avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

স্বপ্নমঙ্গলের কথা-২

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ২৫ সেপ্টেম্বর, বুধবার,২০২৪ | আপডেট: ১১:৩৭ এএম, ১৮ অক্টোবর,শুক্রবার,২০২৪

Text


গত সপ্তাহে এই স্বপ্ন মঙ্গলের কথা বলতে গিয়ে আমার নিজের কর্মজীবনের সংশ্লিষ্টতায় সম্পৃক্ত একটি রাষ্ট্রীয় ঘটনা নিয়ে আলাপ করেছিলাম। কিন্তু আজকের স্বপ্নচারিতা সম্পুর্ন  ভিন্ন আঙ্গিকের আলোকে বয়ান হবে। তবে যা কিছু বলা হবে তা স্বপ্নে পাওয়া তো বটেই বরং এর অন্তরনিহিত বাস্তবতায় অনেক কিছু ভাববার অবকাশ রাখে বলে আমি মনে করি। স্বপ্ন মানুষকে হাসাই, কাঁদাই এবং ভাবাই। স্বপ্নের তাবির খুঁজতে মানুষ সোলেমানী খাবনামা নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করে। অনেক সময় মৈলভী পুরোহিতদের শরণাপন্ন হয়। কিন্তু বর্তমান সমাজ ও রাষ্ট্র ব্যবস্থায় যে জীবন্ত স্বপ্নের ঘোরে আমাদের দিনমান চালু রয়েছে তার উত্তর কোথায় পাওয়া যাবে! আমাদের এখন স্বপ্ন দেখার প্রয়োজন আছে কি? চলমান জীবনের সমাজ ও রাষ্ট্র ব্যবস্থায় যে জীবন্ত স্বপ্নের ঘোরে আমাদের দিনমান চলমান রয়েছে তার উত্তর খুঁজতে গিয়েই তো আমরা এখন হতাশার গভীরে সাঁতার কাটছি। 


একটা সময় ছিল যখন মানুষ তার জীবন যাত্রার পরিমন্ডলে ব্যক্তিগত, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় এই তিনটি স্তরকে আঁকড়ে ধরে জীবনবোধ ও ধর্মীয়বোধকে পাশাপাশি রেখে সংসার সমাজ তথা রাষ্ট্রকে একটি সুচারু প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়ে তৃপ্তির ঢেকুর তুলতো। এখন বোধ হয় বিশুদ্ধ উচ্চারনের এইসব সামাজিক উপাদানগুলি নিজেদের চরিত্র হারিয়ে ক্ষমতামুখী তঞ্চকতার হাটুরে হয়ে পড়েছে। এজন্যই হয়তো দেশের সর্বোচ্চ এবাদতের মসজিদের সম্মানিত খতিব হতে গেলে একজন মোহাদ্দিসকে কোরান হাদিসের অমিয় বাণীগুলিকে তুলে রেখে ক্ষমতার শীর্ষবিন্দুকে জান্নাতের মা বলে ডাকতে হয়। আর যারা প্রকৃত অর্থে ধর্মগুরুর মান মর্যাদার আলোকে জনগনের সামনে বিচরন করেন তারা স্বৈর শাসকের চক্ষুশূল হয়ে দেশান্তরী বা কারান্তরী হন। কিংবা ধর্মীয় আচরনে শুদ্ধ থেকে যারা দেশের অনাচার অত্যাচারের প্রতিবাদ করেন তাদেরকে মৌলবাদী আখ্যা দিয়ে তাদের মিটিং মিছিলে হামলা চালানো কিংবা তাদেরকে হত্যা করতেও শাসকগোষ্ঠী পিছপা হন না। সত্যি বলতে কি মানুষকে আজকাল স্বপ্ন দেখা লাগেনা। বা ভুলক্রমে তারা স্বপ্ন দেখেও না। দিবা স্বপ্নেই তো তারা এখন তন্দ্রাচ্ছন্ন হয়ে রয়েছে। 


