avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

বর্গী নামা

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ৯ সেপ্টেম্বর,মঙ্গলবার,২০২৫ | আপডেট: ১০:৩৫ পিএম, ৯ সেপ্টেম্বর,মঙ্গলবার,২০২৫

Text

খোকা ঘুমালো পাড়া জুড়ালো

বর্গী এল দেশে 

বুলবুলিতে ধান খেয়েছে 

খাজনা দিব কিসে!

ধান ফুরালো পান ফুরালো 

খাজনার উপায় কি

আর ক'টা দিন সবুর কর

রসুন বুনেছি।…………

এসব ছড়া কবিতা ছোট বেলায় খুব আওড়াতাম। বড়দের মুখেও শুনেছি। এসব ছড়ার প্রচলন ছিল মুখে মুখে। এর কোন লেখক ছিল বলে শুনিনি। তবে ১৯৩০ সালে কোন এক পুর্ব বঙ্গীয় কবির লেখনীতে এই কাব্যগাঁথার পঙ্‌তিগুলো খুঁজে পাওয়া যায়। রওশন ইয়াজদানী নামের এক পোষ্টমাস্টার কবিতাটি লিখেছিলেন বলে গবেষকেরা মত দিয়েছেন। আবার সুকান্ত ভট্টাচার্যের নামও অনেকে জুড়ে দেন। লোকমুখে প্রচলিত এরকম ছড়া কবিতা বাংলার আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। প্রতিটি লোকগাঁথার এই ছড়া কবিতায় ইতিহাসের উপাদান লুকিয়ে আছে বলে ফোকলোর গবেষকদের লেখাজোখায় আমরা জানতে পারি। এই যে ‘'খোকা ঘুমালো পাড়া জুড়ালো’’র মত এক বহুল প্রচলিত কবিতা নিয়ে আমরা কথা বলছি, এর পিছনের কাহিনী কিন্তু বিশাল শোকগাঁথার সঙ্গে জড়িত। অবর্ণনীয় এক লুন্ঠন হত্যা ধর্ষনের বাস্তব কাহিনী চিত্র নিয়েই এই কবিতার মর্মবাণী প্রতিফলিত হয়েছে। 


আমরা কমবেশী প্রতিটি বাঙালীই নবাব সিরাজ-উদ-দৌলার স্টেজ কাঁপানো সেই দরাজ কন্ঠের  “বাংলা বিহার উড়িষ্যার মহান অধিপতি আমি” শব্দ চয়নগুলি শুনেছি। অবশ্য নাটক সিনেমা থেকেই শোনা এই বাক্যটি আজ ইতিহাস। এই ইতিহাসের উপর ভর করেই আমরা বাঙালীরা এখনো বৃহত্তর বাঙালীয়ানার ঢেকুর তুলি। সে ১৭৪০ সালের কথা। তুর্কি যোদ্ধা আলিবর্দী খাঁ তখন বাংলার নবাব। অবশ্য এই নবাবী তার বংশ পরম্পরা থেকে আসেনি। তার পিতা তুর্কি বংশভূত মির্জা মোহাম্মদ মাদানী ছিলেন দিল্লির বাদশাহ আওরঙ্গজেবের দরবারে একজন কর্মকর্তা। আলীবর্দী খানের প্রকৃত নাম মির্জা মোহাম্মদ আলি। সেনাপ্রধান হিসাবে বীরত্বের জন্য তিনি আলিবর্দীখাঁ খেতাব পান। আলীবর্দী অর্থ ইসলামের রক্ষক এবং নেতা। একজন জন দরদী নবাব এবং সুশাসক হিসাবে তিনি বেশ জনপ্রিয় ছিলেন। তাছাড়া শাসক হিসাবেও তিনি দিল্লি বাদশাহীর কাছ থেকে সুজাউল মুল্‌ক অর্থাৎ দেশের বীর এবং হুশাম উদ দৌলা অর্থাৎ রাষ্ট্রের তরবারি উপাধি পান। প্রায় ১৬ বছর তিনি বাংলার নবাব (১৭৪০-১৭৫৬) ছিলেন।  


