avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

ধর্মীয় গলিপথে ভারত রাষ্ট্র – তিন

প্রকাশ: ০৬:৫৯ পিএম, ৪ জানুয়ারী,সোমবার,২০২১ | আপডেট: ১২:২৪ পিএম, ২২ ডিসেম্বর,রবিবার,২০২৪

Text

( জাতিগত ভারত ভেঙ্গে তিন টুকরো হয়ে দুটি ধর্ম রাষ্ট্রে পরিনত হোল। যদিও ভারত হিন্দু ধর্মীয় প্রাধান্যে সর্ব ধর্মের রাষ্ট্র হিসাবে বহাল রইলো। ওদিকে পাকিস্থান মুসলিম রাষ্ট্র হিসাবে আত্মপ্রকাশ করলো)

বৃটিশদের কাছ থেকে ভারত স্বাধীন হোল। কিন্তু স্বাধীন ভারতে মোঘল সাম্রাজ্যের রেখে যাওয়া অখন্ড ভারত রইলো না। বৃটিশ অপশাসনের খেসারতে হিন্দু জাতীয়তাবাদের অখন্ড ভারত  ধর্মীয় জাতিস্বত্ত্বায় তিন টুকরো করে দুটি ধর্মীয় রাষ্ট্রের জন্ম দিল। এটি ভারতের ওই সিন্ধু বা হিন্দু নদের অববাহিকায় বসবাসকারী হিন্দু জাতির (এখানে হিন্দুকে ধর্মে আখ্যায়িত না করে জাতি হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে। আর হিন্দু জাতিস্বত্ত্বার হিন্দু ইজম থেকেই হিন্দু ধর্মের উৎপত্তি বলে পন্ডিতেরা বলে থাকেন) কতটুকু ক্ষতি সাধন করেছিল তা শুধু ভুক্তভোগীরাই বলতে পারবেন। কেননা আমাদের আজকের এই বিংশ বা একবিংশের খেরোখাতায় যে ধর্ম বিদ্বেষ ও ধর্মীয় হানাহানির প্রকাশ দেখছি তাতে করে ভারত বর্ষের সেই মধ্যযুগীয় গোত্র বা বংশীয় পরম্পরার রাজা মহারাজাদের কথাকে বা ইতিহাসকেই মোটা দাগে স্মরন করিয়ে দেয়। সে সময় গোত্র বা বংশীয় ঐতিহ্যকে সমুন্নত করার জন্য জানবাজী করে রাজা মহারাজারা সাংবাৎসরিকভাবেই যুদ্ধ বিগ্রহে লিপ্ত থাকতেন এবং একপক্ষ অন্য পক্ষকে  বিনাশ করার স্বপ্নে তাদের প্রতিটি মূহূর্ত ব্যয় করতেন। 

 আজকের দিনে মুসলিম ধর্মের নামে রাষ্ট্র হওয়াতে মুসলমানরা তাদের নিজস্ব রাষ্ট্র ব্যবস্থায় পর ধর্মের (হিন্দু ধর্ম) প্রতি যে প্রকাশ্য আচরন করেছে তাতে নিঃসন্দেহে বলা যায় এর বিপরীতে হিন্দু ধর্মীয় গোষ্টির রাজ পাকিস্থানী কর্মধারায় প্ররোচিত হয়ে তারাও অলিখিতভাবে মুসলিম বিদ্বেষী হয়ে নিজেদের আখের গোছানোর কাজে অতি সন্তর্পনে এগিয়ে গেছে। মোটকথা যেহেতু মুসলমানদের জন্য আলাদা মুসলমান রাষ্ট্র হিসাবে পাকিস্থানের সৃষ্টি সেহেতু মুসলিম শাসকেরা দৌর্দন্ড প্রতাপে নিজ ধর্মের অহমিকায় রাষ্ট্র বিনির্মানে এগিয়েছে। তাছাড়া বৃটিশ সখ্যতায় হিন্দু নেতৃত্ব যেভাবে ভারত ভাগের নীল নক্সায় মুসলমান সপ্রদায়কে কোনঠাসা করে নিজেদের মত করে ভারতের মানচিত্র আদায় করে নিয়েছিল সেই জিঘাংসার ফসল হয়তোবা এভাবেই প্রতিফলিত হয়েছিল বা হচ্ছে। পাশাপাশি হিন্দুস্থান বা ভারত যদিও ঘোষিত হিন্দু রাষ্ট্র নয় বিধায় তারা অতি সন্তর্পনে তাদের নিজ ধর্মীয় জনগনের অর্থাৎ হিন্দুদের আগলে রাখার মানসে এগিয়ে গেছে। ফলশ্রুতিতে বর্তমানে বিদ্যমান ভারতে মুসলমানের শৌর্য বীর্যের ছটায় যে সমস্ত মুসলমান তাদের জন্মস্থান ভারতকেই মাতৃভূমি হিসাবে মেনে নিয়ে সেখানে রয়ে গেছেন তারাও কিন্তু একটা প্রচ্ছন্ন হুমকির মধ্যেই তাদের নিত্য নৈমিত্তিক জীবনাচারের মধ্যে দিনাতিপাত করেছেন। যদিও রাষ্ট্র হিসাবে ভারত সর্ব ধর্মের রাষ্ট্র তথাপিও শাসক শ্রেনী হিসাবে যেহেতু সংখ্যা গরিষ্ঠের ম্যান্ডেটে হিন্দুরাই সামনের সারিতে থেকেছেন বিধায় সেখানে কোথাও না কোথাও একটি প্রচ্ছন্ন হিন্দুয়ানির নীরব কালচার সেই প্রশাসন বা রাষ্ট্র ব্যবস্থায় জাঁকিয়ে বসেছে। স্বাধীন ভারত ও স্বাধীন পাকিস্থান এই দুই স্বত্ত্বায় ভারতের চলমান প্রবাহের তেইশ-চব্বিশটি বছর বন্ধুত্বের বদলে শত্রু হিসাবে চলাটাকেই তারা শ্রেয় ভেবেছে। তবে পাকিস্থানী অপশাসনে ততদিনে দেশটি একটা সামরিক শক্তির রাষ্ট্র হিসাবে এতদাঞ্চলে সাধারন জনমনে নেগেটিভ চিন্তার বীজ ঢুকিয়ে দিয়েছে। 

