avertisements 2
Text

মিহির কান্তি মজুমদার

ডেঙ্গুর মারণঘাতী প্রাদুর্ভাব ও করণীয়:

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ১৪ অক্টোবর,শনিবার,২০২৩ | আপডেট: ১১:৩৪ পিএম, ৮ নভেম্বর,শনিবার,২০২৫

Text

বর্তমান সময়ে সারা দেশে চলছে ডেঙ্গু ভাইরাসের অতিমাত্রার প্রাদুর্ভাব। এ জনপদে প্রথম ডেঙ্গু রোগের সনাক্তকরণের তথ্য পাওয়া যায় ১৯৬৪ সালে। এর পরে ছিটেফোটা সংক্রমণ থাকলেও দৃশ্যমানভাবে আবির্ভাব ঘটে ২০০০ সালে। ২০০০ সালের পরে কোন কোন বছর মৃত্যুর ঘটনা বাদ গেলেও সংক্রমণ ও আক্রান্তের হিসাবে কোন বিরতি দেয়নি। ২০১৯ সালে সংক্রমণের মাত্রা ও মৃত্যুর ঘটনা ছিল অনেক বেশি। আর বর্তমান বছরে সংক্রমণের মাত্রা অত্যন্ত বেশি এবং বলা যায় প্রায় ভয়ঙ্কর পর্যায়ে। ২০০০ সাল তথা সেই শুরুর বছর থেকে ডেঙ্গু সংক্রমণে যত মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে, বর্তমান বছরে মৃত্যুর পরিসংখ্যান ঐ ২৩ বছরের সম্মিলিত সংখ্যার প্রায় দ্বিগুণ। বর্তমান মাসের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত ডেঙ্গু সংক্রমণে মৃত্যুবরণ করেছে ১০২৫ জন এবং গড়ে প্রতিদিন হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন ২,৫০০ এর বেশি রোগী। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে বাড়ীতে চিকিৎসা সেবা নিচ্ছেন এমন রোগীর সংখ্যাও অনেক। ডেঙ্গু সংক্রমণে ২৪ বছরের চিত্র স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যসূত্র অনুযায়ী নিম্নরূপ : 

বছর আক্রান্ত মৃত্যু বছর আক্রান্ত  মৃত্যু 
২০০০ ৫০৫১ ৯৩ ২০১২ ৬৭১ ০১
২০০১ ২৪৩০ ৪৪ ২০১৩ ১৭৪৯ ০২
২০০২ ৬২৩২ ৫৮ ২০১৪ ৩৭৫
২০০৩ ৪৮৬ ১০ ২০১৫ ৩১৬২ ০৬
২০০৪ ৩৪৩৪ ১৩ ২০১৬ ৬০৬০ ১৪
২০০৫ ১০৪৮ ০৪ ২০১৭ ২৭৬৯ ০৮
২০০৬ ২২০০ ১১ ২০১৮ ১০১৪৮ ২৬
২০০৭ ৪৬৮ ২০১৯ ১০১৩৫৪ ১৭৯
২০০৮ ১১৫৩ ২০২০ ১৪০৫ ০৭
২০০৯ ৪৭৪ ২০২১ ২৮৪২৯ ১০৫
২০১০ ৪০৯ ২০২২ ৪৪৮০২ ১৮২
২০১১ ১৩৫৯ ০৬ ২০২৩ ২২০০০০ ১০২৫

ডেঙ্গু কোন এলাকায় ঘাটি গাড়লে তা কখনই নির্মূল করা যায় না। নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় মাত্র। কারণ এটি মশাবাহিত রোগ এবং কোন মশাবাহিত রোগ পৃথিবী থেকে নির্মূল হয়নি। এ পর্যন্ত পৃথিবীতে কমবেশি ৩,৭০০ প্রজাতির মশা আছে। বাংলাদেশে আছে কমবেশি ১২৬ প্রকারের মশা । এর মধ্যে এডিস প্রজাতির মশা আছে ২৬ প্রকারের। সবচেয়ে বেশি রোগ সৃষ্টিকারী মশা হচ্ছে এনোফিলিস। এনোফিলিস মশা ম্যালেরিয়া রোগ সৃষ্টি করে। পৃথিবীতে প্রতি বছর গড়ে প্রায় ২২ কোটি মানুষ এনোফিলিস মশার মাধ্যমে ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হয়, এর মধ্যে প্রায় ০৪ লক্ষ  মারা যায়। দ্বিতীয় স্থানে আছে ডেঙ্গু। এডিস প্রজাতির মশার মাধ্যমে পৃথিবীতে প্রতি বছর গড়ে ০৯ কোটি মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয় এবং প্রায় ৫০ হাজার মারা যায়। এডিস মশাবাহিত অন্য রোগের মধ্যে আছে চিকনগুনিয়া, ইয়োলো ফিভার এবং জিকা ভাইরাস জ¦র।

