avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

ইউক্রেনে রাশিয়া আগ্রাসন - কেন?

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ৩০ এপ্রিল,শনিবার,২০২২ | আপডেট: ০৪:৪৬ এএম, ৭ মার্চ,বৃহস্পতিবার,২০২৪

Text

আগ্রাসনই বটে। আর অন্য কোন বিশেষনে ফেলা যাবে কি? একটা স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের উপর অন্য একটি রাষ্ট্রের চড়াও হওয়াকে আর কি বলা যায়। যে অমানবিক এবং ভয়াবহ আগ্রাসন সাম্প্রতিক সময়ে ইউক্রেন নামক রাষ্ট্রটির উপর চালু রয়েছে তা কি একবিংশ শতাব্দীর এই আলো ঝলমলে সভ্য দুনিয়ায় গ্রহনযোগ্য? একদিন নয়, দশ দিনও নয়; গত তিনমাস ধরে একটি শান্ত সভ্য জনপদকে যেভাবে দুমড়ে মুষড়ে ছত্রাখান করা হচ্ছে তাকে ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয় ছাড়া আর কি বলা যেতে পারে। মহা শক্তিধর ছত্রপতি মোড়লটিকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে আর একটি ক্ষয়িষ্ণু মোড়ল জানান দিচ্ছে 'আমিও ছিলাম এক সময়। তাই বলে শেষ হয়ে যাইনি। তোমার মোড়লী তোমার কাছে রাখো। আমার আঙ্গিনায় পা ফেলার চেষ্টা কোরো না'। বাস্তবিক চিত্রে এটা যেন বাঘে-মহিষের লড়াইয়ে নল খাগড়ার পুড়ে মরার দশা।


সত্যিই তো তাই। গত এক শতাব্দী ধরে এই বাম-ডানের মোড়লীপনাতেই তো গোটা দুনিয়া উঠবস করেছে। প্রথম ও দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের পর পৃথিবীতে রাষ্ট্র বিন্যাসের যে মেরুকরন হয় তা মূলতঃ দুটি তাঁবুতে ঠাঁই নেয়। যদিও দুনিয়ার শান্তি শৃংখলা ও স্থিতিশীলতা রক্ষার্থে রাষ্ট্র সংঘ নামক বিশ্ব সংস্থার সৃষ্টি হয় তথাপি এই ভূমন্ডলে ন্যাটো চুক্তি ও ওয়ারশ চুক্তি নামক দুটি প্রচ্ছন্ন সামরিক জোট তৈরী করে দুনিয়াকে দুটি মেরুতে বিভাজিত করা হয়। সেই ন্যাটো ও ওয়ারশ এই দুই জোট বিগত শতাব্দীতে একটি প্রচ্ছন্ন স্নায়ু যুদ্ধের স্নায়বিক চাপে গোটা বিশ্বকে আচ্ছন্ন করে  রেখেছিল। সত্যি কথা বলতে কি, সেদিনের সেই ন্যাটো ও ওয়ারশ চুক্তির দুই মহীরূহ দুইপাশে থাকাতে বিশ্ব পরিস্থিতি একটা check and balance এর মধ্যে অবস্থান করছিল। এক তরফা মোড়লীপনার কোন সুযোগ কেউ নিতে পারতো না। ফলে দুনিয়ার শান্তি ও শৃংখলায় একটা স্থিতি স্থাপক অবস্থান ছিল। 


