avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

বাঙালীর অস্মিতা – ২

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ১০ মে,সোমবার,২০২১ | আপডেট: ০৯:৫৬ পিএম, ১৮ ডিসেম্বর, বুধবার,২০২৪

Text

(বাঙালী সব সময় তার জাতীয়তাবোধের অস্মিতায় সচেতন। ধর্মীয় আচরনের ঝড় ঝঞ্জায় মাঝে মধ্যে বাঙলীর ছন্দপতন হলেও সময়ে  আপন অস্মিতার উঠান বাঙালী সব সময় নিজের ক'রে রাখতেই স্বাচ্ছন্দ বোধ করে।  বাঙালীর অস্মিতা নিয়ে গত ২২ ফেব্রুয়ারী লিখেছিলাম। তারই ধারাবাহিকতায় আজ ২য় পর্ব লিখতে উদ্বুদ্ধ হলাম)।
বাঙালী কোন সময় গড্ডালিকায় গা ভাসায় না। বাঙালীর একটা নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি আছে। সেই ভাষা ও সংস্কৃতির আবহে লালিত বাঙালী কখনই তার নিজস্ব স্বকীয়তায় বিস্মৃত হয়নি। যদিও বিভিন্ন ঝড় ঝঞ্ঝায় মাঝে মধ্যে বাঙালীর মতিভ্রম হয় কিন্তু সময়ের এক ঘা দিতে বাঙালী কখনোই ভুল করে না। আমি আমার পুর্বতন পর্যবেক্ষনের বিভিন্ন আলোচনায় বাঙালীর সূচনা থেকে শুরু করে অদ্যাবধি বিভিন্ন চড়াই উৎরাই এর কথাগুলো বলার চেষ্টা করেছি। বাঙালীর অস্মিতার বিভিন্ন চাপান উতোর নিয়ে আলোচনা করেছি। তবে সর্বক্ষেত্রে একটা ইঙ্গিতে আমি স্থির থেকেছি বোধ হয়। তা হোল নেতৃত্ব। সঠিক ও দৃঢ় নেতৃত্ত্বের ছায়াতলে বাঙালী সব সময় চ্যাম্পিয়ন। তার প্রমান তারা রেখেছে তাদের বিভিন্ন সময়ের ঝড় ঝঞ্ঝাময় আবর্তের সন্ধিক্ষনে।
বাঙালী বলতে আমি আমার স্বত্ত্বায় বিরাজিত বাঙালীর সামগ্রিকতার কথা বলছি। বলছি সমগ্র বাংলা ভাষাভাষি বেষ্টিত বাঙলা ভূখন্ডের সামগ্রিকতার কথা। বলছি বিষাক্ত ধর্মতত্ত্বের বলয়ের বিভেদে বিচ্ছেদ হওয়া বাঙালীর পূর্বতন অবস্থানের কথা। বলছি বিদ্যাসাগরের আদর্শ বাল্যশিক্ষায় লালিত বাঙালীর কথা। বিবেকানন্দের আদর্শের বাঙালীর কথা। আমি সেই বাঙালীর কথা বলছি যারা সুভাস বসুর অমিত তেজের বাঙালী হয়ে প্রমান করেছে তারা এই উপমহাদেশের এক অনন্য গতিধারার সভ্য মানব জাতি। বলছি শেরে বাংলা, সোহরাওয়ার্দী, শরৎ বসুদের কথা যাদের উত্তর পুরুষ হয়ে গড়ে উঠা অমিত তেজের বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের কথা। যার যাদুস্পর্শী নেতৃত্বে এই বাঙালী  ভূখন্ডের একটি অংশ তার নিজস্ব জমিন তৈরী করে আজ স্বাধীন বাঙালী জাতির নিজস্ব উঠান তৈরী করেছে। আমি বলছি হাল আমলের সেই বাঙালী অগ্নিকন্যার কথা যিনি একাই সমগ্র ভারতের তাবড় বাঘা বাঘা রাজনীতির কুশীলবদের কুপোকাত করে দিয়ে ভারত শাসিত বাংলায় তার নিজস্ব জাতীয় অস্মিতার মান সমুন্নত করেছেন। ফেডারেল ভারতের কেন্দ্রীয় শাসকদের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে এই বাঙলী কন্যা একাই সমগ্র পশ্চিম বাংলায় রাজনীতির উঠানকে সুরক্ষিত করেছেন। ভারত অংগীভূত বাংলার