মশার জীবনচক্র খুবই কম। মাত্র ০২ থেকে ০৪ সপ্তাহ। কিন্তু মশা ০৩দিন অন্তর ডিম পাড়ে এবং প্রতিবারে শতাধিক ডিম পাড়ে। মশার ডিম কোন দেওয়াল বা পাত্রের গায়ে পানি ছাড়াও আঠার মত লেগে ০৫ থেকে ০৬ মাস পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। পরে পানি পেলে ডিম ফুটে লার্ভা তৈরী হয়। এখনো অক্টোবর মাসে প্রচুর বৃষ্টি হচ্ছে। এ সময় যেসব এডিস মশা ডিম পাড়বে, কিন্তু পানির অভাবে ডিম ফুটে লার্ভা এবং পূর্ণাঙ্গ মশা তৈরী হবেনা। আগামী বছর বর্ষার প্রথম মৌসুমে তা ফুটে এডিস মশা পুনরায় ডেঙ্গু রোগের প্রাদুর্ভাব ঘটাবে সন্দেহ নেই। অপরদিকে এডিস মশা খুবই অভিযোজনশীল। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নিজেকে পরিবর্তন করে টিকে থাকতে পারে। পূর্বের ইতিহাস ছিল এডিস মশা ছোট পাত্রের বদ্ধ পানিতে ডিম পাড়ে। সম্প্রতি প্রকাশিত জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের গবেষণার তথ্য বলছে ভিন্ন কথা। নতুন তথ্য জানাচ্ছে এডিস মশা দিনেও কামড়ায়, রাতেও কামড়ায়। স্বচ্ছ বদ্ধ পানি ছাড়া নোংরা বা ময়লা পানিতেও ডিম পাড়ে ইত্যাদি। আরও যেসব তথ্য গবেষকদের পর্যবেক্ষণে এসেছে তা হচ্ছে উচ্চ তাপমাত্রায় এডিস মশা বেশি কামড়ায়। আদ্রতা বা বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেশি থাকলে এডিস মশা বেশি সক্রিয় হয় বা বেশি কামড়ায়, ডিম বেশি পাড়ে ও ডেঙ্গু ছড়ায়। এছাড়া তথ্য আছে এডিস মশা বর্তমানে ব্যবহৃত মশা ধ্বংসকারী কীটনাশক বিশেষ করে পারমেথ্রিন ও ডেলটা মেথ্রিন প্রতিরোধী হয়ে উঠেছে। এসব তথ্য বর্তমান বছরের অবশিষ্ট সময় এবং আগামী বছরে ডেঙ্গুর প্রকোপ বৃদ্ধির আশঙ্কাই প্রকাশ করে।

এডিস মশার ০২টি উপ-প্রজাতি ডেঙ্গু ভাইরাস ছড়ায়। একটি হচ্ছে এডিস ইজিন্টাই এবং অপরটি এডিস এলবোপিকটাস। পল্লী এলাকার বৃক্ষ লতার সবুজ প্রকৃতিতে এডিস এলবোপিকটাসের বংশবৃদ্ধির উপযুক্ত স্থান। অপেক্ষাকৃত কম সবুজের এলাকা বা শহরে এডিস ইজিন্টাই এর উপযুক্ত স্থান। ডেঙ্গু সংক্রমণে এখন তাই শহর-গ্রামের মধ্যে কোন সীমারেখা নেই। ছড়িয়েছে সারা দেশে। ৬৪ জেলার শহর থেকে গ্রামে সব এলাকায়। ডেঙ্গু রোগের ভাইরাসের আবার ৪টি সেরোটাইপ আছে। এগুলো ডেন-১, ডেন-২, ডেন-৩ এবং ডেন-৪ নামে পরিচিত। এক সেরোটাইপে আক্রান্ত হলে পরবর্তীতে অন্য ০৩টি সেরোটাইপের যে কোনটিতে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। সে ক্ষেত্রে পরবর্তী সংক্রমণে রোগের তীব্রতা এবং মারণঘাতী ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। আতঙ্ক ও ভয়ের আশঙ্কা সে কারণেই বেশি। 

