avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

আমি গণতন্ত্র দিয়েছি

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ৯ মার্চ,রবিবার,২০২৫ | আপডেট: ০৩:৫৪ এএম, ১২ মার্চ, বুধবার,২০২৫

Text

এ এক আজব বসবাস আমাদের। এক নয় দুই নয়, মোটের উপর আঠার বিশ কোটি মানুষের একটি দেশে এ কেমন মিথ্যাচার। এ কেমন প্রতারনা! এই দিয়েছি ওই দিয়েছি আরো দিব। এই এনেছি ওই এনেছি আরো আনবো। এভাবেই তো চললো অর্ধ শতাব্দী। আমি আমরা করতে করতেই একটি নবজাতক শিশু তার কৈশর যৌবন পেরিয়ে প্রৌঢ়ত্বে পা দিয়েও এখনো তিড়িং বিড়িং করছে। তাদের সেই অহমিকায় কোন ভাটা পড়েছে কি! আসলেই আমাদের গণতন্ত্রে কোন একটা ভেজাল আছে নইলে এধরনের হামবড়া আচার আচরন কোত্থেকে আসে! একে তো ধনবাদী আচরনের ডানপন্থা কৌশলের রাজনীতি, তার উপরে ব্যক্তি ক্যারিশমার একতরফা বোলচালের অনুশীলন - সেখানে গণতন্ত্রের স্থান কোথায় সেটাই মস্তিষ্কে ঢুকে না। মুখে এমনকি কাগজ কলমে গণতান্ত্রিক রাজনীতি বলা হয় বটে কিন্তু বাস্তবে তার ছিটেফোঁটা কি আমরা দেখতে পাই। সুতরাং আমি গণতন্ত্র দিয়েছি, এই দিয়েছি ওই দিয়েছি বা আমরা মুক্তিযুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছি, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ওয়ারিশিয়ানা তো আমাদেরই প্রাপ্য। আর এই প্রাপ্যতার শতভাগ হকদার তো আমরাই। এই আমরা ওরা করতে করতেই আমরা স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী পার করলাম। হতবাক হয়ে মাথা নুইয়ে দ্বিপদ পোষ্য প্রাণীর হয়ে বিচরন ছাড়া আমাদের গতিই বা কিসে। কারন আমাদের গণ অভ্যুত্থান হয়, গণ বিপ্লব হয় না। চালিকা শক্তির দন্ডগুলো ক্ষনিকের জন্য চারু-কানু বা সিরাজ সিকদার হয় বটে তবে তাদের বিচরনের ক্ষেত্রগুলো কখনোই মাও বা আঙ্কেল হোর মত হয় না। সাধারন মানুষের ঘাড়ে চড়ে তারা একেকজন হাফিজ, বাশার, মুজিব, মোদি, হাসিনা হন। 


