avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

স্থপতির ভাস্কর্য – আমার অহংকার

প্রকাশ: ০৬:৫৭ পিএম, ১২ ডিসেম্বর,শনিবার,২০২০ | আপডেট: ০৬:৪৮ এএম, ১৯ ডিসেম্বর,বৃহস্পতিবার,২০২৪

Text

বাঙালী বলে বেশী করে কম। বাঙালী রাজনীতি করে কিন্তু রাজনীতির 'রাজ' বুঝে কম। বাঙালী খায় বেশী কিন্তু খাওয়া যোগাড়ের জন্য যে শ্রম খরচ করা দরকার তা বাঙালী করতে চায় না। বাঙালীর উৎসাহ বেশী কিন্তু উদ্যোগ কম। বাঙালী পরনিন্দা-পরচর্চায় আকাশ বাতাস বিদীর্ণ করে ফেলে কিন্তু  আত্মচর্চায় সে বড় কঞ্জুস। বাঙালী নিজেকে প্রচার করতে বড় ভালবাসে তবে প্রসারের দূরদর্শিতায় সে বিফল। বাঙালী ধর্মভীরু কিন্তু ধর্মান্ধ নয়। বাঙালী আটপৌরে চলনের উঠানকে শাশ্বত বানিয়ে চলতে পছন্দ করে। ঐতিহ্যের পরম্পরায় বাঙালী সর্ব ধর্মের সমন্বয়ে শান্তিপুর্ণ সহবস্থানে বরাবরই ঈর্ষনীয়। 
 বাঙালীর ঘরে আজ আকাল লেগেছে। এ আকাল যেনতেন আকাল নয়। এটা তার চিন্তা চেতনা ও সামনে পথ চলার আকাল। এখানে বিভেদ আছে। বিচ্ছেদ আছে। আছে গোষ্ঠী ও ইগো তান্ত্রিক ভেদাভেদ। কিন্তু এই বিভেদ বা বিচ্ছেদে বাঙালী অখন্ডতার যে শাশ্বত আবাহন তাতে কোন আঁচড় নেই। বাঙালী বাঙালীত্বে সর্বময়ভাবে নিটোল ও অবিচ্ছেদ্য। কিন্তু কেন আজ বাঙালীর ঘরে বিভেদ ও বিচ্ছেদের বিউগলের সুর। কেন বাঙালী তার নিজস্ব স্বত্ত্বা নিয়ে চলতে গিয়ে আজ টলটলায়মান। কোন অপশক্তির ইন্ধনে বাঙালী আজ নিজ অহমিকায় বিচ্ছেদের সুর তুলে স্বপক্ষ বিপক্ষের তকমা লাগিয়ে ক্ষমতার কেন্দ্রিকতায় অন্ধ। কোন গরুড় তার চালে বসে এইসব খুচরো বা ঠুনকো ঝামেলায় ফেলে বাঙালীকে প্রতিনিয়ত ঝাঝরা করে ফেলছে। কেন বাঙালী তার আপন স্বত্ত্বাকে এইসব ঠুনকো অজুহাতে মাঝেমধ্যে অসুরীয় সুরে আকাশ বাতাস বিদীর্ণ করে নিজেরাই নিজেদেরকে জর্জরিত করছে। 
এসবের উত্তর খোঁজার জন্য নৃ-তত্তের আদি আবেদনে যাওয়ার খুব বেশী প্রয়োজন হবে বলে মনে হয়না। এইতো কয়েক'শ বছরের হিসাব গুনে হাতড়ালেই আমরা পাব আমাদের বাঙালী হওয়ার নুন ঝাল মিশানো যতসব হিসাবের খেরোখাতা। আদিবাসীরা মূলতঃ কোল ভিল মুন্ডা সাঁওতাল ইত্যাদির ভিন্ন ভিন্ন নৃ-গোষ্টিতে বিদ্যমান ছিল। সেন পালেরা তাদের প্রতিপত্তি ও জাত্যাভিমানে সংগিঠিত হয়ে তাদের মত করে এতদাঞ্চলে বংশীয় রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেন। 
