avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

ধর্মীয় গলিপথে ভারত রাষ্ট্র (এক)

প্রকাশ: ০৬:১৩ পিএম, ২৭ ডিসেম্বর,রবিবার,২০২০ | আপডেট: ১০:০৮ এএম, ১১ মার্চ,সোমবার,২০২৪

Text

(সিন্ধু বা হিন্দু নদের অববাহিকায় গঠিত জন বসতির দেশ হিন্দুস্থান। এই হিন্দুস্থানের মানুষকে জাতপাত নির্বিশেষে হিন্দু বলা হোত। সিন্ধু সভ্যতার আলোকে গড়ে উঠা ভারত রাষ্ট্র ও তার ধর্মীয় পথ চলার কথকতা)

সমাজের অলিগলিতে কতশত ফাঁক ফোকর এবং শতছিদ্রের জোড়াতালি রয়েছে তা বলে শেষ করা যাবে না। গ্রাম বাংলা সব সময় সর্ব ধর্ম সমন্বয়ের এবং পারস্পরিক শান্তিপুর্ণ সহবস্থানের সুতিকাগার বললে ভুল হবেনা। সেখানে শ্রেণীবিন্যাসের প্রকারভেদে ধর্মীয় অনুশাসন আছে, আছে রাষ্ট্রীয় পরিকাঠামোয় সরকারী নিয়মাচারের ব্যাপার স্যাপার। তবুও গ্রাম বাংলার আদলটা যেহেতু ধর্মীয় বিভাজনের দুটি স্রোতে প্রবাহমান বিধায় আমার দেখা গ্রাম্য বা পঞ্চায়েত ব্যবস্থায় স্ব স্ব ধর্মীয় অনুশাসনের দিকটার প্রাধান্য বেশ দৃশ্যমান ভাবেই সামনে চলে আসে। সাধারনতঃ দুটি ধর্মের প্রাধান্যেই আমাদের গ্রাম বাংলার সমাজ ব্যবস্থার নিয়মাচারগুলি দৃষ্টিগ্রাহ্য হয় বা হোত। বৃহত্তর ভারতবর্ষের চিত্রপটকে তাই গ্রাম বাংলার আয়নায় ফেলে আমার এই প্রয়াস।  বিংশ পূর্ববর্তী শতাব্দীর হিসাবে গ্রাম্য পরিবেশের ব্যাপারটি ছিল মোটামুটি ধর্মীয় প্রাধান্যের এক ব্রাহ্মন্যবাদী সমাজ ব্যবস্থার প্রকাশ্য বিচরন। যে সময়ের কথা বলছি তখন এতদাঞ্চলে ইসলাম ধর্মীয় প্রচার ও বিকাশের সুযোগ সৃষ্টি হয়নি। ফলে আর্য ব্রাহ্মন্যবাদী অনুশাসনের এক অলিখিত বোঝা চাপিয়ে এতদাঞ্চলের বাঙালী তথা ভারতীয় সমাজে ভেদ-বেদের খড়্গ চাপিয়ে সমতল ভুমির মানুষকে গোত্র বলয়ে ফেলে এক অমানবিক আচরনের সমাজ ব্যবস্থার সৃষ্টি করা হয়। একটা শ্রেনীর মানুষ নিজেদেরকে স্বয়ং সৃষ্টিকর্তার  বিশেষ প্রতিনিধির আসনে বসিয়ে সমাজের বাকী মানুষগুলোকে কয়েকটি ধাপে বিভক্ত করে সমাজ ব্যবস্থার বিন্যাস তৈরী করে। সেই থেকে এ ভুখন্ডের মাটিতে বিশেষ করে প্রাচীন ভারতবর্ষের বর্ণহীন ধর্মহীন বিভিন্ন গোত্র ও জাতির মানুষকে এই প্রফাইলে ফেলে সমাজ ব্যবস্থার বিন্যাস করা হয়। মোটকথা, সিন্ধুনদের অপর পাড়ের এক শ্রেনীর আর্য রক্তের মানুষ যারা মুলতঃ এশিয়া মাইনর বিশেষ করে তুরস্ক, ইরান ও আফগানস্থানের অগ্নিপুজক সম্প্রদায়ের মানুষ ছিলেন এবং ধর্মীয় চেতনার ধারক হিসাবে আবির্ভুত হয়েছিলেন সেই তাদেরই  প্রভাব ও প্রতিপত্তি দিয়ে তারা ভারতীয় উপমহাদেশে তাদের ধর্মীয় অনুশাসনের গোড়াপত্তন করেন। তারা মূলতঃ ব্রহ্মার পুজারী এবং আর্য রক্ত ধারনকারী দুর্ধষ্য যোদ্ধার জাতি। হিটলারীয় অহংবোধের জার্মান জাতির সঙ্গে তাদের রক্ত প্রবাহের কোন সাযুজ্য আছে কিনা বা এব্যপারে কোথাও লেখা আছে কিনা তা আমার জানা নেই। তবে তাদের জাতপাত সৃষ্টি এবং সেভাবেই সমাজকে পরিচালিত করার ঢংকে হিটলারীয় আভিজাত্যের আদলে ফেলতে অসুবিধা হবে কি? আমরা পেয়েছি সেই মহেঞ্জোদারো হরপ্পা বা অজন্তা ইলোরা সভ্যতার ভারতীয় সংস্করনের ধর্মীয় ও জাতিগত সভ্যতার ইতিবৃত্ত। তাদেরই বিস্তারে এই উপমহাদেশে ভারতীয় সভ্যতার হিন্দুয়ানার প্রচার ও প্রসারের চিত্রগুলো ফুটে উঠে। ইতিহাসের পাতা ঘাঁটলে পাওয়া যায় হিন্দু ব্রাহ্মনদের সমাজ ও রাষ্ট্র পরিচালনার জাতিগত ভেদাভেদ সৃষ্টিকারী বহু উপাখ্যান। ধর্মীয় ঠিকাদারী ব্যবস্থাপনায় তারা মানুষ সমাজ ও রাষ্ট্রে জাতিগত ভেদাভেদ সৃষ্টি করে এক অদ্ভুত অথচ অমানবিক রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক বিন্যাসে সফলকাম হয়েছিলেন।আজকের হিন্দুধর্ম সেই উগ্র ভেদজ্ঞানের করতলে না থাকলেও আদিকালের সৃষ্ট সেই চার ভেদের চোরাগলিতে তারা এখনো ঘুরপাক খাচ্ছে বলেই হিন্দু ধর্মীয় প্রগতিবাদী অনেক পন্ডিতই তা মনে করেন। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তো বলেই ফেলেছেন যে হিন্দু কোন ধর্ম নয়। এটা ভারতীয় সমাজ ব্যবস্থার একটি পরিনতি। 