দাম্ভিকতায় ভরা কথাগুলির বাচনভঙ্গি চোখের মধ্যে লেপ্টে আছে বললে কি খুব বেশী কিছু বলা হবে! আরো আছে। পিতা তার (ভিনদেশী!) প্রতিপক্ষকে বলেছিলেন সব বন্ধ করে দিব। আর কন্যা তো তার স্বজাতীয়দের প্রতিপক্ষ বানিয়েই সব বন্ধ করার হুমকি দিলেন। থুথুটা কিন্তু নিজের মুখেই ফিরে এল। তার এই দাম্ভিকতায় ভরা লাইন কয়টি সাধারন বাঙালীর হৃদয়ে বহুকাল ধরে শংকাযুক্ত হয়েই অনুরনিত হবে বলে মনে করার যথেষ্ট কারন রয়েছে। আসলে দুনিয়াতে যাকিছু ঘটে তা মহান সৃষ্টি কর্তার অঙ্গুলি হেলনেই ঘটে। আমরা আমাদের জীবিত কালেই সেসবের রিএকশান বা প্রতিক্রিয়া দেখতে পাই। কর্মক্ষেত্রের সূত্র ধরে একজন ভাল মানুষের সাথে আমার পরিচয় হয়েছিল। গত শতাব্দীর পঁয়ষট্টি ছেষট্টির দিকে করাচি ইউনিভার্সিটি থেকে এমবিএ করা ভদ্রলোকের নাম ফজলুল হক। তিনি এখন প্রয়াত। বাড়ী সাতক্ষীরা। দেশের শিল্প বিকাশে তার একটি ক্ষুদ্র প্রয়াসই আমাকে তার সান্নিধ্যে এনেছিল। ওয়াটা কেমিক্যাল কোম্পানী নামে একটি শিল্প কারখানা ঢাকার কাঞ্চনে তিনি গড়ে তুলেছিলেন। লৌহ ও ইস্পাত কারখানার জন্য ব্যবহৃত এসিড, উত্তর পশ্চিমাঞ্চলের কৃষি জমির জন্য অতি প্রয়োজনীয় জিংক সালফেট সার এবং টেনারী শিল্পের অত্যাবশ্যকীয় কাঁচামাল বেসিক ক্রোমিয়াম সালফেট তার এই কেমিক্যাল কোম্পানী হতে উৎপন্ন হোত। সরকারী পর্যায়ে শিল্প বিশেষজ্ঞ হিসাবে কর্মরত ছিলাম বিধায় সেই পরিচয়েই টেনারী শিল্পের অত্যাবশ্যকীয় কাঁচামাল ক্রোম সালফেটের গুনগত মান উন্নয়নে তিনি সরকারী অনুমতি সাপেক্ষে তার কোম্পানীর প্রোডাক্ট এডভাইজার হিসাবে আমাকে হায়ার করেন। সে কাজটি আমি সফলভাবেই করেছিলাম বলে মনে পড়ে। তবে তার প্রসঙ্গ টেনে আনার মূল কারন এখানে ভিন্ন। তিনি যে খুব ধর্মভীরু মানুষ ছিলেন তা কিন্তু নয়। তবে তার চিন্তা চেতনায় ধর্মের মূল বাণীগুলিই অনুরনিত হোত। তিনি বলতেন যারা আমি আমি করে ফাল পাড়ে তারা আহম্মক। আমি অর্থাৎ আম+ই = আমৃত্যু ইতিহাস। আবার ধর্ম নিয়েও বলতেন। ধর্ম= ধর+মর্ম= ধর মা। মা হচ্ছে মাটি ও মানুষ এবং যার গর্ভে তুমি জন্ম নিয়েছ তিনি। আর এই মা হচ্ছেন মানব সন্তানের প্রথম মোর্শেদ অর্থাৎ শিক্ষক। এভাবেই তিনি জীবন বোধের কথাগুলি স্বচ্ছ করে ব্যাখ্যা করতেন। 


