avertisements 2

গায়ে হলুদের রাতে তরুণীর আত্মহত্যা, প্রেমিকের বিষপান

ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ৬ মে,শনিবার,২০২৩ | আপডেট: ১০:৩৪ পিএম, ২০ ডিসেম্বর,শুক্রবার,২০২৪

Text

কুমিল্লায় গায়ে হলুদের রাতে এক তরুণী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে খবর পাওয়া গেছে। এ খবর পেয়ে বিষপানে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন ওই তরুণীর প্রেমিকও।

শুক্রবার (৫ মে) ভোর ৪টার দিকে নগরীর বাগিচাগাঁও এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। শারমিন আক্তার (২৩) নামের ওই তরুণীর গ্রামের বাড়ি কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার কাকিয়ারচর এলাকায়।

কুমিল্লা কোতয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আহমেদ সনজুর মোর্শেদ বলেন, শুক্রবার ভোরে খবর পাই বাগিচাগাঁও এলাকায় এক তরুণী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই স্বজনরা মরদেহ নামিয়ে পাশের একটি হাসপাতালে নিয়ে যান। কর্তব্যরত চিকিৎসক তরুণীকে মৃত ঘোষণা করলে স্বজনরা অ্যাম্বুল্যান্সে মরদেহ বাসায় নিয়ে আসেন।

তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে জেনেছি ২০২০ সালের শেষের দিকে শারমিন আক্তারের বিয়ে ঠিক হয়। ওই তরুণীর ভাই দেশের বাহিরে থাকায় ২০২৩ সালের ৫ মে বিয়ের তারিখ নির্ধারণ করা হয়। 

বৃহস্পতিবার রাতে গায়ে হলুদ অনুষ্ঠান শেষে নিজের রুমে এসে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন শারমিন। তবে ঠিক কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে এবং তদন্ত শেষ হওয়ার পর এ ঘটনার রহস্য উন্মোচন হবে।

স্থানীয়রা জানান, বৃহস্পতিবার রাতে হলুদের অনুষ্ঠানে শারমিন আক্তারের সঙ্গে দেখা করতে আসেন তার প্রেমিক। তখন শারমিনকে এ বিয়ে না করার জন্য অনুরোধ করেন তিনি। পরে মেয়ে পক্ষের লোকজন বুঝিয়ে প্রেমিককে হলুদ অনুষ্ঠান থেকে চলে যেতে বলেন। শুক্রবার ভোরে হলুদের অনুষ্ঠান শেষে নিজের রুমে এসে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন শারমিন।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ওই প্রেমিকের নাম মো. রনি। তিনি কুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলার পালপাড়া এলাকায় মৃত তাজুল ইসলামে ছেলে।

এদিকে, প্রেমিকার মৃত্যুর খবর শুনে বিষপানে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন প্রেমিক।

রনির পরিবারের দাবি, শারমিনের সঙ্গে প্রায় এক বছর আগে রনির বিয়ে হয়। কিন্তু তাদের অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো না হওয়ায় শারমিনের ভাই এ বিয়ে মেনে নেয়নি। এমনকি ডিভোর্স ছাড়াই অন্যত্র শারমিনের বিয়ে ঠিক করেন।

এ প্রসঙ্গে ওসি বলেন, এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করা হয়েছে। কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। আমরা বিষয়টির তদন্ত করছি। তদন্তে প্রকৃত সত্য বেরিয়ে আসবে।

কুমিল্লায় গায়ে হলুদের রাতে এক তরুণী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে খবর পাওয়া গেছে। এ খবর পেয়ে বিষপানে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন ওই তরুণীর প্রেমিকও।

শুক্রবার (৫ মে) ভোর ৪টার দিকে নগরীর বাগিচাগাঁও এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। শারমিন আক্তার (২৩) নামের ওই তরুণীর গ্রামের বাড়ি কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার কাকিয়ারচর এলাকায়।

কুমিল্লা কোতয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আহমেদ সনজুর মোর্শেদ বলেন, শুক্রবার ভোরে খবর পাই বাগিচাগাঁও এলাকায় এক তরুণী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই স্বজনরা মরদেহ নামিয়ে পাশের একটি হাসপাতালে নিয়ে যান। কর্তব্যরত চিকিৎসক তরুণীকে মৃত ঘোষণা করলে স্বজনরা অ্যাম্বুল্যান্সে মরদেহ বাসায় নিয়ে আসেন।

তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে জেনেছি ২০২০ সালের শেষের দিকে শারমিন আক্তারের বিয়ে ঠিক হয়। ওই তরুণীর ভাই দেশের বাহিরে থাকায় ২০২৩ সালের ৫ মে বিয়ের তারিখ নির্ধারণ করা হয়। 

বৃহস্পতিবার রাতে গায়ে হলুদ অনুষ্ঠান শেষে নিজের রুমে এসে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন শারমিন। তবে ঠিক কী কারণে এ ঘটনা ঘটেছে তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে এবং তদন্ত শেষ হওয়ার পর এ ঘটনার রহস্য উন্মোচন হবে।

স্থানীয়রা জানান, বৃহস্পতিবার রাতে হলুদের অনুষ্ঠানে শারমিন আক্তারের সঙ্গে দেখা করতে আসেন তার প্রেমিক। তখন শারমিনকে এ বিয়ে না করার জন্য অনুরোধ করেন তিনি। পরে মেয়ে পক্ষের লোকজন বুঝিয়ে প্রেমিককে হলুদ অনুষ্ঠান থেকে চলে যেতে বলেন। শুক্রবার ভোরে হলুদের অনুষ্ঠান শেষে নিজের রুমে এসে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন শারমিন।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ওই প্রেমিকের নাম মো. রনি। তিনি কুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলার পালপাড়া এলাকায় মৃত তাজুল ইসলামে ছেলে। 
এদিকে, প্রেমিকার মৃত্যুর খবর শুনে বিষপানে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন প্রেমিক।

রনির পরিবারের দাবি, শারমিনের সঙ্গে প্রায় এক বছর আগে রনির বিয়ে হয়। কিন্তু তাদের অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো না হওয়ায় শারমিনের ভাই এ বিয়ে মেনে নেয়নি। এমনকি ডিভোর্স ছাড়াই অন্যত্র শারমিনের বিয়ে ঠিক করেন।

এ প্রসঙ্গে ওসি বলেন, এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করা হয়েছে। কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। আমরা বিষয়টির তদন্ত করছি। তদন্তে প্রকৃত সত্য বেরিয়ে আসবে।

বিষয়:

আরও পড়ুন

avertisements 2