avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

স্মৃতিদীপ - ৪

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ২৫ এপ্রিল,বৃহস্পতিবার,২০২৪ | আপডেট: ০৭:৪৪ পিএম, ২১ ডিসেম্বর,শনিবার,২০২৪

Text

১৯৮০ সালের মার্চ এপ্রিল হবে হয়তো। সামাজিক জীব হিসাবে পূর্ণতা নিয়েই তখন আমার বিচরন। সরকারী কর্মচারী হয়ে সমাজে শ্রেনীভুক্ত নাগরিক এবং গৃহস্বামী হয়ে সমাজবদ্ধ জীব। শেকড়ের টান বলে কথা। মা-বাবা চৌদ্দগুষ্টি বরাবরই ওপার বাংলায়। বাবা গত হয়েছেন ১৯৭২ সালের ডিসেম্বরে। উচ্চশিক্ষা নিয়েছি, চাকুরী পেয়েছি এবং বিয়ে করে ঘর বেঁধেছি - সবই হয়েছে আপন চেষ্টা ও উদ্যোগে। বাহাত্তর সালে ঘর ছেড়েছি। এসব নিয়ে এখন আর তত ভাবি না। বাংলা তো বাংলাই। এপার ওপার আবার কি! জীবনের আঠারটি বছর তো আমার ওই মাটিতেই কেটেছে। মাকে মা বলে ডেকেছি বাবাকে বাবা। তফাৎটা কোথায় সেটাই মগজে ঢুকছে না। ‘ধন ধান্য পুষ্পে ভরা’ কিংবা ‘ও আমার দেশের মাটি তোমার পরে ঠেকাই মাথা’ গেয়েই বড় হয়েছি। সেই যে ছোটবেলায় ‘'পাখিসব করে রব রাতি পোহাইল/কাননে কুসুম কলি সকলি ফুটিল’র সৌরভ নিয়ে জীবন শুরু করেছি তার ছেদ কি কোথাও পড়েছে বলে মনে হয়! পন্ডিত মদন মোহন তর্কালংকারের এই কালজয়ী প্রভাত বর্ণনা বাঙালীর প্রতিটি কোনেই চির অম্লান হয়ে রয়েছে।  

পুরোদস্তুর সরকারী চাকুরে। মাকে দেখার ইচ্ছে হোল। সেই যে ১৯৭২ এর অক্টোবরে ঢাকায় ঢুকলাম, জীবন জিগ্যাসার টানাপোড়েনে আর ওমুখো হওয়া হয়নি। মা তখনো জন্মস্থান বীরভূম জেলার রামপুরহাট থানার জয়কৃষ্ণপুর গ্রামেই থাকেন। আর থাকেন বা বলি কেন, আমৃত্যু উনি বা আমার পুর্ব পুরুষেরা ওখানেই থেকেছেন এবং এখনো আছেন। আমি আমার প্রিয় বাংলাকে আলিঙ্গন করে ঢাকায় স্থির হলাম। আরো দু'ভাই ছিলেন এখানে। সে আলাপ না হয় পরে হবে। তো, সরকারী চাকুরেদের বিদেশ গমনে হাজারো বেড়ি। তাছাড়া সদ্য স্বাধীন দেশে সবকিছুই নতুনভাবে গুছিয়ে নিতে হচ্ছে। সরকারী প্রশাসন যন্ত্রের পাটাতনে নতুন মুখের আগমন এবং মুক্তিযোদ্ধাদের একটি অংশও এগিয়ে এসেছেন। তবে বাংলাদেশ গড়ার এই মিছিলে কখনোই নিজেকে অচেনা অজানা বা আগন্তুক বলে মনে হয়নি আমার।  আমার চলাফেরার সরলতা এবং সবার সাথে বন্ধু ভাবাপন্ন হয়ে চলাফেরা করা আমাকে না চাইতেই অনেক কিছু দিয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রনালয়ের Supply and Inspection Deptt. এ আমার কর্মস্থল। সুতরাং ছুটি নিয়ে বিদেশ বা ভারত গমন এবং তার অনুমোদন ইত্যাদির ঝক্কি ঝামেলার ঘটনাগুলো পার ক'রে সরকারী অনুমোদন পত্র পাওয়া যে কত সময়ের ব্যাপার তা সহজেই অনুমান করা যায়। তাছাড়া নামঞ্জুরের ব্যাপারটাও উড়িয়ে দেয়া যায় না। 

