জালাল উদ্দিন আহমেদ
নৈতিকতার অবক্ষয়
প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ২৪ মার্চ,সোমবার,২০২৫ | আপডেট: ০৮:৪৪ পিএম, ৫ নভেম্বর, বুধবার,২০২৫
কি লিখবো! লেখার টপিকস গুলো আস্তেধীরে আবছা হয়ে আসছে। এদিকে যারা লিখবে তাদের কালির কলম আর চলতে চাইছে না। ওদিকে কালিও যেন আর কাল থাকতে পছন্দ করছে না। রঙ বেরংয়ের মিশেলে কাল কালি এখন বাহারী রঙের এক নতুন রূপ ধারন করেছে। কাল কিছু দেখে না, কাউকে দেখতেও দেয় না। তাইতো কালির কাল রঙ এত দুর্ভেদ্য, শক্তিশালী এবং টেকসই। কালির এই কাল আঁচড় সহস্রাব্দ জুড়ে মানব জাতিকে আলো দেখিয়েছে। কলমের কাল আঁচড় দিয়ে দুনিয়া জুড়ে নয়কে ছয় এবং ছয়কে নয় বানানো হচ্ছে। সদ্য ক্ষমতা প্রাপ্ত দুনিয়ার মোড়ল আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের বেনিয়া প্রেসিডেন্ট যখন তার জগতজোড়া ফরমানে কালো কালির আঁচড়ে দস্তখত করে তা ক্যামেরার সামনে তুলে ধরছেন, তখন হাড় হাভাতে তৃতীয় বিশ্বের জনপদে ঝড় উঠছে বৈকি! তবে বিধির বিধানে কি লেখা আছে জানিনা, শুধু এটুকু অনুমান করতে অসবিধা হচ্ছেনা যে মানব সভ্যতার কোথাও না কোথাও কিছু একটা বিকল হয়েছে। তার সূত্র ধরেই হয়তো এই ঘুন ধরানো উপোকাগুলো তাদের শক্তি বৃদ্ধির রসদ খুঁজে পাচ্ছে।
পৌনে এক'শ বছর ছুঁই ছুঁই আয়ুষ্কালে অনেক কিছুই তো দেখলাম। আর কি দেখবো তা জানি না বা বলতেও পারবো না। তবে একটা জিনিসে বদ্ধ পরিকর হয়েছি বা সেটা নিয়ে ভবিষ্যত বাণী এখনই করে দেয়া যায়। মানব সভ্যতার সেই জটায়ু যে এখন এই ইহ ভূমন্ডলের আলো বাতাস মাটি থেকে বায়বীয় রূপ ধারন করেছে তা দম বন্ধ করেই বলে দেয়া যায়। মানব, সমাজ, রাষ্ট্র এমন কি রাষ্ট্র সংঘ সংশ্লিষ্টতায় এই চার অক্ষরের শব্দটি আজ বড় অসহায় এবং অবহেলিত। তবে এই শব্দটির মুনাফেকীয় ব্যবহার অহরহ উচ্চারিত হতে দেখি যত্রতত্র এবং নির্লজ্জভাবে। বিশ্ব ব্রম্ভান্ডের সর্বোচ্চ আলয় থেকে শুরু করে শক্তিধর মোড়ল মাত্ববর এমনকি আঞ্চলিক ও উপ আঞ্চলিক মোড়লদের সকলেই নিজেদের শক্তিমত্তা ও মাত্ববরীয় হালনাগাদে এই চার অক্ষরের শব্দটি অহরহ উচ্চারন করে। কিন্তু ব্যবহারিক জীবনে এই শব্দটির প্রয়োগ একেবারেই শুন্য। ইউক্রেন, কাশ্মীর, মিয়ান্মার, ফিলিস্তিন, ইরাক, সিরিয়া যেখানেই যান সর্বত্রই এই একই কেচ্ছা কাহিনী।