আমরা যে সময়ের মানুষ এখন অবশ্য তা দেখা বা শুনার অভিজ্ঞতা কম হলেও বিভিন্ন বই পুস্তক ও সিনেমা থিয়েটারে যা দেখেছি তা সত্যিকার ভাবেই আমাদের মনে হিন্দু ধর্মীয় আচার আচরন নিয়ে বেশ নেগেটিভ ধারনাই জন্মেছে। যারা এই ধর্মের বিশ্বাসী বা এই ধর্ম ধারন করে যারা চলে, তাদের ভিতরের খবর না জানলেও একটা গড্ডলিকা প্রবাহে নিজেদের জীবনাচারের ডালি সাজিয়েই তাদেরকে চলতে দেখি। তবে ইহজগতের বাহ্যিক জৌলুষ ও চাকচিক্য এবং যৌবনের আদি আবাহনের যে দৃশ্য তারা ধর্মীয় আচার আচরনের সঙ্গে মিলিয়ে তাদের  সামাজিক আচরনে পরিনত করেছেন তা সত্যিকার অর্থে ধর্ম সমন্ধে সাধারনে এক মিশ্র প্রতিক্রিয়ার জন্ম দিয়েছে বলেই ধারনা করা যায়। তাদের ধর্মীয় আচরনে সামাজিক ভোগবিলাসের এবং পরধর্মের প্রতি বিদ্বেষপুর্ন আচরনে মনে হয় এই ধর্মে সৃষ্টির আদি রহস্যের সঙ্গে আত্মিক কোন সম্পর্ক নেই। বস্তুগত ভোগবাদী আচরনের জৌলুষে ভর করে ধর্মীয় আচার আচরন সাজিয়ে তারা তাদের ধর্মকে উচ্চকিত করেছে। সৃষ্টির আদি রহস্যে তাদের ভক্তি শ্রদ্ধা থাকলেও মনুষ্য সৃষ্ট বিভিন্ন আকার অবয়বের শক্তিকে মুর্তি বানিয়ে সেখানেই সৃষ্টির মাহাত্ম খুঁজে পেতে তারা স্বাচ্ছন্দ বোধ করে। প্রাচীন ভারত হতে অদ্যাবধি অর্থাৎ এই চন্দ্র মঙ্গল বিজয়ের আধুনিক যুগেও তাদের এই ধর্মীয় যাত্রাপথ একই সুতার টানে প্রবাহমান। প্রেম ও কামের আদিমতা তারা যেভাবে পোক্ত শেকড়ে প্রোথিত করে রেখেছে তাতে সন্দেহের কোন অবকাশ নেই যে এপথেই তাদের অনন্ত কালের যাত্রা। তাদের এই যাত্রা পথে সৃষ্টিকর্তা সৃষ্ট রাম কৃষ্ণ থেকে শুরু করে দুর্গা হনুমান নামের সৃষ্টির সব কিছুই আজ মহা শক্তিধর দেব দেবী বা ত্রাতা হিসাবে বিদ্যমান। আমি হিন্দু ধর্মের বিরোধী নই। তবে ধর্মীয় আচরনের উন্মত্ততা ও পর ধর্মের প্রতি বিদ্বেষ ও অবিশ্বাসের সৃষ্ট পথেই তাদের পথচলায় আমি সেখানে ধর্মের মৌলিকতা খুঁজে পাই না। মানব ধর্মের প্রকৃত আবহের আহবান তারা গ্রহন করতে পেরেছেন বলে মনে করার কোন অবকাশ আছে কি? কেননা স্রষ্টার সৃষ্টি মানুষ থেকে শুরু করে গরু-ছাগল-সাপ-ব্যাঙকে দেব দেবীর আসনে বসিয়ে ওইসব প্রাণীকুলের সম্মানার্থে তারা যখন অন্য ধর্মের মানষজনের প্রতি হিংসাত্মক কার্যক্রমে উন্মত্তভাবে ঝাঁপিয়ে পড়ে তখন তাদের ধর্মীয় অনুভূতির স্বরূপটা বেরিয়ে পড়ে। ভারতের প্রাচীন ঐতিহ্যের দিকে তাকালে যে দৃশ্যটা সবচেয়ে বেশী চোখে পড়ে তা হোল প্রাচুর্য। এই প্রাচুর্য এমনি এমনি হয়নি। প্রকৃতপক্ষে ভারত বর্ষ ছিল একটা সোনাফলা ভূবেষ্টিত উপমহাদেশ। এর প্রাকৃতিক প্রাচুর্য ও বিভিন্ন গোত্রীয় রাজন্য উৎকর্ষতায় তারা এতদাঞ্চলে এক অনুকরনীয় ও সুখী সমৃদ্ধ এলাকা হিসাবে ঈর্ষার বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। ফলে পার্শ্ববর্তী এমনকি শক্তিধর রাষ্ট্র সমূহের কাছে ভারতীয় সম্পদ লোভনীয় হিসাবে গন্য হয়। ফলশ্রুতিতে দেখা যায় হাজার বছর ধরে বহু জাতি ও শাসকের পদভারে ভারতীয় উপমহাদেশের মাটি ও মানুষ পদদলিত হয়েছে। ভারতীয় সভ্যতার নির্যাসে ওইসব বহিরাগত জাতি গোষ্টির শাসকেরা তাদের মত করে তাদের নিজ নিজ দেশকে সমৃদ্ধ করেছে ও সাজিয়েছে। 

