avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

অস্তিত্বের ঠিকুজি

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ৫ মার্চ,মঙ্গলবার,২০২৪ | আপডেট: ০৬:৩২ এএম, ২২ ডিসেম্বর,রবিবার,২০২৪

Text

প্রকৃতপক্ষে আমরা অর্থাৎ ভারত পাকিস্তান বাংলাদেশের অধিবাসীরা প্রাচীনকাল হতে ভিন্ন ভিন্ন ধর্মীয় মত ও পথের অনুসারী হলেও সামষ্টিক আচরনে আমরা কমবেশী সবাই সিন্ধু ও গাঙ্গেয় উপত্যকা কেন্দ্রিক সাধারন ভারতবাসী হিসাবে বিবেচিত ছিলাম। যদিও বাঙালী দ্রাবিড় মারাঠী গুজরাতি পাঞ্জাবীদের কিছুটা নিজস্ব স্বকীয়তা ছিল। তবে গোষ্ঠী কেন্দ্রিক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাজন্য শাসিত রাজ্য সমন্বয়ে প্রাচীন ভারত তার আপন বৈশিষ্ঠ্যে সমুজ্জ্বল ছিল।  ভারত বর্ষের সামষ্টিক বৈশিষ্ঠ্যতায় আঞ্চলিক গোষ্ঠী ও জাতিস্বত্ত্বার মহান সব রাজা মহারাজা ও সুলতান নবাবদের স্বমহিমায় বৃহত্তর ভারত বর্ষের একাত্মতায় তারা সমুজ্জ্বল থেকেছেন। আদি সনাতন ধর্ম প্রথায় গোষ্ঠী বা আঞ্চলিকভাবে তারা যার যার মতো প্রকৃতি ও শক্তির আধারে বিশ্বাসী হয়ে ধর্ম কর্ম করেছেন। স্বার্থ সংঘাতে যুদ্ধ বিগ্রহেও নিজেদের শক্তিমত্তার পসার ঘটিয়েছেন। যখন হতাশাগ্রস্ত হয়েছেন তখন ধর্মীয় আদেশ ও আচনের প্রশান্তির জায়গায়টুকু খোঁজার আশায় ধর্মকে আশ্রয় করে এগিয়ে যেতে চেয়েছেন। এভাবেই বহু জাতি ধর্মের সিন্ধু অববাহিকা ও গাঙ্গেয় উপতক্যার ভারতবাসী তাদের আপন বিশ্বাসে প্রকৃতির বিভিন্ন সৃষ্ঠি ও শক্তিকে স্রষ্ঠার রূপ দিয়ে পুজা অর্চনা করে সনাতনী ধর্মজ্ঞানে দিনাতিপাত করেছেন। 


কালের বহমানতায় বিভিন্ন ধর্মীয় আচার আচরনের সামঞ্জস্যতায় তারা লক্ষ্য করেছেন যে সিন্ধু ও গাঙ্গেয় পলি বিধৌত বসতির এই সমভূমিতে তাদের একত্র হয়ে টিকে থাকার জন্য সূত্র দরকার। ফলশ্রুতিতে তারা তাদের একত্র বা একাট্টা হয়ে বেঁচে থাকার জীবনবোধে ককেশীয় অঞ্চল হতে আগত আর্যদের উচ্চারিত সিন্ধুর অপভ্রংশ হিন্দু শব্দটিকে আঁকড়ে ধরেছেন। এবং তাদেরই আনীত বেদকে অপরিহার্য মেনে সিন্ধু অববাহিকার ভারতবাসী হিন্দু নামে পরিচিতি পেয়েছেন। পাশাপাশি আর্যদের সনাতনী ধর্মকে ধ্যানে জ্ঞানে হিন্দু ধর্মের রূপ দিয়ে মহান ভারতকে একত্রিত করার প্রয়াসে অগ্রসর হতে চেয়েছেন। কিন্তু বহু বর্ন গোত্র ও গোষ্ঠীর ভারতকে এক করতে গিয়ে তাদের বেদ অনূশ্রুত কাম ক্রোধ মদ মাৎসর্যসহ ষড় রিপুর অন্যান্য আদেশ গুলিকে মূল্যায়নে ব্যর্থ হওয়ায় কথিত হিন্দু ধর্মকে মানব সম্প্রদায়ের এক বর্ণ বৈষম্যের খোয়াড় বানিয়ে রেখেছেন তারা। ব্রাহ্মন শাসিত গোত্রীয় স্বেচ্ছা চারিতায় বেদ গীতার প্রকৃত আহ্বানকে উপেক্ষা করে তদস্থলে মনুষ্য চাহিদার জাগতিক সুখ-সম্ভোগকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। 