নীতি ও নৈতিকতা নিয়েই বলার চেষ্টা করছি। বিশ্ব ব্রম্ভান্ডের দ্বিচারিতার সঙ্গে তাল মিলাতে গিয়ে আমরাও দেশীয়ভাবে এই চার অক্ষরের শব্দটির প্রায়োগিক শঠতায় বরাবরই সর্বনাশের পথে হেঁটে চলেছি। শাসন ব্যবস্থার শাসক থেকে শুরু করে দেখা যায় এই নীতি নৈতিকতার অবস্থান বড়ই ভঙ্গুর। জনগন, গণতন্ত্র, আইন, শাসন ব্যবস্থা এবং সামাজিক কোন বন্টনেই এই মহামূল্যবান শব্দটির বলিষ্ঠ উপস্থিতি চোখে পড়েনা। অথচ হুজুগের ভোটিং স্বাধীনতা নিয়ে হৈ চৈ এর শেষ নেই। এই একদিনের মৌলিক অধিকার ফি পাঁচ বছর অন্তর বাঙালীর দরজায় কড়া নাড়ে উৎসাহ উদ্দীপনা ও উৎসবের আমেজ নিয়ে। তাতেই বাঙালী খুশী। গণতন্ত্র রাজনীতি তাদের কাছে কোন মূল্যায়নে আসেনা। তারা তিরিশ টাকার পিয়াজ তিন'শ টাকায় কিনে খায়। বিশ টাকার আলু আশি টাকায় খেতেও মানা নেই তাদের। নৈতিকতাহীন গণতন্ত্রের আচরনে তারা বরাবরই অসহায়। নৈতিক অবক্ষয়ের বিষাক্ত উদগীরনে তারা যুথবদ্ধতার কথা ভুলে গেছে তাদের সেই নিজ উঠানে পা ফেলে শুরু করার দিনগুলি থেকেই। কারন তারা বঙ্গবন্ধু পেয়েছে, জাতির পিতা পেয়েছে, স্বাধীনতার ঘোষক পেয়েছে, পল্লী বন্ধু পেয়েছে। পেয়েছে দেশরত্ন দেশনেত্রীর মতো পরম্পরার বড়সড় গালভরা উত্তরাধিকার। হাড় হাভাতে বাঙালীর আর কি চাই! ওসব নিয়েই তাদের আত্মতৃপ্তির শেষ নেই। দুবেলা পেট ভরে ভাত খেয়ে একটা বড় ঢেকুর তুলে এক খিলি হাকিমপুরি জর্দার পান মুখে দিয়ে হয় গঞ্জের হাটে রূপবান যাত্রা কিংবা পাশের হাটে সলিমের টং এর দোকানে দলবেঁধে গরম চায়ের আড্ডা। মহা তৃপ্তির এই সাদামাটা জীবনেই তারা সন্তুষ্ট। গ্রামে স্কুল মাদ্রাসা বা কলেজ ক্লিনিক হোল কিনা, এটা চেয়ারম্যান মাত্ববরদের কাজ। এসব নিয়ে বাঙালী কখনো ভাবেনি। সুতরাং ‘'থোড় বড়ি খাড়া আর খড়া বড়ি থোড়ের’ এই জীবনচক্রের জনপদের জন্য চেয়ারম্যান মেম্বার মাত্ববররা কি করবেন আর কি করবেন না সেটা তো তাদেরই মাথাব্যাথা। খাঁ আর রায় বাবুদের শিখিয়ে দেয়া,’'হুজুর আপনিই ভাল বুঝেন’’ এর কালচারেই তাদের অবগাহন। মোটামুটি এই ট্রেন্ডেই দেশের সমাজ সংসার ও রাষ্ট্র ব্যবস্থার গতি প্রকৃতি। আর ইদানীংকার পিতা ঘোষকের মহা মানবীয় চলন বলনের প্রতিষ্ঠা ব্যঞ্জনায় তো আমরা এবং আমাদের সাত পুরুষ আজ ধন্য। সেখানে নীতি নৈতিকতার কোন বালাই আছে কি! পিতা ঘোষকের ব্যবচ্ছেদ করতেই আমাদের যুগ যুগান্ত পেরিয়ে যায়। অথচ নিজেদের ফালনামার কুৎসিত চেহারাগুলি আমাদের নজরেই আসে না। আর যাদেরকে সামনে রেখে আমাদের গণতন্ত্র/রাজনীতির আয়োজন, তারা তো সূদুর বাগদাদ ইয়েমেনের বংশগত বা মক্কা মদিনার কোরেশ বংশীয় উত্তরাধিকার! তাদেরকে পেয়ে আমরা ধন্য। তাদের আবার জবাবদিহিতা বা নীতি নৈতিকতার প্রয়োজন আছে কি?
