জালাল উদ্দিন আহমেদ
প্রায়শ্চিত্ত-২
প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ১৬ নভেম্বর,রবিবার,২০২৫ | আপডেট: ০৭:১১ পিএম, ১৬ নভেম্বর,রবিবার,২০২৫
(১) এর পরে-
বাংলাদেশ নামক আমাদের সদ্য স্বাধীন দেশের চালচিত্র নিয়ে একটু আলোচনায় আসা যাক। এইতো সেদিন আমরা বাঙালীরা নিজের পায়ে দাঁড়ানোর অগাধ সমুদ্র আকাঙ্খা নিয়ে লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে মুক্ত বাংলাদেশ বিনির্মান করলাম। সেটাও তো না হলে চুয়ান্ন বছর হয়ে গেল। কিন্তু আমরা কি নিজেদের পায়ে দাঁড়াতে পেরেছি! নিজেদের ঘরের মানুষদের দেশ শাসক হিসাবে পেলাম বটে কিন্তু তারা আসলেই দেশের বুনিয়াদ বিনির্মানে কোন কাজ করেছেন কি! নাকি নিজেদের ক্ষমতা ভাগাভাগির মহড়ায় অশিক্ষিত অর্ধশিক্ষিত বাঙালীর ঘাড়ে বন্দুক রেখে ক্ষমতার মসনদের আস্বাদনে নিজেরা স্ফীত হয়েছেন? নিজেদেরকে রাজা ভেবে এবং সাধারন আম বাঙালীকে প্রজা বানিয়ে তারা প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশকে বাপ-দাদার তালুক বানিয়ে দেদারসে হরিলুট করেছেন। তা না হয় হোল। কিন্তু গণতান্ত্রিক চলাফেরায় যখন একজন জনপ্রিয় রাজনীতিবিদ নিচের ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত করার হীনমন্যতায় দেশে রাজতন্ত্রের আদলে তার ক্ষমতার ভীতকে পারিবারিক ও দলীয় আগাছা দিয়ে একটি মধ্যযুগীয় আবহ তৈরী করেন, তখন হাঁ করে তাকিয়ে থাকা ছাড়া কিছুই করার থাকে কি। তবুও শত প্রতিকুল অবস্থায় হাজারো বাধা বিপত্তি ও স্বৈর শাসকের রক্তচক্ষুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বাঙালী বার বার তার অধিকার আদায়ে কামিয়াব হয়েছে। দু'হাজার চব্বিশের জুলাইয়ে হঠাৎ উড়ে আসা এক দমকা হাওয়ায় আমজনতার সুপ্ত আকাঙ্খায় যখন একটুকরো জেনজি বা তরুন প্রজন্মের স্বতঃস্ফুর্ততা পালে হাওয়া দিল তখন বাঙালী আর ঘরে থাকতে পারেনি। শাসকের শত রক্তচক্ষ, আইন, শাসন, এমনকি দলীয় ক্যাডার সমন্বয়ে রাষ্ট্রীয় সুরক্ষা বাহিনীর লাঠি, কাঁদানে গ্যাস, গরম পানির স্প্রে, গোলা, সাউন্ড গ্রেনেড, যুদ্ধংদেহী স্টাইলের হেলিকপ্টার থেকে স্নাইপার শুট ইত্যাদির নির্বিচার হত্যাকান্ডেও তারা বুক চিতিয়ে রাস্তায় নেমেছে। রাজপথে এমনকি নিজ বাড়ির ছাদে ও জানালার পাশে বসে থাকা মায়ের কোলের শিশুসহ শত শত জীবন গুলিতে ঝাঁঝরা হয়েছে। পরিশেষে দেশের মধ্যে গড়ে উঠা স্বৈর শাসক এবং তার জ্ঞাতিগুষ্টি ও অনুগামীদের দেশ থেকে বিতাড়ন করেই ছাত্র-জনতার গণ আন্দোলন জাতিকে এক নতুন স্বাধীনতার আস্বাদন দিয়েছে।