এসব স্বপ্নটপ্নের কথা বলতে গেলে একটু পিছনে ফিরে তাকাতে হয়। শোনা যায় কোলকাতার মেয়র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী স্বাধীন সার্বভৌম বৃহত্তর বাংলার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন।সেটা সাতচল্লিশের বৃটিশ মুক্ত স্বাধীন ভারতবর্ষের সময়কালের কথা।  কিন্তু ধর্মীয় জাতি সৃষ্টির বিভাজনে তার সেই স্বপ্ন-খায়েস বিফলে গিয়েছিল। আবার দিবাস্বপ্নের চিরসত্য অবস্থানে থেকেও পুর্ব পাকিস্তানের বাঙালী হওয়ার কারনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান পাকিস্তান রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পরিবর্তে জেলের কয়েদি হয়েছিলেন। এরকম রাজনীতি ও সমাজনীতির বহু ঘাটে এই স্বপ্ন চারিতার অনেক নজির পাওয়া যায়। ইদানীং সময়ে একজন ক্ষমতাসীন প্রেমিক শাসক ক্ষমতার দাপটে দোল খেয়ে রাতে স্বপ্ন দেখলেন এবং পরেরদিন সকালে তার ফল ফলে গেল। অর্থাৎ তিনি স্বপ্ন দেখলেন এবং তা বাস্তবায়নও করে দেখালেন। এটা এই বাংলার জমিনে ঘটেছে। স্বপ্নের আবার প্রকারভেদ আছে। ছেঁড়া কাঁথায় শুয়ে লাখ টাকার স্বপ্ন, আদার ব্যাপারী হয়ে জাহাজের খবর নেয়ার স্বপ্ন - এধরনের হাজারো স্বপ্নের কথা লোকমুখে প্রচলিত আছে। কিন্তু তৃতীয় বিশ্বের লক্ষ কোটি জনতা যখন তার জীবন ও জীবিকার তাগিদে ধর্ম চেতনার স্বপ্নে বিভোর থেকে সমাজ তথা রাষ্ট্রের খোল নলচে পাল্টাতে চায় তখন সেই স্বপ্ন যে এক সময় রাষ্ট্র তথা সমাজে কতিপয় ভ্রষ্টাচারী শাসককে স্বৈরাচারী শাসকে পরিণত করে তার জ্বলজ্যান্ত দৃষ্টান্ত তো চোখের সামনেই ঘুরপাক খাচ্ছে। 


কি সুন্দর ব্যাখ্যা। ঠিক যেন বায়োস্কোপের ‘কি চমৎকার দেখা গেল-তারা যদি চলে গেল- বেহুলা সুন্দরী ঘরে এল'র মত। পঞ্চাশ বছরের সংসার জীবনে যিনি পিতা হতে পারলেন না, সেই তিনিই যখন ক্ষমতার সর্বোচ্চ শিখরে বসলেন এবং দিন কতক পরে সস্তা জনপ্রিয়তা কুড়ানোর জনসভায় দাঁড়িয়ে তার স্বপ্ন মঙ্গলের কথা বয়ান করে বললেন ‘'আমি স্বপ্ন দেখেছি, আমার ঘরে একটি পুত্র সন্তান জন্মেছে’। তাও আবার বহুল বিকর্কিত এক পীরের আশীষ পেয়ে। ঠিক পরের দিন রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে ফলাও করে প্রচারিত সেই বাক্য। ‘মহামান্য…….  পুত্র সন্তানের জনক হয়েছেন। নবজাতক ও মাননীয়া সুস্থ্য আছেন’। যেন বায়োস্কোপের কি চমৎকার দেখা গেল-মহামান্য পিতা হোল। এই খোশ খবরের বদৌলতে ধর্মভীরু বাঙালী তার রাষ্ট্রীয় শাসন কাঠামোয় একটি নতুন সংযোজন পেয়ে উদ্বাহু নৃত্য করে দুই রাকাত নফল নামাজ পড়েছিল বলেও শোনা যায়। যাকে নিয়ে বলা হোল সেই তিনি কিন্তু এই বাংলার জনতার কাছেই বিশ্ব বেহায়া কিংবা বিশ্ব প্রেমিকের খেতাব নিয়ে স্বৈরাচারীও হয়েছেন। 