যাকে উদ্দেশ্য করে বা যাদেরকে উপলক্ষ্য হিসাবে আমার এই ক্ষুদ্র প্রয়াস, সত্যি বলতে কি এই টানা পনের ষোল বছরের যাবর কাটায় তারা অর্থাৎ ওই বংশীয় মানবেরা মহামানব হিসাবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছেন। মুসলিম হেরিডিটির আব্বাসীয় বংশের অধঃস্তন পরম্পরা হিসাবে তারা আমাদের মুসলিম প্রধান এই বঙ্গকে ধন্য করেছেন। আর সেই লক্ষ্যে দেশের শাসন ব্যবস্থায় তাদের অপরিহার্যতা আজ আমাদেরকে অন্ধ বানিয়েছে। শুধু কি তাই, নপুংশক পারিষদ দল এবং শ্বেত কনিকা সদৃশ্য একঝাঁক তথাকথিত বুদ্ধিজীবির কলম ও কন্ঠ বাজির দৌরাত্ম্যে আজ তারা মহামানবের হেঁসেলের সদস্য হয়ে গেছেন বলেও প্রচার পাচ্ছে। সুতরাং এহেন পরিস্থিতিতে রক্ত মাংসের যেকোন মানুষ বামকে ডান আর ডানকে বাম ভেবে তাদের মনুষ্য আচরনের সর্বোচ্চ প্রয়োগে দুর্বার হবেন এতে সন্দেহের কোন অবকাশ নেই। ১৯৭৫ সালেও আমরা এরকম দেখেছি। দেখেছি একজন জননেতাকে যিনি  গণমামুষের সর্বোচ্চ প্রাপ্তি নিয়েও তার চাহিদার শেষ অবধি একই গতিতে ছুটে চলেছেন। ফলে দুর্ভোগের ভোগান্তি এই জনপদেরই হয়েছে। সাধারণ মানুষ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রজা হয়েই গিনিপিগের ন্যায় রাজা মহারাজার অধীনে বসবাস করেছে। আজকের দিনে তারই কন্যা পিতৃ ধারা অনুসরণ করে স্বৈরাচারীর ভূমিকায় দেশে গণতন্ত্রের নামে পিতৃতন্ত্র চালিয়ে দিয়ে চাটুকারদের কোরাস কাহনে গণতন্ত্রের মানস কন্যা হয়েছেন। 


এভাবেই তো শুরু হয়েছিল আমাদের প্রথম সূর্যোদয়ের দিনগুলি। ঊনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থান করে যাকে আমরা বঙ্গ বন্ধুর সর্বোচ্চ আসনে বসালাম সেই তিনিই কিনা ক্ষমতার চেয়ার পেয়ে চাটুকারী কায়দায় জাতির পিতা হলেন। সবই ঠিক ছিল। কিন্তু ক্ষমতার অনন্ত চাহিদায় অবগাহন করা রক্ত মাংসের মানুষটির আরো প্রয়োজন বিধায় তাকে অপ্রতিদ্বন্দির ধাঁচে ফেলে আমৃত্যু রাষ্ট্রপতির তকমায় রেখে দেশের গণতান্ত্রিক চলাফেরায় সীলগালা মারা হোল। স্বাধীনতার ঊষালগ্নে এভাবেই গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার মূল সৈনিকের হাতে এদেশের গণতন্ত্র নিহত হোল। তবে যেভাবেই হোক দেশের গণমানুষের সাধারণ চাহিদায় শাসন ব্যবস্থায় বিচরনকারী ওইসব দূর্বৃত্যরা সমূলে বিনাশ হোল। জীবন দিয়ে তার জীবন যুদ্ধের জয়গান গাওয়া মানুষটি যখন হাম হাম বা আমি আমি করতে করতেই সমূলে বিনাশ হলেন তখন স্তাবক চাটুকারের দল ক্ষণিকের জন্য স্তব্ধ হলেও পরবর্তীতে সুযোগ সৃষ্টি করে আবার তারা পিতৃ কন্যাকে চেনাপথেই হাঁটার পথ দেখালেন। তবে দেখালেন কথাটি যথার্থ নয় বলে সিংহভাগ বাঙালী মনে করেন।  হয়তো সেই পঁচাত্তরে তারা যেমন সন্তুষ্ট চিত্তে নির্বাক হয়েছিলেন এবারের চব্বিশে জীবন নিয়ে শংকিত পলায়নপর কন্যাকে দেখে সেইরূপ হাঁফ ছেড়ে বেঁচেছিলেন বলে মনে হয়েছে।  