সরকারী ডিপার্টমেন্ট গুলোতে তখন অফিস সুপারিনটেনডেন্ট পদটার কদর ছিল। এখনও হিসাব নিকাশের দপ্তরগুলিতে এই সুপার পদটির ঠাঁটবাট লক্ষ্য করা যায়। তো আমার ডিপার্টমেন্টে পদটার অস্তিত্ত্ব থাকলেও তখনো তা পুর্ণতা পায় নি।  তবে বড়বাবু বা হেড ক্লার্কের বিষয়টি ছিল। অফিস আদালতে বড় বাবুদের কদরই আলাদা। হেড ক্লার্ক বা বড় বাবুদের দাপট অফিস সমূহে বেশ সমীহ করার অবস্থানেই বিরাজমান ছিল। অফিস অধিভুক্ত কর্মকর্তা ও কর্মচারীরাও ওই অবজেক্টকে নিয়ে বেশ তটস্থ থাকতেন। কারন তিনি যে বড় সাহেবের লোক। অফিসের যাবতীয় কাজকর্মের ভালমন্দের হিসাব নিকাশ এবং অনেক ক্ষেত্রে সিদ্ধান্তও ওই হেড ক্লার্কের পরামর্শেই করা হোত। এজন্য বড় সাহেবের খাস লোক হিসাবে তার কদর একটু উচ্চমার্গেই ছিল বলে মনে হয়েছে আমার কাছে। 

সাধারনতঃ মেট্রিক বা ইন্টারমিডিয়েট পাশ করে এলডি ক্লার্ক কাম টাইপিষ্ট হিসাবে চাকুরী নিয়ে ধাপে ধাপে পদোন্নতির মাধ্যমে আপার ডিভিশন ক্লার্ক হয়ে তারা অফিস ম্যানেজমেন্টের বড়বাবু হতেন। আবুল কালাম আযাদ। বৃহত্তর ফরিদপুর জেলার মানুষ। ইন্টারমিডিয়েট পাশ করে তিয়াত্তর সালের প্রথম দিকে এলডিসি হিসাবে চাকুরী নিয়েছেন। আমার থেকে বছর তিন চারেকের বড়। ততদিনে তিনি প্রাইভেট পরীক্ষা দিয়ে বিএ এমএ পাশ দিয়েছেন। ফলে খুব তাড়াতাড়িই তিনি ইউডি ক্লার্ক হয়ে গেছেন। সেক্ষেত্রে দু'একজন সিনিয়র ইউডি থাকার পরেও অফিসের বড় কর্তার কাছে তার কদর একটু বেশী। আমার সঙ্গে তার সখ্যতা গড়ে উঠেছিল অন্য এক কারনে। বন্ধু বাৎসল্যে আমার জীবনের চড়াই উৎরাই সমন্ধে তিনি সব কিছুই জানতেন। ফলে একটা আলাদা অনুভূতি নিয়ে আমাদের মধ্যে বেশ গাঢ় সম্পর্ক গড়ে হয়েছিল। তাছাড়া শিক্ষার একটা আলাদা উৎকর্ষতা রয়েছে যা আযাদ ভাইয়ের মধ্যে আমি লক্ষ্য করেছিলাম। ভাই এবং তুমি সম্পর্ক নিয়ে আমাদের পথ চলা। আমি অফিসার তিনি ক্লার্ক, এই দেয়ালটা আমাদের মধ্যে ছিল না। আমার মনের কষ্টটা উনি বুঝতেন। অসাধারন বুদ্ধিমত্তা কঠার পরিশ্রম এবং সবাইকে আপন করে নিয়ে চলার গুন গুলি তার ছিল। ফলশ্রুতিতে সরকারী অফিস সমূহে কেরানী বনাম  অফিসারদের অলিখিত দেয়াল তৈরীর যে বিষয়গুলি থাকে তা থেকে আমরা মোটামুটি মুক্তই ছিলাম বলে মনে হয়েছে। সেক্ষেত্রে আমার দপ্তরের বড় কর্তা অতিরিক্ত পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার শাহজাহান খাদেম স্যারের দূরদর্শিতা এবং অনুজ সহকর্মীদের প্রতি তার বন্ধু বাৎসল্য অনেক ক্ষেত্রেই আমাদেরকে জড়তা মুক্ত করেছিল বলে মনে হয়। 