এখন আসি ঐ কালি কলমের সাত কাহনে। এটা হয় এবং যুগে যুগেই এটা হয়ে আসছে। গণতন্ত্র যখন ব্যক্তি ইচ্ছায় প্রতিষ্ঠা লাভ করে তখন ‘'বাবু যত বলে পারিষদ দলে বলে তার শতগুনের’ আনাগোনায় রাষ্ট্রযন্ত্রের চাকচিক্য বেড়ে যায়। শিক্ষক পরিচালক প্রকৌশলী বিজ্ঞানী হাকিম মুক্তার প্রশাসক সবাই বুদ্ধিবৃত্তির এক অশুভ চর্চায় কোমর বেঁধে নামে। বাঙালীর বাঙালীয়ানা প্রকাশ করার উপলক্ষ্য লেগেই থাকে। আর সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে সুযোগ সন্ধানী কথিতরা প্রশাসকের বলয়কে তুষ্ট করার অস্ত্র হিসাবে কথা ও কালির সদব্যবহারে গলদঘর্ম হয়। এদেশে হয়েছেও তাই। একাত্তরের অবিসংবাদিত নেতা - হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালী ইত্যাদি। ছিয়াত্তরে ব্যারাকের মানুষটি পোষাক পরেই জনগণমন অধিনায়ক হয়ে মাঠে নামে। বিরাশি পরবর্তী প্রেমিক সেনানায়কের ঘাড় মটকিয়ে পারিবারিক গণতন্ত্রের মেরুকরনে দুই নারী উত্তরাধিকারীর মঞ্চ দখল। সুতরাং ব্যক্তি স্তুতির ক্যারিশমা নিয়ে ছুটে চলা গণতন্ত্রে কালি কলমের পন্ডিত, মঞ্চ মাতানো সুবক্তা এবং বাহাস করার বিতার্কিকের কদর যে আসমান তুল্য হবে তাতে সন্দেহের অবকাশ আছে কি? সেখানে নেই কোন নীতি নৈতিকতা। কথার ফুলঝুরি, লেখার চমক লাগানো বাক্য বিন্যাস আর কুট কৌশলের মারপ্যাঁচ-ব্যাশ! কেউ কি বলবেন গত পনের বছরে একজন তথাকথিত অবিসংবাদিত নেতাকে নিয়ে যতশত এবিসিডি হয়েছে বাকী পঁয়ত্রিশ বছরে তার দশ শতাংশ হয়েছে কিনা! এবং এসব করতে গিয়ে তো এক পর্যায়ে তাকে মহানবীর সমন্তরালে দাঁড় করানো হয়েছে। কোন্ নৈতিকতায় কিভাবে কারা এসব করে!
আসুন, ব্যবসা বাণিজ্য শিক্ষা ব্যবস্থা অর্থনৈতিক কর্মধারা এবং অন্যান্য সামাজিক সাংস্কৃতিক কর্মসূচির আলোচনায়। সব ক্ষেত্রেই একমুখী অনুশীলনে দেশটি জর্জরিত হয়েছে। সেসবের বিষক্রিয়ায় দেশকে সোজা করে দাঁড় করানোই এখন মূখ্য চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জকে সামনে রেখে কচিকাঁচাদের সামান্য এক কোটা আন্দোলনে কুপোকাত হয়ে স্বৈরাচার যখন তার ওয়ারিশানার শতভাগে থেকেও তার কথিত পিতৃ প্রদত্ত আপন দেশ ছেড়ে বন্ধুবেশী শত্রুর কোলে আশ্রয় নেয় তখন নীতি নৈতিকতা ও দেশপ্রেমের ওজন মাপাটাই কষ্টকর হয়ে পড়ে। দেশ আজ বহুমুখী চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। প্রতিবেশীর শত্রুতা। তাদেরকে সঙ্গে নিয়ে ঘরের শত্রু বিভিষনের আকাশ কুসুম কল্পনায় যেনতেন প্রকারেন ক্ষমতার কুরসি ফেরত বা উদ্ধারের ধংসাত্বক প্ররোচনা। অভ্যন্তরীন ও আন্তর্জাতিক বহুমুখী সমস্যায় আজ দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানেরাও হিমশিম খাচ্ছেন। সমাজ ও রাষ্ট্রের কোন পর্যায়েই আজ নীতি নৈতিকতার বালাই নেই। নিজেদের ক্ষমতা গ্রহনের সেই মোক্ষ অর্থাৎ ভোট নিয়েই তারা জপ করে চলেছে। অথচ নিজেদের সংশোধন ও সংস্কারে মনোযোগ তাদের নেই। তাদের নৈতিক মনোবল এতই দুর্বল যে তারা এই শিশু বাচ্চাদের রাজনীতি করাকে ঈর্ষার চোখে বা ষড়যন্ত্রের চোখে দেখে। যে ভোটাভুটির কলুষিত অধ্যায় রচনা করে তাদের প্রচলিত রাজনীতি জনমানুষের দুর্ভোগের স্বৈরাচার বানিয়েছে, সেপথে