avertisements 2
Text

মিহির কান্তি মজুমদার

ডেঙ্গুর বেশি মাত্রায় প্রাদুর্ভাব এবং প্লাটিলেট আতঙ্ক

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ১০ নভেম্বর,শুক্রবার,২০২৩ | আপডেট: ০৩:৪২ এএম, ২৯ ডিসেম্বর,রবিবার,২০২৪

Text

বর্তমান বছরে ডেঙ্গু এ দেশে সবচেয়ে বেশি মাত্রায় সংক্রমণ ঘটাচ্ছে। বলতে হয় তান্ডব চালাচ্ছে। তা আবার দূর্বার গতিতে। ডেঙ্গু একটি গ্রীষ্মম-লীয় দেশের মশাবাহিত রোগ। এডিস ইজিন্টাই এবং এডিস এলবোপিকটাস প্রজাতির মশা ডেঙ্গু রোগ ছড়ায়। এডিস প্রজাতির মশা যদিও ২৬টি বলে সনাক্ত করা হয়েছে। তবে ডেঙ্গু ভাইরাস ছড়ানোর জন্য এ দুটো প্রজাতি কাজ করে। পৃথিবীর প্রায় ১০০টি দেশে বর্তমানে ডেঙ্গু সংক্রমণজনিত রোগ আছে। এর মধ্যে ৭০% সংক্রমণের ঘটনা এশিয়া মহাদেশে। ডেঙ্গু সংক্রমণের দেশের সংখ্যা বাড়ে ছাড়া কমেনা। বাংলাদেশেও ২০০০ সালের পূর্বে দৃশ্যমানভাবে এ রোগ ছিলনা। এডিস মশা বংশবৃদ্ধির উৎকৃষ্ট স্থান আছে বলেই কোন মাধ্যমে সংক্রমিত এডিস মশা ২০০০ সালে এ দেশে অনেকটা আতঙ্ক সৃষ্টি করেই ঘাটি গাড়ে। ঐ বছর ডেঙ্গু রোগে আক্রান্তের সংখ্যা ৫,০৫১ জন হলেও মৃত্যু ছিল ৯৩ জনের। নতুন রোগ হিসেবে ডেঙ্গু রোগ প্রতিরোধ ও চিকিৎসার প্রচুর ঘাটতি থাকায় আক্রান্তের হারের তুলনায় মৃত্যুহার ছিল বেশি।

পরবর্তী ১৮ বছরে প্রতিবছর জুন-সেপ্টেম্বর অর্থাৎ বর্ষা পরবর্তী মাসে ডেঙ্গুর সংক্রমণ ঘটেছে। সংক্রমণে কোন বিরতি ছিলনা। যদিও ২০০৭, ২০০৮, ২০০৯, ২০১০ এবং ২০১৪ সালে মৃত্যুর কোন ঘটনা ছিলনা। তবে এ ১৮ বছরে ডেঙ্গু সংক্রমণ ১০ হাজারের মধ্যে সীমিত ছিল। সচেতনতা, ডেঙ্গু ব্যবস্থাপনা ও চিকিৎসায় অগ্রগতি থাকায় সংক্রমণ ও মৃত্যুর ঘটনা নিয়ন্ত্রণেই ছিল। মৃত্যুর ঘটনা নিয়ন্ত্রণে অন্য যে ফ্যাক্টর কাজ করেছে তা হচ্ছে ডেঙ্গুর সংক্রমণ ০২টি সেরোটাইপে সীমাবদ্ধ থাকা।

