
জালাল উদ্দিন আহমেদ
পাঁচ আগষ্ট, জমে থাকা প্রশ্নগুলো -২
প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ৬ আগস্ট, বুধবার,২০২৫ | আপডেট: ১০:৩২ পিএম, ৭ আগস্ট,বৃহস্পতিবার,২০২৫

সেদিন ছিল সোমবার, পাঁচ আগষ্ট, ২০২৪ ইংরাজী সন। পাঁচ আগষ্ট একটি দিন। একটি স্বপ্ন। ভাতে মাছের আটপৌঢ়ে বাঙালীর জন্য সূড়ঙ্গের অপর প্রান্ত হতে ভেসে আসা একটি আলোকরশ্মি। এই আলোক মালা ছিল আমাদেরই কচিকাঁচার একঝাঁক তরুন যুবার দল। এরা রাজনীতি বুঝে না, রাজনীতি করেও না। এরা শুদ্ধাচারের সমাজ চায়, চাই নিজ মাতৃভূমে মুক্ত নিশ্বাসে মুক্ত বিহঙ্গের মত পাখা ঝাপটিয়ে উড়তে। এদের উচ্চশক্তির প্রপেলারে লাগানো আছে লক্ষ লক্ষ বাঙালীর রক্তঝরা একাত্তর, আছে বীরাঙ্গনা মা বোনের গতর নিংড়ানো মমতাভরা আশীর্বাদ। আরো আছে জীবন বাজি রাখা যতসব অকুতোভয় বীর মুক্তিযোদ্ধার মরনপন লাড়াই করার তেজদীপ্ত স্ফুরন। এরা আমাদেরই সন্তান। আমাদের রক্ত প্রবাহ এদের ধমনীতে ধুমায়িত সুপ্ত আগ্নেয়গিরির ন্যায় সমস্ত শরীর জুড়ে ছুটাছুটি করছে। নিজেদের জীবন গঠনের প্রথম সিঁড়িতেই যখন কোটা নামক অপরাজনীতি ও স্বৈরাচারের অক্টোপাশ এদেরকে ট্রমায় ফেলল তখন এরা গর্জে উঠেছে। নিজেদের মেধা দিয়ে কোটাকে জয় করতে চেয়েছে। যখন এগোতে গিয়ে মিথ্যার মিথ দিয়ে সাজিয়ে রাখা রাজনীতি ও শাসকের চোখ রাঙানীতে জর্জরিত হয়েছে তখনই এরা ফুঁসে উঠেছে। অবশেষে তাদের মেধার চাহিদা দেশের অপশক্তি অপসারনের একদফায় পরিণত হয়ে গণমানুষের সহানুভূতি পেয়েছে। ফলে ছাত্রদের বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন জনসম্পৃক্ততায় সিক্ত হয়ে ছাত্র-জনতার স্বৈরাচার হটানোর একদফার রূপ নিয়েছে। স্বৈরাচারী সরকার প্রধান প্রাণ বাঁচিয়ে পার্শ্ববর্তী দেশে পালিয়ে যান আর সহযোগী মন্ত্রী মন্ডলী, আমত্য পারিষদ ও দোসররা গর্তে ঢুকে যায়।
আগেই বলেছি স্বৈরাচার পতনের পর যে সাহস মেধা এবং বিচক্ষণতায় সেনা প্রধান জেনারেল ওয়াকারুজ্জামান এই নো-ম্যানস ল্যান্ডের গুমোট করা তিনটি দিন সামলেছেন তা হেলাফেলা কোন কাজ নয়। তবে পূর্ববর্তী মধ্যবর্তী এবং অন্তর্বর্তী সময়কালে তার যে ভূমিকা জনমনে হাজারো প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে এবং দিচ্ছে সেসব নিয়েই কথা হচ্ছে বেশী। তাছাড়া ছাত্র জনতার অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়কালে মাঠে থাকা পক্ষগুলির করণীয় বিষয়গুলি নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপিত হচ্ছে। বিদ্যমান রাজনৈতিক দল সমূহের আচার আচরন জনমনে আশংকা তৈরী করছে। পতিত শক্তির সাজিয়ে রাখা মেকানিজমের প্রশ্নহীন বহাল তবিয়ত এবং শম্বুক গতির হেরাফেরি দেশ ও জনগনের স্বাভাবিক জীবনমানে স্থবিরতা সৃষ্টি করেছে। এহেন পরিস্থিতিতে অভ্যুত্থান পরবর্তীতে দেশ পরিচালনার জন্য বিবেচিত