ইদানীং ভারতে একটি রাজনৈতিক শ্লোগান বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। তবে তা সাম্প্রদায়িক মোড়কে আবদ্ধ বলে জাতীয় পর্যায়ে এর আবেদন উগ্র সাম্প্রদায়িক উস্কানী বলেই বিবেচিত হয়। বেশ ঝাঁঝালো এবং প্রেরণাদায়কও বটে এই শ্লোগানটি। “হিন্দু খত্‌রে মে হ্যেঁয়”- ধর্মভেদের দারিদ্রপীড়িত অজ গ্রামের অশিক্ষিত হিন্দু ভারতবাসীর বেশ প্রিয় শ্লোগান এটি। এভাবেই শতবর্ষের বহমানতায় হিন্দু মহাজনী রাজনীতির উচ্চবর্ণীয় নেতা শাসকরা বর্ণ বৈষম্যে ঠাসা হিন্দু সম্প্রদায়ের তৃতীয় ও চতুর্থ ধাপের সুবিধাবঞ্চিত হিন্দুদের মাঠে নামিয়ে ধর্মীয় সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার অবতারনা করেছে এবং এখনো করে যাচ্ছে। হিন্দুর দেশ হিন্দু রাজ এবং  ধর্মান্ধ হিন্দু রাজনৈতিক শাসনের হিন্ধুস্তানে কিভাবে এবং কোন আঙ্গিকে হিন্দুরা খত্‌রে মে হ্যেঁয়, সেটা নিয়ে এখন হিন্দুস্তানের সাধারন হিন্দু নাগরিকদের মধ্যেই কানাঘুষা ও ফিসফাস চলছে। তবে ইদানীং কালের হিন্দু খতরে মে হ্যেঁয় নামক এই রাজনীতির ঘৃণ্য শ্লোগানটি যে ঐ মারাঠী গুজরাঠী উচ্চবর্ণের নাগপুর বেষ্টিত হিন্দু মহাসভার ঘোপ থেকেই এসেছে তা বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। এখানে মারাঠী গুজরাঠী নামটি কেন এল সেটাই হচ্ছে এই প্রবন্ধের আসল মজেজা। মহাজনী গুজরাতি আর যোদ্ধা মারাঠি রাজ্য দুটি গা ঘেঁষা এবং এদের জাতিগত বৈশিষ্ঠের ভিন্নতা থাকলেও তাদের চারিত্রিক বৈশিষ্ঠ্য কিন্তু এক। একদল লুটপাট মারদাঙ্গা করে নিজেদের ঐশ্বর্য্য বাড়ায় আর অন্যদল মহাজনী কায়দায় নিজেদেরকে স্ফীত করে। তারা ধর্মের নামে রাজনীতি করতে চাই, সমাজপতি থাকতে চায়, দেশ শাসক হতে চায়, কিন্তু ধর্ম তারা মানে না। ধর্মকে হাতিয়ার করে তারা রাজনীতির শিরোমনি হতে চায়। 


বর্গী বিষয়টি নিয়ে খোলাসা করা যাক। বর্গী শব্দটি বাংলা উচ্চারনে ব্যবহার করা হয়। বাংলায় এই শব্দটির আভিধানিক অর্থ আছে কিনা জানিনা, তবে বর্গী বলতে আমরা বুঝি লুটেরা, লম্পট, দস্যু ইত্যাদি। প্রকৃতপক্ষে বর্গী শদটি এসেছে মারাঠা থেকে। ওদের উচ্চারনে এটাকে বারগীর বলে। এর শব্দগত অর্থ হচ্ছে অশ্বারোহী সৈন্যদল। এক্ষেত্রে মারাঠা সাম্রাজ্যের অশ্বারোহী সৈন্যদলকেই বর্গী হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। তারা দুর্ধষ্য ও দস্যু প্রকৃতির ছিল। বাংলার ইতিহাসে এই মারাঠী বর্গী দস্যুদের একটি কালো অধ্যায় রয়েছে। আষ্টাদশ শতকে সুবে বাংলার নবাব ছিলেন আলীবর্দী খাঁ। এখানে সুবে বাংলা বলতে মোঘল ভারতের স্বাধীন বাংলা রাজ্যের কথা বলা হচ্ছে। সে সময় ভারতের মধ্যে বাংলা ছিল সবচেয়ে সমৃদ্ধশালী রাজ্য। গোটা ভারতের ২৫% খাদ্যশস্য এই বাংলা থেকেই সরবরাহ হোত। ১৭৪০ খ্রীষ্টাব্দে মীর্জা মোহাম্মদ আলি আলীবর্দী খাঁ উপাধি নিয়ে বাংলার নবাব হন। মুঘল ভারতে মারাঠী জাতির উগ্রতা ও দস্যুতা বরাবরই  দিল্লির বাদশাহীর জন্য মাথাব্যাথার কারন ছিল। মারাঠা নেতা শিবাজীর ধূর্ততা শঠতা  এবং বিচক্ষনতা নিয়ে আমরা অনেক গল্প পড়েছি। সেই মারাঠী নেতার দ্বিতীয় তৃতীয় প্রজন্ম যখন দিল্লি সম্রাজ্যের সামনা সামনি দাঁড়াতে পারতো না তখন তারা তাদের দুর্ধষ্যতা ও দস্যুতা নিয়ে পার্শবর্তী রাজ্যে লুটতারাজ ও দস্যুতাগিরি করতো। আর যেহেতু বাংলা বিহার উড়িষ্যা সমন্বয়ের বৃহত্তর বাংলা সে সময় অর্থাৎ নবাব আলীবর্দী খাঁএর শাসনামলে বেশ সমৃদ্ধের দিকেই এগিয়ে যাচ্ছিল তখন তা মারাঠী বারগীরদের(মারাঠা রাজ্যের অশ্বারোহী সৈন্যদল বা দস্যুর দল) নজরে পড়ে।


