
জালাল উদ্দিন আহমেদ
ফিলিস্তিন - ইসরাইল এবং আমরা
প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ২৮ এপ্রিল,সোমবার,২০২৫ | আপডেট: ১২:১৭ পিএম, ১২ মে,সোমবার,২০২৫

বিষয়টি বেশ জটিল এবং স্পর্শকাতরও বটে। এসব নিয়ে আলোচনা করতে গেলে একটু রয়ে সয়েই করতে হয়। কেননা যারাই এসব নিয়ে বুকের পাটা নিয়ে কলম ধরতে গেছেন তাদের ভাগ্যের বিধিলিপি উল্টোপথে চলেছে বা চলতে বাধ্য হয়েছে। কিন্তু কি করি বলুন! ন্যুনতম সেন্সিটিভিটি বলে একটা কথা আছে। তাছাড়া কামে কতটুকু জানিনা তবে নামে তো মুসলমান। সেক্ষেত্রে প্রতিক্রিয়া একটু আধটু হলেই তখন মনের মধ্যে উঁকিঝুকি মারা শুরু হয়ে যায়। তবে আজ আমি যে কথাগুলো বলবো তা হয়তো সচরাচর অনুচ্চারিতই থাকে। এই আবৃত অংশটুকুই না হয় আজকের মতামতে আলো ছড়াক। প্রতিটি মুসলমান যেন তার অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে একটু মনোঃসংযোগী হয়ে এ বিষয়ে একটু ভাবেন। সেক্ষেত্রে সমাজ রাজনীতি ও রাষ্ট্রীয় স্বতঃস্ফুর্ততায় তা যেন পরিপুষ্টিতা পায় তার জন্য সম্মিলিত উদ্যোগ কামনা করি।
ফিলিস্তিন ইসরাইল নিয়ে বর্তমানে বিশ্বে এক জটিল সমীকরন চলছে। ফিলিস্তিন বা প্যালেস্টাইন হচ্ছে আরব বিশ্বের এক পবিত্র মাটির দেশ। মহান স্রষ্ঠা তার ঐশী শক্তির ক্ষমতাবলে এই প্যালেস্টাইনসহ আরব বিশ্বের সৌদি আরব, ইয়েমেন, সিরিয়া, ইরাক ইত্যাদি দেশ সমূহে তাঁর অস্তিত্ব জানান দেয়ার মানসে বিভিন্ন সময়ে মানব জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের এই পবিত্র আরবের মাটিতে প্রেরন করেছেন। আল্লাহর শ্রেষ্ঠ ও স্বীকৃত ধর্ম হিসাবে আব্রাহামিক ধর্মের ক্রমপঞ্জির বিবর্তন এই মাটিকে কেন্দ্র করেই আবর্তিত থেকেছে। পরিশেষে ক্রমপঞ্জির সর্বশেষ সংস্করনে মহান স্রষ্ঠা তাঁর শেষ আদেশে সর্বশেষ এবং একমাত্র ধর্ম হিসাবে ইসলামকে প্রতিস্থাপন করে মানব জাতিকে এই ধর্মের শান্তির পতাকাতলে আশ্রয় নেয়ার কথা বলে দিয়েছেন। যাহোক আমার এই উপস্থাপনা হয়তোবা ভিন্নধর্মী পাঠকের কাছে পুরোপুরি না হলেও কিঞ্চিত পরিমান হোঁচট খাওয়ার উদ্রেক ঘটাবে। তবুও মন্দের ভাল এই যে তারা কিঞ্চিত পরিমান হলেও এই কথাগুলোর মর্ম অনুধাবনে মনোযোগী হবেন। সেই প্রাগৈতিহাদিক কথাবার্তা নিয়ে নাড়াচাড়া হবে৷
আমি বিজ্ঞানের ছাত্র। সেক্ষেত্রে বিজ্ঞান বিদ্যা না বিলিয়ে ছোট্ট উপমা দিয়ে ক্রমপুঞ্জীর শুদ্ধতা নিরূপনের একটি বাস্তব অভিজ্ঞতা দিয়ে শুরু করতে চাই। সে সময় কর্মজীবনে শিল্প মন্ত্রনালয়ের একটি স্পেশালাইজড সরকারী প্রতিষ্ঠানে বিষয় বিশেষজ্ঞ হিসাবে কর্মরত ছিলাম। পাশাপাশি জাতিসংঘের উন্নয়ন কর্মসূচির একটি প্রকল্পে জাতীয় পরামর্শক হিসাবে কাজ করছি। সে ২০০৫-২০০৭ সালের কথা। দেশের পরিবেশ দূষণকারী টেনারী