ইতিহাস ঘেঁটে দেখা যায় ওইসব সেন ও পাল বংশীয় বাঙালী রাজতন্ত্রীরা প্রকৃতপক্ষে এ মাটির মানুষ ছিলেন না। তারা ছিলেন মূলতঃ সিন্ধুপারের পারস্য আর্য বংশীয় অগ্নি পুজকদের বংশ পরম্পরার অপভ্রংশ বা তাদের উত্তর পুরুষীয় বংশধর। বৃহত্তর ভারতের ভিন্ন ভিন্ন অঞ্চলে তাদের আদি বাসস্থান ছিল। যেমন সেনরা ছিল মারাঠী বা গুজরাঠী ব্রাহ্মন। আবার পালরা ছিল বিহার ইউপির আধিপত্য বিস্তারকারী ক্ষাত্র বংশীয় যোদ্ধা যারা তাদের শক্তি ও সামর্থে রাজা উপাধি নিয়ে বাংলা বিহার আসামের কিয়দাংশের অধিপতি হয়েছিলেন। তারা বাংলা জানতো না। তারা বাংলার শাসন কর্তা ছিলেন। তাদের মুখের ভাষা ছিল সংস্কৃত। দাপ্তরিক ভাষাও ছিল সংস্কৃত। এই আর্য রক্ত প্রবাহের সময়টাও ছিল বেশ লম্বা। ফলে সেইসব পাল-সেনদের শাসন ও সম্পর্ক পরম্পরায় বাংলায় যে আর্য ও ক্ষাত্র রক্তের প্রবাহ শুরু হয়েছিল তা কখনোই বাংলাকে বাংলার মত করে বিকশিত করেনি। তারা তাদের ঐতিহ্য ও গর্বের স্থানে থেকে বাংলার শাসক হয়েই থেকেছেন। ফলে এখানকার আদি বাসিন্দারা তাদের সংস্পর্শে থেকে ধর্মীয় গোঁড়ামীর নিষ্পেষনে শুদ্র-নমঃশুদ্র হয়ে হিন্দু ধর্মীয় একটি গোত্র হয়ে জাতে উঠার সিঁড়ি খুঁজে পেয়েছে। তারপরেও বাঙালী সভ্যতার যে ইতিহাস আমরা পড়ি সেটা কিন্তু বাঙালীদের অর্থাৎ এই ভূখন্ডের আদিবাসীদের বাঙালী হয়ে উঠার প্রকৃত উচ্চারন নয়। আমরা লক্ষ্য করেছি সে সময় এতদাঞ্চলের আদি নিবাসী যারা ছিলেন তারা তাদের নিজস্ব স্বত্ত্বা ও অস্তিত্বকে বিসর্জন না দিয়ে জোটবদ্ধ হয়ে বা বিচ্ছিন্নভাবে ওইসব আর্য শাসকদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন। 
বার'শ শতকের পর বা তৎপরবর্তী সময়কালে ইসলামী শাসন ব্যবস্থা ও ধর্মীয় পীর ফকিরদের আগমনে বাংলার জাতিস্বত্ত্বা ও তার বাঙালী হয়ে প্রতিষ্ঠা লাভের একটা পথ তৈরী হয়। মুসলমান শাসকেরা এতদাঞ্চলে এসে যখন দেখলেন এখানকার মাটি ও মানুষের নিজস্ব স্বত্ত্বা বলতে যা বুঝায় তা এখানকার মাটি ও মানুষের সঙ্গে যায় না। কারন একদিকে পুর্বসুরীয় পাল-সেনদের আর্য পরম্পরার সংস্কৃতে এতদাঞ্চলের মানুষ মোটেই অভ্যস্ত হতে পারেনি। সংস্কৃত ভাষা কেবলমাত্র ব্রাহ্মন পন্ডিতদের মুখের ভাষা হয়ে উপাসনালয়ের মন্ত্র উচ্চারনের ভাষা হয়ে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। পাশাপাশি মুসলিম সভ্যতার সাযুজ্যে প্রচলিত পারসী-আরবী-উর্দু ভাষা সমূহও এ মাটির