avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

ইদানীং ভাবনা

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ২৫ মে, বুধবার,২০২২ | আপডেট: ০৯:৫৭ এএম, ১৮ জানুয়ারী,শনিবার,২০২৫

Text

ভাবছি, লেখালেখি বন্ধ করে দেব। কি দরকার এতসব লেখালেখি করে! কার জন্যই বা ভাবি। কেনই বা এত ভাবি। ভেবেছিলাম নিজের কর্ম জীবন শেষে অবসরের দিনগুলিতে লেখালেখি নিয়ে ভাববো। দেশ ও জাতির ভালমন্দ নিয়ে দু'চার কথা লিখে মানসিক প্রশান্তিতে নিজ কর্ম জীবনের না পাওয়ার অনুশোচনাকে ভুলিয়ে দিয়ে আত্ম তৃপ্তির ঢেকুর তুলবো। সমাজ ও রাষ্ট্র জীবনে বিশেষ করে দেশের রাজনৈতিক উঠানে যে অনৈতিক অচার বিচারের আনাগোনা চলছে তার সিংহ দুয়ার খুলে মুক্তমনে কালির আঁচড় টানবো। দেশ ও জাতি, সরকার ও রাজনীতি নিয়ে এসব ভাবনাগুলি যখন মাথার মধ্যে কিলবিল করতে থাকে তখন তা অস্বাভাবিক মাত্রায় উড়নচন্ডি হতে চায়। অকপটে বেরিয়ে আসতে চায় সবকিছু। সোজাসাপ্টা ভাবেই এসব প্রকাশ করতে ইচ্ছে করে। আর সোজা কথা সোজাসাপ্টা ভাবে বয়ান না করলে তার উজ্জ্বলতা বা তার প্রকৃত ম্যাসেজগুলো সত্যিকার অর্থেই তো আর প্রকাশ করা যায় না। কেননা এভাবেই চেপে রেখে আমাদের প্রকাশের ভঙ্গি এখন এমন এক চাপা গলির প্যাসেঞ্জার হয়েছে যে তাকে উন্মোচন ক'রে তার প্রকৃত রূপ বের করে আনা বড়ই কষ্টকর বর্তমানের এই সমাজ ও রাষ্ট্র ব্যবস্থায়। 

শুধু সমাজ বা রাষ্ট্র বলি কেন। জন জীবনের প্ররম্ভিক একটি সংসারের চিত্রগাঁথা তুলে ধরলেই তো এর সারমর্ম বেরিয়ে আসে। সংসারের দুটি পুত্র সন্তানকে মা খুব আদর করে বড় করছেন। তাদের ছোট বড় সমস্ত আবদার বিনা বাক্যে মিটিয়ে যাচ্ছেন। কৈশরের উচ্ছ্বলতায় দুই ভাই বাধাহীনভাবে প্রথমে সংসার ও পরবর্তীতে সমাজ ব্যবস্থায় প্রবেশ করে। ওদিকে তাদের বাবা তার নিজের কর্ম জীবনের ব্যস্ততা ও সম্পদ বানানোর লোভনীয় চাকরীতে দুহাতে টাকা কামান। ফলে হাত বাড়ালেই যেখানে প্রাপ্তির সবকিছু মুঠার মধ্যে চলে আসে তখন বল্গাহীন জীবনে দুই ভাইয়ের বেড়ে উঠার অপরিণামদর্শিতার ফল তো হাতে হাতেই মিলে যায়। যৌবনের পাদদেশে এসে আলালের ঘরের দুলাল দুটির একটি হয় সন্ত্রাসী অন্যটি হিরোঞ্চির খাতায় নাম লেখায়। অথচ তাদের বাবা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই সেরা ছাত্রটি যখন  শিক্ষক বা কুটনীতিক না হয়ে কলুষিত প্রশাসন বা আইন শৃংখলার কর্তা হয়ে বিচরন করতে  চান তখন রেমিডি তো সেভাবেই দানা বাঁধবে। আমাদের জীবন গাঁথার গতি প্রকৃতি কি এভাবেই আবর্তিত হচ্ছে না? সমাজনীতি, রাজনীতি, অর্থনীতি, স্বাস্থ্যনীতি, শিক্ষানীতি এবং সর্বোপরি রাষ্ট্রনীতির কোথায় স্বচ্ছতা আছে বলা যাবে কি? লাগামটা দিবে কে? লাগাম তো সেই শুরু থেকেই আস্কারা পেয়ে পেয়ে জং লেগে স্ফীত হয়ে গেছে। এসব সরল পাঠের সরল কথকতা সহজভাবে উচ্চারন করার দিন ক্ষন কোনদিন ছিল কি না জানিনা। তবে আমার এই জীবিত কালের সাড়ে তিন কুড়ি সূর্য বর্ষের ইহকালের অভিজ্ঞতায় খুব একটা সুখকর দিনমান যে ছিল না বা এখনো নেই তা কিন্তু হলফ করে বলে দেয়া যায়।