আলীবর্দী খাঁ ১৭৪০ খ্রীষ্টাব্দে তার পুর্বতন নবাব সরফরাজ খানকে হত্যা করে বাংলার মসনদে বসেন। কিন্তু সরফরাজ খানের শ্যালক রুস্তম জং উড়িষ্যার নায়েব মীর হাবিবের সহায়তায় মারাঠী শাসক রঘুজীর সাথে যোগাযোগ করে। তারা মারাঠী বারগীরদের বাংলার শিল্প কৃষি ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির লোভ দেখিয়ে এদেশে আসার জন্য প্রলুব্ধ করে। ফলশ্রুতিতে ১৭৪১ সালে বর্গীরা বাংলার উড়িষ্যা ও পশ্চিম বংগের বর্ধমান হুগলী এমনকি মুর্শিদাবাদ ও মেদনীপুরের শিল্প সমৃদ্ধ এলাকাগুলিতে লুটপাট করা আরম্ভ করে। এই বর্গীরা এতই দুর্ধষ্য ছিল যে তারা বাংলার পশ্চিমাঞ্চলে লুটপাট হত্যা ধর্ষণ এমনকি গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে পুড়িয়ে খাক করে দিত। নাবাবের সৈন্যবাহিনী তাদের কৌশল ও খ্রীপ্ততার সাথে পেরে উঠতো না। মারাঠী বর্গীদের এই লুটতারাজের বীভিষিকা ১৭৪১ হতে ১৭৫১ পর্যন্ত দশ বছর জুড়ে দফায় দফায় চলে। ফলে তদাঞ্চলের মানুষেরা গৃহহীন হয়। সর্বশান্ত হয়ে ভিক্ষবৃত্তিকে পেশা হিসাবে বেছে নেয়। উক্ত অঞ্চলের বাঙালীরা ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে দলে দলে পুর্ব বাংলার দিকে ধাবিত হয়। বর্গীদের অত্যাচারে বাংলার পশ্চিমাংশের মেদনীপুর বর্ধমান হুগলি ও তৎসংলগ্ন এলাকা বিরান ভূমিতে পরিণত হয়। তাদের এই লুট তারাজ ও দস্যুতার হিংস্রতায় বাংলার তদাঞ্চলে সেই সময়কালে প্রায় চার লক্ষাধিক বাঙালীর প্রানহানি ঘটে। তার মধ্যে তিন লক্ষ বাঙালীই ছিল হিন্দু সম্প্রদায়ের। মারাঠীদের আক্রমন থেকে নিরাপদ থাকার জন্য এবং কলকাতা নগরীকে রক্ষা করার জন্য সে সময় নবাবের নির্দেশে খাল বা  পরিখা খনন করা হয় যা ইতিহাসের সাক্ষী হিসাবে এখনও সেই খাল মারাঠা খাল নামেই বিদ্যমান রয়েছে। 