মানুষের কাছে অচেনা ও অপ্রচলিত বিধায় মুসলিম শাসকদের সময়কালেই বাংলার নিজস্ব পথ চলায় শুরু হয় বাংলা ভাষা প্রচলনের উদ্যোগ। মুলতঃ মুসলমানেরাই বাংলার বাঙালীত্বে বাংলাকে প্রতিষ্ঠা করার মানসে এগিয়ে আসেন। এভাবেই বাঙালী তার আপন স্বত্ত্বার সিঁড়িতে পা রাখার সুযোগে নিজেদেরকে প্রতিষ্ঠা করার সুত্র খুঁজে পায়। 
এসব কথকতা বা আদ্যপান্ত খবরাখবর বয়ানে হাজার হাজার পৃষ্ঠা লেখা হয়ে গেছে। ধর্মীয় মহা সুধার টানে যে যার মত করে লিখেছেন। কারন আর্য ব্রাহ্মন ও মোঘল/পাঠানদের শাসন ব্যবস্থার বিভাজনে ভারতীয় উপমহাদেশের এই মাটিতে একটা সুষ্পষ্ট লক্ষণ রেখা তৈরী হয়ে এই মাটির মানুষকে দুটি ধর্মীয় জাতিস্বত্ত্বায় বিভাজিত করার ফলে বিদ্বান ব্যক্তিরাও যেন নিজ নিজ ধর্মীয় মহা সুধার টানে নিজেরটাকে সামনে নিয়েই এগিয়ে যেতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করেছেন। তারপরেও ইতিহাস বলে একটা কথা আছে। এই ইতিহাসের খেরোখাতা বড় নির্মম। একে এড়িয়ে যাওয়ার কোন বিকল্প পথ নেই। সরল পথেই ইতিহাস তার মত করে হাঁটা চলা করে। সেক্ষেত্রে বাঙালী তার আপন স্বত্ত্বায় যখন  চলার অস্তিত্ব খুঁজে পেল তখন বাঙালী তার নিজস্ব উঠানে বাঙালীত্বের মহিমায় বিকশিত হওয়ার পথ খুঁজে নিল। তারপরেও যে কথাটি ইতিহাস ঘেঁটে পাওয়া যায় তা হোল প্রবাহ ও পরম্পরা। যুগে যুগে এই বাংলায় বিদেশী বহুজাতিক শাসন ব্যবস্থা বিদ্যমান থাকায় এই মাটি ও মানুষের সাথে ভিন্ন ভিন্ন জাতিস্বত্ত্বার মানুষের সাথে বাঙালীদের সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। ফলে এখানকার আদি বাসিন্দাদের সঙ্গে আত্মিক সম্পর্ক স্থাপনের মাধ্যমেই এই সমাজে বহুজাতিক রক্ত প্রবাহের বীজ রোপিত হয়েছে। তবে মাটি ও ভুখন্ডের নিজস্ব স্বকীয়তায় আস্তেধীরে তারা বাঙালী হওয়ার পুষ্টতায় বিকশিত হয়েছে। বাঙালী আজ নিজস্ব স্বত্ত্বায় তার বাঙালীয়ানাকে বিশ্ব দরবারে প্রতিষ্টিত করেছে।
যে কথটি উচ্চারনের প্রত্যাশা নিয়ে আমার এই প্রয়াস তার মূল কথাই হোল আমাদের আদি বাঙালীয়ানার প্রথম পাঠ। সে পাঠে আমরা জেনেছি আমাদের রক্ত পরম্পরায় বাঙালী হয়ে গড়ে উঠার গলিপথের কাহিনী। সব কিছুকে ছাপিয়ে বহু চড়াই উৎরাই পেরিয়ে বাঙালী আজ স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র গঠন করে গর্বিত জাতি হিসাবে পৃথিবীর বুকে অধিষ্ঠিত। বাঙালী আজ বাংলায় স্বাধীন ভুখন্ডের নিজ জাতি স্বত্ত্বায় মহিমান্বিত। বাংলা ভাষা আজ বাঙালীর মুখের ভাষা। আন্তর্জাতিক মার্তৃভাষায় আজ বাংলা ও বাঙালীর গর্বের অন্ত নেই। গর্বিত বাঙালীর জাতির পিতা আজ স্বমহিমায় সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালী হিসাবে বিশ্বব্যপী সমাদৃত। 