তার দেয়ার তো আর শেষ নেই। তিনি বাঙালীর অন্দরে বাহিরে কি না দিয়েছেন! তিনি ডিজিট্যাল বাংলাদেশ দিয়ে বাঙালীকে ডিজিট্যাল আইনে অবরূদ্ধ করেছেন। তিনি বাঙালীকে সেলফোন দিয়ে সেই ফোনে তাদেরকে নেশাগ্রস্ত পঙ্গু জাতি বানিয়েছেন। চাটুকারী কায়দায় দেশের গণতন্ত্রের মানস কন্যা হয়ে সে দেশের গণতন্ত্রের টুঁটি চেপে তাকে হত্যা করে নিজের আসন পাকাপোক্ত করেছেন। শাসনতন্ত্রের সঙ্গে রাজনীতিকে গুলিয়ে ফেলে তিনি রাজনীতির গণতান্ত্রিক চর্চাকে কবর দিয়েছেন। তিনি স্যাটেলাইটের  স্বয়ং সম্পুর্ণ দেশের তকমা লাগাতে গিয়ে নিজের ছেলের মাধ্যমে বিদেশে কয়েক হাজার কোটি টাকা পাচার করিয়েছেন। নিজের পাইক পেয়াদা দিয়ে শেয়ার বাজার ধ্বংস করিয়েছেন। বিদ্যুৎ খাত, শিক্ষা খাত, ব্যাংকিং ব্যবস্থা, প্রশাসন, আইন ও শৃঙ্খলা এবং সরকারি সমস্ত কার্যকরী প্রতিষ্ঠান সমূহকে তার আজ্ঞাবহ করতে গিয়ে তাদের বেসিক মোরালিটি ও শতিমত্তা বিনাশ করেছেন। নিজের ছেলেমেয়ে, বোন এবং আত্মীয় স্বজনের চোদ্দগুষ্টিকে দেশের প্রশাসন ও বাণিজ্যিক খাতের কর্তা বানিয়ে দেশকে লুটপাটের আখড়া বানিয়েছেন। তার এই পনের বছরের একটানা স্বৈরাচারী শাসন ব্যবস্থায় দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে বিদেশে লক্ষ লক্ষ কোটি ডলার পাচার করেছেন এবং করিয়েছেন। সর্বশেষ ছাত্রদের কোটা ব্যবস্থার আন্দোলন দমাতে হাজার দুয়েক ছাত্র জনতাকে রাজপথে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করেছেন এবং কয়েক হাজার মানুষকে পঙ্গু করেছেন। বাংলার মানুষকে এটাই তিনি দিয়েছেন যেমনটি তার পিতা স্বাধীন স্বত্ত্বার ঊষালগ্নে জাসদ নিধনের নামে রক্ষী বাহিনী দিয়ে কয়েক হাজার তরুন যুবাকে গুম খুন করিয়েছিলেন। 


স্বাধীনতার তেপান্ন বছর পেরোলেও বিগত বছরগুলোর ট্রায়াল এন্ড এরর(trial and error) এর এবড়ো থেবড়ো পথে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা দেয়ার একটা উদগ্র বাসনা বাঙালী হৃদয়ে উঁকি মেরেছে। কিন্তু এত কিছুর নিংড়ানো নির্যাসে পানি ঢেলে স্বৈরতন্ত্রের প্রথম বাঙালী পুরুষের সুযোগ্য কন্যা গত পনের বছরে সুচতুর কায়দায় বাংলায়  মাফিয়া রাজের বীজ বপন করেন। অবশেষে ফুলে ফলে শোভিত সেই স্বৈর ফসল রৌদ্র করোজ্জ্বল ভরা ভাদরে নিজ গোলায় তোলার প্রাক মূহুর্তে ছাত্র জনতার গণ আভ্যুত্থানে দেশ ছেড়ে  পালিয়ে গিয়ে নিজে প্রানে বেঁচেছেন।  এটা তার জন্য সৌভাগ্য না দুর্ভাগ্য তা সময়ই বলে দিবে। আমি দিয়েছি, আমার পিতা করেছেন, আমরা করেছি - এসব বলতে বলতে মুখে ফেনা তোলা সেই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ও তাহাজ্জোদ প্রচারের মহিয়ষী মডেল এখন খুনের দায়ে পলাতক আসামী হয়ে পার্শ্ববর্তী দেশের কট্টর হিন্দুত্ববাদী এক মোনাফেকের ঘরে মেহমান হয়েছেন। হতোদ্যম না হয়ে বাঙালী আবার কোমর বেঁধেছে। নতুনের কেতন উড়িয়ে বাংলা আবার তার চলার পথে বেগবান হবে। রাজনীতির স্বচ্ছ্বতা বাঙালীকে আশান্বিত করবে। আবারও বাঙালী তার চিরায়ত সুরে গেয়ে উঠবে - 