বাঙালীকে একাট্টা করে তিনি বুঝিয়ে দিয়েছেন বাঙালী নিজের স্বকীয়তা ও জাত্যাভিমানে তার নিজের উঠানে সব সময় একাট্টা। এখানে জাতপাত ধর্ম অধর্মের কোন শ্রেণীবিন্যাস নেই। তিনি জানিয়ে দিয়েছেন ভারত ভাগের সময় ধর্ম ভেদের যে বিষাক্ত দহনে বাঙালীকে বিচ্ছিন্ন করা হয়েছিল তা ছিল শাসক শ্রেণী ও তাদের সহকর্মী কতিপয় সুবিধাভোগী ধর্মান্ধ মানুষের কুটচক্র। যে আরএসএস ( রাষ্ট্রীয় সেবক সংঘ) তৈরী করে বাঙালী শ্যামা প্রসাদরা বাংলায় ধর্ম বিভাজনের ভিত গড়ে দিয়েছিলেন সেই আরএসএস যে বাঙালীর জাতীয়তাবোধের সহায়ক নয় এবং সেটা কেবলই ধর্মীয় গোঁড়ামীর উইপোকার ঢিপি তা তিনি বাঙালী জাতিকে বুঝাতে সক্ষম হয়েছেন বলেই মনে হোল। ধর্ম ভিত্তিক গোঁড়ামী দিয়ে রাজনীতির ভিত তৈরী করা যায় না তা তিনি একাই তার নিজস্ব ক্যারিশ্মার রাজনীতি করে বুঝিয়ে দিয়েছেন। বর্তমানের ধর্মীয় মোড়কের দিল্লি শাসনের গোটা বহরকে তিনি তার বাঙালী জাতীয়তা বোধের দীপশিখা জ্বালিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছেন যে ধর্মীয় আবরনে ভারত রাষ্ট্র গঠিত হয় নি। সর্ব ধর্মের সুসম্পর্ক ও সহাবস্থানে গান্ধীর অহিংস নীতির বাতাবরনেই ভারতের ভিত্তি গড়ে উঠেছিল। সেই আলোকবর্তিকা জ্বেলে ভারত অংগীভূত বাঙালী নেতৃত্বের এই ষাটোর্ধ নারী তা গোটা ভারত বাসীর চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন। 
প্রেক্ষিতটা ভিন্ন হলেও আদলটা যে এক তা কিন্তু গতি পরম্পরায় বুঝা যায়। পাকিস্থান সৃষ্টি হয়েছিল ধর্মের আবরনে। কিন্তু ভারত তার নিজস্ব ঐতিহ্যে থেকে সর্ব ধর্মের রাষ্ট্রপুঞ্জ হিসাবে তার অস্তিত্ব বজায় রেখেছিল। কিন্তু হিন্দু-মুসলিম সাম্প্রদায়িক যে বিষ ঢুকিয়ে এই বিভাজন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল তাতে করে ভারত বর্ষের ঐতিহ্যগত জাতিস্বত্ত্বার অনেকটাই ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিল বলে আমরা জানি। কুটচক্রের সেই বিভাজন নীতির ফলে জাতিগত ঐতিহ্য ধর্মীয় বলয়ে ফেলে যখন টুকরো টুকরো করা হলো তখনকার সৃষ্ট সেই ধর্মান্ধতার আগুনে জাতিগত ঐতিহ্যের বনেদীয়ানা সর্ব ক্ষেত্রেই রক্তাক্ত হয়েছিল। সেই বিভাজন যে কেবলমাত্র ভুক্তভোগী জাতিগোষ্ঠির এক সর্বনাশী মরন খেলা ছিল তা কিন্তু বৃটিশ বিতাড়নের পৌনে এক'শ বছরে আস্তেধীরে প্রতিষ্ঠিত সত্য হিসাবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে। 