বর্তমানে জ্বর হলেই ডেঙ্গু এন্টিজেন পরীক্ষা করা এবং ডেঙ্গু সনাক্ত হলে প্লাটিলেট পরীক্ষার ব্যাপক প্রবণতা তৈরী হয়েছে। রক্তে ০৩ ধরনের কোষ থাকে। শ্বেত কনিকা, লোহিত কনিকা এবং প্লাটিলেট। প্লাটিলেটের বাংলা করা হয়েছে অনুচক্রিকা। প্লাটিলেট রক্ত জমাট বাধতে সাহায্য করে। কাজেই প্লাটিলেট কমে গেলে মস্তিষ্ক, চোখ, পেট প্রভৃতি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ শুরু হয়। রক্তে প্রতি ১০০ মিলিলিটারে ১.৫ থেকে ০৪ লক্ষ প্লাটিলেট থাকে। রক্তের এসব উপাদান তৈরী করে অস্থিমজ্জা বা বোনম্যারো। অস্থিমজ্জা ভাইরাস আক্রান্ত হলে প্লাটিলেট উৎপন্ন হয় না। তাই প্লাটিলেটের ঘাটতি পরে। ভিটামিন এ, বি, সি, কে এবং আমিষ জাতীয় খাদ্য প্লাটিলেট বৃদ্ধিতে কাজ করে। তবে রক্তে প্লাটিলেট কিছু কমে গেলেই আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। রোগীকে পানিশুণ্যতা ও রক্তচাপ কমে যাওয়া থেকে রক্ষা করা গেলে আতঙ্কের কিছু নেই। অহেতুক প্লাটিলেট সংগ্রহ করে রোগীর শরীরে পরিসঞ্চালন করে লাভ নেই। বরং রোগীকে ভিটামিন-সি ও ভিটামিন-এ সমৃদ্ধ তরল খাবার খাওয়ানো, খাবার স্যালাইন বা শিরায় স্যালাইন দিয়ে রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখা ও পানিশুণ্যতা রোধ করাই প্রধান কাজ।

ডেঙ্গু রোগীকে এসপেরিন বা রক্ত পাতলা করে এমন কোন ওষুধ খাওয়ানো যাবেনা। জ্বর খুব বেশি থাকলে শুধুমাত্র প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ ও শরীর স্পঞ্জ করে জ্বর কমিয়ে রাখা এবং পুষ্টিকর তরল জাতীয় খাবার বেশি খাওয়ানো হচ্ছে প্রাথমিক কাজ। তবে রোগীর শরীরের যেকোন অঙ্গ বিশেষ করে নাক, মুখ, মাড়ি, ত্বকের নিচে যদি রক্তপাত হয়, রোগীর যদি শ্বাসকষ্ট হয়, হাত-পা বা শরীর ঠা-া হতে থাকে, সে ক্ষেত্রে রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে নিতে হবে।