বিষয়টি এখানেই শেষ হওয়ার কথা ছিল। যারা বিতাড়িত হোল বা পালিয়ে গেল তারা তো এদেশেরই সন্তান। সেক্ষেত্রে সুস্বাদু রক্তের স্বাদ পাওয়া হিংস্র রক্ত চোষা জন্তুরা অর্থাৎ গত দেড় দশকের অভয়ারন্যের স্বৈর শাসক ও তার পোষ্য মানুষরূপী নরপিশাচরা তাদের এত দিনের প্রতিরোধহীন অবাধ প্রাপ্যতা কেমন করে ভুলে! তারই ফলশ্রুতিতে হয়তো তারা অর্থাৎ পতিত শক্তির পোষ্য ও সহযোগীরা স্বৈরাচার মুক্ত দেশে একটা প্রচ্ছন্ন বৈরী পরিস্থিতির সৃষ্টি করার চেষ্টা করে যাচ্ছে। হয়তো প্রশ্ন আসবে তারা তো বিতাড়িত, দেশছাড়া, তাদের আর কিইবা করার আছে? প্রশ্নটা এখানেই বিষ মাখা তীরের মত এখনকার সময়ে বাঙালী হৃদয়ে প্রতি নিয়ত কুরে কুরে নিঃশব্দ আঘাত করে চলেছে। সেটা ছিল ২০০৭ সালের সেই এক এগারোর(১১-০১-২০০৭)মিলিটারী হুকুমের এক সুদীর্ঘ মাষ্টার প্ল্যানের অংশ। তিন মাসের কেয়ার টেকার সরকার যখন সিভিল ও মিলিটারী প্রশাসনের যোগসাজশে দু'বছর কাটিয়ে সাধারন নির্বাচনের ঘোষনা দিল, ততদিনে বন্ধুবেশী ধর্ম শত্রু ভারত তার শতবর্ষীয় নীল নক্সার ঝাঁপি বাংলাদেশ নামক এই ভূখন্ডের জন্য উন্মুক্ত করে ফেলে। ২০০৯ এর তথাকথিত কেয়ার টেকার সরকারের মাধ্যমে এদেশের সেই সাধারন নির্বাচনের মাধ্যমেই সেই ভারতীয় নীল নক্সার পত্তন ঘটান হয়।৷ পরবর্তী পনের বছর ধরে দিল্লির প্রেস্ক্রিপশন মোতাবেক একদল এক নেত্রী শাসনের কুজ্ঝটিকার কবলে বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা গড়াগড়ি খেতে থাকে। ২০০৯ এর নির্বাচনে ঠান্ডা মাথায় যেভাবে গণতন্ত্রের একটি বৃহৎ পক্ষকে পারদের হিমাঙ্কে নামিয়ে পরবর্তী নির্বাচনগুলির পথকে একপক্ষীয় সার্কাসে পরিণত করার নীলনক্সা অনুমোদন দেয়া হোল তা হয়তো এদেশের মাথামোটা রাজনীতির তালেবররা ঠাহর করতে পারেনি। তবে পরবর্তী চৈদ্দ, আঠার বা হালফিলের চব্বিশের ফরমায়েসী নির্বাচন এবং একদেশ একদল ও একনেতার তাসবিহ্ পাঠের আয়োজনে দেশে ততদিনে প্রবল পরাক্রান্ত এক স্বৈরাচারের তালুক তৈরী করা হোল।
২০০৯ সালের কেয়ার টেকার সরকার কর্তৃক অনুষ্ঠিত সাধারন নির্বাচন এবং পরবর্তী তিনটি অর্থাৎ ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ এর নির্বাচনগুলিতে ধারাবাহিকভাবে দেশে একদল একনেতার ধারনা নিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। ফলে বহুমাত্রিক গণতান্ত্রিক পরিবেশ ও প্রতিদ্বন্দিতা থাকলেও পার্শ্ববর্তী তথাকথিত মিত্র দেশটির প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ মদতে দেশে একপেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে বাংলার মানুষ নাখোশ থাকলেও শাসন ক্ষমতার লালস্যে বেড়ে উঠা দলটির নেতা ও কর্মীবাহিনীর মধ্যে দেশের রাষ্ট্রক্ষমতা শুধুমাত্র তাদের জন্যই প্রযোজ্য ভাবনায় তারা দেশে স্বৈরতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতেও দ্বিতীয়বার ভাবেনি। নির্বাচনে কারচুপি এবং বিরোধী দমনে গুম খুনসহ বিরোধী মতামত দমনে প্রকাশ্যে রাজপথে খুন খারাবি করতেও তারা পিছপা হয়নি। এসবের সবকিছু সম্ভব হয়েছে