লেটেস্ট স্বপ্নটা একটু ভিন্নধর্মী। এটা কিন্তু প্রচার ও প্রসারের একটি ভিন্নধর্মী আয়োজন। সফেদ শুভ্র বসনে ধ্যানমগ্ন নেত্রীর হাতে তাসবিহ্‌ এবং মাথায় হেজাব লাগিয়ে এবাদত বন্দেগীর সেই সুফিয়ানা ছবির ক্যাপশনে ‘লা ইলাহা ইল্লালাহ্‌…….মালিক তুই আল্লাহ’। ধর্মভীরু বাঙালী নতুন স্বপ্নে উজ্জীবিত হোল। কোরান গীতা ত্রিপিটক পাঠের শুদ্ধ উচ্চারন করে যিনি তার রাজনীতি ও রাষ্ট্রনীতির সর্বোচ্চ সেক্যুলারিজমের আইকন হন, সেই তিনি যখন এত উচ্চমার্গীয় ইসলামী লেবাসে বাঙালীর উঠানে বার আউলিয়ার মুরিদের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন, আধা আনপাড় বাঙালী তার পিছনে লগি বৈঠা ধরবে - এতে বিস্মিত হওয়ার কিছু আছে কি! এভাবেই আঠাশটি বছর বাঙালীকে স্বপ্নের ঘোরে রেখে কথিত মাফিয়া স্বৈরাচারীর তাহাজ্জুদ আর কোরান পড়ার বাজনা বাজিয়ে স্বপ্ন মঙ্গলের তবলা বাজানো হয়েছে। পাশাপাশি দেশের উন্নয়নের সাতকাহনে তৃণমূলকে অযত্নে অবহেলায় রেখে নগর কেন্দ্রিক ইট পাথর কংক্রিটের চকমকে দলা বানিয়ে দেশকে পথের কাঙাল বানানো হয়েছে। মেগা প্রকল্পের শুভংকরের ফাঁকে লক্ষ কোটির সিকস্তি করিয়ে দেশকে ফোকলা করা হয়েছে। স্বৈরাচারী মাফিয়া আচরনে দেশের রাজনীতি ও গনতন্ত্রের বারোটা বাজিয়ে দেয়া হয়েছে। আর আবেগী বাঙালী হাতে বিরিয়ানীর প্যাকেট আর এক বোতল ফুস মন্তর খেতে খেতে নিজেরা জয় বাংলার গিলোটিনে মাথা পেতে দিয়েছে। 


মানুষ স্বপ্ন দেখে। স্বপ্নের জাল বুনে সে তার কাংখিত গন্তব্যে পৌঁছানোর সংগ্রামে অবতীর্ণ হয়। কিন্তু বাঙালীর স্বপ্ন! সেটা বড় জটিল সমীকরনের ধাঁধাই বটে। তার স্বপ্নের ইয়ত্ত্বা খুঁজে পাওয়া বেশ কঠিন। সে চেয়ারম্যান মেম্বার কমিশনার সবই হতে চাই। এক সময় এমএনএ এমপি হয়। মন্ত্রী হতে চায়। সেটাও হয়। প্রধানমন্ত্রী হতেও বাধা নেই। এক সময় দেশের প্রেসিডেন্ট হওয়ার খায়েসে, সেটাও হয়ে যান। কিন্তু হওয়া বা পাওয়ার তো একটা শেষ আছে। বাঙালীর বেলায় বোধ হয় সেটা প্রযোজ্য নয়। তার চাওয়ার শেষ নেই। আর নেই বলেই তো অনন্ত অসীমের চাহিদায় বাঙালী আজ বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। নইলে একজন ড্রাইভার যখন ড্রাইভারী করে চার'শ কোটি টাকার মালিক হয়ে যান তখন একজন মন্ত্রী বা এমপি পৃথিবীর সর্বোচ্চ ব্য্যয়হুল লন্ডন শহরে এক'শ বা দুই'শ ষাটটি বাড়ির মালিক হবেন তাতে হতচকিত হওয়ার কি আছে! তবে সুবিধা ভোগের চুড়ান্ত প্রাপ্যতায় যখন স্বপ্নভঙ্গ ঘটে তখনই বোধ হয় রিন্টু সাহেবদের মত দেবদূতদের দেখা মেলে। ক্র‍্যাজি আইকন হিসাবে মেজর ডালিমদের উপস্থাপনে আমরা তৃপ্তির ঢেকুর তুলি। বড়ই অভাগা জাতি আমরা। যাহোক কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে অনেক গোখরা কেউটে তো পাওয়া গেল। এখন সেগুলোর অন্তিম সৎকারের কাজে হাত লাগানো হোক। নইলে ‘'গৌড়ানন্দ কবি ভনে শুনে পুন্যবান”এর সুর ব্যঞ্জনায়এই স্বপ্ন সারথীরা অনন্তকালের যাত্রী হয়ে তাদের ঢোল করতাল এবং শঙ্খনাদে আমাদের স্বপ্ন ব্যঞ্জনায় এক  নতুন চন্ডালিকার উন্মেষ ঘটাবে। এতে সন্দেহের কোন অবকাশ আছে কি?