কথার পিঠে কথা তৈরী হয়। এবং জীবন নির্বাহের রোজনামচায় একটি জাতিস্বত্ত্বার এগিয়ে চলার মহা সড়কে পা ফেলার সুত্র তৈরী হয়। স্বাধীনতা উত্তর চারটি যুগ পেরিয়েও আজ বাংলায় স্বপক্ষ-বিপক্ষের ঝুট ঝামেলা এবং সাম্প্রদায়িক মৌলিকতায় যে বিচ্ছেদের সুর মাথা চাড়া দিয়ে  অশনির ডংকা বেজে চলেছে তা সত্যিই দুর্ভাগ্যজনক। আগেই বলেছি বাঙালী ধর্মভীরু কিন্তু ধর্মান্ধ নয়। কিন্তু ইদানীংকার ধর্ম নিরপেক্ষতার চাহিদার আলোকে দেশের মহান স্থপতির ভাস্কর্য নির্মানের যে সরকারী সিদ্ধান্ত এসেছে তাকে কেন্দ্র করে কিছুটা হলেও দেশের সামাজিক বিন্যাসে বিভাজনের উন্মত্ততা দেখা যাচ্ছে। যেহেতু দেশটি মুসলিম প্রধান বিধায় ধর্মীয় বিধানের ব্যাখ্যায় মুসলিম ধর্মনেতারা এই ভাস্কর্য বা মুর্তি স্থাপনের বিরুদ্ধে কথা বলছেন। সেখানে অবজারভেশন বা পর্যবেক্ষনে যা মনে হয় তা খুব সহজ সমীকরনেই ফেলা যায়। সম্ভবতঃ মুর্তি বা ভাস্কর্য বানানোর বিরুদ্ধে জনমনের আবেদন খুব জোরালো আকার ধারন কখনোই করবে বলে মনে হয়না যদি এই সিদ্ধান্তটি কেন্দ্রীয় পরিকাঠামোয় প্রতিপালিত হয়। আমি কোন সমাজ বিজ্ঞানী নই বা রাজনীতির ছাত্র হিসাবেও আমার তেমন পরিচিতি নেই। তবে সরল অংক বলে একটা কথা আছে। সেই সরল অংকের হিসাব মতে যদি কেন্দ্রীয় পরিকাঠামোয় একটি স্মৃতি বিজড়িত ঐতিহাসিক স্থানে স্থাপনের জন্য এই সিদ্ধান্তটি আসতো তাহলে এই ব্যপক আলোচনা বা সমালোচনা এভাবে প্রতিফলিত হোত না। মনে পড়ে কি সেই বাহান্নর ভাষা আন্দোলনের শহীদ স্মৃতি নির্মানের কথা! ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার স্থাপন ছিল তৎসময়ের প্রবল পরাক্রমশালী পাক সরকারের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ প্রতিবাদের মিনার। আজ তো প্রতিবাদের মিনার গড়ছি না। আমরা আমাদের অহংকারের প্রতীক প্রিয় নেতার ভাস্কর্য নির্মানের গর্বে গর্বিত হতে চাচ্ছি। এতো আমাদের গর্বের কাহিনী। আনন্দের কথা। সেক্ষেত্রে এই সিদ্ধান্তটি আসা উচিত ছিল কেন্দ্রীয় একটি বা দুটি ঐতিহাসিক