avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

ভাস্কর্য ভাবনা

প্রকাশ: ১১:৫৪ পিএম, ৩ ডিসেম্বর,বৃহস্পতিবার,২০২০ | আপডেট: ১২:৪৪ পিএম, ২২ ডিসেম্বর,রবিবার,২০২৪

Text

সময় কথা বলবে। এত তাড়াহুড়া কেন? যার যেটা হিসাব তার প্রাপ্যটা সে নিজেই বুঝে নেবে।  সব কিছু নিজের ঘাড়ে রেখে করার দরকার আছে কি! যা কিছু ভাবা হচ্ছে, যা কিছু করার মন চাচ্ছে তা তো সময়ের আবর্তেই এসে যাবে। যিনি আমার মাথার মনি, যাকে নিয়ে আমাদের গর্বের, উচ্ছ্বাসের শেষ নেই, যিনি আমার জমিনে অপ্রতিদ্বন্দী এবং জাতিগত ভাবে সর্ব নমস্য তাকে নিয়ে বিতর্কের জন্ম দেয়ার কোন দরকার আছে কি? যে বা যারা আজকে এই বিতর্কের সুত্রপাত করছে সেই তারাই একদিন বলবে এটার প্রয়োজনীয়তার কথা। লক্ষ্য করছি এটা নিয়ে আজ দেশে দুটি যুদ্ধংদেহী পক্ষ দাঁড়িয়ে গেছে। তারা নিজেদের মত করে শ্রাব্য অশ্রাব্য অনেক কথাই বলে যাচ্ছেন। ফলে দেশজুড়ে রাজনীতির অনৈতিক ঝুট ঝামেলা না থাকলেও ধর্মীয় এক আবেগী আবেদন বাংলাদেশের প্রচলিত ডানপন্থার রাজনীতিকে একটি প্রচ্ছন্ন সুড়সুড়ি দিচ্ছে বলেই মনে হয়। বাংলাদেশের মানুষ সব সময় ধর্মভীরু। তবে কখনোই তারা ধর্মান্ধ নয়। ধর্মীয় রাজনীতির ঠিকাদাররা সব সময় এই কাজটি করার জন্য মাঠ গরম করে রাখতে প্রয়াসী হন। সুতরাং রাজনৈতিক দূরদর্শিতা ও ধীরে চলোর অনুশীলনে এগিয়ে গেলে সব কিছু স্বাভাবিক নিয়মেই সামনে এসে যাবে। সেক্ষেত্রে শক্তি দিয়ে নয়, গর্জন করেও নয় ভালোবাসার নির্যাসে সিক্ত করে “কাংখিত” লক্ষ্যে এগিয়ে যাওয়াই যুক্তিযুক্ত। এখানে কাংখিত কথাটি জোর দিচ্ছি এই কারনে যে, বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে যেকোন শুদ্ধ আকাঙ্ক্ষার চাহিদা প্রতিটি বাঙালীর অন্তরে সুপ্ত আগ্নেয়গিরির মত ঘুরপাক খায়। সুতরাং বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে  সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন সময়েই জীবন্ত হয়ে সামনের সারিতে চলে আসবে। সুতরাং উন্নয়নের মহাসড়কে দাঁড়িয়ে এসব নিয়ে কাউকে সুযোগ করে দেয়া পচা শামুকে পা কাটার পর্যায়ে পড়ে না কি!

 আজকের দিনে বাংলার জমিনে বিভাজনের যে লক্ষ্মন রেখা তৈরী করা হয়েছে তা সরলতায় আনতে একটু সময়ের দরকার। একটা সময় গেছে যখন বাঙালী তার নিজের অস্তিত্বের শেকড়কেই অস্বীকার করার ফাঁদে পা দিয়েছে। এমনকি নিজের অর্জনকে শিকেয় তুলে তারা পুর্বপুরুষের শেরওয়ানী ও আচকানকে নিয়ে সুখস্বপ্নে বিভোর হয়েছে। জেনারেলদের ইসলামী শাসন ব্যবস্থার জোশে এবং পেট্রোডলারের হাতছানিতে বাঙালী সমাজে ইসলামী জোশের এক নতুন মাত্রার জন্ম হয়েছে। তাছাড়া জাতির স্থপতি তথা বাঙালীর প্রিয় সন্তানটিকে চোখের আড়ালে রেখে মুক্তিযুদ্ধ ও ঘোষনা ইত্যাদিকে সামনে এনে বাঙালীর অভিন্ন স্বত্ত্বাকে বিভাজিত করা হয়েছে। মনে পড়ে কি সেদিনের কথা, যখন জাতির স্রষ্ঠার উচ্চতা নির্নয়ে আইন করে এর ঘোষনা দেয়া হয়েছিল!  সেদিনের ঢাকার রাজপথে ও দেশব্যাপী পিতাকে নিয়ে যে বিশৃংখলা ও অনৈতিক অপকর্মগুলি করা হয়েছিল তা সমগ্র বাঙালী জাতির হৃদয়ে রক্তক্ষরন ঘটিয়েছিল। 

