জালাল উদ্দিন আহমেদ
আইনের প্রতি শ্রদ্ধা
প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ২৬ অক্টোবর,রবিবার,২০২৫ | আপডেট: ০৯:১৭ পিএম, ২৬ অক্টোবর,রবিবার,২০২৫
আমরা এখনো বোধ হয় প্রাণীকুলের মনুষ্য আচরনের আশরাফুল মোখলুকাতের সারিতেই আছি। এই সারিটা কোন্ স্তরে আছে তার ব্যাখ্যায় না গিয়ে এটুকু তো বলতে পারি যে মানব সভ্যতার চিরায়িত ছাঁচেই আমাদের অবস্থান বেশ শক্তপোক্তভাবেই বহাল রেখেছি আমরা। তবে আমাদের স্নায়ুতন্ত্রের বিন্যাসটা যে বেশ পরিপক্ক তা আমরা মাঝেমধ্যেই বেশ চমৎকার কপটতার সহিত উপস্থাপন করি। ফলে বিন্যাসের বিপর্যয় হতে গিয়েও আমরা আবার শিরদাঁড়া সোজা করে ফেলি। পতিত এক নির্লজ্জ অনুশোচনাহীন স্বৈরাচার যখন তার পিয়ারী দোস্তের কোলে বসে ঘেউ ঘেউ করে তখন তার ফেলে যাওয়া হাড় হাভাতে সাধারন আমজনতা যে একটু মজাই পায়, সেসব বেশ অনুমান করতে পারি। সেক্ষেত্রে জ্ঞাতিগুষ্টি নিয়ে পালিয়ে যাওয়া মাফিয়ার অতিযত্নে পেলে পুষে পালন করা কৃত-কর্মারা যে কিছুটা নেকাব লাগিয়ে এই বর্তমান সময়টাতে নিজেদের পায়ের মাটি শক্ত করার কাজে জোটবদ্ধ হয়ে গুটি গুটি পায়ে এগোতে চায় সে নমুনা কিছুটা হলেও আঁচ করা যায়। তারপরেও ফ্লো বলে প্রচলিত কথার সূত্র ধরে এটা বলার অপেক্ষা রাখেনা যে, ওসব এখন ইতিহাসের খড়কুটো। ওসবের অস্তিত্ব ধুসর ধোঁয়া ছাড়া আর কিছুই নয়। যে দিনটা চলে গেছে সে কি আর ফিরে আসে! যে বাস্তবতা প্রত্যাখ্যাত হয়েছে তার কি আর গ্রহনযোগ্যতা আছে! যে বাস্তবতা দেশের সাধারন মানুষকে পরিযায়ী পরাশ্রয়ী করেছিল তা কি আর তারা ফিরে পেতে চাইবে! যে অন্ধকারের দিনগুলি নিজভূমে পরবাসীর কলোনিয়্যাল যুগের পাত পাড়তে শুরু করেছিল তা কি ন্যুনতম হুশ-বুদ্ধিওয়ালা সাধারন আমজনতা আর ফিরে পেতে চাইবে! তাছাড়া যে রাজকীয় চলন বলনের রাজা মহারাজা আমির ওমরাহ নায়েব এবং সঙ্গে রাষ্ট্র কাঠামোর পাইক পেয়াদা ও বরকন্দজদের দৌরাত্মের কলকাকলি - সাধারন জন সমাজে তুষের আগুনের আঁচ তৈরী করেছিল,তারই অগ্নিস্ফুলিঙ্গে যে স্বৈরাচার আজকের বাস্তবতায় বিতাড়িত; সেই ঘৃণিত অপশক্তিকে নিয়ে একই উঠানে বিচরণ করা বাতুলতা ছাড়া কিইবা হতে পারে!