কিন্তু ডানপন্থি মোড়লীপনা কখনোই বাম ঘরানার খেটে খাওয়া সাধারন আমজনতার অর্জনকে ধর্তব্যের মধ্যে রাখতে চায় না বিধায় তারা সব সময় নিজেদের আধিপত্য বজায় রেখে চলতে চায়। তাদের চাকচিক্য ও অর্জনের বিভিন্ন খাতকে তারা ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে উপস্থাপন করে সাধারন আমজনতার দরিদ্র রাষ্ট্রগুলিকে প্রলুব্ধ করে। এবং এভাবে সামাজিক অশান্তি তৈরী করে তারা রাষ্ট্রে রাষ্ট্রে তাদের উপস্থিতির জানান দেয়। তাদের সেই কর্মধারায় একসময় বাম ভাবধারায় গঠিত  সংযুক্ত সোভিয়েত ইউনিয়নসহ তার ঘরানার রাষ্ট্র সমন্বয়ের ওয়ারাশ জোট ভেঙ্গে যায়। ফলে বিশ্বময় একছত্র মোড়ল হিসাবে আমারিকা সামনের সারিতে চলে আসে। সময় পরিক্রমায় ওয়ারশ চুক্তির দেশ সমূহকে পশ্চিমা জৌলুশে প্রলুব্ধ করে ন্যাটো সামরিক জোটেও অন্তর্ভুক্ত করার কাজ শুরু হয়। এভাবেই ইউরোপের প্রায় অধিকাংশ রাষ্ট্র সমূহকে ন্যাটো জোটভুক্ত করে বিশ্বে এক এলিট সম্প্রদায়ের রাষ্ট্রপুঞ্জ গঠনের স্বপ্নে আমেরিকা ও তার বশংবদ দেশগুলি আস্তেধীরে এগোতে থাকে। কিন্তু বিস্ফোরনটা ঘটে তখনই যখন কৃষ্ণ সাগর, কাস্পিয়ন সাগর ও বাল্টিক সাগর সংযুক্ত ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দেশগুলিকে প্রলুব্ধ করে ন্যাটোভুক্ত করার প্রস্তাব সামনে আসে। কারন সাম্প্রতিক সময়ে যেসব দেশকে প্রলুব্ধ করে বা উস্কানী দিয়ে ন্যাটো চুক্তির আওতায় আনার কথা সামনে আসছে তার সবগুলিই ভেঙ্গে যাওয়া সোভিয়েত রাশিয়ার সীমান্ত সংলগ্ন দেশ। আর এই রাশিয়া কিন্তু সেই রাশিয়া যারা ওয়ারশ চুক্তির মূল মোড়ল ছিল, যাকে কেন্দ্র করে সংযুক্ত রাষ্ট্র হিসাবে সোভিয়েত ইউনিয়ন গঠিত হয়েছিল। যেমন আজকের দিনের আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র কিংবা এই উপমহাদেশের ভারত রাষ্ট্রকেও বুঝায়। ব্যাপারটা 'সাপের লেজে পা পড়া'র পর্যায়ে পড়ে না কি? সেক্ষেত্রে আগ্রাসনের মূল সূত্র তো ওটাই। ঘুমন্ত অজগর জেগে উঠলে যা হয় তাইই ঘটছে সাম্প্রতিক সময়ে রাশিয়া সীমান্ত সংলগ্ন ইউক্রেন নামক স্বপ্নচারী দেশটির মাটি ও জনগনের উপর। ফলে অরাজনৈতিক কৌতুক অভিনেতার অপরিপক্ক রাষ্ট্র নায়কোচিত আচরনে শান্ত সভ্য দেশটির নাঁড়িভুঁড়ি ছিঁড়ে ছিন্নভিন্ন হচ্ছে। 