সেদিনের সেই স্বপ্ন বিলাসী বাংলা ভাগকে ভুল প্রমানিত করে পুর্ব বঙ্গ তথা পুর্ব পাকিস্থানের বাঙালী সর্ব ধর্ম সমন্বয়ের সূর্য উদিত করে বাঙালীর বাংলাদেশ সৃষ্টি করেছে। তেমনি বাঙালীয়ানার অনুশীলনেই ভারত অংগীভূত পশ্চিম বংগ তাদের জাতি ধর্মের সহাবস্থানে থাকার পরম্পরায় ঈর্ষনীয় হয়েছে। কিন্তু ওই যে বিষ! যে বিষের উদগীরনে একটি জাতিস্বত্ত্বা ভেঙ্গে খান খান করে হিন্দু ও মুসলমানদের জন্য আলাদা বাংলা করা হয়েছিল তার রেশ কি সহজে মুছে যাবে? আজকে বাংলাদেশ সৃষ্টির পঞ্চাশ বছরের অনুশীলনেও আমরা ওই ধর্মীয় অপশক্তির হুংকার এখনো শুনি। রাস্তাঘাটে ইসলামী শাসনের হুংকার এখনো আমাদেরকে ব্যতিব্যস্ত করে রাখে। কিন্তু পোড় খাওয়া স্বাধীন বাংলার বাঙালী শত বাধায় তার নিজস্ব বাঙালীয়ানার ঐতিহ্যের অস্মিতা সমুন্নত রেখেছে। রাষ্ট্রীয় কোন পর্যায়েই ধর্মীয় প্রাধান্যে বাঙালী সায় দেয়নি। অপরদিকে ফেডারেল ভারতের কেন্দ্রীয় শাসন যখন ধর্মীয় আচরনের আবীর খেলায় উন্মত্ত তখন অন্যান্য জাতিস্বত্ত্বার ভারতীয় অংগ রাজ্য তাদের গেরুয়া আবীরে অবগাহন করলেও বাঙালী জাতিস্বত্ত্বার পশ্চিম বংগ কিন্তু সেই গড্ডালিকায় গা ভাসায় নি। তারা প্রকৃত ভারতের আহবানের সর্ব ধর্মের উঠানকে সমুন্নত করে রেখেছে। কিন্তু যে বিষ ঢুকিয়ে জাতিগত ঐতিহ্যকে ধর্মীয় তুলাদন্ডে মেপে ভারতীয় বাংলার যাত্রা শুরু সেই বিষ যে এখনো নির্জীব হয়নি তার বিচ্ছুরন এবারের একুশের বিধান সভার নির্বাচনে টের পাওয়া গেল। হিন্দু মুসলমান শব্দ দুটি এবার তাদের নির্বাচনে প্রকাশ্যে এসেছে। কেন্দ্রীয় গেরুয়া শাসকদের তল্পিবাহক বাংলার গুটিকয় উমিচাঁদ তাদের সাধের রাম রাজত্ব কায়েমের এজেন্সী নিয়ে এবারের নির্বাচনী  মাঠে নেমেছিল। বাংলা শাসনের মেরুকরনে দিল্লির সাম্প্রদায়িক সরকার এতই কাতর ছিলেন যে ভারত বর্ষের কেন্দ্রীয় প্রধান মন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী সমন্বয়ে অন্যান্য রাজ্যের বিজেপি দলীয় মুখ্যমন্ত্রীরাও নির্বাচনী প্রচারে ওই বাংলায় তাদের পদধুলি দিয়েছেন। বাংলার বাঙালী শাসনকে “সাফ” করে দেয়ার শ্লোগানে তারা একসুরে কোরাস গেয়েছেন “ঊনিশে হাফ একুশে সাফ”।
 নিউ কোলকাতা নামক একটি চ্যানেলে দেখলাম ভারতের প্রধান মন্ত্রী এবারের পশ্চিম বাংলার রাজ্য নির্বাচনের প্রচারে ১৮ বার সেখানে এসেছেন, মিটিং করেছেন র‍্যালি করেছেন। তারা হিসাব দিল কেন্দ্রীয় মেকানিজমের ওই বহরের বিমান হেলিকপ্টার ইত্যাদির যাতায়ত খরচই নাকি ৪৫০ কোটি টাকা। তারা এও জানালো এবারের নির্বাচনী খরচ অর্থাৎ বিজেপির কেন্দ্রীয় বহরের নির্বাচনী খরচ প্রায় ১৬৫০ কোটি টাকা। অর্থাৎ বাংলাকে হিন্দু ইজমের চাদরে ঢাকতে তাদের এত আয়োজন। জানি না তাদের নির্বাচনী বিধিমালায় এসব ব্যাপারে কি নির্দেশনা আছে। তবে নির্বাচনী প্রচার ও প্রচারনায় কোথাও যে একটা অস্বচ্ছ্বতা রয়েছে তা কিন্তু প্রমানিত হয়েছে এবারকার পশ্চিম বংগের রাজ্য নির্বাচনে। যাহোক ভোট হয়েছে। তারা সামনে আসতে না পারলেও পায়ের মাটি কিন্তু পেয়েছে। ধর্মভিত্তিক এই বিজেপি দলটি এবারের নির্বাচনে ২৯৪ আসনের বিধান সভায় ৭৭ টি আসন নিয়ে “জয় শ্রীরাম” ধ্বনিতে নবান্ন