শিল্প ঢাকা থেকে সরানোর উদ্যোগ হিসাবে দক্ষিণ এশিয়ায় এই সেক্টরের অবস্থান চিত্র পর্যবেক্ষনের সিদ্ধান্তে সেসময়(২০০৬) একটি বিশেষজ্ঞ গ্রুপের টিম লিডার হিসাবে আমাকে সার্ক দেশ সমূহে শিক্ষা সফরে বেরোতে হয়েছিল। ইঞ্জিনিয়ার, টেক্নোলজিষ্ট, আমলা এবং প্রকল্প সংশ্লিষ্ট স্টেক হোল্ডারদের এগার সদস্য নিয়ে থাইল্যান্ড, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা সফরকালে পাকিস্তানের একটি টেনারী ক্লাস্টারের তরল বর্জ্য শোধনের দৃশ্যমান প্রক্রিয়াটিকে কেন যেন আমার কাছে আমাদের মানব সভ্যতার ক্রম বর্ধমান বিবর্তনের সঙ্গে তুলনা করতে মন চায়। লাহোরের কাসুর টেনারী শিল্পের তরল বর্জ্য পর পর সাত থেকে আটটি লেগুন তৈরী করে বিভিন্ন কেমিক্যাল ট্রিটমেন্ট ও থিতানো পদ্ধতিতে ঐ তরল বর্জ্য পানীয় হিসাবে কাসুর থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরের সিন্ধু নদীতে ফেলা হচ্ছে। যদিও তা স্বচ্ছ্বতায় শতভাগ বিশুদ্ধ নয়। একটু অনুধাবন করুন তো! সেই প্রাগৈতিহাসিক কাল হতে বিবর্তনের থিতানো(পরিশুদ্ধ) পদ্ধতিতেই তো আমরা আজ শুদ্ধাচারের মানুষ হিসাবে দুনিয়াজোড়া খ্যাতির চুড়ায় অবগাহন করছি। তবে ভারতের চেন্নাইয়ে টেনারীর তরল বর্জ্য reverse osmosis(RO) এর সাহায্যে বিশুদ্ধ করন ক’রে তা পানযোগ্য পানি করার প্রক্রিয়াটিকে আমরা যদি মানুষের ধর্মীয় আশ্রয়ে পরিশুদ্ধ হওয়াটাকে মিলিয়ে নিই তাতে কি দোষের কিছু হবে! আর যেটাকে RO দিয়েও শুদ্ধ করা যাবেনা সেটাকে তো গননায় আনতেই হবে। যেমন ক্রোম সালফেট এমন এক ধাতব যা ধ্বংস করা যায় না। সুতরাং তার সেপারেশন বা পৃথকীকরন অবশ্যই অত্যবশ্যকীয়। তেমনি মানব জাতির মধ্যে স্রষ্ঠা কর্তৃক ঘোষিত নিষিদ্ধ জাতিগুষ্টি ইহুদীদেরকে সেই পদ্ধতির আচরনে ফেলা যুক্তিযুক্ত নয় কি?
পৃথিবীর তিনটি বৃহৎ ধর্ম যাদের উৎপত্তিস্থল হচ্ছে আরব ভূখন্ড, যারা ঐশী বাণী সমৃদ্ধ পবিত্র গ্রন্থ ও মহান স্রষ্ঠা মনোনীত মহাপুরুষ স্বীকৃত ধর্ম। তারা একেশ্বরবাদে বিশ্বাসী এবং সৃষ্টির আদি পিতা হিসাবে হজরত ইব্রাহিম(আঃ) এর অনুসারী। এজন্য তাদেরকে আব্রাহামিক ধর্ম হিসাবে গণ্য করা হয়। ফিলিস্তিন ইসরাইলের জন্ম রহস্য ও তাদের বর্তমান জাতিগত কনফ্লিক্টের হাল হকিকত বেশ জটিলতায় পরিপুর্ণ। জেরুজালেমকে কেন্দ্র করে ধর্মীয় আধিপত্যবাদের মোড়কে সেখানে একমুখী হতে চায় এই আব্রাহামিক তিন অনুসারীর সকলেই। তবে ঐযে বলেছি ইহুদি ধর্মের জাতিগোষ্ঠীর অহংকার, অবিশ্বাস, ঘৃণা, বিদ্বেষ তথা নিজেদেরকে শ্রেষ্ঠ এমনকি ক্ষেত্রবিশেষে next to God অহমিকায় তারা সমাজচ্যুত মানুষ হিসাবে একটু হলেও কক্ষ্যচ্যুত হয়ে পড়েছিল। তাছাড়া তাদেরই একটি অংশ যখন গো-পুজার আশক্তি দেখাতে গিয়ে তাদের ধর্মগুরু হজরত মুসা(আঃ) কর্তৃক