আজকের  দিনে হিন্দু খত্‌রে মে হ্যেঁয় এর ধারক  ভারত শাসকেরা এটাকে নিয়ে কোন্‌ কাশ্মীর ফাইলস বানাবেন জানিনা।  জানিনা ভারতে ভোটের বাজার গরম করা বোম্বের ‘কাস্মীর ফাইলস’ কিংবা ইদানীংকার ‘দি বেঙ্গল ফাইলস’ ছবি বানানোর মাথা ওয়ালারা এই বর্গীনামা নিয়ে কোন ফিল্ম বা ফ্যাক্টস ফাইল খুলেছেন কিনা! যদিও রংচং লাগিয়ে তারা তাদের ফ্যাক্ট ফাইলসগুলির ঘটনাকে মুসলমানের ঘাড়ে বন্দুক রেখেই হিন্দু মাহাত্ব্যের কথাই বর্ণনা করেন বেশী করে। আজকের দিনে দ্যা গ্রেট ক্যালকাটা কিলিংএর বর্ননা দিয়ে তারা যখন বর্ণনা করে যে ১৯৪৬ এর ১৬ আগষ্টের প্রথম দিনেই কলকাতার মুসলিমরা পাঁচ হাজার হিন্দুকে ব্রুট্যালি হত্যা করেছে। কিন্তু তাদের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার মহানায়ক গোপাল পাঁঠা নামক এক কসাই এর ঠিকুজি ঘেঁটে দেখা যায়, সেদিনের দাঙ্গার প্রথম দিনেই পাঁচ হাজার বাঙালী নিধনের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় নিহত চার হাজারই ছিল মুসলিম সম্প্রদায়ের বাঙালী। সত্য বেরিয়ে আসবেই। এটাই ইতিহাসের অমোঘ নিয়ম। আমরা আশা করছি বঙ্কিমের সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলার তৎকালীন বাংলায় মারাঠী দস্যু হিন্দুরা বাঙালী হিন্দুদের (কারন ঐ দশ বছরের বর্গী লুটতারাজে নিহত বাঙালীর চার লক্ষের তিনলক্ষই ছিল হিন্দু,৭৫%) উপর যে পাশবিক দস্যুতা ও বর্বতা চালিয়ে লুটতারাজ, হত্যা  ধর্ষণ ও অগ্নি সংযোগ করে তদাঞ্চলকে বিরান ভূমি বানিয়ে এক শোকগাঁথা তৈরী করেছিল সেটা নিয়ে বর্তমানের দিল্লি সরকার তাদের বশংবদ লোকজনদের দিয়ে আরেকটি ‘ফ্যাক্টস ফাইলস’ বানানোর উদ্যোগ নিবে। এবং অবশ্যই তা ‘বর্গীনামা’ নামেই সজ্ঞায়িত হোক। আমরা দেখতে চাই হিন্দুদের দ্বারা শাসিত হিন্দু রাষ্ট্রে ‘'হিন্দু খত্‌রে মে হ্যেঁয়’ এর আসল রহস্যটা কি!

বিষয়:
avertisements 2
ডাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনের দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
পদত্যাগ করেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী
বর্গী নামা
বর্গী নামা
জয়-পুতুল-রাদওয়ানকে ‘রাহুল-প্রিয়াঙ্কা মডেলে’ দলীয় নেতৃত্বে আনছেন হাসিনা 
জয়-পুতুল-রাদওয়ানকে ‘রাহুল-প্রিয়াঙ্কা মডেলে’ দলীয় নেতৃত্বে আনছেন হাসিনা 
১৯ বছর শেষ, ফুসফুসও প্রায় শেষের দিকে
১৯ বছর শেষ, ফুসফুসও প্রায় শেষের দিকে
ভিপি নুরের শর্ট-টাইম মেমোরি লস হয়নি: ঢামেক পরিচালক
ভিপি নুরের শর্ট-টাইম মেমোরি লস হয়নি: ঢামেক পরিচালক
‘হাসিনাকে নরেন্দ্র মোদি মেরে ফেললেও আশ্চর্য হব না’
‘হাসিনাকে নরেন্দ্র মোদি মেরে ফেললেও আশ্চর্য হব না’
হামাসকে ‘শেষ সতর্কবার্তা’ দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে ‘শেষ সতর্কবার্তা’ দিলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশে শ্রমবাজারে কর্মসংস্থানে সংকট  চাকরি হারাচ্ছেন লাখো নারী
বাংলাদেশে শ্রমবাজারে কর্মসংস্থানে সংকট  চাকরি হারাচ্ছেন লাখো নারী
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
চবি শিক্ষার্থী সায়েমের জ্ঞান ফিরেছে, মামুনের মাথার খুলি এখনো ফ্রিজে
চবি শিক্ষার্থী সায়েমের জ্ঞান ফিরেছে, মামুনের মাথার খুলি এখনো ফ্রিজে
পঁচা শামুকে পা কাটা
পঁচা শামুকে পা কাটা
সেনা কর্মকর্তাদের বিচার প্রক্রিয়া নিয়েই সরকারের সঙ্গে মতপার্থক্য: আইকেবি
সেনা কর্মকর্তাদের বিচার প্রক্রিয়া নিয়েই সরকারের সঙ্গে মতপার্থক্য: আইকেবি
প্রবীণ রাজনীতিক বদরুদ্দীন উমর আর নেই
প্রবীণ রাজনীতিক বদরুদ্দীন উমর আর নেই
ব্রিটিশ পার্লামেন্টে সা‌বেক স্বামীর বিরু‌দ্ধে যেসব অভিযোগ আপসানার
ব্রিটিশ পার্লামেন্টে সা‌বেক স্বামীর বিরু‌দ্ধে যেসব অভিযোগ আপসানার
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
প্রণব মুখার্জি আর নেই
প্রণব মুখার্জি আর নেই
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
avertisements 2
avertisements 2