লক্ষ্যনীয়, দেশের সবচেয়ে বিশ্বস্ততার প্রতীক, নির্ভরতার যষ্টি এবং অহংকারের উজ্জ্বল প্রদীপ - সেই সশস্ত্র বাহিনীকে আজ আমজনতার কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছে এই তথাকথিত একপক্ষীয় পিতা-সুতির স্বৈরাচার। স্বাধীন সার্বভৌম দেশের অন্নপ্রাসনের কালে পিতা তার ক্ষমতা প্রাপ্তির দোর্দন্ড প্রতাপে অসি শক্তির ক্ষমতাবলে দেশের তাবড় মসি শক্তি এবং আমজনতাকে উপেক্ষা করে দেশনায়ক হতে চেয়েছিলেন। দেশের সশস্ত্র বাহিনীকে উপেক্ষা করে তার একটি ব্রান্ডেড পালিত বাহিনীকে শিখরে রেখে দেশের একমাত্র ছত্রপতি হতে চেয়েছিলেন তিনি। অবহেলা উপেক্ষায় থাকা সেদিনের গর্বিত সশস্ত্র বাহিনী একটি নীরব অসহায়ত্বে নিজেদের গৌরবের দিনগুলির স্মৃতি রোমন্থন করছিলেন। নিজেদের আত্মমর্যাদার আলোকবর্তিকায় সুরক্ষিত ব্যারাকের ভিতরেই অবস্থান করেছিলেন তারা। তবে কোথাও যেন শাসক জনতার একটা দূরত্ব তৈরী হচ্ছিল। হঠাৎ একটা দমকা হাওয়ায় সব লন্ডভন্ড হয়ে গেল। অনুমিত না হলেও তা অবশ্যম্ভাবী ছিল বলে পরবর্তী সময়ে স্বীকৃতি পায়। কারন ঘটনা পরবর্তীতে জনতা সিপাহীর কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে রাজপথে মিছিল করার চিত্রটাই তখনকার সময়ের গুমোট পরিস্থিতির উত্তরটা পরিস্কার করে দেয়। সময়ের চাহিদায় ঘোষনা পাঠের মহান সেনা নায়ক দৃশ্যপটে এসে বাঙালী হৃদয়ে ঠাঁই নিলেন বটে তবে সময় স্বল্পতার ঘোরটোপে তার দেশ বিনির্মানের স্বপ্ন সেনা ছাউনির গৃহবিবাদেই ধুলিস্মাৎ হয়ে গেল। বহিঃশক্তির ইন্ধনে বাঙালী ফের পাকি মেজাজের দিনগুলিতে ফিরে এল। ইতোমধ্যে বাঙালী তাদের ঘর গুছানোর দুটি প্ল্যাটফরম পেয়ে গেছে। পিতা-ঘোষকের দুই মেরুর দুটি জনশক্তি বাংলার রাজনীতিতে শক্ত অবস্থান নিল। ফলে গন আন্দোলনের চাপে স্বৈর শাসক অর্থাৎ ব্যারাকের মানুষটি মাথা নত করতে বাধ্য হন। এখানেও আইনের প্রতি শ্রদ্ধা ও জনতা জনার্দনের সম্মানটুকু সেদিনের সশস্ত্র বাহিনীর দেশ প্রেমিক অফিসার জওয়ানরা রেখেছিলেন বলেই সেদিন জনতার জয় হয়েছিল।
শুরু হোল বংশ পরম্পরার এক অলিখিত নেতা কেন্দ্রিক গণতন্ত্রের নবযাত্রা। পোড় খাওয়া বাঙালীর এর চেয়ে বেশী ভাল বিকল্প ছিল বলে মনে হয় না। কারন সিভিলিয়ান ও মিলিটারী শাসনের কানামাছি খেলার এই অনিশ্চতার দৌড়ঝাঁপে এবং ক্ষমতার প্রতি ব্যক্তি লালসার শাখা প্রশাখার বহুমুখী চাপে ছোট্ট এই ভূখন্ডে রাজনীতির ঠিকানা যেন আগাছা ঢোল কলমির মত এই জনপদে ছেয়ে যাচ্ছিল। ফলে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতীক এবং রাজনৈতিক চরিত্রের দুই মহান ব্যক্তির পারিবারিক পরম্পরার শেকড়কে আঁকড়ে ধরে বাঙালী এগোতে চাইলো। এই দুই মহান ব্যক্তি পরস্পর পরস্পরের পরিপুরক