মিত্র নামের প্রতিবেশী প্রভুর প্রত্যক্ষ সহযোগিতায়। শোনা যায়, পরিকল্পনার অংশ হিসাবে দিল্লি সরকার তাদের পুতুল সরকারের মাধ্যমে এদেশের নতুন বুনিয়াদ প্রতিষ্ঠার লক্ষে মুসলিম প্রধান শতবর্ষীয় কৃষ্টি কালচারকে উলোট পালটের কাজে হাত লাগায়। ফলে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় ইসলামী শৈর্য বীর্যের কাহিনী কেচ্ছাকে ঝেঁটিয়ে বিদায় করে রামায়ন শ্রীকৃষ্ণের পঠন পাঠনের নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়। দেশের প্রশাসনের বুনিয়াদী প্রশিক্ষণ দিল্লির স্পেশাল ব্যুরাক্রাটিক ট্রেনিং সেন্টার থেকে নেয়া বাধ্যতামূলক পর্যায়ে চলে যায়। দেশের সামরিক ব্যবস্থাদির উচ্চ পর্যায়ের বিষয়াদিও দ্বিপক্ষীয় সেন্ট্রাল বডির নির্দেশনার পর্যায়ে খাবি খেতে থাকে বলে শ্রুতি আছে। এটাও শ্রুতি আছে, ঢাকার প্রধান সামরিক দপ্তরে দিল্লির প্রধান গোয়েন্দা সংস্থা রিসার্চ এন্ড এনালাইসিসের(RAW) ওয়াচ ডগ দপ্তর বসানো হয়। এভাবেই একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশকে সবদিক থেকে পরাশ্রয়ী পঙ্গুত্বে ফেলে দীর্ঘমেয়াদে তাকে স্বাধীন সিকিম রাষ্টের আদলে ভারত ভুক্তির মাস্টারপ্ল্যান নিয়েই গত পনের বছর ধরে হাসিনা ও তার দলকে কেন্দ্র করে তারা স্বাচ্ছন্দেই এগিয়ে যাচ্ছিল।
কিন্তু বার আউলিয়ার দেশ বলে কথা! এদেশের প্রতিটি মানুষের রক্তে সেইসব অলি আল্লাহ, পীর কামেল ও আল্লাহর আশীর্বাদপুষ্ট মানবকুলের রক্তের প্রবাহ বিদ্যমান। হতে পারে তাদের মধ্যে ভাইয়ে ভাইয়ে, পাড়া পড়শীতে, জেলা, বিভাগের ক্ষনস্থায়ী মিল মহব্বতের অভাব পরিলক্ষিত হয়। কিন্তু এটা ভুললে চলবে না তারা বীর মুসলিম যোদ্ধা এবং সৎ ও সত্য পথের দিশারী মুসলিম মহাপুরুষের রক্ত প্রবাহের উত্তরসুরী। সেক্ষেত্রে বালা মুশিবত ও আপদ বিপদের অন্তিম মূহুর্তে তারা এক এবং অপরাজেয়। কারন তারা কখনও পিছন ফিরে দৌঁড়াতে শিখেনি। চারিত্রিক বৈশিষ্ঠে পলায়তি মনোভাব নিয়ে তাদের বুনিয়াদ বা হাতে খড়ি হয়নি। এজন্যই তারা মুসলমান বাঙালী এবং বাংলাদেশী। যারা দেশ ছেড়ে পালিয়েছে এবং চৌর্যবৃত্তির সুপারস্টার হয়ে বিদেশ বিভুঁইয়ে প্রাসাদ্যোতম অট্টালিকার মালিক সেজে কাঁড়ি কাঁড়ি চুরি করা ডলার নিয়ে মুসিকসম জীবন যাপন করছে তারা কোন্ অভিধায় স্রষ্টার সৃষ্ট আশরাফুল মোখলুকাত পর্যায়ে পড়ে, কেউ কি বলবেন। বাঙালীকে তাহাজ্জোদের গল্প শুননো হয়! কি নির্লজ্জ ব্যাপার স্যাপার! চামচা পরিবেষ্টিত হয়ে দেশরত্ন, মানবতার মা সেজে, গরীবের কাঁড়ি কাঁড়ি টাকার শ্রাদ্ধ করে দেশ বিদেশ থেকে ডজন খানেক ডক্টরেট ডিগ্রীও কেনা যায়। নিজের বিকম পাশ ছেলেকে মন্ত্রী বানিয়ে আইটি বিশেষজ্ঞ পদমর্যাদায় প্রধান মন্ত্রীর এডভাইজার বানানো যায়। কিন্তু ইমান আকিদার মুসলিম বাঙালী বানানো যায় কি?