ছোটবেলায় মোড়ল মাতব্বরীয় সমাজ কাঠামোর অবয়ব দেখেছি। দেখেছি তাদের জৌলুষ ও চাকচিক্য এবং তাদের রব ফুটানোর মহা এন্তেজাম। সময়ের বহমানতায় সে সবের জৌলুষ যখন ফিকে হতে শুরু করলো তার পর থেকে শুরু হয় বিবেকবান মধ্যবিত্তের সহমর্মিতা ও নৈতিক অবস্থানের রাজনৈতিক চরিত্রের আনাগোনা। আস্তেধীরে সেই বিবেকবান মধ্যবিত্ত রাজনীতির অবক্ষয় শুরু হয়।  সেখানে ঢুকে পড়ে বিবেক বর্জিত দাদাগিরি ও মহাজনী রাজনীতির ঠিকাদারেরা। ফলে এখনকার দিনে বিবেক বর্জিত এই মিশ্র সমাজ কাঠামো আমাদের শাশ্বত আবহের বাঙালী ঐতিহ্যের সমাজকে এলোমেলো করে দিয়েছে। জাতকুলহীন এই সমাজ কাঠামোর অভয়ারন্যে আজ বাংলার রাজনীতি ও রাষ্ট্র গঠনের চিত্রটাই বদলে গেছে যেন। পরম্পরার বহু মাত্রিক আভিজাত্যের স্রোত আজ বেছে নেয়া এক বা দুই বংশীয় রাজনীতির স্রোতে লীন হয়ে দেশকে মধ্যযুগীয় রাজা রাজড়ার আদল তৈরীর খোরাক যোগাচ্ছে। যারা মাসল ও দাদাগিরির পাওয়ার হাউজ হয়ে দেশ চালানোর এই স্রোতে পক্ষ বিপক্ষ নিয়ে বিত্ত বৈভবের নতুন পিলার তৈরী করছেন তারা কিন্তু কখনোই দেশ ও জনপদের এই সমাজ ব্যবস্থায় কোন ইমেজ বা নৈতকতার বাতাবরন রেখে যেতে পারছেন না। ফলে দেশের বুনিয়াদ বিনির্মানে তাদের শ্রেনীগত স্থায়িত্ব কখনোই জাতিগত অস্মিতায় অহংকারের জায়গাটি তৈরী করতে পারছে না। কিতাবী বাক্যের সেই বিবেক ও নৈতিক অহংকারের মধ্যবিত্ত সমাজ আজ বিলুপ্তপ্রায় হয়ে জীবন ও জীবিকার মহা সংগ্রামের অতল তলে তলিয়ে যাচ্ছে। দাদাগিরি, মাসলম্যান ও মহাজনী দাপটের তোড়ে বর্তমানের উচ্চ বিত্তের গৃহস্থ শ্রেনী আজ মধ্যবিত্তের কাতারে নেমে গেছে এবং বর্তমান কাঠামোর রাজনীতি ও রাষ্ট্রনীতির গ্যাঁড়াকলে তাদের অবস্থাও ত্রাহি তথৈবচ। আজকের দিনে তাদের সেই গেরস্তি অহংকারের শিখাটি মধ্যবিত্তের সীমারেখার আশে পাশে বিচরন করছে। নিম্নবিত্ত ও অবশিষ্ঠের মাসলম্যান আচরন ও দাদাগিরির তোড়ে ঐ আটপৌড়ে গেরস্তির মধ্যবিত্ত মন্ডল বা সৈয়দ-চৈধুরীরা অবশিষ্ঠের দলে এসে হাঁসফাঁস করছে। নব্য রাজনীতির বেনিয়া আচরনে দেশে সমাজ কাঠামোর শ্রেনী বিন্যাস নতুনভাবে লিখতে হচ্ছে।