ডেঙ্গু ভাইরাসের ৪টি সেরোটাইপ আছে। এগুলো ডেন-১, ডেন-২, ডেন-৩ এবং ডেন-৪ নামে নামকরণ করা হয়েছে। শুরুর বছর অর্থাৎ ২০০০ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত ডেন-১ ও ডেন-২ এর সংক্রমণ থাকায় আক্রান্ত মানুষের মধ্যে এ দুটো সেরোটাইপের প্রতিরোধ ব্যবস্থা তৈরী হচ্ছিল। বিপত্তি ঘটায় ২০১৬ সালে ডেন-৩ এর সংক্রমণ শুরুর মাধ্যমে। ২০১৬ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে অন্য ০২টি সেরোটাইপের সাথে ডেন-৩ তেমন বিপত্তি না ঘটালেও ২০১৯ সালে তীব্র মাত্রায় সংক্রমণ ঘটে। সংক্রমণ ১,০১,৩৪৫ জনে উন্নীত করে। মৃত্যুও হয় সর্বাধিক, ১৭৯ জন। বর্ষা পরবর্তী শুরু ৪ মাস নয়, এ সময়ে ডেঙ্গু সংক্রমণের সময়ও বৃদ্ধি পায়। প্রায় বছরব্যাপী সংক্রমণের ঘটনা ঘটে।

তবে ২০২৩ সালে ডেঙ্গু সংক্রমণ ও ডেঙ্গুজনিত মৃত্যুর ঘটনা যে গতিতে বেড়েছে; তা অতীতের কোন পরিসংখ্যানের সাথে মিলেনা। এখন নভেম্বর মাস। এখনও প্রতিদিন গড়ে ২০০০ রোগী হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন। এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ১৪০০ এর বেশি মানুষ। যা বিগত ২২ বছরের মোট মৃত্যুর কয়েকগুণ বেশি। প্রতিদিন পত্রিকার পাতা খুললেই ডেঙ্গু সংক্রমণের তীব্রতা ও মৃত্যুর পরিসংখ্যান আতঙ্ক সৃষ্টি করে। বর্ষার মৌসুম শেষ। কিন্তু ডেঙ্গু সংক্রমণ ও মৃত্যুর মিছিল শেষ হচ্ছেনা। এর মধ্যে আতঙ্কের খবর হচ্ছে ডেন-১, ডেন-২, ডেন-৩ এর পাশাপাশি এ বছর সেরোটাইপ ডেন-৪ এর সংক্রমণ শুরু হয়েছে। বিদ্যমান ৩টি সেরোটাইপের বিরুদ্ধে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে যে প্রতিরোধ ব্যবস্থা তৈরী হয়েছিল। তারা যদি ডেন-৪ এ আক্রান্ত হয়, তবে ডেঙ্গু হেমোরেজিক ফেবার ও ডেঙ্গু শক সিনড্রোমের শিকার হয়ে মৃত্যুর আশঙ্কা মারাত্মকভাবে বৃদ্ধি করবে।

এ আশঙ্কা ও আতঙ্কের মধ্যে মানুষের মধ্যে ডেঙ্গু সম্পর্কিত প্লাটিলেট আতঙ্ক চালু হয়েছে। ডেঙ্গু হলেই ঘন ঘন সিবিসি বা টোটাল ব্লাড কাউন্ট করা হয় প্লাটিলেটের মাত্রা দেখার জন্য। প্লাটিলেট কমলেই আতঙ্কিত হয়ে কোন লাভ নেই। প্লাটিলেট হচ্ছে রক্তে বিদ্যমান লোহিত কনিকা ও অন্যান্য কণার মত একটি ক্ষুদ্র কণা। প্লাটিলেটের কাজ হচ্ছে রক্ত জমাট বাঁধা। শরীরের কোথাও কেটে গেলে বা রক্তনালী আঘাতপ্রাপ্ত হলে বা কোথাও কোন কারণে ক্ষত সৃষ্টি হলে প্লাটিলেটকে সেখানে দ্রুত পৌছানোর জন্য মস্তিষ্ক সংকেত পাঠায়। প্লাটিলেট সেখানে দ্রুত পৌছে একটির সাথে আরেকটি মিশে পাতলা আবরণ তৈরী করে রক্তপাত বন্ধ করে। যদি ক্ষতের পরিমাণ বেশি হয় তখন সেখানের প্লাটিলেট শরীরের অন্য স্থানের প্লাটিলেটকে রাসায়নিক সংকেত পাঠায় দ্রুত সেখানে এসে রক্তপাত বন্ধের কাজে শামিল হতে। সেমত প্লাটিলেট এসে দ্রুত রক্ত জমাট বাঁধায় ও রক্তপাত বন্ধ করে। ডেঙ্গু ভাইরাসের সংক্রমণ হলে অস্থিমজ্জা প্লাটিলেট উৎপাদন কমিয়ে দেয় বা বন্ধ করে। প্লাটিলেটের আয়ু মাত্র ৮ থেকে ১০ দিন। কাজেই, প্লাটিলেট উৎপাদন বন্ধ বা কম হলে আয়ু শেষ হওয়া প্লাটিলেট মারা যেতে থাকে। এ ঘাটতি পূরণ হয়না বিধায় ডেঙ্গু হলেই প্লাটিলেট কমা শুরু করে। 