ভারত তার ঘোষিত প্রজাতন্ত্রের তৎকালীন নেতৃত্বে নিজেদের অখন্ডতা ও গনতান্ত্রিক আচরনে পারস্পারিক সহবস্থানের নীতিতে দেশ গঠনে মনোযোগী হয়েছে। এমনকি তারা পঞ্চশীল নীতির ধারনায় প্রতিবেশী রাষ্ট্র সমূহের সাথে সহবস্থানের জন্য শান্তি চুক্তি করেছে। ওদিকে পাকিস্থান তার আগ্রাসী নীতির ভূমিকায় কাশ্মীর দখলে নিয়ে আমেরিকার ন্যাটো নামক অস্ত্রশক্তির সাথে গাঁট বন্ধন করেছে। ফলে সাধারন জনগনের শেকড়ের টানে যে দুর্বিসহ দুর্দশার সৃষ্টি হয় তার বহিঃপ্রকাশ দেখা যায় ভিন্ন ভিন্ন সময়ে ভারত ও পাকিস্থানে সাম্প্রদায়িক অপশক্তির দাঙ্গা-হাঙ্গামার খবরে। তাছাড়া পঁয়ষট্টি সালের ভারত পাকিস্থান যুদ্ধের ভয়াবহতা তো আমাদের চোখের সামনে ঘটে যাওয়া ইতিহাস। অর্থাৎ দুটি দেশ অখন্ড ভারত হতে সৃষ্টি হওয়ার ফলে যে ক্ষোভ বৃহত্তর ভারতবাসীর হয়েছিল তার জেরে ধর্মীয় বিভাজনের জিঘাংসার একটি লম্বা রূপ আমরা দেখতে পাই। 

ধর্মীয় জাতিস্বত্ত্বায় ভারত বিভাজনে সবচেয়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল বাংলা ও পাঞ্জাব। সত্যি কথা বলতে কি অখন্ড ভারতের এই দুটি রাজ্যই ছিল বৃহত্তর ভারতের প্রাণ ভোমরা। বাঙালীদের বুদ্ধিমত্তা ও নেতৃত্বের কারিশমা পাশাপাশি পাঞ্জাবীদের যোদ্ধা হয়ে সামনের সারিতে থাকার ইতিহাস এবং তার কৃষিক্ষেত্রের অবদানে গোটা ভারতে আলাদা সুনাম ছিল। সেই বাংলা ও পাঞ্জাব ভাগ হয়ে হিন্দু মুসলমান ধর্মীয় ভাগাভাগিতে এই দুই প্রদেশেরই সবচেয়ে বেশী জান মালের ক্ষতি হয়েছে। আবার মুসলিম সংখ্যধিক্যের মহারাষ্ট্র, ওড়িশা, হাইদ্রাবাদ, ইউপি বা বিহারেও এর আঁচ পড়েছিল। ফলে সেখানে ধর্মীয় দাঙ্গায় প্রচুর মানুষের প্রাণহানি হয়েছিল। বিংশ শতাব্দীর তৃতীয় কোয়ার্টারে লক্ষ্য করা যায় হিন্দু মুসলমানের মধ্যে সেই হিংসা ও ঘৃণা চলমান ছিল। তবে এক্ষেত্রে সুক্ষ্ণ পর্যালোচনায় দেখা যায় হিন্দু ব্রাহ্মন্যবাদী মাথাওলারা বরাবরই নিজেদের উঠানকে একাট্টা করার মানসে কাজ করেছে ( কারন হিন্দু ধর্মের উঠান হাজারো আচার আচরনে তাদের সামাজিক বিভাজন সুস্পষ্টভাবে কাজ করে)। এখনো তাদেরকে তাদের নিজের ধর্মীয় আচারের বিভাজনের বিভেদকে এক করার লক্ষ্যে কাজ করতে হয়। তবে প্রাচীন ভারতের হিন্দু জাতীয়তাবোধের শ্লোগানে তারা ঐক্যবদ্ধ থাকায় এখনও সেরকম ভাঙ্গন আসেনি বলেই মনে হয়।  