ভারতীয় সভ্যতার সমকালীন সময়ে যখন মুসলমান সভ্যতার আগমন ঘটলো তখনও দেখা গেল সেই প্রেম কামের উপাখ্যান। সেই প্রেম কামের উপাখ্যানে লক্ষ্য করা যায় মুসলিম শাসকেরাও তা থেকে বেরিয়ে আসতে পারেন নি। তাছাড়া হিন্দু রাজ ধর্ম আচরনের ভারতবর্ষে এসে তারা যখন দেখলো উঁচু ধর্মীয় হিন্দু শাসকেরা প্রেম উপাখ্যানের পসরা সাজিয়ে শক্তিমত্তার মাধ্যমে তাদের ভোগবিলাসের নিয়মাচারে অভ্যস্ত এবং বাইজি নর্তকী বা কুঠিওয়ালীদের সাহচর্যে রাজা ভুস্বামীরা তাদের নৈমিত্তিক জীবনের পসরা সাজান। মোঘল পাঠানরা সেই চক্রে পড়ে হয়তো তাদের ইসলামী ঝান্ডার শক্তিমত্তার উঠানে প্রেম ও কামের ভোগবাদী আচরনে অভ্যস্ত হওয়ার পথে পা বাড়ান। তারপরেও ইসলামের শৌর্যবীর্যে বলীয়ান মুসলিম শাসকেরা বিচ্ছিন্ন ও আগোছাল ভারতকে এক সুতোয় বেঁধেছিল বলেই মনে করা হয়। মুসলমান শাসকেরা বৃহত্তর ভারত বিনির্মানে দৃশ্যমান বহু উন্নয়ন ভারতবর্ষ তথা বাংলায় করে গেছেন। যার প্রতিফলন আমরা এখনও দেখি। মুসলমানদের আগমনে বিচ্ছিন্নভাবে স্বাধীন রাজন্য শাসনের ভারত যখন একটা বৃহৎ পরিসরে ভারত রাষ্ট্রের অবয়বে দাঁড়িয়ে গেল ততদিনে ভারতে মুসলমান আধিপত্যে ধর্মের মেরুকরন বেশ স্পষ্টভাবে দাঁড়িয়ে যায়। যে হিন্দু রাজা ও রাজন্যের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রপুঞ্জ দিয়ে একটি আদি সনাতনী আবহের ভারত এতদিন বিদ্যমান ছিল সেই তারাই বহিঃশক্তি মোঘল পাঠানদের করায়ত্বে এসে বৃহত্তর ভারতে সামিল হোল। কেননা মোঘল পাঠানদের আসার আগে সামাজিক আচার অনুষ্ঠানের সনাতনী ধর্মীয় শাসন ব্যবস্থার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় কেন্দ্রীয় ভারত বা হিন্দুস্থান কখনোই একাট্টা ছিলনা। আমার এই ক্ষুদ্র মস্তিষ্ক বলে যে মোঘল পুর্ববর্তী সময়টায় ভারত একটি প্রাচ্যীয় সভ্যতার ভুখন্ড ছিল যা এখনকার ধারনায় আদিবাসী বা অধিবাসীদের সনাতনী ধর্ম আচারের অভয়ারণ্য যেখানে যে যার মত করে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র গোষ্টী ও গোত্র শাসনের রাজ্য পরিচালনায় ব্যপৃত ছিল। এসব তত্ত্বকথা ততটা তথ্য সমৃদ্ধ না হলেও বা এর গভীরতা ততটা জোরালো না হলেও বলতে দ্বিধা নেই যে আমাদের এই ভূখন্ডের আদি ইতিহাস বড় ঝঞ্জাময় ও কন্টকাপুর্ণ যেখানে ভূখন্ডের কেন্দ্রীয় শাসন ব্যবস্থার কোন আলামত আমাদের চোখে পড়েনা। তবে আমার পুর্বের বক্তব্যের জেরে বলতে ইচ্ছে করছে, উন্নত ভাবধারা ও আচার আচরনের আর্য প্রবাহের ফলে ভারত বিচ্ছিন্নভাবে তাদের ব্রাহ্মন্যবাদী গতি প্রকৃতিতেই ভিন্ন ভিন্ন আঞ্চলিক শক্তি নিয়ে প্রকাশিত হয়েছে যা মোঘল ও বৃটিশদের যুথবদ্ধ শাসনের ফলে আজকের অখন্ড ভারত তার অস্তিত্ব পেয়েছে।