মানুষের শরীরে প্রতি মাইক্রোলিটারে ১.৫ লক্ষ থেকে ৪.৫ লক্ষ প্লাটিলেট থাকে। ডেঙ্গু সংক্রমণে যেমন প্লাটিলেট কমে, অন্যান্য কারণেও তা কমতে পারে। অ্যানিমিয়া বা রক্তে হিমোগ্লোবিন ও লোহিত রক্ত কনিকা কমে যাওয়া, ভাইরাস সংক্রমণ, লিউকেমিয়া, কেমোথেরাপী, অতিরিক্ত মদ্যপান, পিত্তথলির মারাত্মক রোগ, ভিটামিন বি-১২ এর স্বল্পতা ইত্যাদি কারণেও প্লাটিলেট কমে। অনেক সময়ে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া এবং কিছু কিছু ওষুধের পাশর্^ প্রক্রিয়ায় প্লাটিলেট ভেঙ্গে যেতে পারে। প্লাটিলেট প্রতি মাইক্রোলিটারে ২০,০০০ এর নিচে নামলে শরীরে অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ হতে পারে। যদি এ সংখ্যা প্রতি মাইক্রোলিটারে ৫০০০ এর নিচে নেমে যায় তখন কিডনী, হার্ট বা মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের ভয় থাকে। 

কাজেই ডেঙ্গু রোগে প্লাটিলেট আতঙ্কে ভুগে ঘন ঘন টেস্ট না করে যে বিষয়টি খেয়াল করা দরকার, তা হচ্ছে রক্তক্ষরণ হচ্ছে কিনা এবং রক্তচাপ কমছে কিনা তার খেয়াল রাখা। ডেঙ্গু জ¦রের প্রদাহজনিত কারণে রক্তনালীর গাত্রে ছিদ্র একটু বড় হয়। তখন সেখান থেকে রক্তের জলীয় অংশ বলে পরিচিত রক্তরস বাইরে আসে। যাকে প্লাজমা লিকিং বলা হয়। এই রক্তরস পেটে এবং ফুসফুসে জমে। রক্তের এ রক্তরস কমে যাওয়ায় শরীরের রক্তচাপ কমে। হার্ট বিট কমে। রক্তপ্রবাহ কমে এবং শরীরের প্রয়োজনীয় অক্সিজেন সরবরাহ কমে যায়। ফলে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে। রোগী তখন শকে চলে যায়। একে বলা হয় ডেঙ্গু শক সিনড্রোম। এই শক সিনড্রোমেই রোগীর মৃত্যু ঘটে।

