
জালাল উদ্দিন আহমেদ
তবুও বাংলা*দেশী
প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ১৮ আগস্ট,সোমবার,২০২৫ | আপডেট: ০৭:৪৬ পিএম, ১৮ আগস্ট,সোমবার,২০২৫

সরকারী চাকরী করেছি। অবসরের আদম হয়েছি, সেটাও তো একযুগ পেরিয়েছে। অখন্ড অবসর। ছেলে মেয়েরা বড় হয়েছে। নিজ নিজ সংসারে থিতুও হয়েছে তারা। এই বয়সে অনেক কিছুই দেখলাম। স্বাধীনতার চুয়ান্ন বছর পেরিয়ে এখনও আমাদেরকে গণতন্ত্রের জন্য, দেশের সুষ্ঠ নির্বাচনের জন্য, চাকরীর জন্য, সামাজিক অনিয়ম দূর করার জন্য, স্বাস্থ্য, শিক্ষাসহ মানুষের মৌলিক অধিকার ইত্যাদির জন্য রাজপথে বুক চাপড়াতে হয়। স্বাধীনতা পরবর্তী যুদ্ধ বিদ্ধস্ত দেশে স্বাধীনতার ডাক দেয়া দেশ নায়ককে শাসক হিসাবে পেয়ে বাঙালী আশায় বুক বেঁধেছিল। দেশ রক্ষায় স্বাধীনতার ঘোষনা পাঠের সিপাহশালারকে সেনাবাহিনীর নেতৃত্ব নেয়াতে তারা গর্বিত হয়েছিল। কিন্তু সেসব তিক্ত অভিজ্ঞতায় ভরা। দেশ নায়কের ছত্রপতি হওয়ার মহড়া, তার একমেবাদ্বিতীয়ম হওয়ার খায়েস এবং রাষ্ট্র ব্যবস্থায় পরম্পরার দৌরাত্মের স্টীম রোলারে বাঙালী চিড়েচ্যাপ্টা হতে থাকলো। তাদের যতসব অপকর্মের খেসারতে দেশে দুর্ভিক্ষ নেমে এল। প্রকৃতির প্রতিশোধ এবং নিয়তির নির্ধারনকৃত নিয়মে পারিবার পরিজনসহ দেশনেতা অকালে জীবন দিলেন। মানুষ ভালবেসে দেশের সিপাহশালারকে দেশ শাসনের প্রথম সারিতে নিয়ে এল। কিন্তু সেনাবাহিনীর আন্তঃকোন্দলে তিনিও অপঘাতে নিহত হন। দেশের স্বাধীনতার স্থপতি এবং স্বাধীনতার ঘোষকের পরম্পরাদের মাথার মুকুট বানিয়ে তাদের মাধ্যমে দেশের সুশাসন পাওয়ার পরিবর্তে কতগুলো রক্তচোষা অর্থলিপ্সু শাসকের উদ্ভব হোল। এভাবেই দুই মহান পুরুষের পারিবারিক বলয়কে কেন্দ্র করে দেশের রাজনীতি এবং ফাঁকতালে সেনা শাসনের ঘুর্ণাবর্তে বাংলার স্বাধীনতার অর্ধ শতাব্দী কেটে গেল।
যাকে বলা হয় দেশের স্থপতি, জাতির পিতা এবং বাংলার স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রধান পুরুষ - সেই তিনিই তো তার সাধের কফিনে শেষ পেরেকটি ঠুকেছিলেন। গণতান্ত্রিক সংগ্রামে সামিল করে গোটা পুর্ব বাংলাকে একাট্টা করে তিনি যে সংগ্রাম ও সাধনায় বাঙালীর নয়নের মনি হয়েছিলেন শুধুমাত্র একটি ফরমানের মাধ্যমে তা ধুলোয় মিশিয়ে দিলেন। সেদিন তাঁর সেই একনেতা একদল এক জাতি বাংলা ব্যাকারনের সমীকরনে মিলে নি। নিজের অস্থি চর্ম মন ও মানসিকতায় যা মানানসই নয় তা কি করে মিলাবেন তিনি! তাসাপার্টি আর ব্যান্ড পার্টি তো এক নয়। ব্যান্ডের হেমিলিয়নের বাঁশির সুর তুলে তিনি বাঙালীকে একসুরে গেঁথেছিলেন। কিন্তু সেই সুর ও ছন্দকে জ্বলাঞ্জলি দিয়ে তিনি তাসা পার্টির গগন বিদীর্ণ করা ঢাকের বাদ্য মুর্ছনায় তার সাধের স্বপ্নকে জমালয় বানাতে চাইলেন। ইসরাফিলের শিঙ্গা ফুঁকিয়ে সঙ্গে নমরুদের ঢাক বাজিয়ে তিনি তাসা পার্টির দোলমাদলে যমালয়ের দেবরাজ বনে গেলেন। কিন্তু প্রকৃতির প্রতিশোধে তিনি বংশসহ নির্বংশ হলেন। তাঁর বেঁচে থাকা রক্ত প্রবাহের দুই কন্যা বিদেশে থাকার সৌভাগ্যে জীবনে বেঁচে গিয়েছিলেন। বাঙালী তাদেরকে এনে তাদের স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মানে আবার একতাবদ্ধ হয়েছিল। কিন্তু বিধি বাম। যার রক্তে অহমিকা, দাম্ভিকতা এবং স্বৈরাচারের প্রবাহ রয়েছে তাকে দিয়ে সাধারন দুঃখী বাঙালীর কোন্ ভাল কাজটি করা যাবে তাতো গত পনের বছরে তিনি দেখিয়েছেন।বহুধাবিভক্ত আওয়ামী লীগের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার মানসে বড়বোন শেখ হাসিনাকে পার্টির সভাপতি মনোনয়ন দিয়ে দেশে ফিরিয়ে আনা হয় ১৯৮১ সালের ১৭ মে। আর হাসিনা রেহানা দুই বোন বাংলাদেশে ফিরে আসার সেই বছরের সেই একই মাসে অর্থাৎ ৩০ মে মাত্র তের দিনের মাথায় দেশের জনপ্রিয় প্রেসিডেন্ট, মুক্তিযুদ্ধের প্রথম সিপাহশালার সেনা ষড়যন্ত্রে নিহত হলেন। লোকমুখে প্রচলিত আছে পিতৃহত্যার বদলা নেওয়ার প্রথম শিকারই হচ্ছে এই জিয়া হত্যার ষড়যন্ত্র।
