avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

একটু থামুন

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ৫ জানুয়ারী, বুধবার,২০২২ | আপডেট: ১২:০৪ পিএম, ২১ ডিসেম্বর,শনিবার,২০২৪

Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

আর কত? শুনতে শুনতে কান ঝালাপালা হয়ে গেল। একই কথা। যেন কলের গানের রেকর্ড বাজানো হচ্ছে। কোথাও কোন গন্ডগোল হয়েছে। ছেলেরা জনপদে নিজেরা নিজেরা মারামারি করেছে। গোষ্টিদ্বন্দে খুনাখুনিও হয়েছে। দু- চারটা পটকা বোমাও ফুটেছে। ব্যাশ! কলের গান বাজা শুরু হয়ে গেল। রাজনীতির রঙ চড়িয়ে তাকে এমন ভাবে রঙিন করা হোল যে সেটা অবিশ্বাস করার কোন অবকাশ রইলো না। কিংবা রাজনীতির মিটিং মিছিলে হামলা হোল। পুলিশি নির্বিচারের প্রতিবাদে ছাত্র-জনতা একটু আধটু হুলিগান হোল। আর যায় কোথায়! একেবারে মহা এন্তেজামের আয়োজনে শিয়ালের ডাকের মত ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় গীতবাদ্য শুরু হয়ে গেল। গেল গেল রবে মাঠে ময়দানে শোরগোল পড়ে গেল। কোনটা থুয়ে কোনটা বলি। মিটিং মিছিল চলবে না। হরতাল মানে দেশকে অচল করে দেয়ার পাঁয়তারা। মানব বন্ধন! সেখানেও নাশকতার আশংকা। অর্থাৎ জনগনের ন্যুনতম চাহিদার কথা বলতে মাঠ ময়দান, রাজপথ গলিপথ এমনকি দাঁড়িয়ে থাকা ফুটপাতেও প্রতিবাদের কোন স্কোপ নেই।  

মিটিং করবেন! মাঠ নেই, ময়দান নেই। রাজপথ গলিপথ? সেখানেও আশংকার লম্বা ফর্দ। আইন শৃংখলার সর্বোচ্চ কর্তা, যিনি রাজনীতির পোড় খাওয়া মানুষ এবং আইন শৃংখলার গদ্দিনশীন মন্ত্রী-সেখানে যাওয়ার পথ রুদ্ধ। গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের রাজনীতির সভা সমিতি করার হুকুম নিতে হয় তাদের পয়সায় পরিচালিত প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীর কাছে। সেই কর্মচারীর দরজায় লাইনে দাঁড়ান! কর্মচারীর হুকুমের অপেক্ষায় মালিককে ধর্না দিয়ে বিনীত হয়ে এগোতে হবে। ক্ষমতায় থাকা রাজনীতির কর্তার সরল উক্তিটি শুনুন, ”ওটা আইন শৃংখলার ব্যাপার। বিশৃংখলা, নাশকতার বিষয়টি দেখভাল করার গ্যারান্টি তো আমি দিতে পারি না” ইত্যাদি ধরনের গঁদবাঁধা চলমান বাক্য বিন্যাশ। রাস্তায় প্ল্যাকার্ড নিয়ে জনগনের ভোগান্তি নিয়ে প্রতিবাদ বা কোন ধর্ষিতা নারীর স্বপক্ষে দাঁড়িয়ে পথসভা করবেন! উপায় নেই। সেখানেও নাশকতার কথা, জন দুর্ভোগের কথা। সেক্ষেত্রে পুলিশ পাহারায় ওই মানব বন্ধনের আঁটোসাটো গুটিকয় আদমের শুষ্ক মুখাবয়বের অসহায়ত্ব দেখে নিজেকে ভিন গ্রহের মানুষ বলেই মনে হতে পারে। হয়তো বা লোক লজ্জায় ন্যুনতম ভাবে কোন মিটিং মিছিল করার সুযোগ মিললো। কিন্তু সেখানেও সীমিত এক'শ বা দু'শ গজের ঘোরাফিরার চিল্লাচিল্লি কিংবা ময়দান রাজপথের অনুমোদন না দিয়ে কোন এক গলিপথে পুলিশি ঘেরাও পদ্ধতির এক জনসভার মহানুভব অনুমোদন পাওয়া গেল। রাজনীতির কি চমৎকার পরিচর্যা চলছে আমার সোনার বাংলার চোরের খনির(?) দেশে। 