‘পুর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে 

রক্ত লাল রক্ত লাল রক্ত লাল

জোয়ার এসেছে জনসমুদ্রে 

রক্ত লাল রক্ত লাল রক্ত লাল’……..

বিষয়:
avertisements 2
‘মানসিক ভারসাম্যহীন’ বেশে নারীবিদ্বেষী কাণ্ড, যুবক আটক
‘মানসিক ভারসাম্যহীন’ বেশে নারীবিদ্বেষী কাণ্ড, যুবক আটক
পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূতকে বিমানবন্দর থেকেই  ফেরত পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র
পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূতকে বিমানবন্দর থেকেই ফেরত পাঠাল যুক্তরাষ্ট্র
শামির মায়ের পা ছুঁয়ে শ্রদ্ধা, প্রশংসায় ভাসছেন বিরাট কোহলি
শামির মায়ের পা ছুঁয়ে শ্রদ্ধা, প্রশংসায় ভাসছেন বিরাট কোহলি
সাবেক এমপির বাড়ি দখল করা সেই নারী সমন্বয়ক গ্রেপ্তার
সাবেক এমপির বাড়ি দখল করা সেই নারী সমন্বয়ক গ্রেপ্তার
হুমকি দিয়ে ইরানকে আলোচনার টেবিলে আনা যাবে না
হুমকি দিয়ে ইরানকে আলোচনার টেবিলে আনা যাবে না
নিজ বাড়িতেই পুলিশ ট্রেনিং সেন্টার, ঘুষের মাধ্যমে নিয়োগ
নিজ বাড়িতেই পুলিশ ট্রেনিং সেন্টার, ঘুষের মাধ্যমে নিয়োগ
রিজার্ভ বেড়ে এখন ২১.৪০ বিলিয়ন ডলার
রিজার্ভ বেড়ে এখন ২১.৪০ বিলিয়ন ডলার
ধর্ষণ-নিপীড়নের বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠেছে সারাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো
ধর্ষণ-নিপীড়নের বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠেছে সারাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো
ধর্ষণের বিচার বিশেষ ট্রাইবুনাল গঠনের আহ্বান আজহারীর
ধর্ষণের বিচার বিশেষ ট্রাইবুনাল গঠনের আহ্বান আজহারীর
মাগুরায় শিশু ধর্ষণ: ১৮০ দিনের মধ্যে বিচার শেষ করার নির্দেশ হাইকোর্টের
মাগুরায় শিশু ধর্ষণ: ১৮০ দিনের মধ্যে বিচার শেষ করার নির্দেশ হাইকোর্টের
আমি গণতন্ত্র দিয়েছি
আমি গণতন্ত্র দিয়েছি
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে সম্মুখ সারিতে ছিল নারী : ড. ইউনূস
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে সম্মুখ সারিতে ছিল নারী : ড. ইউনূস
বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন ভারত
বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন ভারত
আ. লীগ নেতা ‘ব্যাটারি বাবু’ ভবনে ঢুকে হাওয়া!
আ. লীগ নেতা ‘ব্যাটারি বাবু’ ভবনে ঢুকে হাওয়া!
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে চাঁদাবাজি-ভাঙচুর,যৌথ বাহিনীর হাতে সমন্বয়কসহ গ্রেফতার ১৪
ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে চাঁদাবাজি-ভাঙচুর,যৌথ বাহিনীর হাতে সমন্বয়কসহ গ্রেফতার ১৪
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2