হেঁটেই তারা ক্ষমতায় বসতে চায়। তর সইছেনা, তাই সংস্কার ইত্যাদিতে তাদের সময় নেই। চলতে কা নাম গাড়ির স্টাইলে তাদের রাজনীতি আবর্তিত। দেশ গড়ার সংস্কারে তাদের আস্থা নেই। তারা নিজেরাই করবেন ওসব। তাহলে গত পঞ্চাশ বছরে তারা কি করেছেন? গত পনের বছরে বর্তমান ধারায় রাজনীতি করে সামান্য এক ভোট ব্যবস্থা নিয়ে যা করতে পারেন নি, এমন স্টাইলে চললে ইহজন্মে যে তা করতে পারবেন না সেটা হলফ করেই বলে দেয়া যায়। যতই নীতি থাকুক না কেন, যেখানে নৈতিকতা নেই সেখানে নীতি মুখ থুবড়ে পড়বেই।
সুতরাং কলমের কালি শুকিয়ে গেছে। লেখার আর কিছু নেই। লেখকরাও সব যেন মুখ থুবড়ে স্রোতের তোড়ে খবি খাচ্ছে। একজন রাজনীতির ছাত্র জনসভায় দাঁড়িয়ে স্বাধীনতার মহানায়ককে “বঙ্গবন্ধু” ডেকেছিলেন। সেটা অস্বাভাবিক নয়। কিন্তু একজন কলমবাজ কবি সাহিত্যিক যখন কোন শুধী সমাবেশে রাজনীতির নেত্রীকে “দেশরত্ন” খেতাবে উচ্চকিত করেন তখন দেশের শিক্ষা সাহিত্য সংস্কৃতি এবং রাষ্ট্রাচার কোন তারজুতে উঠে বসে থাকে, তা কি কেউ খেয়াল করেছেন! স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরের নীতিহীন রাজনীতি এবং তথাকথিত গণতান্ত্রিক চর্চায় আমরা কি পেয়েছি? এমনকি রাষ্ট্র ব্যবস্থায়! সুতরাং খোল নলচে পাল্টাতে আপত্তি কিসে? নীতির কথা বলেন! নৈতিকতা কোথায়? দেশকে, জনগনকে এতই যদি ভালবাসেন তাহলে লাইনে দাঁড়াতে অসুবিধা কোথায়। কতদিন মুজিব-জিয়া করে চলবে! নিজের অস্তিত্ত্ব কোথায়? একাই দাঁড়িয়ে দেখুন তো - নিজের ওজন কতটুকু! গোলাম হোসেন, তুমি যতই বোলচালে পটু হও না কেন, আত্মার শুদ্ধি সাধনে পরিশুদ্ধ হয়ে সামনে না দাঁড়ালে কালের অমোঘ নিয়মে তোমার অস্তিত্ব চোতের ঝরা পাতার ন্যায় মড়মড়িয়ে ক্ষীনকায় হয়ে বাতাসে বিলীন হয়ে যাবে।
আসুন, নৈতিক মনোবলে বলীয়ান হয়ে আত্মশুদ্ধির চর্চায় কার্য সিদ্ধির অভিযানে দেশ গড়ার সৈনিক হই।
ভারত শেখ হাসিনাকে কি ধীরে ধীরে 'আনলক' করতে দিচ্ছে?
‘জয় বাংলা’ বলে বিএনপির মনোনয়ন হারালেন মাদারীপুর-১
নিউইয়র্কের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম মেয়র হলেন জোহরান মামদানি
শিক্ষক মোনামির ছবি বিকৃত মামলায় আসামি যারা
মনোনয়ন বঞ্চিতদের দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নেয়ার আহ্বান তারেক রহমানের
উপদেষ্টা পেলেন নৌকা উপহার, কী করবেন পরামর্শ চাইলেন
আফগানিস্তানে মধ্যরাতে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত ৭, আহত ১৫০
খুলনা সদর আসনে মঞ্জুকে সবুজ সংকেত তারেক রহমানের
সেরা ডাক্তাররা কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন
অবশেষে খুলনার নতুন কারাগার চালু আজ, থাকবে পুরানোটিও
বিচার বিলম্বের অপকৌশল
টক অব দ্য কান্ট্রি ‘প্রধান উপদেষ্টা পদে’ আসিফ নজরুল!
খুলনার মঞ্জুকে কেন্দ্রে ডাক, বদলে যেতে পারে হিসাব নিকাশ
ছাত্র-জনতাকে হত্যার জন্য ক্ষমা চাইবেন না শেখ হাসিনা
এক লাফে ১০ হাজার টাকা কমল সোনার দাম
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
প্রণব মুখার্জি আর নেই
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির দুই বাংলাদেশীর মৃত্যু