আর তৈরী করা পোষ্টবক্স তো বসেই থাকে, যারা কারনে অকারনে রাজনীতির কলুষিত বক্তব্যে প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় সব সময় সরগরম থাকেন। কিছু হোক বা না হোক। কেউ কিছু অঘটন ঘটাক বা না ঘটাক, একটি ট্রেডমার্ক বক্তব্যে ওইসব হস্তিসম ক্ষমতাসীনেরা টিভি ক্যামেরার সামনে স্বয়ংক্রিয়ভাবেই সচল হয়ে উঠেন। তাদের একটিই উদ্দেশ্য, একটিই টার্গেট। ক্ষমতা হারানো পতিত রাজনৈতিক দলটিকে অশ্রাব্য ও রাজনৈতিক শিষ্টাচার বহির্ভূত কথাবার্তায় ঘায়েল করা। শুধু কি তাই! নির্লজ্জ কায়দায় ও অশ্রাব্য ভাষা ব্যবহারের মাধ্যমে বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত একটি রাজনৈতিক শক্তিকে গালিগালাজ করতে গিয়ে ব্যক্তি চরিত্র হননসহ তাদের চৌদ্দগুষ্টি উদ্ধারে ব্যতিব্যস্ত থাকেন তারা। কোথাও কোন গন্ডগোলের ছুত পেলেই কারনে অকারনে তাদেরকে অছ্যুত করার কলের গানের রেকর্ড় তারা বাজিয়ে দেন। 

ক্ষমতাকে আঁকড়ে ধরে রাখার এটাই কি রাজনীতি? রাজনীতি কি এটাই শিক্ষা দেয়। আর রাজনীতিই বা কোথায়। মুক্ত চিন্তা নিয়ে কথা বলেছেন তো ঠকেছেন। পরের দিন হুলিয়া। রাষ্ট্রদ্রোহ নামক এক জুজুর ঘন্টা বেজে যাবে। আমার এই আজব দেশে এ যেন ঘুঘুর ফাঁদ। ছোট বেলায় শুনেছিলাম এই ফাঁদের কথা। সেই ফাঁদেই তো আমাদের এই ছটপটানি। কোন এক বাচ্চা ছেলে তার মনের সৃষ্টিশীলতায় পিতৃব্য নেতাকে স্মরন করে তার রঙ পেন্সিল দিয়ে ছবি আঁকতেই পারে। তার স্বাধীন স্বত্ত্বার স্ফুরনে উচ্ছ্বাস করতেই পারে। সেখানে খুঁত নিখুঁতের দোহায় দিয়ে ওই কচি বাচ্চাটিকে ফ্ল্যাসে আনাটা কোন্ যুক্তিতে পড়ে? কার্টুনিস্ট তার মনের মাধুরী মিশিয়ে সমালোচনার মিশেলে অবজেক্টকে সামনে আনতেই পারে। সেটা কোন্ দোষে দূষনীয়? কৌতুক অভিনেতা বা মাঠে ঘাটের কবিয়াল বাউলরা জনসচেনতার অংশ হিসাবে তাদের রসাত্মক কথাবার্তা বা গানের কলিতে দেশ শাসন ও রাজনীতির প্রসঙ্গ টানতেই পারেন। সেখানে স্থান কাল পাত্রের বিষয়গুলি আসতেই পারে। এখানে আইনের প্রয়োগ কোন যুক্তিতে সামনে আসবে?  শিক্ষক তার মুক্তচিন্তার আলোক ছটায় রাজনীতির অলি গলিতে বিচরন করে তার ছাত্রদেরকে শিক্ষার প্রকৃত আলোক ছটায় উজ্জীবিত করবেন। বুদ্ধিজীবি বা কবি সাহিত্যিক তাদের বুদ্ধিবৃত্তির নিংড়ানো নির্যাসে ভলিয়্যুমের পর ভলিয়্যুম রচনার বিন্যাসে সাহিত্য সংস্কৃতি সমাজ ও রাজনৈতিক আঙ্গিকে ঝড় তুলতেই পারেন। রাজনীতির প্রতিপক্ষ তার রাজনৈতিক বিশ্লেষনে রাজনৈতিক তঞ্চকতার ঘটনাপুঞ্জ জনসভায় বয়ান করতেই পারেন। রাজনীতি ও শাসন নীতির অংশ হিসাবে কোন অব্জেক্টই সমালোচনার বাইরে থাকতে পারে না। আমরা কোন্ চর্চায় চর্চিত হয়ে আজকের এই উটের পিঠে চড়ে বসেছি? কোন্ সভাকবি বীরবলের মস্তিষ্ক প্রসূত সমাজ ও রাষ্ট্র বিনাশী এইসব মন্ত্রনা, সৃষ্টি কর্তাই তা ভাল বলতে পারবেন। মনে রাখা প্রয়োজন, যেখানে সমালোচনা নেই সেখানে উন্নয়ন ও  প্রগতি মুখ থুবড়ে একঘেয়ে ভাঙ্গা রেকর্ডের মতই বাজতে থাকে।