জায়গায় প্রিয় পিতার ভাস্কর্য নির্মান করে এর শুভ সুচনা করা। হঠাৎ করে রাজনীতির উচ্চাভিলাষী জোয়ার তৈরী করে এভাবে ধর্মভীরু বাঙালীর সহস্র বর্ষীয় কালচার ও কৃষ্টিকে আঘাত না করলেই সমীচিন হোত এই সিদ্ধান্তের যৌক্তিকতা। তবে এক্ষেত্রে যেটা বলতে ইচ্ছে করছে তা হোল সরকারী সিদ্ধান্তটি বোধ হয় আমার পর্যবেক্ষনের আলোকেই হয়েছিল। রাজনীতির উচ্চাভিলাষ ও অতি দরদীয় ভারে জর্জরিত আমাদের বর্তমান রাজনৈতিক কালচার বোধ হয় এই পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটিয়েছে। পিতার কন্যা বর্তমান সরকার প্রধান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যখন অসহায় ভঙ্গিতে বলেন “সেদিন কি কেউ ছিল না? বত্রিশ নম্বরে পিতার লাশ পড়ে রইলো। অথচ এতবড় রাজনৈতিক দল ও তার বড় বড় এতসব নেতা কর্মী, কেউ টু শব্দটি পর্যন্ত করলো না”। মাননীয় নেত্রীর এই উক্তিটি আমার এই নাতিদীর্ঘ আলোচনার সারবস্তু কিনা জানি না। তবে বহুজাতিক রক্ত প্রবাহের জাতি গোষ্টিতে সুখ-দুঃখের প্রতিক্রিয়া এভাবেই প্রতিফিলিত হয় বলে আমার এই ক্ষুদ্র স্বাধীন জীবনের সাক্ষ্যে তাইই বলে। নইলে দুর্যোগপুর্ন সময়টাতে পিতার প্রিয়ভাজন মাঠ কাঁপিয়ে জাতীয় পর্যায়ে উঠে আসা সেই নেতাটি যখন সীমানার বাইরে পা রেখেই বলেন “ দেশ ফেরাউনের হাত থেকে মুক্ত হয়েছে” তখন ইচ্ছের পারদটা একলাফে শুন্যে নেমে যায়। কিংবা পিতার রক্তাক্ত লাশ সিঁড়িতে ফেলে রেখে যখন তাঁর উত্তর পুরুষরা বঙ্গভবনে শপথ নিয়ে রাত্রে নৈশভোজে শরীক হন তখন নিজেকে সান্ত্বনা দিয়ে বলি 'উত্তর খোঁজ নাকো তুমি বেঁচে থাকার জর্জরতায়'।
আগেই বলেছি দেশ উন্নয়নের মহা সড়কে পা রেখেছে। ওকে হাঁটতে দিন। অযাচিত ঝামেলায় জড়িয়ে দেশ ও উন্নয়ন বিরোধীদের হাতে ব্রহ্মাস্ত্র তুলে দিবেন না। শেষে না ওটাই কাল হয়ে আবারো আমাদের অস্তিত্বের আঁতুড় ঘরে কুঠারাঘাত করার সুযোগে একচক্ষু দৈত্য হয়ে খাঁচা থেকে বেরোনোর সুযোগ করে নেয়।
রাজশাহী, ১০ ডিসেম্বর,২০২০।

 
 
 

বিষয়: ভাস্কর্য
avertisements 2
কিশোর গ্যাং আর ‘কিশোর’ নেই
কিশোর গ্যাং আর ‘কিশোর’ নেই
গ্যাস সংকটে উৎপাদন নেমে অর্ধেকে, কয়েক শ কারখানা বন্ধ
গ্যাস সংকটে উৎপাদন নেমে অর্ধেকে, কয়েক শ কারখানা বন্ধ
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির  মৃত্যু
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2