avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

বাঙালী বনাম বাহারি

প্রকাশ: ১১:২০ পিএম, ১৬ ফেব্রুয়ারী,মঙ্গলবার,২০২১ | আপডেট: ০৯:৫৬ এএম, ২১ ডিসেম্বর,শনিবার,২০২৪

Text

এ এক ব্রীড়িত আগ্নেয় লাভা। কি হওয়ার কথা ছিল। কি হোল এবং কি হচ্ছে। কিন্তু ঠিকুজি বলছে এটা তো হওয়ারই কথা ছিল। কেননা  সুপ্ত বাসনা ও মনের গহীনে বিচরন করা নিজস্ব স্বকীয়তার স্ফুরন একদিন না একদিন প্রকাশ্য হবেই। তবে যে ঘোড়ার জিনে লাগাম লাগিয়ে এই বিষয়টা সামনের দিকে ধেয়ে আসছে - তার এন্তেজাম শুরু হয়ে গেছে বলেই বলেই মনে হয়। কি বলছি। কেন বলছি। সে সবের প্রশ্নত্তোর উহ্যই থাক।

হিন্দুস্থানের “হিন্দু” জাতীয়তার ঐতিহ্য  ভেঙ্গে বৃটিশ ভারত স্বরাজ শাসনে ফিরে এল। কিন্তু তা এক বিষাক্ত প্রতিহিংসার অনল সৃষ্টি করে হয়েছিল। রাষ্ট্র গঠনে ধর্মকে সামনে এনে ১৯৪৭ সালের মধ্য আগষ্টে ভারত তিন টুকরো হোল। ফলে ধর্মীয় উন্মাদনার রোষানলে সমগ্র ভারত বর্ষে কোথাও বিচ্ছিন্নভাবে কোথাওবা ব্যাপকভাবে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় জনপদ বিপন্ন হয়ে পড়লো। বিশেষ করে বিভাজনের সীমান্ত সংলগ্ন রাজ্য সমূহের জাতিগত ঐতিহ্য ভেঙ্গে খান খান করে দেয়া হোল। ধর্মের বিভাজনে জাতি তার নিজস্ব স্বত্ত্বা হারিয়ে ধর্মীয় সম্প্রদায় গড়ে রাষ্ট্র গঠনে মনোযোগী হলো। ফলে ভিন্ন ভিন্ন জাতি সমন্বয়ে সৃষ্টি হলো ধর্মীয় জাতি স্বত্ত্বার দুটি রাষ্ট্র। যদিও ভারত রাষ্ট্র তার রাষ্ট্র কাঠামোয় সর্ব ধর্মের মৌলিক চরিত্র সুউচ্চ রেখে প্রজাতন্ত্র হিসাবে ঘোষিত হলো। কিন্তু প্রকৃত পক্ষে তা হিন্দু ধর্মীয় প্রাধান্যের রাষ্ট্র হিসাবে তার যাত্রা শুরু করেছিল। আর অন্যদিকে পাকিস্থান  মুসলিম ধর্মের প্রাধান্য দিয়ে মুসলমান রাষ্ট্র হিসাবে ইসলামিক রিপাবলিক অব পাকিস্থান ঘোষনায় তার যাত্রা শুরু করলো। 