বিষয়:
avertisements 2
ইসরায়েলি বর্বরতা থামছেই না গাজায়, নিহত আরও ২৯
ইসরায়েলি বর্বরতা থামছেই না গাজায়, নিহত আরও ২৯
২০১৪ সালের নির্বাচনের পর পুলিশের হাতে তুলে দেয়া হয় অত্যাধুনিক মারণাস্ত্র
২০১৪ সালের নির্বাচনের পর পুলিশের হাতে তুলে দেয়া হয় অত্যাধুনিক মারণাস্ত্র
রেকর্ড হারে বাড়ছে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধের আবেদন
রেকর্ড হারে বাড়ছে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধের আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি ট্রাইব্যুনালের
হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি ট্রাইব্যুনালের
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় মানুষের মরদেহ ছিড়ে খাচ্ছে কুকুর
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় মানুষের মরদেহ ছিড়ে খাচ্ছে কুকুর
ইন্দোনেশিয়া এসে ‘অস্থায়ী বিয়ে’: আমোদ-ফুর্তিতে আরব পর্যটকরা
ইন্দোনেশিয়া এসে ‘অস্থায়ী বিয়ে’: আমোদ-ফুর্তিতে আরব পর্যটকরা
ব্যাংক লেনদেনে আস্থা ছিল না আমুর, ঘুমাতেন টাকার বান্ডিলের জাজিমে
ব্যাংক লেনদেনে আস্থা ছিল না আমুর, ঘুমাতেন টাকার বান্ডিলের জাজিমে
সাবেক মন্ত্রী-এমপি গ্রেপ্তার হচ্ছেন, অধরা শেখ পরিবারের সদস্যরা
সাবেক মন্ত্রী-এমপি গ্রেপ্তার হচ্ছেন, অধরা শেখ পরিবারের সদস্যরা
বঙ্গবন্ধু জাতির পিতা নন, অনেক ফাউন্ডিং ফাদার রয়েছেন: নাহিদ ইসলাম
বঙ্গবন্ধু জাতির পিতা নন, অনেক ফাউন্ডিং ফাদার রয়েছেন: নাহিদ ইসলাম
সাবেক এসবি মনিরুল গ্রেফতার না হওয়ার নেপথ্যের রহস্য কী?
সাবেক এসবি মনিরুল গ্রেফতার না হওয়ার নেপথ্যের রহস্য কী?
ভারতীয় অ্যাজেন্টরা বিশ্নোই গ্যাংয়ের সাথে জড়িত! ভয়াবহ অভিযোগ কানাডার
ভারতীয় অ্যাজেন্টরা বিশ্নোই গ্যাংয়ের সাথে জড়িত! ভয়াবহ অভিযোগ কানাডার
নীরবে সরবে চলছে চাঁদাবাজি, নেপথ্যে কারা
নীরবে সরবে চলছে চাঁদাবাজি, নেপথ্যে কারা
মেধাবীরা ফেল করছে কেন?, কটাক্ষ করে তসলিমা নাসরিনের পোস্ট
মেধাবীরা ফেল করছে কেন?, কটাক্ষ করে তসলিমা নাসরিনের পোস্ট
শেষ বয়সে রেলমন্ত্রী মুজিবুল হকের সঙ্গে বান্ধবীর বিয়ের নেপথ্যে কিবরিয়া
শেষ বয়সে রেলমন্ত্রী মুজিবুল হকের সঙ্গে বান্ধবীর বিয়ের নেপথ্যে কিবরিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের আসন্ন নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে হাসিনা
যুক্তরাষ্ট্রের আসন্ন নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে হাসিনা
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2