সুতরাং সময় তো একটু দিতেই হবে। জাতিকে ভারসাম্যতায় আনতে হলে রাজনীতির শুদ্ধ অনুশীলনে ভালবাসার ঝান্ডা উঁচু করে ধরতে হবে। রাজনীতির শুদ্ধ আচরনে সবাইকে এক ছাতার নীচে এনে শেকড়ের সন্ধানে মনোনিবেশ করতে হবে। নৈতিকতার শুদ্ধ আচরনে নিজেদের জ্ঞান জিজ্ঞাসায় ইতিহাসের প্রকৃত উচ্চারনে বাঙালীর বীরত্ব গাঁথাকে লিপিবদ্ধ করার প্রয়াস নিতে হবে। জমিনকে সমতল করার কাজে হাত দিন। আর হামবডা লম্ফঝম্ফ করা ক্লাউনদেরকে নিবৃত করুন। কথায় কথায় মহানায়ককে কোটেশনে রেখে নিজেদের চাকচিক্য না বাড়িয়ে নেতার আদর্শে মনোযোগ দিতে পরামর্শ দিন। যে মানুষটি তাঁর ছাপান্ন বছরের জীবনে এই বাংলার মানুষের জন্য চোদ্দ-পনেরো বছরই কারা প্রকোষ্টের অন্ধকারে কষ্টভোগ করলেন সেই মানুষটিকে নিয়ে এত বিতর্ক কেন! কেন তাঁর জন্য আমাদেরকে ব্যাখ্যায় যেতে হয়। কেন তাঁকে নিয়ে কেউ এলোমেলো কথা বলার সাহস পাই। আমরা এত অসহিষ্ণু কেন? কেন আমরা অন্যকে কথা বলার সুযোগ করে দিই। সুতরাং গোঁড়ায় যেতে হবে। শক্তি দিয়ে নয়। ক্ষমতা দিয়েও নয়। রাজনীতির প্রজ্ঞা দিয়ে এই আলোচনা সমালোচনার তীরকে নিষ্ক্রিয় করতে হবে। বঙ্গবন্ধু তার চল্লিশ বছরের রাজনৈতিক জীবনাচারে আমাদের এই শিক্ষাই দিয়ে গেছেন। আজকে এই মুর্তি বা ভাস্কর্য নিয়ে যা কিছু আলোচনা সমালোচনা হচ্ছে তা তো সেই মহান নেতাকে নিয়েই হচ্ছে। সুতরাং সুস্থ ধারায় এই আলোচনা সমালোচনা চলুক। এক সময় দেখা যাবে বাস্তবতার জয় হয়েছে। এমনও হতে পারে যারা ধর্মীয় জেহাদী আচরনে আজ এই ভাস্কর্য স্থাপনের বিরুদ্ধে যুদ্ধংদেহী, একদিন তারাই এর স্বপক্ষে কথা বলে এই কার্যক্রমের অংশ হতে উদ্যোগী হবে। বলা যায় না, স্রষ্ঠার ইচ্ছায় সকিছুই সম্ভব। 