এসব তো ডেঙ্গু ব্যবস্থাপনা বা চিকিৎসার কথা। প্রধান কথা হচ্ছে ডেঙ্গু প্রতিরোধ করা। বাড়ী বা বাড়ীর আশেপাশে ছোট পাত্রে পানি জমতে না দেওয়া এবং কোথাও মশার লার্ভা থাকলে তা নিশ্চিহ্ন করতে হবে। প্রতিবেশী দেশের কলকাতার ডেঙ্গু ব্যবস্থাপনা অনেক অগ্রগামী। সেখানে কোন বাড়ীতে ডেঙ্গু রোগী সনাক্ত হলে আশেপাশের ৫০ বাড়ীতে ডেঙ্গুর লার্ভা খোজার অভিযান চলে। লার্ভা পেলে তা যেমন ধ্বংস করা হয়। তেমনি সংশ্লিষ্ট জমির/বাড়ীর মালিককে জরিমানা গুনতে হয়। ট্যাক্স অফিসে/সিটি কর্পোরেশনের অফিসে তথ্য যায়। প্রদেয় ট্যাক্সের সাথে এ জরিমানা স্বয়ংক্রিয়ভাবে যোগ হয়। এ ব্যবস্থাটির প্রয়োগ এখানেও খুব জরুরী। সাথে প্রয়োজন সচেতনতা ও প্রচারণা। আতঙ্কিত হয়ে লাভ নেই। সিটি কর্পোরেশন বা জলবায়ুর পরিবর্তনকে দোষারোপ করে লাভ নেই। দোষ দিতে হবে নিজেকে। অসচেতনতার জন্য ও অবহেলার জন্য। সঠিক কর্মসূচি প্রণয়ন না করার জন্য। ন্যাশনাল গাইডলাইন অব ডেঙ্গু সিনড্রোম যেমন নিয়মিত আপডেট করতে হবে। তেমনি ডেঙ্গু সংক্রমণের মাত্রাকে লাগাম টানার জন্য প্রতিবছর সমন্বিত কর্মসূচি গ্রহণ ও তা যথাযথ বাস্তবায়ন করতে হবে। 
--------------------------------------------------
ড. মিহির কান্তি মজুমদার, সাবেক সচিব

বিষয়:
avertisements 2
যুক্তরাষ্ট্রে কেন হাজারো ফ্লাইট বাতিল হচ্ছে?
যুক্তরাষ্ট্রে কেন হাজারো ফ্লাইট বাতিল হচ্ছে?
এনসিপি’র সঙ্গে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের টানাপড়েন
এনসিপি’র সঙ্গে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের টানাপড়েন
ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে এলোপাতাড়ি গুলি, নিহত ১
ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে এলোপাতাড়ি গুলি, নিহত ১
রাবি রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মার তর্কে, ভিডিও ভাইরাল
রাবি রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মার তর্কে, ভিডিও ভাইরাল
দুবাই-যুক্তরাজ্যে কোম্পানি খুলে দেদার অর্থ পাচার
দুবাই-যুক্তরাজ্যে কোম্পানি খুলে দেদার অর্থ পাচার
বিবিসিতে পক্ষপাতের অভিযোগে মহাপরিচালক ও বার্তাপ্রধানের পদত্যাগ
বিবিসিতে পক্ষপাতের অভিযোগে মহাপরিচালক ও বার্তাপ্রধানের পদত্যাগ
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর মন্তব্য ‘কূটনৈতিক সৌজন্যের পরিপন্থী’
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর মন্তব্য ‘কূটনৈতিক সৌজন্যের পরিপন্থী’
প্রায়শ্চিত্ত
প্রায়শ্চিত্ত
জাহানারার যৌন হয়রানির অভিযোগ তদন্তে বিসিবির কমিটি গঠন
জাহানারার যৌন হয়রানির অভিযোগ তদন্তে বিসিবির কমিটি গঠন
বগুড়ায় আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী বুলবুলি বেগম গ্রেপ্তার
বগুড়ায় আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী বুলবুলি বেগম গ্রেপ্তার
ভয়াবহ হতে পারে ডেঙ্গু পরিস্থিতি, ভিন্ন পদ্ধতিতে মশা নিয়ন্ত্রণের তাগিদ
ভয়াবহ হতে পারে ডেঙ্গু পরিস্থিতি, ভিন্ন পদ্ধতিতে মশা নিয়ন্ত্রণের তাগিদ
নির্বাচন বিলম্বিত করার কোনো ইস্যু নেই: আইন উপদেষ্টা
নির্বাচন বিলম্বিত করার কোনো ইস্যু নেই: আইন উপদেষ্টা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
সাপ্তাহিক ঠিকানা কিভাবে খালেদ মহিউদ্দিনকে নিউইয়র্কে এতো বেতন দেয়?
সাপ্তাহিক ঠিকানা কিভাবে খালেদ মহিউদ্দিনকে নিউইয়র্কে এতো বেতন দেয়?
বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে ভারতের তিনটি নতুন সেনা ঘাঁটি স্থাপন
বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে ভারতের তিনটি নতুন সেনা ঘাঁটি স্থাপন
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
প্রণব মুখার্জি আর নেই
প্রণব মুখার্জি আর নেই
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
avertisements 2
avertisements 2