বিতাড়িত হয়েছিলেন এবং নিজেদের মধ্যে ঝগড়া বিবাদ ও সুপ্রিমেসী দ্বন্দে সমাজে বিশৃঙ্খলায় নিমজ্জিত হয়েছিল তখনই হজরত ইশা(আঃ)এর আবির্ভাবে সমাজে আব্রেহামিক ধর্ম অর্থাৎ খ্রীষ্টান ধর্মের সূত্রপাত ঘটে। এবং সেসব দিনের কথা আমরা কমবেশী সকলেই জানি। সময়ের বহমানতায় মহান স্রষ্ঠার নির্দেশেই আরব ভূখন্ডের ওই মাটিতে সর্বশেষ মহা মানবের আবির্ভাব ঘটে। মহান আল্লাহু তায়ালা তার বাণী সম্বলিত ঐশীগ্রন্থ কোরআন উল করিমের মাধ্যমে মানব জাতির সর্বশেষ ও শ্রেষ্ঠ ধর্ম হিসাবে ইসলামের অনুমোদন দেন। এই কোরানের মাধ্যমেই তিনি অভিশপ্ত ও নিকৃষ্ট জাতি হিসাবে ইহুদিদের চিহ্নিত করেন বং তাঁর অভিশাপের কথা উল্লেখ করেন। ফলে ইসলাম ধর্মের আগমনে পবিত্র আল-আকসা বেষ্টিত জেরুজালেম আস্তেধীরে ইহুদি ও খৃষ্টান মুক্ত হয়।
পূর্ব ভূমধ্যসাগরীয় জেরুজালেমকে কেন্দ্র করে গঠিত হয় মাত্র ২৮৫০০ বর্গমাইল এলাকা বেষ্টিত ফিলিস্তিন বা প্যালেস্টাইইন রাষ্ট্র। এই রাষ্ট্রটি গঠিত হয় মূলতঃ আরব বিশ্বের উসমানিয়া সাম্রাজ্যের অধীনে। কিন্তু ইহুদি, খৃষ্টান, মুসলিম এই তিন ধর্মের আধিপত্য বিস্তারের একটি সুপ্ত বাসনায় এই রাষ্ট্রটি সব সময় উত্তপ্ত ছিল। তবে আব্রাহামিক ধর্মের ভাই বেরাদরী সূত্রে খ্রীষ্ট ধর্মের সাথে ইহুদী ধর্মের মানুষজন বা রাষ্ট্র এমনকি শাসকগোষ্ঠীর এক ধরনের আন্তঃসংযোগ তথা আত্মসংযোগের নিগূড়তা লক্ষ্য করা যায়। তবে রাষ্ট্রহারা ইহুদীরা দেশ দেশান্তরে বিচ্ছিন্ন জীবন যাপনে ব্যাপৃত থাকলেও জেরুজালেম কেন্দ্রিক ইহুদী রাষ্ট্র ইসরাইল স্থাপন করার খায়েস তাদের আজন্ম লালিত এক স্বপ্ন। সুযোগ এসেও যায়। ব্রিটিশদের বলা হয় বেনিয়ার জাত। এই বেনিয়াগিরির ছলে গোটা বিশ্বকে তারা শাসন ও শোষন করেছে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ফিলিস্তিনরা অর্থাৎ উসমানিয়া সাম্রাজ্য ব্রিটিশ বিরোধী থাকায় যুদ্ধজয়ে ব্রিটিশরা আরব অঞ্চলের পালেস্টাইন নিজেদের দখলে নেয়। যুদ্ধকালীন সময়ে একজন ইহুদি বিজ্ঞানী কৃত্রিম ফসফরাসের বোমা তৈরী করে ব্রিটিশদের আস্থাভাজন হন। তখন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী খুশী হয়ে তাকে পুরস্কৃত করতে চান। তখন সেই ইহুদি বিজ্ঞানী মি. হেইস বাইজম্যান ইহুদিদের জন্য একখন্ড রাষ্ট্র হিসাবে ফিলিস্তিন চান। সে ১৯১৭ সালের কথা। ইহুদি পুনর্বাসনের মূল কারিগর হিসাবে ব্রিটিশরা সেই তখন থেকে ৩০ বছর ধরে প্যালস্টাইন দখলে রেখে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ইহুদিদের সেখানে অবাধ প্রবেশাধিকার দিয়ে তাদের মাস্টারপ্লান বাস্তবায়িত করে। অবশেষে ইঙ্গ-মার্কিন যোগসাজসে ১৯৪৮ সালের মে মাসে জায়নবাদী ইসরাইল রাষ্ট্রের ঘোষনা দেয়া হয়। আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র এবং ইংল্যান্ড সঙ্গে সঙ্গে ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেয়।
