avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

প্রত্যাবর্তন

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ২১ মে, বুধবার,২০২৫ | আপডেট: ০৭:২৫ এএম, ২৭ জুন,শুক্রবার,২০২৫

Text

ব্যাকরন শিক্ষকের ক্লাসে স্কুলের চার দেয়ালে সমাস সন্ধি বা বাগধারায় এই শব্দটি প্রচলিত থাকলেও সাধারন জনপদে এই শব্দটির প্রচলন খুব একটা ছিলনা। তবে স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে রাজনৈতিক ঝড় ঝাপটায় এই শব্দটি বেশ আবেগ ও উচ্ছ্বাসের সহিত উচ্চারিত হয়। এই প্রত্যাবর্তন শব্দটি বাঙালীর রাজনীতি, গনতন্ত্রায়ন ও দেশ শাসনের বাঁকে বাঁকে বেশ মহিমা নিয়েই উচ্চারিত হয়। সরলরেখায় আঁকা জনমানুষের আবেগ উচ্ছ্বাসে রাঙানো দু'একটি প্রত্যাবর্তনের নির্মোহ রেখচিত্র নিয়েই আমার এই প্রয়াস।   

দৃশ্যপট একঃ 

১০ জানুয়ারী, ১৯৭২, ঢাকা এয়ারপোর্ট টু রেসকোর্স ময়দান। হিমালয় উচ্চতায় প্রতিষ্টা পাওয়া একজন অকুতোভয় মহান রাজনীতিকের সদ্য ভুমিষ্ট হওয়া নিজ দেশে ফেরার দৃশ্য। কুর্মিটোলা থেকে রেসকোর্স ময়দান। যুদ্ধ বিদ্ধস্ত স্বাধীন দেশের আমজনতার নিজেদের মহান নেতাকে ফিরে পাওয়ার আকুলতা। রাস্তায় নেমে আসা জনতার ঢল। ম্যক্তিযুদ্ধের প্রধান নেতাকে ফিরে পাওয়ার উচ্ছাসে ঢাকার আকাশ বাতাস উদ্বেলিত। এত হত্যা ও ধ্বংস যজ্ঞের উপর দাঁড়িয়েও আম বাঙালীর হারানো মানিক ফিরে পাওয়ার দিন এটি। সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের আনাচে কানাচে ঈদ উৎসবের আমেজ।  

দৃশ্যপট দুইঃ

আট আগষ্ট, ২০২৪, ঢাকা এয়ারপোর্ট টু গুলশান। জুলাই বিপ্লবের গন অভ্যুত্থান পরবর্তী দেশের দায়িত্ব নেয়ার ডাকে একজন নোবেল লরিয়েটের দেশে ফেরার দৃশ্য। এয়ারপোর্ট মুখী জনতার ঢল, একটি দিশেহারা জাতির কান্ডারী খোঁজার আকুলতা। একজন বিশ্বনন্দিত সম্মানিত মানুষের নিজদেশে সম্মানিত হওয়ার নৈতিক স্বীকৃতি। গনমানুষের আবেগে  অভিষিক্ত হওয়ার দিন। এখন তিনি অভ্যুত্থান পরবর্তী অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসাবে বাংলাদেশকে বিশ্ব দরবারে আলোকিত করার কাজে নিয়োজিত। 

দৃশ্যপট তিনঃ

ছয় মে, ২০২৫, ঢাকা এয়ারপোর্ট টু গুলশান। চিকিৎসা শেষে একজন নন্দিত রাজনীতিকের সুস্থ্য হয়ে দেশে ফেরার দৃশ্য। তাকে বরন করে নেয়ার এই গনজোয়ার, একজন হার না মানা অকুতোভয় ও আপোষহীন রাজনীতিবিদের প্রাপ্যতা। শত বিধি নিষেধ দেয়া সত্ত্বেও গনমানুষের ঢল, স্বচ্ছতায় স্বতঃস্ফুর্ত। পনের বিশ মিনিটের রাস্তা দেড় দুই ঘন্টার আবেগ উচ্ছ্বাসে ঝলমলে।  