গণতন্ত্রে শুদ্ধতা আনতে গিয়ে তিনি আন্দোলনের নাটক মঞ্চস্থ করলেন। নির্বাচনে নিরপেক্ষতা আনার জন্য নিরপেক্ষ কেয়ার টেকার সরকার প্রবর্তন করার জন্য তিনি রক্তঝরা আন্দোলন করলেন। মানুষ স্বস্তির নিশ্বাস ফেললো বটে, তবে ক্ষমতায় এসে তিনি সমস্ত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাদির রাস্তাঘাটে তালা দেয়া শুরু করলেন। ক্ষমতায় আসার পর বিরোধী দমন পীড়ন ও হত্যা সহিংসতা ঘটিয়ে কয়েক'শ প্রানের বিনিময়ে তারই মস্তিষ্ক প্রসূত নিরপেক্ষ নির্বাচনের কেয়ার টেকার সরকার ব্যবস্থার তিনিই বিলুপ্তি ঘটালেন। বিরোধী রাজনীতির টুঁটি চেপে ধরে সাধারন মানুষের ন্যুনতম কথা বলার বিষয়গুলি তিনি আইন করে স্তব্ধ করে দিলেন। দেশকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার স্বপক্ষ বিপক্ষ রাজনীতির ফাঁদে ফেলে দুভাগ করে দিলেন। দেশের প্রশাসনে তার আত্মীয় স্বজন ও আঞ্চলিকতায় সয়লাব করে দিলেন। আইন শৃংখলায় আপনজন ও বশংবদদের নিয়োগ দেয়া শুরু করলেন। দেশের গণতন্ত্র এবং শাসন ব্যবস্থা মানেই আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধু এবং তার পরিবার পরিজন - এই ধারনায় তার শাসন কার্যক্রমের স্টীম রোলার অব্যাহত রাখলেন। রাজনীতি ও সরকারী মেকানিজমে পারিবারিক রাজতন্ত্রের একটি প্রচ্ছন্ন বলয় তৈরী করলেন। দেশের যেকোন ভালমন্দের বিচারে বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের স্তুতি এবং সেসবের আচার আচরনের প্রসারে একছত্র বিধিবদ্ধতা তৈরী করলেন। রাজনীতির সাঙ্গ পাঙ্গদের মধ্যযুগীয় আমীর নায়েবী কায়দায় দাঁড় করিয়ে ফেললেন। দেশের সমস্ত স্থাপনা ও দৃশ্যমান প্রাতিষ্ঠানিক আনুসাঙ্গিকে মুজিব এবং তার পারিবারিক পরিচয় ব্যবহার উপযোগী করে গড়ে তুললেন। শিক্ষা ব্যবস্থা মুজিবময় করে ঢেলে সাজালেন। মুসলিম প্রধান দেশের প্রতিটি জেলা উপজেলা থানা ইউনিয়নে এমনকি স্কুল কলেজ ও নিশ্ববিদ্যালয়ে মুজিবের ভাস্কর্য (মুর্তি) স্থাপন করা হোল। সরকারী কাগজ কলমে মুজিবের ছবি সম্বলিত লেটারহেড চালু করলেন। দেশের সরকারী মেকানিজম মুজিব ভাইরাসে এমনভাবে নুইয়ে পড়েছিল যে স্বাধীন স্বত্ত্বা নিয়ে কোন প্রতিষ্ঠান মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছিল। মুজিব এবং তার পারিবারিক নামের ভারে কবে না দেশটার নামও যুক্ত হয়ে বাঙালিকে ধন্য হতে হয় সেটাই দেখার বাকী ছিল। একটি দেশ জনপদ ও জাতীয়তাবাদকে এভাবে একব্যক্তি ও তার পরিবারের নামানুসারে সয়লাব করে দেয়া যায়, তার সাক্ষী হোল এই ভূখন্ডের সতের কোটি জনগন। এটা করেছেন বাঙালীর স্বপ্নের জননেত্রী, দেশরত্ন, মানবতার মা, দেশ বিদেশ থেকে ডজন খানেক ডক্টরেট ডিগ্রী কিনে আনা এবং ধাপে ধাপে স্বৈরাচারী হয়ে গড়ে উঠা যুগশ্রেষ্ঠ মাফিয়া শেখ হাসিনা, যিনি সদ্য স্বাধীন দেশে একদলীয় শাসন ব্যবস্থার প্রবর্তক এবং ক্ষমতার দাম্ভিক রাজনৈতিক পুরুষ শেখ মুজিবর রহমানের সুকন্যাও বটে।