কতিপয় সাদা মনের মানুষকে দিয়ে সৃষ্ট অন্তর্বর্তী সরকার সবদিক দিয়ে তাদের রাষ্ট্রচিন্তার প্রতিটি পদক্ষেপে হোঁচট খাচ্ছেন। কেন এই জন আকাঙ্খার সরকার তাদের সুচিন্তার প্রতিটি পদক্ষেপে মুখ থুবড়ে পড়ছেন তার ব্যাখ্যা করা দুরূহ গবেষনার বিষয়। তবে যেসব প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য প্রশ্নগুলি আজ জনমনে হতাশার জন্ম দিয়েছে তার সার সংক্ষেপ নিম্নোক্ত শ্রেণীবিন্যাসে তুলে ধরা যায়।
সেনাবাহিনী
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান সমাপ্তির আগে ও পরে দেশের ভারসাম্য নির্ণয়ে সেনাবাহিনী বিচক্ষণতার সহিত সবকিছু সামাল নিয়েছে বলে আমরা জেনেছি। জনমনে এবং বাজারের ফিসফাস…….
# বলা হয় দেশে অভ্যুত্থান পরবর্তী অরাজকতা ও প্রাণহানির আশংকায় প্রধান স্বৈর শাসককে নিরাপদ এক্সিট দেয়া হয়। কিন্তু আগষ্ট মাসের এক থেকে চার তারিখের মধ্যে শেখ পরিবারের সবাইকে পরিকল্পিত ভাবে দেশের বাইরে পাঠিয়ে চুড়ান্ত দিনে মাথাটাকে এক নাটকীয় কায়দায় দেশছাড়া করার মানে কি? তাও সেটা সামরিক বাহিনীর তত্ত্বাবধানে! তাছাড়া আগষ্টের প্রথম দিন থেকেই কার্ফু ইত্যাদির ঘোরটোপে দেশটা মূলতঃ সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানেই ছিল।
# শুনেছি বা দেখেছি অভ্যুত্থান পরবর্তী এক সপ্তাহে দেশজুড়ে পতিত পক্ষের ঘরবাড়ি ভাংচুর অগ্নি সংযোগ এবং সহিংসতায় কয়েক'শ তৃণমূলের আওয়ামী নেতাকর্মী এবং সাধারণ মানুষের অপমৃত্যু হয়েছে। তাহলে সেনাবাহিনী কাদের বাঁচালো!
# শেখ পরিবারের সদস্য ছাড়াও মন্ত্রী এমপি ও অপকর্মের রাঘব বোয়ালদের ক্যান্টনমেটে আশ্রয় দিয়ে পরবর্তীতে তাদেরকেও সুকৌশলে পার্শ্ববর্তী দেশে সেইফ এক্সিট করালো কারা? কেন?
এটা কি অতিরিক্ত ডালপাতা ছেঁটে গাছের শ্রীবৃদ্ধি করার অপকৌশল নয়!
# দেশব্যাপী মিলিটারী ম্যাজিষ্ট্রেসির নামে বছর জুড়ে যে ঠান্ডা মাথার আওয়ামী লেসপেন্সরদের পুনর্বাসন প্রক্রিয়া চলছে, সেটা নিয়েও তো জনমনে আতংক ছড়াচ্ছে। গোপাল গঞ্জের সহিংসতা কি আসলেই বিচ্ছিন্ন ঘটনা বলে চালানো যায়!
# সাম্প্রতিক সময়ে ১৯৮ দিনের সিক লিভের এক মেজরীয় কান্ড উৎঘটিত হোল। তার উত্তর কে দিবে?
রাজনীতির পক্ষগুলি
গত পনের বছর ধরে বিরোধী পক্ষের রাজনীতি মোটামুটি দৌড়ের মধ্যে ছিল। এই সময়টাতে তারা মানবেতর জীবনে দিন কাটিয়েছেন। জেল জুলুম গুম খুন সব কিছুই সামাল দিয়ে চলতে হয়েছে তাদের। এতদিনের নিপীড়ন নির্যাতনে তারা কি শিখলেন!
#তাদের রাজনৈতিক ধারনার কোন পরিবর্তন ঘটেছে কি?
#সুষম গণতান্ত্রিক চর্চার রাজনীতির নতুন পাঠ কি তারা নিয়েছেন?
#ছেলে ছোকরারা একটি রক্তঝরা অভ্যুত্থান করে ধরণীতে যে কাঁপন ধরিয়ে দিল তার ন্যুনতম সুফল কি রাজনীতিকরা ঘরে তুলতে পারলো?
#কোন্ রাজনীতির পাঠে তারা পতিতের রেখে যাওয়া আবর্জনা গুলোকে সামনে রেখে এখন দাদাগিরির পাঠ শিখাচ্ছেন বাঙালীকে?