সৃষ্টির বিধানেই হয়তো আছে, জাইয়োনিজ বা ইহুদি জাতি হচ্ছে স্রষ্টার কাছে একটি অভিশপ্ত জাতি। দুনিয়ায় সংঘটিত যত ফ্যসাদ ফেতনা হবে তার মূল কারিগর হবে তারা। আবার এটাও প্রচারিত, বিদ্যা ধন ও ঐশর্যে তারা শ্রেষ্ঠ থাকবে। কথাগুলো বলা হলো এই কারনে যে, বলা হয়ে থাকে আমেরিকা ও পশ্চিমা বিশ্বের সর্বক্ষেত্রে এই ইহুদীদের বিচরন উচ্চমাত্রায় পরিলক্ষিত হয়। এবং তাদের ধন জ্ঞানেই চলে বিশ্ব মোড়লদের মোড়লীপনার যতসব কায় কারবার। নইলে আমার ঘরে বসে আমারই বিল্লি কয় ম্যাঁও। বিষয়টি খোলাসা করলে যা দাঁড়াই তা হোল, ইহুদি কুটচালের ফাঁদে বিশ্ব মোড়লরা তাদেরই হাতে নিগৃহীত ঈহুদীদের আরব ভূখন্ডের প্যালেস্টাইন নামক দেশে ঠাঁই করে দেয়। পরমত সহিষ্ণু আরবের মুসলমানেরা আতিথিয়তার বশে তাদেরকে ঠাঁই দেয়। কিন্তু আজকের দিনে সেই অতিথিরাই এখন গৃহস্বামীকে পরবাসী বানিয়ে সেই ভূখন্ডে যুদ্ধ বিগ্রহ ও বিশ্বশান্তির হুমকি হয়ে ছড়ি ঘুরাচ্ছে। এবং আজকের মোড়ল বলে পরিচিত এবং বিশ্বশান্তির তথাকথিত পৃষ্ঠপোষকরা সেই রিফিউজি বসতি স্থাপন কারীদের পক্ষে নির্লজ্জভাবে কাজ করে যাচ্ছে। 


স্নায়ু যুদ্ধ পরবর্তীকালে দুনিয়ার একছত্র অধিপতি হয়ে মোড়ল রাষ্ট্রটি আরব বিশ্বের সিরিয়া ইরাক লিবিয়ায় কি লঙ্কা কান্ডটিই না ঘটালো এবং ঘটিয়ে যাচ্ছে। সেখানকার রাষ্ট্র নায়কেরা ডান ঘরানার মোড়ল ও তার দোসরদের কথামত চলতে চায়নি বলে কিভাবে ইরাক লিবিয়াকে ছিন্নভিন্ন করে দিল। দুই রাষ্ট্র প্রধানকে রাস্তার কুত্তা বেড়ালের মত খুন করা হলো। সোশ্যালিষ্ট ব্লকের মনোভাবাপন্ন থাকায় সিরিয়া নামক দেশটিকে একটি নরকের দেশে পরিণত করা হোল। Check and Balance এর সেই ওয়ারশ সামরিক জোট থাকলে এই ম্যাসাকার কি ঘটতো? কখনোই না। একক মোড়লী পাওয়া রাষ্ট্রটি তার ইহুদী মাথার জোরে যেভাবে IMF সৃষ্টি করে তার নিজস্ব মুদ্রার (ডলারের) কেন্দ্রীয় শক্তিমত্তা তৈরী করে নিয়ে আজকের দিনে sanctions বা নিষেধাজ্ঞার ছড়ি ঘোরাচ্ছে, অন্য কোন মুদ্রা ব্যবস্থায় তা কি সম্ভব?


আজকের দিনে রাশিয়া ইউক্রেনের যে সমস্যা তা কিন্তু শুধুমাত্র ইউক্রেন বা ইউরোপের কোন সমস্যা নয়। এটা বিশ্ব সমস্যা। এটা আমারিকান ইহুদীবাদী দীর্ঘমেয়াদী ষড়যন্ত্রের একটি ফসল। সময়ে অজগরটি জেগেছে। আপনারাও জাগুন। নইলে আদিপত্যবাদী ইহুদী চক্রান্তের জটাজালে গোটা বিশ্বকে সামনের দিনে হাপিতেশ করেই কপাল চাপড়াতে হবে। কেউ কি বলতে পারেন, কোন্ ওজরে একটি মাত্র সামরিক জোট বানিয়ে বিশ্বকে এগিয়ে যেতে হবে। কোন্ আশংকায় ন্যাটো নামক সামরিক জোটের এখন এত এত প্রয়োজন ও পসার? বিশ্ব শান্তি, বিশ্ব সমৃদ্ধির জন্য সামরিক জোট কেন? তাও এক তরফা । কার্যকরীভাবে অরাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক জোট করুন। অবকাঠামো সমৃদ্ধির জোট করুন। মানব সম্পদ উন্নয়নের জোট করুন। মানুষের অন্ন বস্ত্র বাসস্থান ও সমাজ নিরাপত্তার কাজে একজোট হোন। একদিকে জলবায়ু সম্মেলন করবেন। কার্বন নিঃস্বরন কমিয়ে আনার বাধ্যবাধকতায় সম্মেলন করবেন।  আরো কত গাল ফুলানো মানব কল্যানের এত এত কর্মসূচী নিয়ে দাদাগিরি করবেন। পাশাপাশি নারকীয় পৈশাচিক মানব নিধনের সিয়াট কোয়াট ন্যাটো নামের চমক লাগানো অস্ত্রবাজির দাদাগিরি চালাবেন। এই দ্বিচারিতা বন্ধ করা হোক।। মানব কল্যানের জন্য বিশ্ব শান্তির জন্য যা যা করার দরকার তাই করুন। সৃষ্টিকর্তা আমাদের সহায় হোন। আ'মীন।
 