তিনটি দৃশ্যেই প্রত্যাবর্তনের ছবি ফুটে উঠেছে। তিনজনই বাঙালী বাংলাদেশী। তিনটির প্রেক্ষিত ও আবেগ তিন রকমের। তবে তিনটি দৃশ্যের একটি মূল সূত্র রয়েছে। তা হচ্ছে দেশ জনগন রাজনীতি এবং নেতৃত্ব ও দায়িত্বের আবাহন। প্রথমজন বাংলার অবিসংবাদিত নেতা এবং একটি জাতিস্বত্ত্বা রাষ্ট্র পত্তনের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান। তাঁর নেতৃত্ত্বের অগ্নি স্ফুরনে বাঙালী জেগেছিল, এক হয়েছিল, কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সমগ্র বাঙালী স্বত্ত্বা উড়াড় করে যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছিল। মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে তাঁর বাহ্যিক উপস্থিতি না থাকলেও বাঙালীর মন ও মননে তাঁর উপিস্থিতি বাঙালীকে তেজদীপ্ত করেছিল। যুদ্ধের ও স্বাধীনতার প্রকাশ্য ঘোষনা না দিতে পারলেও তাঁর সেই ৭ই মার্চের “আমি যদি হুকুম দিবার না পারি” কে সম্বল করে শত্রুপক্ষের আক্রমন পরবর্তীতে আমাদের তখনকার রাষ্ট্র কাঠামোয় থাকা বাঙালী সেনা নায়কের তেজদীপ্ত ঘোষনা পাঠে বাঙালী উদীপ্ত হয়ে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। বিজয় অর্জিত হওয়ার পর শত্রুপক্ষের কারাগার হতে মুক্ত হয়ে তিনি তাঁর নিজ ভূখন্ডের মুক্ত জমিনে পা রাখেন ১৯৭২ সালের ১০ই জানুয়ারী। সেদিন বাঙালীর আবেগের শতভাগ ভালবাসায় মহান নেতা অশ্রুসিক্ত নয়নে আবেগে আপ্লুত হয়েছিলেন। বাঙালী স্বাধীন দেশে আপন নেতাকে পেয়ে পুষ্টতায় শতভাগ হয়েছিল। তৃপ্তির ঢেকুর তুলে বাঙালী ‘জয় বাংলা’ শ্লোগানে আকাশ বাতাস মুখরিত করে রেখে তার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে রাঙিয়ে তুলেছিল।  

দ্বিতীয়টি প্রকৃতপক্ষে প্রত্যাবর্তন না বলে আগমন বলাটাই সমীচিন হবে। একজন বিশ্ববরেন্য নোবেল লরিয়েট,  তিনি অবশ্যই বাঙালী বাংলাদেশী। তিনি শুধু নোবেল জয় করেই ক্ষান্ত থাকেন নি, ক্ষুদ্র ঋণ প্রকল্পে প্রান্তিক নারীদের ক্ষমতায়নে তার ধারনা বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দিয়ে তিনি গ্রামীণ অর্থনীতির চাকা সচল করেছেন। দারিদ্র বিমোচনে সামাজিক ব্যবসা ও টেকসই উন্নয়নে তার ৩-০ ধারনা আজ বিশ্বব্যাপী বিপুল সমাদৃত। বিশ্বের শতাধিক দেশে বর্তমানে তার নামে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ইউনুস সেন্টার নামক দারিদ্র বিমোচন ও নারী ক্ষমতায়নের ওয়ান স্টপ সার্ভিসের পরামর্শ কেন্দ্র। পৃথিবীর ৭৯টি বিশ্ববিদ্যালয় তাকে সম্মান সূচক ডিলিট উপাধিতে সম্মানিত করেছে। দক্ষিন এশিয়ার একমাত্র ব্যক্তি যিনি আমেরিকান প্রেসিন্ডেন্সিয়াল ও কংগ্রেশন্যাল এওয়ার্ডে সম্মান্নিত হয়েছেন। ছাত্র-জনতার রক্তক্ষয়ী গণ আন্দোলনের তোড়ে স্বৈরশাসনের জগদ্দল পাথর হয়ে ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখা মাফিয়া সেক হাসিনার দেশ থেকে পলায়নের পর বিশেষ অনুরোধে তিনি দেশে ফিরে আসেন। সে সময় তিনি প্যারিস অলিম্পিকের সম্মান্নিত অতিথি হিসাবে সেখানে তার ৩-০ ধারনা বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেয়ার মাস্টার মাইন্ড হিসাবে আমন্ত্রিত হয়েছিলেন। বাংলাদেশের এক ক্ষনজন্মা মানুষ হিসাবে তিনি বিশ্ব পরিমন্ডলে ব্যস্ততম সময় কাটালেও জন্মভূমির গনমানুষের আকাঙ্খার প্রতীক হিসাবে তিনি দেশে ফিরে এসে নিজ দেশ মেরামতের কাজে হাত লাগাতে দ্বিতীয়বারের মত ভাবেন নি। সুতরাং সেই সম্মান্নিত মানুষটির হাতে দেশের শাসনভার তুলে দেয়ার অধীর অপেক্ষায় তাকে বরন করার এন্তেজামে চব্বিশের জুলাই অভ্যুত্থানের ছাত্র জনতার ঢল সেদিন ঢাকার বুকে জনসমুদ্র তৈরী করেছিল।   