# যে সংবিধানকে আওয়ামী সৃষ্ট আবর্জনা ব্যাখ্যা দেয়া হচ্ছে সেই কিতাবের দাঁড়ি কমা পুর্ণচ্ছেদ নিয়ে এত বাহাসের কি প্রয়োজন!
# ওয়েস্ট মিনিস্টার যদি এতই পছন্দ তাহলে কে প্রধানমন্ত্রী হবেন কে পার্টি প্রধান হবেন এটা নিয়ে এত লোভ লালসা মোহ কেন? গণতন্ত্রে ব্যক্তি প্রাধান্যের স্থান কোথায়!
#কেউ না বুঝলে তারা তো বুঝতেন যে বিড়াল প্রথম রাতেই মারতে হয়। তারা তো অভ্যুত্থান বিপ্লবের ধারে কাছেও নেই! অথচ অভ্যুত্থান পরবর্তী লাভের গুড় তারাই বেশী খান। এটা তাদের হক বলে তারা মনে করেন। হ-য-ব-র-ল করে জিয়া পরিবারের নাম বেঁচে চেয়ারে বসার মতলববাজ ওরা।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে জন্ম নেয়া এনসিপি
তরুন যুবাদের মেধা চাহিদার এক সামন্যতম বৈষম্য বিরোধী কোটা আন্দোলন যখন স্বৈরাচার হঠাও এর বাঙালী আকাঙ্খায় রূপ নিল তখন কে ভেবেছিল যে দেশের আবর্জনা নিষ্কাশনে তাদেরকেও ঘাড়ে জোঁয়াল নিয়ে হাল ধরতে হবে। তাদের তো কোন নেতা ছিলনা, ছিলনা কোন আধ্যাত্মিক রাজনীতির গুরু। তারা ছাত্র ছাত্রীরা মিলে সমন্বয়কের ভূমিকায় গুচ্ছ নেতৃত্বে তাদের চাহিদার পারদটাকে ভারসাম্য করেছিল। রাজনৈতিক সদিচ্ছা তাদের ছিল কিনা জানিনা। তবে মাঠে নেমে স্বৈরাচার পতনের চুড়ান্ত আহ্বানের পর রাজনীতির তঞ্চকতা ও শঠতা তাদের কচি মনে দেশপ্রেমের আগুনে স্ফুরন ঘটিয়েছে। তারা লক্ষ্য করলো দেশে প্রচলিত এ বি সির ট্র্যাডিশনাল রাজনীতির ধারা সমাজ পরিবর্তনে কোন কাজে আসবে না। বরং এক স্বৈরাচার গেলে আর এক স্বৈরাচার এসে তা দখল করবে। ফলে দেশে গণতান্ত্রিক অটোক্র্যাসি চর্চার কোন হেরফের হবেনা। এরই চিন্তায় নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন নিয়ে ওই সবুজের দল দেশে রাজনীতির ধারা পরিবর্তনের শপথে জাতীয় নাগরিক পার্টি নাম দিয়ে রাজনীতির মাঠে পা দেয়। তাদের রাজনীতির কোন পাঠ না থাকলেও সীমিত আয়োজনে তারা ভালই এগোচ্ছে বলে মনে হয়। তবে…..
# রাজনীতির চোরাগলিতে তারা অটল থাকতে পারছে কি?
# দেশের ট্র্যাডিশন্যাল রাজনীতির সঙ্গে পাল্লা দিতে গিয়ে তারা দুর্নীতি ও দাদাগিরির চোরাবালিতে ঢুকে পড়ছে কিনা সেটাও লাখ টাকার প্রশ্ন!
# শোনা যায় স্থানীয় প্রশাসন অনেক ক্ষেত্রেই তাদের দাদাগিরির দাপটে স্থবির হয়ে পড়েছে। এসবের উত্তর কে দিবে?
জনগন
#যে স্বতঃস্ফুর্ততায় চব্বিশের ৩৬ জুলাই দেশের আম জনতা ছাত্রদের সঙ্গে রাস্তার নেমেছিল, সেই চেতনা ও আত্মবিশ্বাস নিয়ে জনতা কি এখনো অটুট রয়েছে?
# জনতা জনার্দন। বিচ্ছিন্ন জয়, জিন্দাবাদ, লিল্লাহি তাকবির থাকবে। এটা গণতান্ত্রিক চর্চা। কিন্তু দেশের সার্বভৌমত্ব ও দেশরক্ষার প্রেমে একাট্টায় জনগণ একচুল ছাড় দিবেনা এটাই স্বাধীনতার স্বাদ পাওয়া আমজনতার মন্ত্র নয় কি?
সামাজিক মাধ্যম