আপন স্বকীয়তা ও স্বমহিমায় সমৃদ্ধ থেকে তারা প্রায়শই যুদ্ধ বিগ্রহ ও ঝগড়া ফ্যাসাদে ব্যস্ত থাকতো। সেক্ষেত্রে অঞ্চল ভিত্তিক রাজ্য সমূহের উৎকর্ষতায় ভারত উজ্জ্বল হতে চাইলেও ধর্ম বর্ণের ঠুকাঠুকিতে তারা কখনোই সামনে আসতে পারেনি। তবে গৌতম বুদ্ধের আবির্ভাবে অহিংসার বার্তা মানুষকে আকৃষ্ট করায় তদাঞ্চলে বৌদ্ধ ধর্মের প্রসার স্ফীত হতে থাকে। এক সময় গৌতম বুদ্ধের শান্তির বাণীর ছায়াতলে এবং মৌর্য বংশের শক্ত গাঁথুনীর শক্তিমত্তায় ভারত বৃহত্তর ভারতবর্ষের আকার ধারন করে। সম্রাট আশোকের বীরত্ব গাঁথা আমরা মোটামুটি সবাই জানি। সেটাও তো খ্রীষ্টপুর্ব দু আড়াই'শ বছর আগের কথা। সেই আশোক ছিলেন একজন শিবভক্ত ব্রাহ্মন। জীবন সংসার সমাজ ও রাষ্ট্রের অনাচার অত্যাচারের বহুমুখী ঘাত প্রতিঘাতের কশাঘাতে, বিশেষ করে রাজ্য জয়ের নেশায় উন্মত্ত অশোক কলিঙ্গ যুদ্ধের নৃশংশয়তায় বিমর্ষ হয়ে পড়েন। ফলে বৌদ্ধ ধর্মের শান্তির বাণীকে শিরধার্য মেনে তিনি বৌদ্ধ ধর্মে ধর্মান্তরিত হন। অমিত তেজের শৌর্যবীর্যের অধিকারী হয়ে তিনি বিশাল ভারতীয় মৈর্য সাম্রাজ্যের প্রসার ঘটান। মৌর্য সাম্রাজ্যের প্রসারে ভারতবর্ষে বৈদ্ধদের বাড় বাড়ন্তে এক সময় সনাতনী হিন্দু সভ্যতা কোনঠাসা হয়ে পড়ে।  তবে আর্য অনার্যের রশি টানা টানিতে মধ্য এশীয় আর্য সভ্যতার ব্রাহ্মনদের কুট কৌশল স্থানীয় দ্রাবিড়ীয় শক্তির শিব ভক্তদের কোনঠাসা করে ফেলে। ফলে বেদ ভক্ত আর্যদের সঙ্গে না পেরে উঠায় এই বিশাল ধর্ম মতের জনগোষ্ঠী হয় দেশান্তরিত হন নতুবা ইসলাম ধর্মের মতাদর্শে সামিল হন। তবে হিন্দু সমাজের বর্ণ বৈষম্যে নাকাল নিম্ন বর্ণের হিন্দুরা এবং বর্ণহীন বিচ্ছিন্ন ভারতীয় জনগোষ্ঠী ব্যাপক হারে ইসলাম ধর্মের শান্তি ও সাম্যের দাওয়াতে সামিল হন। এভাবেই ভারতীয় উপমহাদেশে ইসলাম, পারসিক, বৌদ্ধ, জৈন ও ইশাই ধর্মের বিস্তার ঘটে। মোটকথা ভারতের প্রাচীন ধর্ম মতের গোত্র বা গোষ্ঠীর কাল পরিক্রমায় শুদ্ধ সনাতনী মতাদর্শে যখন ব্রাহ্মন্য আচরনের জাগতিক সুখ সম্ভোগের মনুষ্য সৃষ্ট বর্ন বৈষম্য ও সামাজিক অনাচারের সুত্রপাত হয় তখন তাদেরই গোত্রভুক্ত হিন্দু নামের সেইসব নিম্নবর্নের অবহেলিত মানুষজন ইসলাম জৈন খ্রীষ্টান ধর্মে সামিল হন। এভাবেই শক্তি ও প্রকৃতির পুজারী আদি ভারতীয় হিন্দু সমাজের একটি অংশ একেশ্বরবাদ ধর্মের আধুনিক ও সর্বশেষ সংস্করন অর্থৎ ইসলাম ধর্মে নিজেদের সমর্পিত করেন। 