তৃতীয় প্রত্যবর্তনের দৃশ্যটি বাংলার জনমানুষের বহুল আকাঙ্খিত এক রাজনৈতিক জন সচেতনতার বহিঃপ্রকাশ। গত চল্লিশ বছরে বাংলার রাজনীতির ইতিহাসে একজন আপোষহীন নেত্রী হিসাবে তিনি জনমানুষের ভালবাসায় সিক্ত। বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে দেশে ফেরার দৃশ্য ছিল ওটি। দেশে গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার ঠুলি ঝুলিয়ে পরিবার ও গোষ্ঠীতন্ত্র কায়েম করে একজন মাফিয়া স্বৈরশাসক সেক হাসিনা যেভাবে বিরোধী রাজনীতি ও মতামত ধ্বংসের স্টীম রোলার চালিয়েছিলেন তার জ্বলন্ত প্রমান হচ্ছেন বাংলাদেশের প্রথম মহিলা প্রধান মন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। মিথ্যা মামলায় কারান্তরিত করে রোগ শোকে জর্জরিত একজন সম্মান্নিত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকে যেভাবে অসম্মান্নিত ও অবহেলায় রাখা হয়েছিল তা আধুনিক সভ্য দুনিয়ার এক বিরল ঘটনা। তাছাড়া মৃত্যু পথযাত্রী অসুস্থ্য হওয়া সত্ত্বেও তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশেও যেতে দেয়া হয়নি। দেশের নিয়মিত আইন ও বিচার ব্যবস্থায় কোন বাধা না থাকলেও স্বৈর শাসকের ব্যক্তিগত প্রতিহিংসার জিঘাংসায় উন্নত চিকিৎসার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়ে তিনি জেলবন্দি আসামী হয়ে হাসপাতালের বিছানায় মৃত্যুর ক্ষনগননা করেছেন। অবশেষে দেশে স্বৈরশাসনের অবসান পরবর্তীতে অন্তর্বতী সরকারের সদিচ্ছায় মামলা মোকদ্দমা ও বিচারের সমস্ত কলংক কালিমা মুক্ত হয়ে তিনবারের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী লন্ডনে উন্নত চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ্য হন। চিকিৎসা শেষে সুস্থ্য হয়ে একজন রাজনৈতিক নেত্রীর দেশের জনগনের কাছে ফিরে আসাটাই ছিল এই ঐতিহাসিক প্রত্যাবর্তনের কাহিনী।

