ্চাদের কি শিখাবেন। যে শিক্ষক প্রাথমিক গনিতের ধারনা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল নন, যিনি বাংলাদেশের ইতিহাস ঐতিহ্য, মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু, একাত্তর সমন্ধে কোন ধারনা রাখেন না তাকে দিয়ে দেশের ভবিষ্যত বিনির্মানের চাবি তুলে দিই কিভাবে! যারা দেশের জাতীয় দিবস, শোক দিবস, ভাষা দিবস বা বিজয় দিবসের খবর জানে না তারা কিভাবে শিশু কিশোরদের শিক্ষক হতে পারেন! এরকম হাজারো প্রশ্ন ওই এডিসি(শিক্ষা) সাহেবের।


আজকাল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আমাদের বর্তমান সমাজ ও রাষ্ট্র কাঠামোর অনেক অজানা তথ্যের ক্ষতগুলিকে সামনে নিয়ে আসে। এতে সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে সমাজপতি ও রাষ্ট্র নায়কদের চলার পথ অনেক ক্ষেত্রেই সুগম হয়ে যায় বলে বিজ্ঞ জনেরা বলে থাকেন। কিন্তু যে ক্ষতের সুত্র ধরে আজকে বাংলাদেশ ভূখন্ডে পড়ালেখা বা শিক্ষা ব্যবস্থার ঘন ঘন পোষ্টমর্টেম করা হচ্ছে কিংবা শিক্ষা ব্যবস্থার বাণিজ্যিকি করনের ধুম পড়ে গেছে - সেক্ষেত্রে এই রাহুর করাল গ্রাস থেকে বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা উঠে দাঁড়াতে পারবে কি না তা সময়ই বলে দেবে। দেশ চলছে চরমতম ডান পন্থার শৈর শাসনের দন্ড হাতে আর শিক্ষা ব্যবস্থার মেনু করা হয়েছে চরমতম বলশেভীয় কমিউনিষ্ট আদলে। কি বৈপরীত্য! এক দেশ এক নেতার আদর্শের শিক্ষিত জাতি গঠনের ভার দেয়া হয়েছে ওইসব পার্টিজান ক্যাডারের শিক্ষাবিদ(!) ও সুদে-ঘুষে আকন্ঠ ডুবে থাকা পারিষদ বর্গের হাতে! যে তোতা পাখির আদল সৃষ্টি করে আজকের শিক্ষা ব্যবস্থার পিএসসি, জেএসসি, এসএসসি, এইচএসসি বা অনার্স- মাস্টার্সের দোকান খোলা হয়েছে তা কি কখনোই শিক্ষা ক্ষেত্রে গুনবাচ্যের প্রসার ঘটাতে পারবে? এমনকি, যে কায়দায় আজকের দিনে এইসব সংখ্যাবাচ্য অব্জেক্টদের নিয়ে প্রশাসক ও পেশাজীবি তৈরীর মহারণ অনুষ্ঠিত হয় তার যথার্থতার যৌক্তিকতা কতটুকু যুক্তিযুক্ত? আজকের দিনে যে আশংকায় একজন বিসিএসের সম্মানিত এডিসি সাহেব দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার করুন অবস্থায় হতাশাগ্রস্ত হয়েছেন, সেই আশংকাটি সার্বজনীনতায় মাপতে গেলে চিত্রটি কোন্ গ্রাফে গিয়ে ঠেকবে তা কি কেউ ভেবেছেন! 