বাঙালী জাতি ও তার অখন্ডতার আঁতুড় ঘরে সেদিনের সেই বিভাজনে যে রক্তক্ষরন হয়েছিল তার রেশ কি কোনদিন মুছে যাবে! হয়তো না। বাঙালী ধর্ম গোত্রের সমন্বয়ে হাজার বছরের ঐতিহ্যবাহী এক জাতিগত জনগোষ্ঠী। সুখে দুখে আপদে বিপদে তারা সব সময় বাঙালী হয়ে চলার ঐতিহ্যে বলীয়ান। ধর্মীয় বিভাজনের বিষাক্ত বলয়ে বাঙালী কখনোই মাথা ঘামায় নি। তবে স্বরাজ আন্দোলন ও তৎসময়ের হিন্দু রাজনীতির একটি অপভ্রংশ সব সময় তাদের জাত পাতের কপট জালে সমাজে একটি বিভক্তি রেখার অন্তর্জাল তৈরী করে তাদের চলার গতিতে ধর্মীয় আবরন তৈরী করে রেখেছিল। তারা সমাজে উচ্চ মার্গের কেউকেটা হয়ে থাকতেই বেশী পছন্দ করতো। সেক্ষেত্রে তাদেরই সৃষ্ট জাতপাতের ওই পরজীবি শ্রেনীকে তারা তাদের হাতের তালোয়ার বা দাবার ঘুঁটি হিসাবে কার্যক্ষেত্রে মাঠে নামিয়ে দিয়ে অনাচার সৃষ্টি করতো। আর যেহেতু নিম্ন বর্নের পরজীবি মানুষজন উঁচু বর্নের ব্রাহ্মন–ঠাকুরদের ঈশ্বরের প্রতিনিধি হিসাবে গন্য করতো ফলে তাদের আদেশ নির্দেশ বা প্ররোচনাকে তারা ভগবানের আদেশ নির্দেশ ভেবেই সামাজিক অনাচার ও সাম্প্রদায়িক অনাসৃষ্টি তৈরী করতে কুন্ঠিত হোত না। বাংলার সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বা সামাজিক বিভাজনের যেসব ঘটনা ঘটেছে তাতে করে ওইসব উচ্চ বর্নের রাজা মহারাজা বা জমিদার ব্রাহ্মনদের প্রচ্ছন্ন মদতে তা ঘটেছে বলেই দৃশ্যমান হয়। যখন মিশ্রিত সমাজে তারা ভিন্ন ধর্মীয় মানুষকে তাদের নিজস্ব ধর্মীয় অধঃস্তনদের আচরনে বিদ্ধ করতে চেয়েছে তখনই এসব দাঙ্গা হাঙ্গামার সুত্রপাত ঘটেছে। কারন খেটে খাওয়া মাছ-ভাতের বাঙালী ধর্মীয় জাত পাতের বালাই নিয়ে কখনও মাথা ঘামায় নি বা ঘামানোর সময় পায় নি। যা কিছু হয়েছে তা ওই সময়ের ব্রাহ্মন্য খবরদারির রেসেই ঘটেছে বলে ইতিহাস ঘেটে পাওয়া যায়। 

যাহোক, যা ঘটেছে তা তো ইতিহাস। এবং এই ইতিহাসের শাখা পল্লব বিস্তারে এই উপমহাদেশে তেইশটি বছর বৈরী ভাবাপন্ন হয়ে দুটি দেশ অর্থাৎ ভারত ও পাকিস্থান নিজেদের অস্তিত্ব মজবুত করতে সচেষ্ট হয়েছে। সফলতা কতদূর এসেছে তা জানি না। তবে ধর্মীয় জাতিস্বত্ত্বার দুষ্টু ক্ষত দিয়ে রাষ্ট্র বানানোর খেসারত ইতোমধ্যে পাকিস্থান নামের রাষ্ট্রটি দিয়ে ফেলেছে। সে তার পূর্ব অংশের অস্তিত্ব হারিয়ে এখন একখন্ড পাকিস্থানে স্থির হয়েছে। পাকিস্থানের পূর্বাংশ এখন বাঙালী জাতি স্বত্ত্বার মূল উঠানে তার নব পদ যাত্রায় উদ্ভাসিত হয়েছে। ধর্মীয় জাতিস্বত্ত্বার মিছে হাতিছানি এতদিনে বাঙালীর ঐতিহ্যগত আপন মহিমায় প্রতিষ্ঠিত সর্ব ধর্মের জাতিগত স্বত্ত্বার অনেক ক্ষতি করে দিয়েছে বিধায় বাঙালী ১৯৭১ সালে মুক্তি যুদ্ধের সম্মুখ সমরে নিজের স্বকীয়তার লাল সূর্য ছিনিয়ে এনেছে। এখন বাঙালী জাতি হিসাবে সে তার স্বাধীন ভূখন্ড তৈরী করেছে। পরিচয়ে সে এখন বাঙালী। দেশ তার বাংলাদেশ।