সে প্রেক্ষিতে প্লাটিলেট আতঙ্কে না ভুগে খেয়াল রাখতে হবে শরীরে রক্তক্ষরণ হচ্ছে কিনা এবং রক্তচাপ সঠিক আছে কিনা। রক্তক্ষরণে শরীরের চামড়ার নিচে পিন পয়েন্টের সুক্ষè রক্তপাত, ত্বক বেগুনি রঙ দেখা যাওয়া, মাড়ি, নাক, প্রসাব বা মলের সাথে রক্তপাত হলে বুঝতে হবে অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ হচ্ছে। রক্তক্ষরণে, যা ডেঙ্গু হেমোরেজিক ফেভার নামে পরিচিত, রোগীকে তরল খাবার বা ওরাল স্যালাইন এবং প্রয়োজনে শিরায় স্যালাইন দিতে হবে। রোগী পানিশূন্যতায় ভুগছে কিনা তা দেখতে হবে। এজন্য পর্যাপ্ত তরল খাবার দিতে হবে। প্লাটিলেট শরীরে সঞ্চালন একটি ব্যয় বহুল ও জটিল প্রক্রিয়া। সব হাসপাতালে এই সুবিধা নেই। এক ইউনিট প্লাটিলেট দিলে ২০০০০ কাউন্ট প্লাটিলেট বাড়ে। এক ইউনিট প্লাটিলেট তৈরীর জন্য ৪ জন রক্তদাতার শরীর থেকে রক্ত নিতে হয়।

কাজেই, প্লাটিলেট কমলেই ঘন ঘন কাউন্ট করা, পরীক্ষা করা ও দুশ্চিন্তা করায় কোন কাজ হয়না। দেখতে হবে রক্তক্ষরণ হচ্ছে কিনা, শরীর পানিশূন্যতায় ভুগছে কিনা এবং রক্তচাপ কমছে কিনা। তখন চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী স্যালাইন দিতে হবে শিরায়। তার পূর্বে তরল খাবার, ওরাল স্যালাইন খাওয়ানোর কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে হবে। রোগীকে সুষম খাবার দিতে হবে। তবে কিছু কিছু খাবার রক্তে প্লাটিলেট বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। মালয়েশিয়ার এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির গবেষণায় পাওয়া গিয়েছে যে, পেঁপে পাতার রস এবং পাকা পেঁপের জুস ডেঙ্গু জ¦রে প্লাটিলেট বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এ ছাড়া প্লাটিলেট বৃদ্ধিতে যেসব খাবার অবদান রাখে বলে তথ্য পাওয়া যাচ্ছে- তার মধ্যে আছে মিষ্টি কুমড়া, লেবু, আমলকি ও টক জাতীয় ফল, আদা, হলুদ, পালং শাক, ডালিম ও অ্যালোভেরা। মিষ্টি কুমড়া ও এর বীজে থাকা ভিটামিন-‘এ’  রক্তে প্লাটিলেট বাড়াতে সাহায্য করে। লেবু, টক জাতীয় ফল ও আমলকীতে থাকা ‘‘ভিটামিন-‘সি’ এবং এন্টিঅক্সিডেন্ট প্লাটিলেট বাড়ায়। ডালিমে প্রচুর আয়রণ আছে। ডালিমের রস বা আয়রণ সমৃদ্ধ তরল খাবার খাওয়ালে প্লাটিলেট বাড়ে। আর রক্তের যে কোন সংক্রমণের অ্যালোভেরা প্রতিরোধ ব্যবস্থা শক্তিশালী করে। তাই প্লাটিলেট বৃদ্ধিতে অ্যালোভেরার জুস খাওয়া যায়। ডেঙ্গু জ¦রের প্রভাব কমে গেলে প্লাটিলেট এমনিতেই বৃদ্ধি পেতে থাকে। 

মশা আছে বলে ডেঙ্গু রোগ কোথাও ঘাটি গাড়লে তা নির্মূল হয়না। এডিস মশার লার্ভা যাতে মশায় রূপান্তরিত না হয় সেদিকে মনিটরিং ব্যবস্থা আরও শক্তিশালী করতে হবে। কোন বাড়ীতে ডেঙ্গু রোগী পাওয়া গেলে সেই বাড়ী ও আশেপাশের কমপক্ষে ৫০টি বাড়ীতে অভিযান চালাতে হবে লার্ভা সনাক্তের। লার্ভা পেলে প্রয়োজনে জরিমাণা করতে হবে। ডেঙ্গু রোগ হলে ব্যবস্থাপনা ও চিকিৎসায় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। প্লাটিলেট আতঙ্কে ভুগে লাভ হবেনা। এটি কোন মেডিকেল ইমারজেন্সি নয়। 
---------------------------------
ড. মিহির কান্তি মজুমদার, সাবেক সচিব
 