#অভ্যুত্থান পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সময়কালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম দেশের স্বৈরশক্তি অপসারনে বেশ শক্তিশালী ভূমিকা রেখেছে। কিন্তু অতি আঁতেলীয় কিছু সামাজিক মাধ্যমে ভুয়া এবং মনগড়া কন্টেন্ট তৈরী করে সাধারন জনমনে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। এর মেরামতে সরকারের সংশ্লিষ্ট মহল কি পদক্ষেপ নিচ্ছে?
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার
#দেশ সেবার মানসিকতা নিয়ে যখন আপনারা কতিপয় সাদা মনের মানুষ এই চৌকিতে উঠে বসলেন তখন সিদ্ধান্তহীনতা ও দুর্বল মানসিকতা নিয়ে রাজনীতি ও শাসন ব্যবস্থা রিপেয়ারিং এর কাজে আপনাদের এই “ধরি মাছ না ছুঁই পানি” আচরনের কারন কি?
# যে রাজনীতি গত পনের বছর স্বৈরাচারের টিকিটিও ছুঁতে পারেনি, সেই রাজনীতির সংস্কারের জন্যই তো আপনারা কাজে নেমেছেন! সেক্ষেত্রে ওরা কি পারে আর কি পারেনা, সেতো গত পনের বছরে দেখা হয়ে গেছে।
# মনে রাখা উচিত আপনারা রাজনীতির ম্যান্ডেটে চেয়ারে বসেন নি। ছাত্র জনতার স্বতঃস্ফুর্ত আন্দোলনের ফসল আপনারা। সারা বাংলাদেশের আপামর ছাত্র জনতার দোয়া আশীর্বাদ নিয়ে আপনাদের পথচলা শুরু হয়েছে। আপনারা শতভাগ বাংলা পক্ষ। বিদ্যমান রাজনীতির পক্ষগুলো হচ্ছে পতিত শক্তির বড়ভাই ছোটভাই। ওরা বিগত পনের বছরে বাংলার মানুষের পাশাপাশি নিজেরাও জিম্মি হয়ে ধুঁকেছে। বিপ্লব অভ্যুত্থান মানসিকতার রাজনীতি তারা বুঝেও না করেও না। সুতরাং পতিত রাজনীতির সামনে গদগদ না থেকে যেটা ভাল সেটা নিয়েই এগোন। ওরা কি সংস্কার করবে? ওরা তো নিজেরাই কুসংস্কারাচ্ছন্ন অবস্থায় ব্যক্তি ও পারিবারিক বলয় তৈরী করে টিকে আছে!
# আপনাদের এই মূহুর্তের কাজ হবে প্রশাসনে গণ ঝাড়ুর ব্যবস্থা করে পনের বছরের উইপোঁকার ঢিপিগুলোকে নিশ্চিহ্ন করা। আইন শৃংখলায় শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা। স্বরাষ্ট বিভাগের ওই ভাল মানুষটিকে সহয়তা করার জন্য একজন শক্তপোক্ত ইন সার্ভিস ব্যারাকের মানুষকে দলে ভেড়ান। কিছু খুচরাপাতি টিম মেটকে ছেঁটে ফেলে কাজের কাজিদের চেয়ারে বসান।
# সময় নিয়ে গণ অভ্যুত্থানের মর্যাদাকে সমুন্নত করুন।
# পতিত স্বৈরাচারের এ টু জেডকে ধুয়ে মুছে সাফ করে এক নিষ্কলুষ নবজাতক বাংলাদেশ আমাদের উপহার দিন।
# পক্ষ বিপক্ষ নয়, হিন্দু মুসলিম নয়, বাংলাদেশ ও বাংলাদেশীদের এক এবং অভিন্ন চিন্তায় গড়ে উঠার মন্ত্র শিখিয়ে হেমিলিয়নের বাঁশিতে সুর তুলুন। সেই সুর যা তারা একাত্তরে শুনেছে, পঁচাত্তরে শুনেছে, নব্বইয়ে শুনেছে এবং রক্তস্নাত চব্বিশের ৩৬ জুলাই শুনেছে। আমরা আর আশাহত হতে চাই না।
# মনে রাখবেন, আপামর সাধারন জনগন আপনাদের পিছনে আছে। আপনারা কামিয়াব হলে বাংলাদেশ কামিয়াব হবে। আর বাংলাদেশ কামিয়াব হলে বাঙালী শক্তিশালী হবে।