ভারত পাকিস্থান সৃষ্টির পর ভারতীয় উপমহাদেশে যে বিষয়টি শিলালিপির হরফে লেখা হয়ে গেছে তা হোল ধর্মীয় রেশারেশির চিরস্থায়ী হিংসা ও বিদ্বেষ। এক্ষেত্রে মুসলমানদের  থেকে হিন্দুরাই বেশী রক্ষনশীলভাবে এগিয়েছে বলে ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়। কারন মুসলমানেরা যা করেছে তা বলে কয়েই করেছে। কিন্তু হিন্দুরা যা কিছু করেছে তাতে মনে হয়েছে যে তারা যা কিছু করেছে তার দায় মুসলমানদের ঘাড়ে বন্দুক রেখেই করেছে। যেমন ভারত ভাগের সময় তাদের নিজস্ব কায়দায় তারা নিজেদের মত করে বৃটিশদের মনোরঞ্জন করে ভারতের অখন্ডতা ও মোঘলদের সৃষ্ট সম্পদ ও জৌলুষকে নিজেদের বগলদাবা করেছে। হিন্দু মুসলমান সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় উস্কানী দিয়ে মুসলমানদেরকে উত্যক্ত করে দাঙ্গা বাঁধিয়েছে। ভারত ভাগের কারনটাকে তারা মুসলমানদের ঘাড়ে ফেলে ইতিহাস রচনা করতে চেয়েছে। এবং সর্বদা নিজেদের খন্ডিত ধর্মীয় আবেগকে অর্থাৎ হিন্দু ইজমকে এক প্রফাইলে ফেলে অখন্ড ভারতের স্বপ্ন দেখিয়ে দিল্লি বগলদাবা করেছে।  এহেন আরো বহুবিধ আচরনের লম্বা ফিরিস্তি দিয়ে দেখানো যায় ভারত ভাগ কেন হয়েছিল। কোন প্ররোচনায় একটি অখন্ড ভারতের স্বপ্নকে ধর্মীয় জাতিস্বত্ত্বায় ফেলে এভাবে খন্ড খন্ড করা হয়েছে। জানিনা সত্য বলছি কিনা তবে ভারত ভাগের পর শাসক দল কংগ্রেসের প্রথম জাতীয় সম্মেলনের প্রস্তাবনায় বুঝা যায় সাধারন জনগনকে বোকা বানানোর জন্য তারা ঐক্যবদ্ধ ভারতের কথা উচ্চারন করেছিল। তারা সুস্পষ্টভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ভারত ভাগ সাময়িক। সময়েই ভারত তার অখন্ডতায় ফিরে আসবে। এটা কি সত্যিকার অর্থে সর্ব ধর্মের গ্রেটার হিন্দুস্থানের স্বপ্নে বলা হয়েছিল না তাদের এই বর্তমান সময়ের হিন্দুস্থান রাষ্ট্রের স্বপ্ন নিয়ে বলা হয়েছিল তা জানা না থাকলেও ইদানীংকার ভারতীয় শাসক শ্রেনীর বন্দে মাতরম বা জয় শ্রী রামের উগ্র উদগীরনের শ্লোগানেই প্রতিফলিত হতে দেখি। 