নিজের পেশাজীবি শিক্ষার জোশেই হোক কিংবা কর্মযোগের ভারিক্কির জোরেই হোক, আমাকে বেশ কিছুদিন দেশের সরকারীভাবে পরিচালিত সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের অনার্স পর্যায়ের প্রশ্ন প্রনয়নকারী এবং বহিঃ পরীক্ষক হিসাবে কাজ করতে হয়েছে। প্রসঙ্গটি অপ্রাসঙ্গিক হলেও ছোট্ট একটি অবজারভেশন আছে বলেই হয়তো এর অবতারনা করতে হচ্ছে। লক্ষ্য করতাম, তৃতীয় বর্ষের পর থেকে ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে পড়ালেখার একাগ্রতাটা অনেকাংশে কমে যায়। খোঁজ নিয়ে যেটা জানা গেল সেটা ভয়াবহ এক ব্যধিই বটে। সবাইকে বিসিএস ক্যাডার হতে হবে। ফলে ফাইন্যাল পরীক্ষার পরের বিসিএসটা যাতে ধরা যায় তার প্রস্তুতির জন্য আমাদের সর্বোচ্চ মেধার ছাত্ররা বিসিএস কোচিং এবং তার প্রস্তুতির জন্য গলদঘর্ম হচ্ছে। ফলে তাদের প্রত্যেকের ফাইনাল ইয়ারের থিসিস পেপারের কাজ ও বক্তব্যের ধাঁচ একই ফ্রেমে কাট পেষ্টের একটি সুদৃশ্য বাঁধানো খাতা ছাড়া কিছুই হয় না। এমনকি থিসিসের উপর  চুড়ান্ত ভাইভা পরীক্ষায় যখন তাদের নিজদের তৈরী করা কাজের উপর কোন ব্যাখ্যা তারা দিতে পারেনা তখন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকসহ আমাদের মত বহিঃ পরীক্ষকদেরও আশ্চর্য হতে হয়। পরে জানতে পারি তাদের বিসিএস স্বপ্নচারের কথা। সুতরাং দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের কি পেশাজীবি ডিগ্রী বা সাধারন ডিগ্রী - সর্বক্ষেত্রে চলছে এই বিসিএস ক্যাডার হওয়ার অসুস্থ্য প্রতিযোগিতা। ফলে কোথায় ভাল শিক্ষক পাবেন! কোথায় পাবেন ভাল বিজ্ঞানী, ইঞ্জিনিয়ার প্রযুক্তিবিদ বা একজন ভাল  ডাক্তার, যাদের সুস্থ্য প্রতিযোগিতায় দেশের সুষম উন্নয়নে আমরা শক্ত কোমরে দাঁড়াতে পারবো। স্বপ্নচারী হওয়া দোষের কিছু নয়। কিন্তু যে যোগ্যতা নিয়ে স্বপ্ন পুরনের পাটাতন তৈরী হবে তার আঁতুড় ঘরের শক্ত গাঁথুনির প্রয়োজনীয়তার কথা অস্বীকার করা যাবে কি! 


মুক্তিযুদ্ধ সময়কালীন বা তার পরের কয়েকটি বছর সময়ের একটি ছোট্ট ঘটনা আমার মনে দাগ কেটেছিল। বয়স কম। বুদ্ধিতেও অত পাক ধরে নি। তবে যে আশংকা নিয়ে সেই ভাবনাটা আমার মনে বাসা বেঁধেছিল তার প্রকৃত রূপ পরবর্তী সময়গুলিতে দেখেছি। রাজনীতির দৈনতায় সামাজিক অবক্ষয়ের সে এক বাস্তব চিত্র। মহাকুমা শহরের বেশ নামী দামি কলেজ ছিল সেটি। তবে সরকারী অনুদানের বেসরকারী কলেজ। সত্তর পুর্ববর্তী সময় থেকে সেখানে দু'একটা শিক্ষকের পদ খালি হয়েছিল। কিন্তু কোন অজানা কারনে সেখানে শিক্ষক নিয়োগ করা হয়নি। এমনকি যোগ্য ও আগ্রহী শিক্ষক পাওয়া গেলেও সেসব পদ পুরন করা হয় নি। কিন্তু স্বাধীনতার বছর তিনেকের মাথায় সেখানে সদ্য পাশ করা চিহ্নিত ছাত্র নেতাদের নিয়োগের ব্যবস্থা করা হয়। অর্থাৎ ঐ রাজনীতির ছাত্র নেতাদের পদায়নের জন্যই হয়তো বছর চারেক কলেজটিতে শিক্ষকের পদ খালি রাখা হয়। পরবর্তীতে ওই রাজনীতির ছাত্রনেতা এবং কর্মীরাই সম্ভবতঃ শিক্ষা জগতের স্কুল কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে এভাবে সংস্থাপিত হয়। স্বাধীনতা উত্তর রাজনৈতিক অবক্ষয়ের কালো ছায়া শিক্ষাঙ্গনে যে বিষ বাষ্প ছড়িয়ে দিল সেটার উত্তর কেউ কি খুঁজেছেন? ধারনায় যদি ভুল না হয়ে থাকে, তবে নির্দিধায় বলা যেতে পারে দেশের বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থা আজ এই চোরাগলিতেই ঘুরপাক খাচ্ছে। আজকের দিনে শিক্ষার উন্নয়ন ও সম্প্রসারনে যে সালতামামি চলছে তার হাল হকিকত সত্যিই দুর্ভাগ্যজনক। 

বিষয়:
avertisements 2
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির  মৃত্যু
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2