বেরোবির সাবেক ভিসি নাজমুল হাসান কলিমুল্লাহ গ্রেপ্তার

চট্টগ্রামে ভারী বর্ষণে সেতু ভেঙে দুই ভাগ

মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন ৫ দিনের রিমান্ডে

যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা আবেদনের নতুন নিয়ম, লাগবে ১৫ হাজার ডলার বন্ড

পাঁচ আগষ্ট, জমে থাকা প্রশ্নগুলো -২

প্রবাসী স্বজনকে আনতে গিয়ে প্রাণ গেল একই পরিবারের ৭ জনের

২৪ ঘণ্টার মধ্যে ভারতীয় পণ্যে ‘উল্লেখযোগ্য’ হারে শুল্কের হুমকি ট্রাম্পের

‘তার ঠোঁট দুটো যেন মেশিনগানের মতো’

‘আপা আর আসবে না, কাকা আর হাসবে না’

‘পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠক’ গুজব বলছে এনসিপি নেতারা

‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’

চোখের সামনে ‘ইতিহাস’ গড়েছিলেন যারা

৩ আগস্ট পালাতে গিয়ে বিমানবন্দরে বাধা পান তাপস, ফোন দেন হাসিনাকে

৪০ বছর পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভে জন্ম নেওয়া ৫ সন্তান তার নয়

মোদিকে পছন্দ করি কিন্তু তাকে শাস্তি পেতে হবে: ট্রাম্প

দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!

গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!

কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক

সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু

সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন

অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ

অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা

কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার

মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার

হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার

খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি

কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু

মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির দুই বাংলাদেশীর মৃত্যু

প্রণব মুখার্জি আর নেই