মুখরিত করে রাখবেন - এটা বলাই যায়। যদিও এক ষাটোর্ধ নারীর নেতৃত্ত্বে আস্থা রেখে বাঙালী একাট্টা হয়েছে কিন্তু যে বিষ বাষ্পের তরঙ্গ প্রবাহে এবার বাংলা কলুষিত হোল, প্রকাশ্য জন সভায় হিন্দু-মুসলমানের সেই ৪৭ পুর্ববর্তী উচ্চারনে বাংলার বাতাস ভারি করা হোল তা কিন্তু ভারি হতেই থাকবে যতক্ষন না পর্যন্ত বাঙালী নেতৃত্ত্ব একমঞ্চে দাঁড়িয়ে তাদের বাঙালী অস্মিতায় জাগরিত হবে। 
রাজনীতির ফেরিওয়ালা একজন আব্বাস সিদ্দিকী বা আসাদউদ্দিন ওয়াইসিদের জ্বালাময়ী আল্লাহু আকবর শ্লোগানে যেমন সমগ্র মুসলমান শক্তি একত্রিত হবে না তেমনি একজন বাবা রামদেব বা শঙ্করাচার্যের জয় জয় হরে হরে ধ্বনিতে হিন্দু সমাজও একবাক্যে সায় দিবে না – এটা স্বতঃসিদ্ধ। কিন্তু একজন রাজনৈতিক নেতা কিংবা দেশ শাসনের সর্বোচ্চ আধিকারিক যখন হিন্দু জাগরনের কথা বলে মুসলমান সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে নির্বাচনী জনসভায় “হেট স্পীচ” দিবেন তখন স্বাভাবিক নিয়মে সমাজে তার বিরূপ প্রভাব পড়বে। সেভাবেই তো এগোচ্ছে ভারতের বর্তমান রাজনীতির চাকা। আমরা আশা করছি বাঙালী এই চক্রে পা দিবে না। অবশ্য বাঙালী এই ফাঁদে পা না দিলেও ভারত রিপাবলিকের অনেক রাজ্যই আজ গেরুয়া আবীরে আচ্ছন্ন হয়ে পড়েছে। 
ইতিহাসের শিক্ষা বড় নির্মম। যে ধর্মীয় আবরনে আচ্ছন্ন হয়ে এক সময় পাকিস্থান রাষ্ট্রের জন্ম এবং যাত্রা শুরু হয়েছিল সেই পাকিস্থান আজ খন্ড বিখন্ড। কারন ধর্ম দিয়ে জাতি স্বত্ত্বা তৈরী করা যায় না। জাতি স্বত্ত্বার একটি আদি ও অকৃত্রিম রূপ রয়েছে। সেই রূপ এক সময় ধর্মীয় আবেদনের বেড়া ডিঙিয়ে নিজস্ব মহিমায় উজ্জ্বল হয়ে ধরা দেয়। এবং তা ধর্মীয় আবেদনকে টেক্কা দিয়ে আপন স্বত্ত্বায় প্রস্ফুটিত হয়। সুতরাং ভারত যদি তার চন্দনের তিলক আর গেরুয়া চাদর দিয়ে ভারতকে মুড়িয়ে নিতে চায় তবে তা হবে পাকিস্থান সৃষ্টির আত্মঘাতি আচরনেরই প্রতিফলন। পাকিস্থানের শিক্ষা থেকেই ভারতের এই শিক্ষা নেয়া উচিত। বাঙালী উদার ও সহিষ্ণু জাতি হিসাবে ভারতীয় উপমহাদেশে সুপরিচিত। হিন্দু মুসলিম বৌদ্ধ খ্রীস্টান সমন্বয়ে তারা বাঙালী হিসাবেই গর্বিত। ধর্ম ভেদের কলুষিত আচরনকে তারা ঘৃণা করে। বাংলায় প্রচলিত প্রবাদ  “ধর্ম যার যার উৎসব সবার” এই বিশ্বাসে বাঙালী সব সময় অন্যদের কাছে অনুকরনীয়। সুতরাং মানব ধর্মের আচরনে বাঙালী তার  আপন অস্মিতায় বহমান থাকুক – এটাই কামনা করি। 

বিষয়:
avertisements 2
কিশোর গ্যাং আর ‘কিশোর’ নেই
কিশোর গ্যাং আর ‘কিশোর’ নেই
গ্যাস সংকটে উৎপাদন নেমে অর্ধেকে, কয়েক শ কারখানা বন্ধ
গ্যাস সংকটে উৎপাদন নেমে অর্ধেকে, কয়েক শ কারখানা বন্ধ
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির  মৃত্যু
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2