ততদিনে সর্বশেষ এবং শ্রেষ্ঠ ধর্ম হিসাবে স্বীকৃত ইসলাম ধর্মের প্রচার ও প্রসারে ধর্ম গুরুরা পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে পড়েছেন। ইউরোপের পর্ব শেষ করে ইসলামের বার্তা নিয়ে ইসলামী সিদ্ধ পুরুষরা প্রাচ্যের দিকে তাদের  তবলিগী দাওয়াতে মনোযোগী হন। তবে এশীয় মাইনর ও মধ্যপ্রাচ্যীয় মোঘল পাঠানদের শাসন ব্যবস্থায় শাসিত হওয়ার আনুকুল্যে ভারতে ইসলাম প্রচার ও প্রসারের গতি ত্বরান্বিত হয়। আজকের হিসাবে ভারতীয় উপমহাদেশে অর্থাৎ ভারত পাকিস্তান বাংলাদেশ মিলিয়ে এখন মুসলিম জনগোষ্টী প্রায় ষাট কোটির বেশী হবে বলে মনে করা হয়। তবে একথা অস্বীকার করার উপায় নাই যে এই ষাট কোটি মুসলমানের ৯৫%ই হোল সেই আদি ভারতবর্ষের সনাতনী এবং বিভিন্ন গোষ্ঠী গোত্রের উত্তর পুরুষ। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না, মানব জগতে সর্বশেষ ধর্মের আধুনিক সংস্করন হল ইসলাম ধর্ম এবং তার সার্বজনীন স্বীকৃতি বিশ্বাস যোগ্যতায় অবিচ্ছেদ্য। আজকের বাস্তবতায় দেখা যায় সিন্ধু ও গাঙ্গেয় উপতক্যা, যমুনা, কাবেরী, গোদাবরীর পলি বিধৌত সমতল ভূমির ভারতবর্ষে শত সহস্র বর্ষ ধরে বহু জাতি ও ধর্মের মানুষের সমাগম ঘটেছে। কারন প্রাচীন ভারতবর্ষ ছিল ধনে জনে সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলা এক বিস্তীর্ণ সমতল ভূমির দেশ। প্রাচীন বাইজেন্টাইন সভ্যতার ছোঁয়ায় যেমন ভারতীয় সভ্যতায় মিশ্র সংস্কৃতির জন্ম দিয়েছে, তেমনি উত্তর পশ্চিম এশীয় লুটেরাদের হাতে ভারত বার বার লুন্ঠিত হয়েছে। তবে তুর্কি পারসিক ও আফগানী মোঘল পাঠানদের হাতে ভারত উৎকর্ষতার শিখরে উঠেছে। সেক্ষেত্রে ইসলাম ধর্মের আগমনে ভারতে স্থিতিশীলতা এসেছে। সমৃদ্ধির চরম শিখরে উঠেছে। আবার বৃটিশ পর্তুগীজদের উড়নচন্ডি আচরনে ভারতে এক  মিশ্র সংস্কৃতির সমাজ ব্যবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। এই আসা যাওয়া ও বসতি স্থাপন করা ভাগ্যান্বেষনের যোদ্ধা, ধর্মগুরু ও  মিশ্র সংস্কৃতির সমন্বয়ে ভারতে বহু বর্ণ ও ধর্মের জন্ম দিয়েছে।  


তবে ঐ যে বলেছি বর্ণ বৈষম্যের নিষ্পেষনে জর্জরিত আদি ভারতীয়েরা বৌদ্ধ জৈন ইসলাম খ্রীষ্টান ও ইহুদি ধর্মে ধর্মান্তরিত হয়ে ভারতকে বহু ধর্মের মিলন ভূমি হিসাবে প্রতিষ্ঠা করেছে। আর হিন্দু সমাজ ব্যবস্থায় ‘হিন্দু’ যেহেতু ধর্ম হিসাবে এখনো সার্বজনীনতা পায়নি বিধায় হিন্দু ধর্মমতের সরলীকরন না হওয়া পর্যন্ত তাদের সেই জয়হিন্দ বা বন্দেমাতরম সামাজিক ও রাজনৈতিক শ্লোগান হিসাবেই ঘুরপাক খেতে থাকবে। ধর্মীয় আবেদনের জোশ যখন কাম ক্রোধ মোহ মদ মাৎসর্যের সমন্বয়ে মনুষ্য সম্ভোগের রূপ নিয়ে ধর্মকে উচ্চকিত করতে চায় তখন তা কখনোই ঐশী ধর্মের রূপ নিয়ে সামনে আসতে পারে না। তাছাড়া সমাজ বিজ্ঞানী ও ধর্ম তাত্ত্বিকেরা বলে থাকেন, প্রকৃতি ও মানব জগতে যখনই যাকে শক্তির উপলক্ষ্য হিসাবে পেয়েছে তখনই তারা সেটাকে দেবতা আখ্যায় পুজা অর্চনা করেছে। দুর্গা কালি লক্ষী গনেশ শিব হনুমান অর্জুন রাম সীতা সাপ হাতিসহ হাজারো প্রকৃতিজাত প্রানী ও বস্তুকে তারা ভগবান জ্ঞানে দেবতার আসনে বসিয়েছে। এই ভগবান বা ঈশ্বরকে তারা গীতা বা বেদ অনুশাসনের নিক্তিতে না উঠিয়ে সমাজপতি মোড়ল ব্রাহ্মনদের প্রেসক্রিপশনে এক মানবতাহীন রঙ্গমঞ্চের ভবের হাট বসিয়েছে। 

বিষয়:
avertisements 2
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির  মৃত্যু
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2