বিষয়:
avertisements 2
চাঁদ দেখা গেছে, মঙ্গলবার রোজা শুরু
চাঁদ দেখা গেছে, মঙ্গলবার রোজা শুরু
মাদরাসায় ছাত্রকে বলৎকারের অভিযোগে শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা
মাদরাসায় ছাত্রকে বলৎকারের অভিযোগে শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা
অবশেষে সাংবাদিক বৃষ্টির লাশ বুঝে পেল পরিবার
অবশেষে সাংবাদিক বৃষ্টির লাশ বুঝে পেল পরিবার
অস্ট্রেলিয়া ও মালয়েশিয়াসহ ৪ দেশে রমজানের তারিখ ঘোষণা
অস্ট্রেলিয়া ও মালয়েশিয়াসহ ৪ দেশে রমজানের তারিখ ঘোষণা
বিমান থেকে ফেলা ত্রাণ মাথায় পড়ে নিহত ৫
বিমান থেকে ফেলা ত্রাণ মাথায় পড়ে নিহত ৫
পরিত্যক্ত যাত্রী ছাউনিকে পর্যটনকেন্দ্রে রূপান্তরিত করলেন ব্যারিস্টার
পরিত্যক্ত যাত্রী ছাউনিকে পর্যটনকেন্দ্রে রূপান্তরিত করলেন ব্যারিস্টার
কুমিল্লা সিটির প্রথম নারী মেয়র হলেন ডা. তাহসিন বাহার সূচনা
কুমিল্লা সিটির প্রথম নারী মেয়র হলেন ডা. তাহসিন বাহার সূচনা
নারীদের অর্থনৈতিক সক্ষমতা দিলে সব পারবে: প্রধানমন্ত্রী
নারীদের অর্থনৈতিক সক্ষমতা দিলে সব পারবে: প্রধানমন্ত্রী
ব্রিটিশ ভারতের ‘অবরোধ-বাসিনি’রাঃ এখন  কোথায় ও কেন ?
ব্রিটিশ ভারতের ‘অবরোধ-বাসিনি’রাঃ এখন কোথায় ও কেন ?
ড. ইউনূসকে ১১৯ কোটি টাকা আয়কর পরিশোধের নির্দেশ
ড. ইউনূসকে ১১৯ কোটি টাকা আয়কর পরিশোধের নির্দেশ
টিসিবি  চিনির দাম এক লাফে ৩০ টাকা বাড়ল
টিসিবি চিনির দাম এক লাফে ৩০ টাকা বাড়ল
সিরাজগঞ্জের সেই শিক্ষকের বাসায় এত অস্ত্র!
সিরাজগঞ্জের সেই শিক্ষকের বাসায় এত অস্ত্র!
অস্তিত্বের ঠিকুজি
অস্তিত্বের ঠিকুজি
প্রবাসী আয়ে চমক ৮ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এলো ফেব্রুয়া‌রি‌তে
প্রবাসী আয়ে চমক ৮ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এলো ফেব্রুয়া‌রি‌তে
শোয়েবের নাম ইনস্টাগ্রাম থেকে সরিয়ে নিলেন সানিয়া মির্জা
শোয়েবের নাম ইনস্টাগ্রাম থেকে সরিয়ে নিলেন সানিয়া মির্জা
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2