মাইকে ঘোষণা দিয়ে বঙ্গভবনে প্রবেশের চেষ্টা বিক্ষোভকারীদের
                                    
                                    
                                        
                                            ডেস্ক রিপোর্ট
                                        
                                    
                                   
                                     প্রকাশ:  ১২:০০ এএম,  ২৩ অক্টোবর,
                                    বুধবার,২০২৪ | আপডেট:  ১১:০৪ পিএম,  ৩০ অক্টোবর,বৃহস্পতিবার,২০২৫
                                
 
                        
                    সংগৃহীত ছবি
মাইকে ঘোষণা দিয়ে বঙ্গভবনে প্রবেশের চেষ্টা করে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের পদত্যাগ চেয়েছেন আন্দোলনকারীরা। তবে বঙ্গভবনের নিরাপত্তায় নিয়োজিত আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী তাদের ধাওয়া দেয়।
মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। সংবাদ লেখার সময়ও (রাত ৯টা) আন্দোলনকারীরা স্লোগান দিয়ে বঙ্গভবনে প্রবেশের চেষ্টা করছিলেন।
তবে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী তাদের ছত্রভঙ্গ করার চেষ্টা করছে।
এর আগে বিকেল ৩টা থেকে বঙ্গভবনের সামনে বিক্ষোভ করে ছাত্র-জনতা। বিভিন্ন ব্যানারে তারা অংশ নিয়ে রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের পতদ্যাগ দাবি করে। এ সময় তারা রাষ্ট্রপতিকে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ সরকারের দোসর বলে অ্যাখ্যা দেয়।
পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ৮টা ৪০ মিনিটের দিকে এক ভ্যান পুলিশ আসে। এদিকে বঙ্গভবন এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। বিপুলসংখ্যক পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। প্রস্তুত রয়েছে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর এপিসি ও জলকামান।
এদিকে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে পদ ছাড়তে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন আন্দোলনকারীরা। বঙ্গভবন ঘেরাও কর্মসূচি থেকে মঙ্গলবার বিকেলে এ আলটিমেটাম দেওয়া হয়েছে।
আন্দোলনকারীরা বলেন, ‘আমরা চাই না তিনি রাষ্ট্রপতি পদে থাকুন। তাই আমরা তাকে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছি তিনি যেন রাষ্ট্রপতির পথ থেকে পদত্যাগ করেন। তিনি যদি ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগ না করেন তাহলে আমরা জানি তাকে কিভাবে পথ থেকে সরাতে হয়।
’
সম্প্রতি মানবজমিন পত্রিকার সম্পাদক মতিউর রহমানের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে রাষ্ট্রপতি বলেন, তার কাছে শেখ হাসিনার পদত্যাগসংক্রান্ত কোনো দালিলিক প্রমাণ বা নথিপত্র নেই। এ নিয়ে সোমবার দিনভর নানা বিতর্ক ও সমালোচনা চলে দেশজুড়ে। এর পর থেকেই বিভিন্ন মহল থেকে রাষ্ট্রপতির পদে তার থাকা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে।
 


 
                                     
                                     
                                     
                                     
                                    