সেদিন ছিল ৫ আগষ্ট, সোমবার,২০২৪। দেশের অবস্থা অস্থিতিশীল। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ততদিনে দেশের গণমানুষের মনে নাড়া দিয়েছে। ছেলেপুলেদের স্বৈরাচার বিদায়ের একদফা দাবি তাদের মন ও মননে এতদিনে জ্বলতে থাকা তুষের আগুনে যেন এক প্রচন্ড ধাক্কা দিয়ে জাগিয়ে তুলেছে। তাদের কাছে মনে হয়েছে এ যেন আকাশের মেঘের কড়কড়ানি ডাক এবং বিদ্যুৎ চমকানি আলোর ঝলক। তারা আর ঘরে থাকতে পারেন নি। বাবা মা ভাই বোন শিক্ষক শ্রমিক সাধারন খেটে খাওয়া মানুষজন সবাই রাস্তায় নেমে পড়েছেন। কোটা বৈষম্যের ছাত্র আন্দোলন আজ শাসক রাজনীতির প্রতিপক্ষ হয়ে “একদফা এক দাবি হাসিনা তুই কবে যাবি”তে রূপ নিয়েছে। জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ হতে শুরু হওয়া ছাত্র নিধনের রূপ ততক্ষনে গণ নিধনের ভয়াবহতায় পৌঁছে গেছে। শাসক দল ও তার অংগ সংগঠনের বর্বরতা এবং সরকারী আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর অতি আনুগত্যের তৎপরতায় সাধারন ছাত্র জনতাকে পাখির মত গুলি করে মারা হচ্ছে। ক্ষমতা ভোগের জৌলুষতায় প্রধান শাসক হাসিনা ও তার দলবল এবং পারিবারিক বলয়ের এ টু জেডসহ রাষ্ট্র যন্ত্রের সমস্ত মেকানিজম বর্বরোচিত কায়দায় প্রতিবাদী ছাত্রজনতার উপর খড়্গহস্ত হয়েছে। বাদ নেই শিশু কিশোর এবং রাস্তার সাধারন জনগন। কিন্তু রাজনীতির লেজুড়বিহীন সাধারন ছাত্র সমাজ যারা দেশের সামগ্রিক ছাত্র সংখ্যার ৮০-৮৫ শতাংশ, তাদের ইস্পাতদৃঢ় ঐক্য ও দেশকে স্বৈরাচার মুক্তের শপথে দেশের সাধারন মানুষ যেন হালে পানি পেল। আবাল বৃদ্ধ বনিতা রাজপথে ছাত্রদের কাঁধে কাঁধ মিলালো। জুলাই মাসের আন্দোলন ৫ আগষ্টে স্বৈরাচার পতনের মাধ্যমে সমাপ্ত হোল। এজন্যই বাঙালী বুদ্ধির দ্বিগগজদের মাথা থেকে বেরিয়ে এল ৩১+৫=৩৬ জুলাই এর পরম আকাঙ্খিত মুক্তি। বাংলার সাধারন মানুষ এটাকে তাদের দ্বিতীয় স্বাধীনতা বলতেও কসুর করছে না। অর্থাৎ কতটুকু গুমোট অবস্থা থেকে মুক্ত হলে মানুষ তাদের গর্বের মুক্তিযুদ্ধ করে প্রাপ্ত স্বাধীনতাকেও এই গণ অভ্যুত্থানের সাথে মিলাতে চেষ্টা করে বা তৃপ্তি খুঁজে পায় তা গবেষনার বিষয় বৈকি!
পরিশেষে বলতে চাই - ভাইরে, আমরা বাংলাদেশ নামক ছোট্ট এক ভূখন্ডের ঠেলা ঠেলি করে বাস করা সতের-আঠার কোটির আদম সন্তান। গর্ব করে বলতে চাই, আমরা স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের বাঙালী এবং বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের ধারক এবং বাহক। ভাল ভাবে মাথা গুঁজার ঠাঁই খুজতে গিয়ে প্রায় দুই কোটি বাংলাদেশী আজ বিদেশ বিভুঁইয়ে পরবাসী। তাদের আয়ের একটি অংশ আজ দেশ গঠনের কাজে সহায়ক হিসাবে আমাদেরকে স্বাভাবিকভাবে বেঁচে থাকার অনুপ্রেরনা যোগাচ্ছে। সুতরাং রাজনীতির কালিমালিপ্ত কাদাপ্যাঁকের চোরাবালিতে সাঁতার কাটার সময় কি আমাদের আছে! ছোট্ট এই ভূখন্ডে রাজনীতি ও শাসন নীতির ঘুরপ্যাঁচে পক্ষ বিপক্ষ করে নিজেদের মধ্যে ভাইয়ে ভাইয়ে কুস্তি খেলেই তো আমরা একটি প্রজন্ম নিজেদের জীবন যৌবন নষ্ট করলাম। আর কত? আত্মরম্ভিতা নয়, আমি তুমি বা আমরা তোমরা নয়, আসুন আমরা সামগ্রিক চিন্তায় (বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের) খাঁটি বাঙলী হয়ে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আমাদের পুর্ব পুরুষের দেখা স্বপ্নের দেশকে সত্যিকারের একটি সুখী সমৃদ্ধ এবং বিরোধমুক্ত বাংলাদেশ হিসাবে গড়ে তুলে পৃথিবীর বুকে উচ্চকিত হই।