বিষয়:
avertisements 2
পিলখানা হত‍্যাকাণ্ডের সব তথ্য প্রকাশ করা হবে: ড. ইউনূস
পিলখানা হত‍্যাকাণ্ডের সব তথ্য প্রকাশ করা হবে: ড. ইউনূস
ঘৃণাস্তম্ভ মুছে ফেলা জুলাই আন্দোলনের সঙ্গে বেইমানি
ঘৃণাস্তম্ভ মুছে ফেলা জুলাই আন্দোলনের সঙ্গে বেইমানি
পৃথিবীর সবচেয়ে ব্যয়বহুল ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে যেন মৃত্যুফাঁদ
পৃথিবীর সবচেয়ে ব্যয়বহুল ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে যেন মৃত্যুফাঁদ
প্রকাশ্যে ‘লিভ টুগেদার’ নিয়ে অভিনেত্রী স্বাগতাকে আইনি নোটিশ
প্রকাশ্যে ‘লিভ টুগেদার’ নিয়ে অভিনেত্রী স্বাগতাকে আইনি নোটিশ
রাতের ভোটের কারিগররা অধরা, আমলারাও আরামে
রাতের ভোটের কারিগররা অধরা, আমলারাও আরামে
এডিসি সানজিদা সাময়িক বরখাস্ত
এডিসি সানজিদা সাময়িক বরখাস্ত
‘এদেশের জন্য শেখ হাসিনাই উপযুক্ত’, ড. ইউনূসের মন্তব্য নিয়ে যা জানা যাচ্ছে
‘এদেশের জন্য শেখ হাসিনাই উপযুক্ত’, ড. ইউনূসের মন্তব্য নিয়ে যা জানা যাচ্ছে
দক্ষিণ কোরিয়ায় ১৮১ আরোহী নিয়ে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত অন্তত ২৯
দক্ষিণ কোরিয়ায় ১৮১ আরোহী নিয়ে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত অন্তত ২৯
হিন্দু সেজে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে নারীসহ গ্রেফতার ১০
হিন্দু সেজে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে নারীসহ গ্রেফতার ১০
সচিবালয়ে আগুন: সাদা পাউডার ও মৃত কুকুর নিয়ে প্রশ্ন
সচিবালয়ে আগুন: সাদা পাউডার ও মৃত কুকুর নিয়ে প্রশ্ন
৩১ ডিসেম্বর নিয়ে সরব সমন্বয়করা কী হতে যাচ্ছে?
৩১ ডিসেম্বর নিয়ে সরব সমন্বয়করা কী হতে যাচ্ছে?
নসরুল হামিদ বিপু’র অ্যাকাউন্টে ৩২২২ কোটি টাকার অস্বাভাবিক লেনদেন
নসরুল হামিদ বিপু’র অ্যাকাউন্টে ৩২২২ কোটি টাকার অস্বাভাবিক লেনদেন
ডিবিতে বর্বর নির্যাতন চালায় হিন্দু অফিসার
ডিবিতে বর্বর নির্যাতন চালায় হিন্দু অফিসার
সাঈদীর পক্ষে সাক্ষ্য দিতে গিয়ে গুম: সুরঞ্জন বালিকে যেভাবে পাঠানো হয়েছিল ভারতের কারাগারে
সাঈদীর পক্ষে সাক্ষ্য দিতে গিয়ে গুম: সুরঞ্জন বালিকে যেভাবে পাঠানো হয়েছিল ভারতের কারাগারে
শেখ হাসিনা-জয়ের বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে  ৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচারের প্রমাণ পেয়েছে এফবিআই
শেখ হাসিনা-জয়ের বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে ৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচারের প্রমাণ পেয়েছে এফবিআই
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2