এতগুলো কথা বলার উদ্দেশ্য একটাই। তা হোল বিচার-বুদ্ধি ও বিবেক এবং নৈতিকতা ও সহমর্মিতা আজ শুন্যের কোঠায় পৌঁছেছে। তদুপরি সামাজিক শ্রেনী বিন্যাসের সামঞ্জস্যতা এবং মানবতা ও সামাজিক মুল্যবোধ আজ যেন কচু পাতার ফোঁটা জল। মধ্যযুগীয় কায়দার শাসক ও শোষিতের শ্রেনী বিন্যাসের তোড়ে সমাজের শাশ্বত কেতাবী আহবানের উচ্চবিত্ত, মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত শ্রেনী কাঠামোর আবাহন আজ নতুন মেরুকরনে ব্যস্ত। এগুলোই তো লিখতে হবে। লিখতে হবে রাজনীতির তঞ্চকতার কাহিনী। রাজনীতি করার নামে নব্য বেনিয়া শ্রেনীর তৈরী ছক এঁটে আজ বাংলায় নতুন সমাজ গঠনের যে মচ্ছ্বব চলছে তার আঙ্গিনায় খুঁটি গাঁড়তে হবে। জমিন কলুষিত হওয়ার আগেই ঢেড়া পিটিয়ে লাল সালুর খুঁটি গেঁড়ে এলান করতে হবে এ জমিন বাংলার, এ জমিন বাঙালীর। এ জমিন শের-ই-বাংলা, ভাসানী, সোহরাওয়ার্দীর। এ জমিন সেই মহা পুরুষের - যার এক বজ্র কঠোর অমিত হুংকারে সমগ্র বাঙালী জাতি তাদের জান প্রান বাজি রেখে ৩০ লক্ষ শহীদ ও ২ লক্ষ মা বোনের সম্ভ্রম হানির বিনিময়ে সশস্ত্র যুদ্ধ করে নিজেদের স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছিল। এদেশ মুজিবের, এদেশ মুক্তিযুদ্ধাদের, এদেশ আপামর বাঙালীর। মহান নেতার নাম বিক্রি করে নিজেদের স্ফীত করার জন্য এদেশের পত্তন হয়নি। মহান মুক্তিযোদ্ধাদের বিকিকিনি করে দেশের শাসন দন্ডের ছড়ি হাতে নেয়ার জন্য আমরা স্বাধীন হইনি। মহান নেতাদের সের দরে বিক্রি করে নিজেরা সোয়া সের হওয়ার কু বাসনায় আমরা স্বাধীন হইনি। বিপত্তিটা এখানেই। এসব কথা খোলামেলাভাবে বলতে গেলেই বিপত্তি। স্বাধীন দেশে আইনের বেড়ি। মানুষ হয়ে মানুষের ভুলত্রুটি ধরা যাবে না। সুতরাং কেন বাপু এত ঝক্কি  ঝামেলা। 

অতএব 'নিজের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানো'র চিন্তা বাদ দিয়ে 'নিজের চরকায় তেল দেয়া'টাই সমীচিন নয় কি? 
 

বিষয়:
avertisements 2
পরীক্ষা না দিয়েই পাস নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেত্রী, তদন্তে কমিটি
পরীক্ষা না দিয়েই পাস নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেত্রী, তদন্তে কমিটি
ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠক, ইস্যু বাংলাদেশ
ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠক, ইস্যু বাংলাদেশ
সুস্থ হয়েই সেই অটোচালক  ভজন সিং রানার দেখা সঙ্গে করলেন সাইফ
সুস্থ হয়েই সেই অটোচালক ভজন সিং রানার দেখা সঙ্গে করলেন সাইফ
রুচির দীনতা
রুচির দীনতা
লস অ্যাঞ্জেলেসে ফের দাবানলের হানা, দ্রুত ছড়াচ্ছে আগুন
লস অ্যাঞ্জেলেসে ফের দাবানলের হানা, দ্রুত ছড়াচ্ছে আগুন
ফরিদপুরে শ্যালকের স্ত্রীকে নিয়ে উধাও জার্মান প্রবাসী!
ফরিদপুরে শ্যালকের স্ত্রীকে নিয়ে উধাও জার্মান প্রবাসী!
সাধুবেশে পাকা চোরের ভূমিকায় ছিলেন তৎকালীন গভর্নর আতিউর
সাধুবেশে পাকা চোরের ভূমিকায় ছিলেন তৎকালীন গভর্নর আতিউর
কারামুক্ত হচ্ছেন জামিন পাওয়া বিডিআর সদস্যরা, অধীর অপেক্ষায় স্বজনরা
কারামুক্ত হচ্ছেন জামিন পাওয়া বিডিআর সদস্যরা, অধীর অপেক্ষায় স্বজনরা
মেসির সতীর্থ ইকার্দির মিষ্টি প্রেম, রোমান্সের নতুন অধ্যায়
মেসির সতীর্থ ইকার্দির মিষ্টি প্রেম, রোমান্সের নতুন অধ্যায়
মোবাইল ও ইন্টারনেট সেবাগ্রহণকারীদের জন্য সুখবর
মোবাইল ও ইন্টারনেট সেবাগ্রহণকারীদের জন্য সুখবর
প্রেমিকাকে নিয়ে দ্বন্দ, ছাত্র সমন্বয়কের ওপর হামলা
প্রেমিকাকে নিয়ে দ্বন্দ, ছাত্র সমন্বয়কের ওপর হামলা
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসীদের ধরপাকড় শুরু, আতঙ্কে ৪ কোটি মানুষ
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসীদের ধরপাকড় শুরু, আতঙ্কে ৪ কোটি মানুষ
ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার ‘হল অফ ফেমে’ ক্লার্ক
ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার ‘হল অফ ফেমে’ ক্লার্ক
পুলিশ-র‍্যাব-আনসারের পোশাক নিয়ে যে কৌতূহল শাওনের 
পুলিশ-র‍্যাব-আনসারের পোশাক নিয়ে যে কৌতূহল শাওনের 
প্রসারিত হচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সম্পর্ক, বাণিজ্য বাড়ার আশা চারগুণ
প্রসারিত হচ্ছে বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সম্পর্ক, বাণিজ্য বাড়ার আশা চারগুণ
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2