তবুও বাংলা*দেশী

শেখ মুজিবের ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে টাকা-ফ্ল্যাট দেয়ার ঘটনা তদন্ত লিগ্যাল নোটিশ

গাজার ১০ লাখ নারী ও কিশোরী চরম অনাহারে

শেখ হাসিনা-কামালের বিরুদ্ধে চতুর্থ দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

বিদেশে সব কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ

সাজার রায় শুনে কাঁদলেন পাপিয়া, পাশে দাঁড়ালেন স্বামী সুমন

বনানীতে সিসা বারে যুবক রাব্বি খুন, চারজন কারাগারে

‘জুলাই-আগস্ট হত্যাযজ্ঞে শেখ হাসিনার বিচার নিয়ে কোনো কম্প্রোমাইজ হবে না’

ফ্রম রেসিস্ট্যান্স টু রিফর্ম: গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে জুলাই সলিডারিটি অস্ট্রেলিয়ার উদ্যোগে শহীদ স্মরণে ৩৬ জুলাই উদযাপন

‘আমি গৃহবন্দি, গ্রেপ্তার হইনি’ফেসবুকে জেড আই খান পান্না

নীতা আম্বানির শতকোটির দামি গাড়ির কী বিশেষত্ব জানেন?

খুলনায় কৃষি ব্যাংকের লকার ভেঙে ১৬ লাখ টাকা লুট

রাজউকের প্লটের জন্য শেখ হাসিনাকে চাপ দেন টিউলিপ সিদ্দিক: দুদক

একরাতেই নদীতে ফিরলো লুটের ১২ হাজার ঘনফুট সাদা পাথর

‘রাজাকার সবগুলোকে ফাঁসি দিছি, আন্দোলনকারীদেরও ছাড়ব না’

দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!

গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!

কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক

সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু

সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন

অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ

অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা

কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার

মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার

হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার

খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি

কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু

মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির দুই বাংলাদেশীর মৃত্যু

প্রণব মুখার্জি আর নেই