তবে এই তেইশটি বছরে ধর্ম তত্ত্বের পাকিস্থানী হওয়ার খেসারতে বাঙালীকে অনেক ত্যাগ তিতিক্ষার মধ্য দিয়ে পার হতে হয়েছে। পুর্ব পশ্চিমের জাতিগত ঝড় ঝণঝায় ধর্মীয় সুতোর বাঁধন ততদিনে নড়বড়ে অবস্থানে চলে এসেছে। চাপিয়ে দেয়া ধর্মীয় একাত্মতা তৈরী করতে গিয়ে জাতিগত স্বত্ত্বা যখন বিপন্ন তখন বাঙালী তার শ্রেষ্ঠ সন্তানের মন্ত্র গাঁথায় সম্বিত ফিরে নিজেকে পুনঃপ্রতিষ্ঠা দেয়ার প্রত্যয়ে মাঠে নেমেছে। মাঠে নেমে তারা দেখেছে জাতি ও গোষ্টিকেন্দ্রিক ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখার এক নির্লজ্জ নাটকের মঞ্চায়ন। বাঙালী, জাতি হিসাবে তখন নিজেকে অসহায় ও অপাংতেয় ভেবেছে। তখন ধর্মীয় একাত্মতা বা “মুসলমান মুসলমান ভাই ভাই” শ্লোগান বাঙালীর কাছে ফিকে পানসে বলে মনে হয়েছে। বাংলার মাটিতে তখন তারা দেখেছে অবাঙালীদের সর্বক্ষেত্রে বিচরনের সদম্ভ বিচরনের প্রকাশ্য হুংকার। নিজ মাটিতে সে সময় বাঙালী “না ঘরকা না ঘাটকা” অবস্থায় টিকে থেকেছে। বাঙালী বিহারী তরজায় তখন বাংলার সচেতন মানুষ সজাগ হয়েছে। ততদিনে ধর্মীয় কাঠামোয় রাষ্ট্র বানানোর খেসারতে পাকিস্থান জরাজীর্ণ হয়ে গেছে। জাতীয়তাবোধের অনুপ্রেরনায় সর্ব ধর্মের বাঙালী যখন দেখলো তার অস্তিত্বের আঁতুড়ঘর হুমকির দ্বারপ্রান্তে তখনই তারা গর্জে উঠে এই বাঙালী অবাঙালী বা বাঙালী বিহারী জাতিগত ভেদাভেদ থেকে নিজস্ব স্বকীয়তায় বাঙালী জাতীয়তাবাদের ঝান্ডা নিয়ে নিজ জমিকে পরিশুদ্ধ করেছে। আজ বাঙালী বিশ্বের দরবারে স্বাধীন স্বত্ত্বায় একটি গর্বিত জাতি হিসাবে নিজেকে উচ্চকিত করেছে।

প্রসঙ্গ “বাঙালী বাহারি”। একসময় এরকম একটি শব্দ পাকিস্থানের পুর্বাংশে জোরেশোরে উচ্চারিত হোত। তবে সেটা ছিল “বাঙালী বিহারী”। এই কথাগুলো ইদানীং শোনা যায় ভারত ডমিনিয়নের বাঙালী অধ্যুষিত পাশের রাজ্য পশ্চিম বংগের মাটিতে। সেখানেও সর্ব ধর্মের মেল বন্ধনে একটি আদর্শ রাজ্য হিসাবে ভারতীয় রাষ্ট্র কাঠামোয় তারা অনন্য। আজকের দিনে তাদের এই “বাঙালী বাহারি” প্রসঙ্গটি এসেছে রাজনীতির মঞ্চ থেকেই। রাজনীতির বর্তমান স্থানীয় স্টেক হোল্ডাররা বাংলায় বাঙালী অস্তিত্বের প্রমাদ গুনতে গিয়েই এই হক কথাটি মুখ দিয়ে উচ্চারন করেছেন। কারন শুধু পাশের রাজ্যের বিহারীরাই নয়, গোটা ভারত হতে আগত মাড়োয়ারী, পাঞ্জাবী, ঊড়িয়া, অহমিয়া, কাশ্মিরি, গুজরাঠি, মারাঠি সবাই ভাগ্যান্বেষনে কোলকাতা কেন্দ্রিক সোনাফলা এই বাংলার জমিনে ঢুঁ মারছে। ফলে কোলকাতা কেন্দ্রিক বাঙালীর এই রাজ্যটি তাদের নিজ অস্তিত্বের বাঙালীয়ানায় বিপন্ন কিনা তা বিদদ্ধজনেরাই বলতে পারবেন। সেক্ষেত্রে বর্তমানের চালচিত্রে বাঙালী অধ্যুষিত এই ভূখন্ডে ভারতীয় করনের মিশেলে যে মিশ্র সংস্কৃতির উলোট করা গন্ধ ছড়াচ্ছে তা সত্যিকার অর্থেই তার অস্তিত্বে কুঠারাঘাত কিনা সেটাও বিবেচ্যে আসছে। তাছাড়া ভারতীয় এই বাংলায় বাঙালী অস্তিত্ব তার স্বকীয়তায়  কতটুকু প্রস্ফুটিত আছে সেটাও সন্দেহের খাতায় চলে যাচ্ছে। তারপরেও তারা যেহেতু ভারতীয় সংজ্ঞায় নিজেদেরকে সঁপে দিয়েছে বিধায় তাদের নিজস্ব রাষ্ট্রীয় আচরনেই তাদের চলার কথা। কিন্তু ইদানীংকার দিল্লি শাসনের মৌলবাদী  কেন্দ্রীয় সরকার যেভাবে হিন্দু ইজমের হাইব্রীড বীজ বপন করে বাংলার ওই ভূখন্ডে ধর্মীয় উন্মাদনার সূত্রপাত ঘটাতে চাচ্ছেন তা বুমেরাং হয়ে পূর্ব বাংলার ইতিহাসের পুনরাবৃর্ত্তি ঘটায় কিনা তা সময়ই বলে দেবে। 