জানি না কোন্ দুই বিঘা জমিনে আমার বসবাস। দুই বিঘার প্রসঙ্গটা কতটা যুতসই তাও জানি না। তবে এখন যা অবস্থা তাতে এর বেশী উপমা খুঁজে পেলাম না। রবি ঠাকুরের দুই বিঘা জমি কবিতাটি আমরা কমবেশী পড়েছি বা শুনেছি। সেই দুই বিঘার আঙ্গিকেই আমাদের আজকের চলমান বাস্তবতা নয় কি! সতের কোটির জীবন ও জীবিকার একখন্ড মানচিত্রের এই ছোট্ট ব-দ্বীপে মানুষের জীবন ও জীবিকাই একটি পাহাড়সম চ্যালেঞ্জ্যের নাম। ছয় দশক আগে জ্ঞান হওয়ার সময়টাতে শুনেছিলাম এবং শিখেছিলাম, “আল্লাহ ভরসা!”। সেটা নিয়েই তো  পথচলা। আমরা ভুলে যায় কেন, দেশ রাষ্ট্র রাজনীতি ইতিহাস ঠিক যেন সৌর মন্ডলের গঁদবাঁধা চলনেরই রেপ্লিকা। প্রকৃতির অমোঘ নিয়মে আমাদের জীবন যুদ্ধের নির্ঘন্ট সাজানো আছে। এটা খন্ডন করার ক্ষমতা সৃষ্টি জগতের নয়। একমাত্র স্রষ্ঠাই এসবের ভাঙ্গাগড়ার মালিক। 

সুতরাং সৃষ্টি জগতের সেই প্রাচীন কাল যেমন আমাদের ডাইনাসোরীয় আবহে বিচরন করার চিন্তায় নিমগ্ন করে তেমনি মধ্য যুগীয় বর্বর আদিম মানব চলাচলের ঘটনা পুঞ্জ আমাদেরকে সামনে এগোনোর তাগিদ দেয়। প্রাচীন আর্য সভ্যতার মহেঞ্জো হরপ্পার শিল্পশৈলী ও সভ্যতায় আমরা পুলকিত হই। পাশাপাশি মধ্যযুগীয় হালাকু চেঙ্গিজদের বর্বরতায় আমরা বিমর্ষ হই। এই বাংলায় পাল সেনদের যেমন আমরা স্মরনে আনি তেমনি সুফি সাধক ও সমাজ সংস্কারকদেরও আমরা স্মরন করি। সুবে বাংলার স্বাধীন সুলতানিয়াত শায়েস্তা খাঁর আমলের সেই টাকায় আট মন চাউলের কথা আউড়িয়ে আমরা এখনও তৃপ্তির ঢেকুর তুলি। হাজার বছর ধরে গঙ্গা ব্রহ্মপুত্র তিস্তা সুরমা যেভাবে জনপদকে তার সুখ দুঃখের অংশীদার করে আগলে রেখেছে, বাঙালী জাতির পথদ্রষ্টা এবং একটি স্বাধীন জাতির স্রষ্ঠা হিসাবে তেমনি  আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান চির অম্লান থাকবেন। তিনি বাঙালী জাতির স্থপতি। তিনি বাঙালী জাতি তথা জাতীয়তাবোধের স্রষ্ঠা। তাঁকে নিয়ে তুলনামূলক রাজনীতি করা বন্ধ করুন। যারা আইন করে তাকে প্রতিষ্ঠিত করতে চান, তারা মুর্খ অর্বাচীন। কিংবা ওরা তারাই যারা আখের গোছানোর স্বপ্নবাজ মানুষ সেজে এসবের বিকিকিনি করে নিজেদের নামটা এই মহা বটবৃক্ষের পাশে বসাতে চান। কিন্তু ইতিহাস কি বলে! ইতিহাস বড়ই নির্মম। ইতিহাসের কোন রক্ত নেই। ইতিহাসের কোন জাতপাত, ধর্ম বর্ণ, বংশ পরিচয় নেই। হাজার লক্ষ বছর জুড়ে ইতিহাস তার নিজ গতিতে সঠিক পথে এগিয়ে চলে। ঠিক যেন হিন্দুধর্মে বর্নিত যমরাজের সিংহ দুয়ারের পাশে উপবিষ্ট হিসাব নিকাশের আধিকারিক চিত্রগুপ্ত কিংবা মুসলমানদের ধর্মে বর্নিত ভাল মন্দের লিপিকার দুই কাঁধের দুই মুনকির নকির।

অতএব, কথায় কথায় কলের গান বাজানো বন্ধ করুন। আর নয় আইনের কপচানি। আর নয় হামলা মামলা। কথায় কথায় মহান নেতাকে মাটিতে নামাবেন না। তিনি আপামর বাঙালীর মাথার মনি। একটু থামুন। সামগ্রিকতায় কাঁধে কাঁধ মিলানোর চেষ্টা করুন। যে দেশে সাত কোটি মানুষ এক সময় হা-অন্ন দুর্ভিক্ষের যাঁতাকলে পড়ে অসহায়ের মত অপরের খাদ্য সহয়তায় ক্ষুন্নিবৃত্তি করতো, সেই সোনা ফলা বাংলাদেশের সতের কোটি জনতা আজ নিজের স্বয়ংভরতায় দু বেলা পেট পুরে খায়। পিতৃ স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্নে কবিতা লেখে, গান গায়। পিতৃধন্য কন্যার নেতৃত্বে দেশকে এগিয়ে নেয়ার স্বপ্নে অংশীদার হয়। আমরা পারি। পারবো ইনশা আল্লাহ!

বিষয়:
avertisements 2
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির  মৃত্যু
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2