হলেও তাদের উত্তরাধিকারীরা সন্দেহ ও অবিশ্বাসের বিষাক্ত ছোবলে ঠিক যেন সাপে নেউলের অবস্থানে থেকে তাদের রাজনীতির হাতে খড়ি নিয়েছিল। ফলে দেশের রাজনীতি সমাজনীতি এমনকি রাষ্ট্রনীতিতে কেমন যেন একটা পরস্পর বিরোধী অবস্থানের আদলেই চলমান হতে থাকলো। অবশ্য এই সাপে নেউলের অবস্থান সৃষ্টিকারী এলিমেন্টিগুলি ছিল তথাকথিত পোড়খাওয়া রাজনীতির পক্ষভুক্ত বেশ কিছু পন্ডিতস্মন্য রাজনীতিবিদ, তাদের ব্যক্তি কারিশমা থাকলেও সাংগাঠনিক দুর্বলতায় তারা কখনোই জাতীয় পর্যায়ের মুখ হতে পারেন নি। আর বংশ পরমম্পরার প্রধান মুখ হয়ে আসা অব্জেক্টগুলো রাজনীতির মারপ্যাঁচে তাদের উপর ভরসা রেখেই রাজনীতির সর্বেসর্বা হয়ে দেশ পরিচালনা করেছেন।
রক্ত প্রবাহের সূত্রেই হোক বা দুর্বৃত্যায়নের প্রবাহেই হোক, গত দেড় দশক ধরে গণতন্ত্রের নামে দেশ শাসনের যে স্টীম রোলার চলেছিল তাতে করে সত্যিকার অর্থে জাতি হিসাবে আমরা অস্তিত্ব বিলোপের দিকেই ধাবিত হচ্ছিলাম। গণতন্ত্রের লেবাস ধরে প্রতিবেশী বৃহৎ রাষ্ট্রের আশীর্বাদ নিয়ে গত দেড় দশকের মাফিয়া সরকার দেশের সমস্ত প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো ভেঙ্গে খান খান করে দিয়েছে। দেশের আইন শৃংখলা বাহিনীগুলোকে নিজস্ব পেটোয়া বাহিনীতে রূপান্তর করেছে। এমনকি নিজ স্বার্থ চরিতার্থ করার লক্ষ্যে দেশের সশস্ত্র বাহিনীকে ব্যক্তি স্বার্থে ব্যবহার করে দেশের অহংকারের শেষ ভরসার স্থলটিকেও চুর্ণ বিচুর্ণ করা হয়েছে। ভিন্ন মত ও পথের রাস্তাগুলি বন্ধ করে একমাত্র শাসক হয়ে উঠার খায়েসে মানবতা বিরোধী হেন অপকর্ম নেই যা বিতাড়িত মাফিয়া স্বৈরাচারের দ্বারা সংগঠিত হয় নি। শোনা যায় এবং বাস্তবেও দেখা যাচ্ছে, দেশের আমৃত্যু ছত্রপতি হওয়ার খায়েসে তথাকথিত বন্ধু শক্তির মাস্টারপ্লান ও মন্ত্রনা নিয়েই তার সুদীর্ঘ সময়ের পরিকল্পিত দেশ শাসনের জট সৃষ্টি করা হয়েছিল। ফলে বাস্তবিক দৃশ্যপটে দেশের শৃংখলা ও নিরাপত্তা সুরক্ষার জনবলে শ্যাম দাম দন্ডের রীতি প্রচলন করে মাফিয়া শাসক তার রাস্তা পরিস্কার করেছিল। এক্ষেত্রে শ্রুতি আছে, বন্ধু শক্তির গোয়েন্দা ও নিরাপত্তা বাহিনীর প্রত্যক্ষ অংশ গ্রহনও এই জমিনে কার্যকর ছিল। তাছাড়া রাষ্ট্রের প্রশাসনিক অবকাঠামো মজবুত করার নামে দেশের সিভিল প্রশাসনের সিলেক্টিভ ও সিনিয়র লেভেলে বাধ্যতামূলক বুনিয়াদ তৈরীর যে ট্রেনিংগুলি বৃহৎ প্রতিবেশীর ব্যুরাক্র্যাটিক প্রশিক্ষন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে চলমান ছিল বা এখনো হয়তোবা আছে, তার হিসাব কে রাখে? দেশের প্রশাসনের বুনিয়াদ যদি এই আদলে বিনির্মিত হয় তবে সেটার সূদুর প্রসারী ফল কোন পথে মোড় নেয় তা কি নতুন করে বুঝিয়ে বলা লাগবে!