সেই আজাদ ভাইকে আমার মনের কথাটি ব্যক্ত করলাম। মাকে দেখতে যাওয়ার আকুতি মনে হয় তার মনে দাগ কেটেছিল। তিনি শুধু বললেন সরকারী অনুমোদন নিয়ে অনেক ঝক্কি ঝামেলা আছে। তাছাড়া আমি তো তোমার সবকিছুই জানি। তুমি বরং ভিসার জন্য কাজ শুরু কর। ভিসা হওয়ার পর বাকীটা পরে দেখা যাবে। এও জানিয়ে দিলেন, সড়কপথের ভিসা না করে আকাশ পথের ভিসা করে নিও। কিছুদিন আগে একটি রেড পাসপোর্ট করিয়েছিলাম। রেড পাসপোর্ট মানে শুধুমাত্র ভারত যাতায়তের জন্য প্রযোজ্য এই পাসপোর্ট। ভিসাও হয়ে গেল। সাত দিনের ক্যাজুয়্যাল লিভ নিলাম। প্লেনের টিকিট কাটলাম। ভাড়া মাত্র ৯২৫ টাকা। অফিস ত্যাগ করার আগে আজাদ ভাই একটা বুদ্ধি শিখিয়ে দিলেন। তিনি বললেন এয়ারপোর্ট চেক ইনের পর ডিউটি ফ্রি শপ থেকে এক বোতল লিকার(মদ) এবং এক কার্টুন ৫৫৫ সিগারেট যেন নিয়ে যাই। তাতে করে আমার প্লেন ভাড়ার টাকাটা উঠে যাবে। হোলও তাই।  যেখানে এক টাকায় ভারতীয় ৫৫ পয়সা পাওয়া যায় সেখানে ডিউটি ফ্রি শপ থেকে ৬০০ টাকার কথিত পন্য কিনে ভারতীয় ষোল সতের'শ টাকার মত পেলাম। তাও আবার দমদম বিমান বন্দরের বহির্গমন গেটে অপেক্ষমান কারবারীরা কাড়াকাড়ি করেই নিল বলে মনে হয়। বিদেশী পন্যের মুক্ত বাজারনীতি ভারতে নিষিদ্ধ থাকার ফলেই এই সামান্য উইন্ডো থেকেই ভারতীয়দের সোনার হরিণ সংগ্রহের ছটপটানি এটা। 