এরপর থেকে জীবন্ত আগ্নেয়গিরির রূপ নিয়ে ইসরাইল প্যালেস্টাইন ঠুকাঠুকি লেগেই আছে। যুদ্ধবিগ্রহ আজ ওই জনপদে নিত্যদিনের ঘটনা। আজ ফিলিস্তিনিরা নিজ ভূখন্ডে পরবাসী। যে অমানবিক কায়দায় ফিলিস্তিনি নারী শিশু থেকে সাধারন আবাল বৃদ্ধ বনিতার উপর ইসরাইল নামক পশুশক্তি আজ নির্বিচার হয়েছে এবং ফিলিস্তনি জনগনকে হত্যা ও বাস্তুচ্যুত করছে তা সত্যিই লোমহর্ষক এবং অমানবিক। সভ্য দুনিয়ার লেবাসে আজ যারা মানবতার কথা বলে, তাদেরই উস্কানী ও মদদে এই দুরাচারী ইহুদীরা এখন বেপরোয়া এক জাতিগোষ্ঠী হিসাবে ত্রাসের রাজত্ব চালাচ্ছে। যেভাবে নিরীহ জন বসতির উপর হামলা চালিয়ে নারী শিশু ও জনবসতি তারা নিশ্চিহ্ন করছে তা মানুষ নামের আশরাফুল মোখলুকাতের কাজ নয়। আমরা যারা গোটা বিশ্বের প্রায় দু'শ কোটির অধিক মুসলমান রয়েছি তাদের সামগ্রিক ইমান আকিদায় কোথাও যেন ছিদ্র রয়ে গেছে। নইলে মসজিদে জু'মার নামাজ পড়তে গেলে কিংবা ওয়াজ মাহফিলের আসরে গেলে আমাদেরকে চৌদ্দ পনের'শ বছর আগের সেই ইসলামী জোশ, বীরত্ব আর অসহায়ত্বের বয়ান শুনতে হয়। শুনতে হয় মহান আল্লাহ কর্তৃক শয়তানদের ধ্বংস করে দেয়ার সেইসব উপাখ্যান। তারা বা মওলানারা কখনোই বলেন না যে সেটা ছিল ইসলামের সৃষ্টিকালীন উত্থানের উপাখ্যান। তারা এটাও বলেন না আল্লাহর অশেষ রহমতে তখন ইসলাম প্রতিষ্ঠার কাজ চলছিল বিধায় তখন বিভিন্ন প্রাকৃতিক উপায়ে বিধর্মী বা ইসলাম নিপীড়কদের মহান স্রষ্ঠা তা নিরসন করতেন।
এখন তো কোয়ালিটি ও কোয়ানটিটির সব দিক থেকেই ইসলামকে আল্লাহ তায়ালা দুহাত ভরে দিয়েছেন। তারপরেও এখনও কেন মুসলমানরা দুহাত তুলে আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করবে, “হে আল্লাহ ওদের উপর গজব দাও, ওদেরকে ধ্বংস করে দাও” ইত্যাদি কথাবার্তা। উল্টো আল্লাহ তায়ালাও তো এটা বলতে পারেন, “হে মানুষ, হে মুসলমান, আমি তোমাদের বিদ্যা বুদ্ধি ধন সম্পদ ইমান আকিদা শৌর্য বীর্যে পরিপুর্ণ করে দিয়েছি। তোমরা নিজেরাই প্রমান করো তোমরা শ্রেষ্ঠ। আমি কোরানের মাধ্যমে যেসব বিধি নিষেধ ও সীমারেখা তোমাদের জন্য করে রেখেছি আজ সেসবের প্রতি তোমরাই বেশী আসক্ত। কারা কি করছে কিভাবে চলছে আমি তো সব জানি। আজ বিধর্মীদের রাষ্ট্র ও সমাজ কাঠামো এবং ব্যক্তি ও জীবনের নৈতিকতার আবহ আর মুসলমান - তোমাদের ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্র কাঠামোর চেহারাটা তুলনা করে দেখ তো তোমরা কোন পর্যায়ে অবস্থান করছো”। সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ তায়ালার নিছক এই কল্পনা প্রসূত বাক্য সম্ভার সত্যিকার অর্থে আমাদের জন্য wake-up call নয় কি?