দেশ উন্নয়নের রাজপথে উঠেছে। ওকে হাঁটতে দিন। সুতরাং দেশ গড়ার এমন সব মাহেন্দ্রক্ষনে এমন কিছু ইস্যু অন্যের হাতে তুলে দেবেন না যা তাদের কাছে ব্রহ্মাস্ত্র হয়ে সবকিছু লন্ডভন্ড হয়ে যায়। বাঙালীর কোটি কিন্তু ফি বছরই বেড়ে চলেছে। কিন্তু বাড়ছে না তার ভুখন্ড। বঙ্গবন্ধুর সাতকোটি আজ তার কন্যার ঘাড়ে আঠার কোটিতে ছুঁই ছুঁই। সুতরাং মহাযজ্ঞের মহা আয়োজনে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। পিছনে ফিরে তাকানোর সুযোগ নেই। বেড়ে চলা কোটিকে কিভাবে মানব সম্পদের বিশেষনে মানবাস্ত্রে পরিনত করে পৃথিবীব্যাপী ছড়িয়ে দেয়া যায় সেই কাজে হাত লাগান। পার্শ্ববর্তী দেশের দিকে তাকিয়ে দেখুন কিভাবে তাদের মানব সম্পদ আজ নিজেদের মেধা ও শ্রমকে কাজে লাগিয়ে বিশ্বব্যাপী বিকশিত হচ্ছে। আর আমরা বিশ্বের যেকোন কর্নার থেকে আমাদের দৈনতা প্রকাশ করছি বিভাজনের রাজনীতি দিয়ে। পৃথিবীর যেখানেই যাই না কেন অমুক দল তমুক দলের বিভাজন দিয়ে গিজগিজ করছে বাঙালী কমিউনিটির প্রবাসী জীবন। সুতরাং তারা লেখাপড়া করবে কখন। গবেষনা করার ব্যাক আপ কোথায় তাদের। আকাশ ছোঁয়ার স্বপ্ন দেখতে গেলেই তো জয় বা জিন্দাবাদের তাঁবু তাকে টেনে ধরবে। মেধা ও মননের বিকাশ না হয়ে তখন রাজনীতির অনৈতিক চোরাগলিতে তার পথচলা আবর্তিত হয়। এভাবেই বাঙালীর মেধা সম্পদে পরিনত না হয়ে ভিন্নপথে এগিয়ে চলার পথ তৈরী করছে। ফলে একদিকে যেমন রাষ্টীয় মেধা পাচারে দেশ ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে পাশাপাশি আন্তঃরাষ্ট্রীয় ক্ষেত্রেও আমরা মেধার যোগ্যতায় বিকশিত হতে পারছি না। 

সুতরাং জাতির বৃহত্তর তাঁবুতে সবাইকে সামিল করার উদ্যোগ নিন। আমরা সবাই বাঙালী এবং পরিচয়ে বাংলাদেশী। এই পরিচয়ে আমার বিশ্বময়তা প্রস্ফুটিত হোক। স্বপক্ষ-বিপক্ষের ঠুনকো অপরাজনীতি থেকে নিজেদেরকে মুক্ত করে এক দেশ এক নেতার পরিচয়ে গর্বিত হই।  মুজিব আমার অহংকার। এই অহংকার আমার অলংকার। সুতরাং তাঁকে বিতর্কের মধ্যে না ফেলে আসুন আমরা বাঙালীরা নিজেদের সমগ্রতায় পিতাকে পিতার স্থানে প্রতিষ্ঠিত করি। নিজের জাত্যাভিমানের জায়গাটুকু নিজেদের করেই রাখি। আর দেশের জন্য দশের জন্য ভাল হয় এমন কিছুকে ধর্ম-কর্মের সাজুয্যতায় না জড়িয়ে সামগ্রিকতায় এগিয়ে এসে সবাই এক পতাকাতলে সামিল হই। রাজনীতি ও নেতৃত্বের শুদ্ধ আচরনে দেশের জন্য যা কিছু মঙ্গলময় তাকে গ্রহন যোগ্যতায় নিয়ে আমরা এগিয়ে যাই। কুপমন্ডুকতাকে ঝেড়ে ফেলে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়াটাই শ্রেয় । 

রাজশাহী, ৩ নভেম্বর ২০২০।

বিষয়:
avertisements 2
কিশোর গ্যাং আর ‘কিশোর’ নেই
কিশোর গ্যাং আর ‘কিশোর’ নেই
গ্যাস সংকটে উৎপাদন নেমে অর্ধেকে, কয়েক শ কারখানা বন্ধ
গ্যাস সংকটে উৎপাদন নেমে অর্ধেকে, কয়েক শ কারখানা বন্ধ
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির  মৃত্যু
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2