ইতিহাসের খেরোখাতা বড়ই ঝলমলে। সে তার নিজস্ব গতিতেই চলে। তদাঞ্চলের বাঙালী জাতির (যদিও তারা ভারতীয়) উঠানে বসে “অমুক জি তমুক জি” এর ক্ষমতাসীনেরা যেভাবে পাত পেড়ে “জয় শ্রীরামের” ধ্বনি তুলে সকালের নাস্তা কিংবা দুপুরের খাবার খাচ্ছেন তাতে করে “দাদাগিরির” আটপৌড়ে বাঙালী ভারতীয় হিন্দু ইজমের আমাদানি করা বর্জ্য নিষ্কাশনে তার স্বমহিমায় জেগে উঠে কিনা তা বলা মুস্কিল। তবে একটি জাতিস্বত্ত্বাকে ঘেঁটে ঘুঁটে ঘন্টু বানানোর দিল্লি প্রেস্ক্রিপশনে ওই “জি”ওয়ালাদের বর্তমানের পদ যাত্রা বা রথ যাত্রা যে মসৃণ নয় তা তারা ভাল করেই জানেন। যদিওবা সাময়িক কামিয়াব আসে তবে তা ক্যানসারের বিভিষিকায় ইতিহাসের সরলপথে হাঁটা শুরু করে কিনা সেটাও বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন। ধর্মের জাতিস্বত্ত্বা তৈরী করে একাট্টা হওয়া যায়, বন্ধুত্বও তৈরী হয় কিন্তু তা কখনোই এক সংসারের শরীকানায় বিদ্যমান হয়-তার ইতিহাস ও ঐতিহ্য একেবারেই বিরল। 

সত্যই এ এক ব্রীড়িত আগ্নেয় লাভা। যে লাভায় পুড়ে খাক হয়ে এক সময় ধর্মীয় জাতিস্বত্ত্বায় সৃষ্ট একটি রাষ্ট্র ভেঙ্গে দু'টুকরো হয়ে গেছে। সেই লাভা ছড়ানোর উন্মত্ততায় আজ যে রথযাত্রা বা পদযাত্রার হোলিখেলা দিল্লি শাসনের মহারথীরা শুরু করেছেন তা কোনদিকে মোড় নেয় সেটা সময়ই বলে দেবে। তবে জাতিগত ঐতিহ্য ভেঙ্গে যখনই অশুভ ধর্মীয় উন্মাদনায় শংকর জাতিস্বত্ত্বার ধর্মরাষ্ট্র বানানোর মচ্ছব শুরু হয় তখনই কোথাও যেন জাতিস্বত্ত্বার হুংকারের শংখ বেজে উঠে। আর জাতীয়তাবাদ ও বোধের এই শংখ ধ্বনি সময়ের আবর্তে সব কিছুকে জ্বালিয়ে তার নিজস্ব আঙ্গিনায় ফিরে আসতে চায়। 

রাজশাহী,১৫ ফেব্রুয়ারী,২০২১

 

  

বিষয়:
avertisements 2
কিশোর গ্যাং আর ‘কিশোর’ নেই
কিশোর গ্যাং আর ‘কিশোর’ নেই
গ্যাস সংকটে উৎপাদন নেমে অর্ধেকে, কয়েক শ কারখানা বন্ধ
গ্যাস সংকটে উৎপাদন নেমে অর্ধেকে, কয়েক শ কারখানা বন্ধ
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির  মৃত্যু
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2