তবে ধর্মীয় সুত্রের আলোকে ভারত ভাঙ্গার সিদ্ধান্ত ও প্রক্রিয়ায় কোথাও না কোথাও বোকামী বা তাড়াহুড়া করা হয়েছিল বলেই মনে হয়। মাটি ও মানুষের আদি জাতিস্বত্ত্বার আবেদনকে প্রাধান্য না দিয়ে সর্ব ধর্মের ভারত রাষ্ট্রকে ধর্মীয় সংখ্যা গরিষ্ঠতার প্রফাইলে ফেলে একটা হিংসা বিদ্বেষের মধ্য দিয়ে ভারত ভাগ করা হয়েছিল। ফলে ধর্মীয় হিংসা বিদ্বেষে এই দুই রাষ্ট্রের তেইশ চব্বিশ বছরের আয়ুষ্কালে  তারা শুধু নিজেদের রেকর্ডই বাজিয়েছেন। এবং ধর্ম বিদ্বেষের এই সময়কালে তারা ভারতীয় জাতিস্বত্ত্বার আদি আহবানকে ধংস করার অনুশীলনে ব্যস্ত সময় কাটান। যদিও ভারত  একটি শক্ত গনতান্ত্রিক কাঠামোয়  তাদের দেশ পরিচালনা করেছে বিধায় তাদের দেশে জাতস্বত্ত্বার বিকাশে হালকা পাতলা অসন্তোষ থাকলেও তা তারা তাদের সৃষ্ট ভারতীয় জাতীয়তাবোধের উত্তাপে সামলে নিয়েছে। কিন্তু পাকিস্থানী শাসনের পশ্চিমীয় প্রতাপে পাকিস্থানের বাংলা অংশ নিদারূনভাবে নিষ্পেষিত ও নিপীড়িত হয়েছে। ফলে এক সময় বাঙালী অংশের পাকিস্থান নিজেদের মত করে ভেবে তারা তাদের ঐতিহ্যের বাঙালী হওয়ার স্বপ্নে পথ চলার অনুশীলন শুরু করে দেয়। এক সময় ধর্ম নিয়ে রাষ্ট্রের পথ চলাকে বোকামী প্রমানিত করে বাঙালী তার নিজস্ব স্বকীয়তা তৈরী করে নিজের মত করে স্বাধীন স্বত্ত্বায় বাংলাদেশ সৃষ্টিতে সফলকাম হয়েছে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে দিল্লির ভূমিকার কথা না বললেও তা থেকে যেটা বেরিয়ে আসে তা হোল তারা তাদের ক্ষুদ্র প্রতিবেশীর স্বাধীনতা আন্দোলনে অর্থ-অস্ত্র-জনবল সবকিছু দিয়েই সহয়তা করেছে। পাশাপাশি বাঙালীর এই দুর্দিনে মুসলিম স্বত্ত্বার ছত্রাখান হওয়ার উল্লাসে তৃপ্তির ঢেকুরও তুলেছে এবং আগত দিনের বাণিজ্য ও দাদাগিরির ক্ষেত্র বিনির্মানে নিজেদের একটা বড় অর্জন বলে মনে করেছে। 

মোটকথা, ভারত পাকিস্থানের এই স্বল্পকালের ধর্মীয় অস্তিত্বের আয়ুতে যে যার মত করে চলেছে। নিজেদের ধর্মীয় রেকর্ড বাজিয়ে নিজেদের মাহাত্ম প্রচারে হিংসা বিদ্বেষ ছড়িয়েছে। পাশাপাশি দুটি দেশ ধর্মীয় গ্যাঁড়াকলে পড়ে ধর্মীয় সুধার টানেই চলেছে। একপক্ষ প্রকাশ্যে। অন্যপক্ষ প্রকাশ্য হতে না পারলেও রাষ্ট্রীয় আচার আচরনে তার হিন্দুয়ানীর পুরাটাই সে ব্যবহারে সফলকাম হয়েছে। ভারত ভেঙ্গে দ্বিপক্ষীয় স্বত্ত্বায় তাদের পথচলায় হিংসা বিদ্বেষ এবং যুদ্ধংদেহী মনোভাব ছাড়া এতদাঞ্চলের মানুষ অন্য কিছু দেখেছে বলে মনে হয়না। এর ফলে সিন্ধু সভ্যতার সেই হিন্দু জাতীয়তাবোধের শাস্বত আহবান ভারত ভূখন্ড থেকে মুছে গিয়ে সৃষ্টি হয়েছে দুই উঠকো ধর্মীয় গন্ধ ছড়ানো জাতীয়তাবাদের  উপাখ্যান যার অনলে পুরো ভারতীয় উপমহাদেশ 'জন্ম থেকে জ্বলছি'র বাস্তবতায় বিদ্যমান। যদিও বর্তমান বাস্তবতায় স্বাধীন স্বত্ত্বায় মুসলিম সংখ্যা গরিষ্ঠ হয়েও বাঙালী তার নিজস্ব উদারতায় বাংলাদেশকে ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র হিসাবে ঘোষনা করে বাঙালীর বাঙালীয়ানাকে সমুন্নত করেছে। (ক্রমশঃ)

বিষয়:
avertisements 2
কিশোর গ্যাং আর ‘কিশোর’ নেই
কিশোর গ্যাং আর ‘কিশোর’ নেই
গ্যাস সংকটে উৎপাদন নেমে অর্ধেকে, কয়েক শ কারখানা বন্ধ
গ্যাস সংকটে উৎপাদন নেমে অর্ধেকে, কয়েক শ কারখানা বন্ধ
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির  মৃত্যু
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2