শেওড়াপাড়ায় ২ বোন খুন: মাস্ক-ক্যাপ পরা সেই ব্যক্তি গ্রেফতার

আন্দোলন দমন: ফেঁসে যাচ্ছেন ম্যাজিস্ট্রেটরা

হাসিনার ভুলেই সব শেষ

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতির নেপথ্যে বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্য!

পাক-ভারত যুদ্ধবিরতি হলেও স্থগিত থাকছে সিন্ধু পানি চুক্তি

নিজামীর ফাঁসির রাতেই আ. লীগের ‘পতন’!

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় ‘যুদ্ধবিরতিতে’ সম্মত ভারত-পাকিস্তান

শেখ মুজিবের কালো আইনেই আ.লীগ নিষিদ্ধ করা সম্ভব : অ্যাটর্নি জেনারেল

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল শাহবাগ, রাজপথে ‘জুলাই’র ছায়া

দ্রুত সিদ্ধান্ত দিন, নয়তো আবারও ‘মার্চ টু ঢাকা: নাহিদ ইসলাম

শাহবাগ ছাড়া মহাসড়কে ব্লকেড না দেওয়ার আহ্বান হাসনাতের

ভারতের অপারেশন সিঁদুরের জবাবে পাকিস্তানের ‘বুনিয়ান-উল-মারসুস’ শুরু

জম্মু-কাশ্মির-পাঞ্জাবে ব্যাপক হামলা পাকিস্তানের

‘কাপুরুষোচিত’, অপারশেন সিঁদুর প্রসঙ্গে পাকিস্তানি দুই অভিনেত্রীর নিন্দা

মধ্যরাতে দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!

গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!

কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক

সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু

সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন

অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ

অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা

কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার

মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার

হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার

খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি

কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু

মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির দুই বাংলাদেশীর মৃত্যু

হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