প্রকৃতপক্ষে হিন্দু একটি জাতিস্বত্ত্বার নাম। এটা কোন ধর্ম নয়। সিন্ধু বা হিন্দু নদের অববাহিকায় বসবাসকারী মানবগোষ্ঠীই হিন্দু নামে পরিচিত। এবং সে ভাবেই এই হিন্দু থেকে এই ভূখন্ডের  নাম হয়েছে হিন্দুস্তান। তেমনি সিন্ধুকে ইটালিয়ান ভাষায় ইন্ডাস বলা হয় এবং তারই সুত্র ধরে আজ তা ইন্ডিয়া নামে পরিচিত। সেক্ষেত্রে হিন্দু বা সিন্ধু পাড়ের মানুষেরা ধর্ম গোত্রের সামস্টিক সমন্বয়ে হিন্দু নামেই পরিচিত। ভারতীয় সভ্যতায় মোঘল শাসনের সময় হতে বিভিন্নভাবে ইসিলামী পীর ফকির ও যোদ্ধার আগমনে ভারতে ইসলাম ধর্মের প্রচারে একটা রেনেশার সৃষ্টি হয়। তখন থেকে ভারতীয় আদিবাসীদের মধ্যে শান্তি ও সাম্যের আলোক ছটায় অবস্থানকারী ইসলামের প্রতি ঝোঁক সৃষ্টি হয়। ফলে উপমহাদেশে ইসলাম ধর্মীয় প্রবাহের জোয়ার শুরু হয়। কারন হিসাবে বলা যায় পীর ফকির বা যোদ্ধা শ্রেনীর মুসলমান যারা এশিয়া মাইনর ও মধ্যপ্রাচ্যীয় দেশ সমূহ থেকে এসেছিলেন তাদের জীবনাচার ও সাম্যের কথা এবং সামাজিক সমতার আচরনে এতদাঞ্চলের বেদ-ভেদের নিপীড়িত আদি ভারতীয়রা দলে দলে ইসলাম ধর্মে নিজেদেরকে সমর্পন করে। এভাবেই ভারতবর্ষে ইসলামের প্রসার ঘটেছে। ফলে মুসলিম সভ্যতার উৎকর্ষতা ও ধর্মের শক্ত কাঠামোর জেরে এবং নিজেদের বীরত্বের বদৌলতে মুসলিম শাসন ভারতবর্ষে কয়েক শতক ধরে চলমান ছিল।  (ক্রমশঃ)