দৃশ্যপট ১, ২ এবং ৩ এর প্রেক্ষিত তিন রকম হলেও দেশের গনমানুষের আশা আকাঙ্খার শেকড়ে তিন জনেরই প্রয়োজনীয়তা ওতোপ্রোতভাবে পরিপুরক। বাঙালী তার মৈলিক অধিকার নিয়ে বেঁচে থাকার কাঙাল। লাল সবুজের বাংলায় সুর্যোদয়ের নতুন সকালে বাঙালী তার মৌলিক অধিকারের সাম্য, ন্যায়বিচার, মানবিক মর্যাদা এবং গনতান্ত্রিক মূল্যবোধের বাঙালীয়ানায় উচ্চকিত হতে চায়। সেই আকাঙ্খার উচ্চাভিলাষে বর্ণিত তিনটি প্রত্যাবর্তনই আমাদের জাতীয় জীবনে যথেষ্ট গুরুত্ব বহন করে। মহান স্রষ্ঠা আমাদের জাতীয় ঐক্যমতে সবাইকে একনিষ্ঠ হয়ে যুথবদ্ধ হওয়ার ক্ষমতা দিন! আ'মীন! 
-

বিষয়:
avertisements 2
স্বামীর সঙ্গে তালাকের ২ ঘণ্টা পর পরকীয়া প্রেমিককে বিয়ে
স্বামীর সঙ্গে তালাকের ২ ঘণ্টা পর পরকীয়া প্রেমিককে বিয়ে
নিউইয়র্ক সিটির প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন মামদানি জোহরান
নিউইয়র্ক সিটির প্রথম মুসলিম মেয়র হচ্ছেন মামদানি জোহরান
'প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’,  শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
'প্লিজ! সব বিষয়ে কথা বলবেন না’, শেখ হাসিনার উদ্দেশ্যে রনি
বিপুচক্রে পাচার কয়েক বিলিয়ন ডলার
বিপুচক্রে পাচার কয়েক বিলিয়ন ডলার
যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করল ইরান, ইসরায়েলের ওপর ‘বিজয় দাবি’
যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করল ইরান, ইসরায়েলের ওপর ‘বিজয় দাবি’
ইরান নীতিতে ট্রাম্পের আরেকটি ১৮০ ডিগ্রি মোড়
ইরান নীতিতে ট্রাম্পের আরেকটি ১৮০ ডিগ্রি মোড়
ট্রাম্পের অনুরোধে ইরানকে যুদ্ধবিরতিতে রাজি করিয়েছে কাতার: রয়টার্সের প্রতিবেদন
ট্রাম্পের অনুরোধে ইরানকে যুদ্ধবিরতিতে রাজি করিয়েছে কাতার: রয়টার্সের প্রতিবেদন
ননস্টপ সাইরেন বেজে চলেছে ইসরায়েলে, ব্যাপক বিস্ফোরণ
ননস্টপ সাইরেন বেজে চলেছে ইসরায়েলে, ব্যাপক বিস্ফোরণ
ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা
ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা
সুইস ব্যাংকে বেড়েছে কাদের টাকা, ধারণা দিলেন জুলকারনাইনো
সুইস ব্যাংকে বেড়েছে কাদের টাকা, ধারণা দিলেন জুলকারনাইনো
শ্যামা কাহন-৪
শ্যামা কাহন-৪
মার্কিন নৌবহরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের
মার্কিন নৌবহরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ও হরমুজ প্রণালি বন্ধের হুঁশিয়ারি ইরানের
ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বোমা ব্যবহারের সম্ভাবনা: কী ক্ষমতা আছে এই ভয়ঙ্কর অস্ত্রে?
ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বোমা ব্যবহারের সম্ভাবনা: কী ক্ষমতা আছে এই ভয়ঙ্কর অস্ত্রে?
একে একে বেরিয়ে আসছে হাসিনার ঘনিষ্ঠজনদের অর্থপাচারের তথ্য
একে একে বেরিয়ে আসছে হাসিনার ঘনিষ্ঠজনদের অর্থপাচারের তথ্য
বিগত সরকার নাগরিকদের বারবার ভারতীয় বাহিনীর হাতে তুলে দিয়েছে: গুম কমিশন
বিগত সরকার নাগরিকদের বারবার ভারতীয় বাহিনীর হাতে তুলে দিয়েছে: গুম কমিশন
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
প্রণব মুখার্জি আর নেই
প্রণব মুখার্জি আর নেই
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
avertisements 2
avertisements 2