সেই যে উন্নয়নের কাহিনী কেচ্ছা শুনিয়ে দেশকে ইটপাথরের ইমারত বানিয়ে সিঙ্গাপুরের জুডুয়া ভাইয়ের তকমা লাগিয়ে অভুক্ত বাঙালীকে চো…. বানানো শুরু হোল তার পরিনাম এসে ঠেকলো দেশে সামরিক কায়দায় বিপক্ষ মতামতের মানুষজনকে গুম খুন এবং সর্বশেষ ছাত্র জনতাকে নির্বিচারে গুলি করে হত্যা। উন্নয়নের শেষ পরিণতি এবং এটাই নিয়তি। তারপরেও কি তার বা তাদের হুকুমী চলন বলনের খাম্তি আছে! ধর্মশত্রু (তারা জাত শত্রু নয়) দেশে অবৈধ আশ্রয় নিয়ে সেদেশের সহয়তায় এমন অপকর্ম নেই যা তারা করছে না। কোন অনুতাপ অনুশোচনা নেই। বরঞ্চ হুমকি ধামকি দিয়ে বিপ্লবোত্তর সরকার ও সাধারন জনতাকে খুন খারাবি ও প্রতিশোধ নেয়ার বার্তা সামাজিক মিডিয়ায় প্রচার করছে। কোথায় অনুশোচনা বা অনুতপ্ত হয়ে ভবিষ্যত প্রায়শ্চিত্তের হিসাব নিকেশে এগিয়ে আসবে, তা না করে তারা সেই খুনী মেজাজের পুনরাবৃত্তি করেই চলেছে। গত শতাব্দীর সাতের দশকে বর্তমান মাফিয়া স্বৈরাচারীর পিতা রাষ্ট্র ক্ষমতা নিয়ে লুট তারাজের মচ্ছবে দেশে দুর্ভিক্ষের সুত্রপাত ঘটিয়ে এবং বিপক্ষ মতামতের রাজনীতিকে গুম খুন ও প্রকাশ্য হত্যায় এক অরাজক পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছিলেন। কিন্তু প্রকৃতির প্রতিশোধে তিনি গুষ্টিসহ নির্বংশ হয়েছিলেন। কিন্তু সেই পক্ষের রাজনীতর অংশটি তাদের কৃতকর্মে কখনোই অনুশোচিত হয়নি। আসলে পাপ কখনো বাপকেও ছাড়ে না। বর্তমানে সেই পিতার কন্যা একবিংশের প্রথম দশকের শেষভাগে ষড়যন্ত্রের ফসল হয়ে ক্ষমতা নিয়ে পুনরায় পিতৃ আদলে তার রক্ত পরম্পরার ভেলকি দেখাতে শুরু করে। নিরীহ আলেম সমাজকে এবং বিপক্ষ নেতাদের রাষ্ট্রযন্ত্রের নিপীড়নে জেল জুলুম হত্যা গুম খুন এবং দেশছাড়া করে তিনি এবং তার দল নিজেদেরকে অন্ধভক্ত প্রভুদের দাসত্বে চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের পথে এগিয়ে নিচ্ছিল, তার পরিনতি যে দেশছাড়া হয়ে না ফেরার বন্দোবস্তে পর্যবসিত হবে সে খবর শুধু অন্তর্যামীম জানতেন বোধ হয়। মহান স্রষ্টা যা জানেন আমরা তা জানিনা। সেক্ষেত্রে প্রায়শ্চিত্ত করার শেষ সুযোগ টুকুও বোধ আর থাকার অবকাশ আছে বলে মনে হয় না। মহান স্রষ্টা আমাদের সকলকে তাঁর নির্দেশিত পথে চলার তওফিক দান করুন। আ'মীন!
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ বাংলাদেশিদের ভিসা দিচ্ছে না, কিন্তু কেন?
লিবিয়ার উপকূলে নৌকাডুবি, ৪ বাংলাদেশির মৃত্যু
প্রায়শ্চিত্ত-২
অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত খাবারে বাড়াচ্ছে কোলন ক্যানসারের ঝুঁকি
অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থন পেয়ে আপ্লুত তারেক রহমান
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
বিচারক ও নারীর মন বোঝা কষ্টকর: অ্যাটর্নি জেনারেল
পুরান ঢাকায় ‘শীর্ষ সন্ত্রাসী’ মামুন হত্যায় দুই শুটারসহ গ্রেপ্তার ৫
গাজীপুরের সাবেক পুলিশ কমিশনার নাজমুল খান এবার বরখাস্ত
হাসিনার ন্যায়বিচার নিয়ে ‘শঙ্কা’, জাতিসংঘে ২ ব্রিটিশ আইনজীবীর ‘জরুরি আবেদন’
ধর্মেন্দ্রের ‘মৃত্যুর’ খবরে মিডিয়ার ওপর হেমা মালিনীর ক্ষোভ
নিরাপত্তার জালে ঢাকার চারপাশ
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিতে চীন নামালো সবচেয়ে বড় বিমানবাহী রণতরী ‘ফুজিয়ান’
শাপলা চত্বরে গণহত্যা: ২ মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
ঢাকা বিমানবন্দরে বাংলা ভাষার অবমাননা!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
প্রণব মুখার্জি আর নেই
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির দুই বাংলাদেশীর মৃত্যু