 

বিষয়:
avertisements 2
হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে করণীয়
হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে করণীয়
প্রতারণার  ফাঁদ হোয়াটসঅ্যাপে, এড়াবেন যেভাবে
প্রতারণার ফাঁদ হোয়াটসঅ্যাপে, এড়াবেন যেভাবে
চাঁদ দেখা গেছে, মঙ্গলবার রোজা শুরু
চাঁদ দেখা গেছে, মঙ্গলবার রোজা শুরু
মাদরাসায় ছাত্রকে বলৎকারের অভিযোগে শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা
মাদরাসায় ছাত্রকে বলৎকারের অভিযোগে শিক্ষকের বিরুদ্ধে মামলা
অবশেষে সাংবাদিক বৃষ্টির লাশ বুঝে পেল পরিবার
অবশেষে সাংবাদিক বৃষ্টির লাশ বুঝে পেল পরিবার
অস্ট্রেলিয়া ও মালয়েশিয়াসহ ৪ দেশে রমজানের তারিখ ঘোষণা
অস্ট্রেলিয়া ও মালয়েশিয়াসহ ৪ দেশে রমজানের তারিখ ঘোষণা
বিমান থেকে ফেলা ত্রাণ মাথায় পড়ে নিহত ৫
বিমান থেকে ফেলা ত্রাণ মাথায় পড়ে নিহত ৫
পরিত্যক্ত যাত্রী ছাউনিকে পর্যটনকেন্দ্রে রূপান্তরিত করলেন ব্যারিস্টার
পরিত্যক্ত যাত্রী ছাউনিকে পর্যটনকেন্দ্রে রূপান্তরিত করলেন ব্যারিস্টার
কুমিল্লা সিটির প্রথম নারী মেয়র হলেন ডা. তাহসিন বাহার সূচনা
কুমিল্লা সিটির প্রথম নারী মেয়র হলেন ডা. তাহসিন বাহার সূচনা
নারীদের অর্থনৈতিক সক্ষমতা দিলে সব পারবে: প্রধানমন্ত্রী
নারীদের অর্থনৈতিক সক্ষমতা দিলে সব পারবে: প্রধানমন্ত্রী
ব্রিটিশ ভারতের ‘অবরোধ-বাসিনি’রাঃ এখন  কোথায় ও কেন ?
ব্রিটিশ ভারতের ‘অবরোধ-বাসিনি’রাঃ এখন কোথায় ও কেন ?
ড. ইউনূসকে ১১৯ কোটি টাকা আয়কর পরিশোধের নির্দেশ
ড. ইউনূসকে ১১৯ কোটি টাকা আয়কর পরিশোধের নির্দেশ
টিসিবি  চিনির দাম এক লাফে ৩০ টাকা বাড়ল
টিসিবি চিনির দাম এক লাফে ৩০ টাকা বাড়ল
সিরাজগঞ্জের সেই শিক্ষকের বাসায় এত অস্ত্র!
সিরাজগঞ্জের সেই শিক্ষকের বাসায় এত অস্ত্র!
অস্তিত্বের ঠিকুজি
অস্তিত্বের ঠিকুজি
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2