চার দিন মায়ের কাছে ছিলাম। ছুটি নির্ঘন্ট মেনে চলার জন্য ষষ্ঠ দিনেই কোলকাতায় হাজির হলাম। গিয়েছিলাম ইন্ডিয়ান এয়ার লাইন্সের জেটে চড়ে। ভাবলাম, দেশের বিমানে ফিরলে কেমন হয়। টাকাটা দেশের উপার্জনে ঢুকবে। তাই বিমান অফিসের বুকিং দপ্তরে গিয়ে টিকেট কনফার্ম করতে চাইলাম। কিন্তু হিতে বিপরীত হোল। ওরা আমাকে নিরাশ করলো এই বলে যে সিট খালি নেই। বাধ্য হয়ে এয়ার ইন্ডিয়ার অফিসে গিয়ে টিকেট কনফার্ম করলাম। পরেরদিন সকাল সাড়ে নয়টায় যাত্রা। তার ঠিক এক ঘন্টা পর বিমান ছাড়ার সময়। সকাল সাড়ে দশটায় ঢাকা কুর্মিটোলায় বিমান বন্দরে পৌঁছালাম। কিছু উপহার সামগ্রী অর্থাৎ শাড়ি চাদর ইত্যাদি পেয়েছিলাম এবং আজাদের জন্য একটি ভাল পাঞ্জাবীও কিনেছিলাম বলে মনে পড়ে। সেগুলির পুরোটাই এয়ারপোর্ট কাস্টমে গিলে খেল। কত নিয়ম কানুন দেশপ্রেম ইত্যাদির বয়ান শুনলাম সরকারী ওই অনিয়মের আড়তদারদের কাছ থেকে। মনের মধ্যে একটা বিষয় উসখুস করছিল। বাংলাদেশ বিমানে না আসতে পারার সেই জ্বালা থেকেই এই খচখচানিটা চাঙ্গা হয়েছিল বোধ হয়। দেখতে মন চাইলো ৭৮-৮০ সিটের বিমানে কত মানুষ কোলকাতা থেকে ঢাকায় আসেন। আধা ঘন্টা পরেই তো বিমান ল্যান্ড করবে। বিমান বন্দর থেকে না বেরিয়ে কাঁচঘেরা যাত্রী লবিতে বসে রইলাম। যথা সময়ে বিমান নামলো কুর্মিটোলায়। ঠিক হাতে গোনা ২৩ জন লোক নামলো বিমান থেকে। অবশ্য এর মধ্যে হয়তো কেবিন ক্রুরাও ছিল বোধ হয়। 

দেশপ্রেম ও চেতনা হঠাৎ করে ধপাস করে আছাড় খেল আমার চিন্তা ও চেতনার জাতীয়তাবোধে। অবশ্য জাতীয়তাবোধের  শ্লোগানটা তখনো এ মাটিতে অতটা পোক্তভাবে শেকড় গাঁথে নি। সিট খালি নেই বলে যে বাঙালী কর্মচারীটি আমাকে বাধ্য করেছিল এয়ার ইন্ডিয়ার প্লেনে চড়তে, সেই কর্মচারীরাইতো ট্রেড ইউনিয়ন করার নামে সিন্ডিকেট বানিয়ে আজকে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলায় অমুক কর্পোরেশন তমুক সংস্থা বা সরকারী খাতের লাভজনক মিল কারখানাগুলির বারোটা বাজিয়ে দেশটাকে কথিত বাইশ পরিবারের স্থলে বাইশ'শ পরিবার বানিয়ে নিজেরাই ফোকলা হয়েছে বা হচ্ছে। একদিকে কাস্টমসের ইউনিফর্ম ধারীদের দেশপ্রেম ও আইন কানুনের বয়ান এবং একশান, পাশাপাশি সরকারী আকাশ পরিসেবার কর্মচারীদের নিজের খেয়ে পরের গীত গাওয়ার আয়োজন - উঠতি যৌবনের আমাকে সেদিন মানসিকভাবে সত্যিই বেশ দুর্বল করে দিয়েছিল। হয়তোবা আমার যাতায়তের ধরনটা মানবতার মোড়কে একটি অসহায় আত্মসমর্পনের তঞ্চকতা ছিল বলেই আমি সেদিন বেশী হৈচৈ বা ফোকাশ হতে পারিনি। তবে একথা আস্বীকার করার উপায় নেই যে, জন্মলগ্নের শুরুতেই সদ্য স্বাধীন হওয়া এই দেশটির অস্বচ্ছ রাজনীতি ও দুর্বল রাষ্ট্রীয় মেকানিজম দেশের ‘প্রথম বাসরে’র বিড়ালটিকে ঠিকভাবেই মেরে ফেলেছিল বলে মনে হয়। নইলে  স্বাধীনতার অর্ধ শতাব্দী পেরিয়ে গেলেও এই ভূখন্ডে কেন আমাদেরকে এখনো দেশের রাজনীতি ও শাসননীতি নিয়ে হাপিতেশ করতে হয়?  

বিষয়:
avertisements 2
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির  মৃত্যু
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2