চবিতে ঢাবির ভর্তিপরীক্ষা: লিখিত পরীক্ষায় না লিখে বসে ছিলেন অনেকেই
ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ৩ অক্টোবর,রবিবার,২০২১ | আপডেট: ০৭:০৪ এএম, ১৯ ডিসেম্বর,বৃহস্পতিবার,২০২৪
নৈর্ব্যাক্তিক পরীক্ষায় অভ্যস্থ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের বড় দুশ্চিন্তা এখন লিখিত পরীক্ষা। ৪০ মার্কের লিখিত পরীক্ষায় উত্তর দিতে সময় যাচ্ছে ৬০ মার্কের নৈর্ব্যক্তিক পরীক্ষার চেয়ে বেশি।
তাও সবগুলোর উত্তর শেষ হচ্ছে না। শতভাগ নৈর্ব্যক্তিকের উত্তর করতে পারা শিক্ষার্থীদের অনেকে লিখিত পরীক্ষায় অর্ধেক বা তারও কম উত্তর করতে পেরেছেন। এমনটাই জানিয়েছেন চবিতে অংশ নেওয়া ঢাবির ‘ক’ ও ‘খ’ ইউনিটের বেশ কয়েকজন ভর্তি পরীক্ষার্থী।
‘ক’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার্থী ঢাকা কুইন্স কলেজের শিক্ষার্থী হাওয়াউল ফাতেহা মিথিকা বলেন, প্রস্তুতি ভালোই ছিলো। নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নের উত্তর করতে খুব বেশি সময় লাগেনি। তাই লিখিত পরীক্ষার জন্য সময় কিছুটা বেশি পেয়েছি। এরপরও ৪০ মার্কের লিখিত পরীক্ষায় ২০ মার্কের উত্তর দেওয়ার আগেই সময় শেষ হয়ে গেছে।
‘ক’ ইউনিটে আরেক পরীক্ষার্থী ইফতেখার আহমেদ বাংলানিউজকে বলেন, নৈর্ব্যক্তিক ভালো হয়েছে। কিন্তু লিখিত পরীক্ষায় অনেক কমন প্রশ্নও শেষ পর্যন্ত লিখে আসা যায় না। তাছাড়া নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন প্রায় অধিকাংশ অধ্যায় থেকে করলেও লিখিত পরীক্ষায় ৩-৪টি অধ্যায় থেকে প্রশ্ন করা হয়েছে। যার কারণে প্রশ্নের উত্তর শতভাগ না পারলে উত্তর করা যায় না। আমি দেখেছি লিখিত পরীক্ষার সময় অনেক শিক্ষার্থী না লিখেও বসে ছিলেন।
‘খ’ ইউনিটে অংশ নেওয়া ভর্তি পরীক্ষার্থী রয়েল চন্দ্র রায় বলেন, প্রশ্নের তুলনায় লিখিত পরীক্ষায় উত্তরের জন্য কাগজে যে নির্ধারিত খালি অংশটা রাখা হয়, সেটা খুবই অল্প। তাছাড়া সময়ও থাকে খুব কম। ফলে অনেকেই লিখিত পরীক্ষায় খারাপ করবে।