প্রতিটি দেশের সশস্ত্র বাহিনী তাদের গর্ব ও সম্মানের উচ্চাসনে অধিষ্ঠিত থাকে। একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশের আমজনতার অহংকারের প্রতীক হচ্ছে তাদের সুসংগঠিত এবং পেশাদার সশস্ত্র বাহিনী। এটি একটি প্রতিষ্ঠান হিসাবে সাধারন জনগন ও দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সদা জাগ্রত থাকে। সেই সশস্ত্র বাহিনীর অনুগত ব্যক্তি বিশেষকে আইন শৃঙ্খলার অন্যান্য বাহিনীতে প্রেষনে পদায়ন করে তাদের মাধ্যমে গত দেড় দশকে যতসব অমানবিক এবং মানবতা বিরোধী অপরাধ সংঘটিত করা হয়েছে তার চালচিত্র ইদানীং বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মাধ্যম ও প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আমরা জানতে পারছি। তাছাড়া কথিত অপকর্মের খাঁচা থেকে বেঁচে ফিরে আসা ভুক্তভোগী রাজনীতিবিদ ও মিলিটারী প্রশাসনের ভিন্নমতের অফিসারদের বক্তব্য থেকে গুম খুনের যে চিত্র এখন প্রকাশ্য হচ্ছে তা নিয়ে দেশব্যাপী এমনকি আন্তর্জাতিক পর্যায়েও শোরগোল শুরু হয়েছে। স্বৈরাচার পরবর্তী বর্তমান অন্তরবর্তী সরকার এসবের সুষ্ঠ তদন্ত ও বিচার কার্য পরিচালনের জন্য আলাদা তদন্ত কমিশন ও একটি শক্তিশালী স্বতন্ত্র আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুন্যাল গঠন করেছে। ফলে গুম খুন এবং প্রকাশ্য রাজপথে ছাত্র জনতার আন্দোলন দমনের জন্য পতিত স্বৈরাচারী সরকারের পেটোয়া বাহিনী দ্বারা গণহত্যাসহ অন্যান্য মানবতা বিরোধী অপকর্মের চলমান বিচারকার্যে সশস্ত্র বাহিনীর সুবিধাপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নাম সামনে এসেছে। এহেন পরিস্থিতিতে তাদের বিরুদ্ধে মামলা চার্জসীট গ্রেফতারী পরোয়ানা ইত্যাদি কার্যক্রমগুলি দৃশ্যমান হওয়ায় সেনাবাহিনীর প্রতি সাধারন জনমনে ক্ষোভ ও ধোয়াশা সৃষ্টি হচ্ছে। সেক্ষেত্রে অভিযুক্ত উচ্চপদস্থ সেনা কর্তারা প্রভাবশালী হওয়ায় সিভিল কোর্টে তাদের বিচার নিয়ে জটিলতাও হচ্ছে। কিন্তু যেহেতু সাধারন জনগনের বিরুদ্ধে সংঘটিত মানবতা বিরোধী অপরাধে তাদের সরাসরি সম্পৃক্ততার চার্জ গঠিত হয়েছে ফলে সিভিল কোর্টেই তাদেরকে হাজির হওয়ার বিধান বিদ্যমান। কিন্তু এতদিনের চলন বলনে একটি রাজকীয় শ্রেনীভুক্ত আচরনে অভ্যস্ত এইসকল সরকারী বাহিনীভুক্ত মানুষগুলো তাদের প্রভাবের কিছু বিচ্ছুরন দেখাবে এতে আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই। তবে বাঙালীর চিন্তা চেতনা ও বিবেক সব সময় সঠিক পথেই থাকে বলে তারা শেষ মূহুর্তেও তা ঠিক করে নিতে পারে। এবং কোন রকম অঘটন বা ক্যায়োটিক সিচুয়েশন ছাড়াই অভিযুক্ত সেনা কর্মকর্তাগনের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালে আত্মসমর্পন করিয়ে দেশের সেনা কর্তৃপক্ষ আবারো দেশের প্রচলিত আইনের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনের বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করলো। জনমনের সাধুবাদ অবশ্যই তাদের মুকুটে যোগ হলো।
লেখকের আরও লেখা
বিজ্ঞাপনে ক্ষুব্ধ হয়ে কানাডার ওপর ১০ শতাংশ শুল্ক বাড়িয়ে দিলেন ট্রাম্প
‘গুমের শিকার পরিবারগুলো এখনও স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারেনি’
আইনের প্রতি শ্রদ্ধা
লিবিয়ায় জিম্মিদশায় গৌরনদীর ৫৬ তরুণ
বাবা হয়েছেন জেমস, জানালেন নতুন বিয়ের খবর
দ্বিচারিতা-২
তুমি না মরলে আমি মাহিরের হতে পারব না
‘প্রেমঘটিত’ কারণে জবি শিক্ষার্থী খুন, নারী শিক্ষার্থী আটক
পর্নোগ্রাফির সঙ্গে জড়িত আলোচিত বাংলাদেশি তারকা-যুগল গ্রেপ্তার
৪৩ বছর কারাভোগের পর নির্দোষ প্রমাণ, তবুও পাঠানো হচ্ছে নির্বাসনে!
দেশে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
স্পন্সর ভিসা নিয়ে বড় সুখবর দিলো ইতালি সরকার
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
ট্রাম্পকে খুশি রাখতে কূটনীতি ও প্রশংসায় পাকিস্তানের বাজিমাত
আলোচিত সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেপ্তার ৪
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
প্রণব মুখার্জি আর নেই
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির দুই বাংলাদেশীর মৃত্যু



