
জালাল উদ্দিন আহমেদ
বুলডোজার
প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ১৬ ফেব্রুয়ারী,রবিবার,২০২৫ | আপডেট: ০৭:২৮ এএম, ১৭ মে,শনিবার,২০২৫

দুনিয়াতে যা কিছু সৃটি হয় তার সবটারই পিছনে থাকে মানব কল্যানের একটা সুপ্ত চাহিদা। মানবতার মহত্ত্ব দিয়েই তার সৃষ্টিকে আলিঙ্গন করা হয়। সেই যে ডিনামাইটের আবিস্কার কিংবা এ থেকে সৃষ্ট পরম্পরার সব আধুনিক মারণাস্ত্র ইত্যাদির উদ্ভাবন তাদের মূল কথাই তো ছিল মানব কল্যান। হাঁ, তাইতো। জনপদের বাসযোগ্য নগরায়নের প্রয়োজনে সেই যে বিংশ শতাব্দীর প্রথমভাগে ক্রেন, এস্কাভেটর, বুল্ডোজার ইত্যাদির আবির্ভাব ঘটলো, কালের পরিক্রমায় তা এখন বিপরীত ধমী কাজেও যে ব্যবহার করা যায় সেটা দিব্যচক্ষেই দেখতে পাচ্ছি। ঠিক যেন সেই ছোটবেলার বিজ্ঞান শিক্ষার প্লাস মাইনাসের মতই। কিংবা পদার্থের গতি প্রকৃতির স্বাভাবিক ও ব্যতিক্রম কার্যধারার মত। ছোটবেলায় বড় হতে গিয়ে শিখলাম হাইড্রোজেন অক্সিজেন মিলে তৈরী হয় পানি বা জল। কিন্তু আর একটু বড় হয়েই জানলাম, হাইড্রোজেন অক্সিজেনের সমন্বয়ে বিষাক্ত হাইড্রোজেন পার অক্সাইডও হয়।
তো, এই বিপরীত ধর্মী আচরন সর্বক্ষেত্রেই অর্থাৎ সর্ব চরিত্রেই effective বা ক্রিয়াশীল থাকে। মানুষকে নিয়েই চিন্তা করুন। সেখানেও এই object এর মধ্যে আছে সাধু ও শয়তান। সুতরাং বুলডোজারেরই বা দোষ কোথায়! সে তো একটি জড় পদার্থ। ও চলে। ওকে চালায় মানুষ। এই মানুষের মধ্যেই রয়েছে নেগেটিভ পজেটিভের আসল মেইন সুইচ। লক্ষ্য করুন, তিনি একজন যোগী যিনি সূদুর কৈলাসের গুহায় ধ্যানমগ্ন থাকা অবস্থায় মোদিযোগে জনপদের সেবা করার আদেশ প্রাপ্ত হন। জনতার কাতারে এসে তিনি ধর্মযোগের মহা ঐশীবলে জনতার সেবা করার সুযোগ নিয়েই বিধর্মী বিনাশের OGL(Open General Licence) পেয়ে যান। এরপর প্রশাসক হয়ে উঠা সেই ধর্মগুরুর বুলডোজার কাহিনী আজ বিশ্বজোড়া খ্যাতি কামিয়েছে। তার বুলডোজারীয় দাপটে পার্শ্ববর্তী দেশের কথিত ঐ রাজ্যটিতে আজ ধর্মীয় সংখ্যলঘুদের ত্রাহি তথৈবচ অবস্থা। তার সেই buldozeri actionএর কাছে রাষ্ট্র ও সমাজের সমস্ত আইন কানুন আজ তুচ্ছ। রাষ্ট্রাচার বা সমাজ নীতির কোন কলাকৌশল বিধর্মী নিপীড়নের এই বিধ্বংসী buldozeri action কেউ থামাতে বা বন্ধ করতে পারেনি। সেই শিক্ষায় উজ্জীবিত হচ্ছেন সে দেশের অন্যান্য রাজ্যের একই মতাদর্শের রাজনৈতিক চেতনার আধিকারিকগণ। তবে দেশটা তো সেই সাধু-সন্ত, মুনি-ঋষিদের পুন্যের আশীর্বাদপুষ্ট এক প্রাচীন আবাসভূমি। আছে পীর-ফকিরদের তাবলিগী দো’য়ার অগাধ সমুদ্র বরকত। ফলে শত অনাচার বা জনপদে বিভাজন ও বিনাশের অপচেষ্টা সত্বেও, প্রকৃত অর্থে সিন্ধু হতে হিন্দু উচ্চারনের হিন্দুস্তানী একাত্মতার ঐক্যবলে তারা এখনও অবিচ্ছিন্ন অটুট রয়েছে।
প্রসঙ্গ বুলডোজার। থাকুক না সে নিজের জন্য নির্দ্দিষ্ট করা কাজের মধ্যে। তার সীমাবদ্ধতায় সে তো ভালই ছিল। দেশের প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে, জনপদের বাসযোগ্য আবাসভূমি গঠনে, রাস্তাঘাট ব্রীজ কালভার্ট স্থাপনে এই বুলডোজার, এস্কাভেটর ও ক্রেনজাতীয় যন্ত্রদানব আধুনিক সামাজ ব্যবস্থায় অতি প্রয়োজনীয় অনুসঙ্গ হয়ে তার স্থান পাকাপোক্ত করে রেখেছে। তবে এই যন্ত্রটির দ্বারা শত্রু/স্বৈরাচার নিশ্চিহ্নের এক নতুন আয়োজন আমাদের শ্যামল সবুজ বাংলাদেশেও ভর করা শুরু করেছে বলে মনে হচ্ছে। অবশ্য আমাদের এখানে জাতিগত বা সাম্প্রদায়িক কোন ব্যাপার হিসাবে এসব ঘটছে না। রাজনীতির স্বেচ্ছাচারিতা অপসারনে জনজিঘাংসার ফসল এটি। সাম্প্রতিক সময়ে সংঘটিত ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানের রেস ধরে এই বুল্ডোজারি একশান বেশ চমক লাগিয়েছে। দেশে গণতন্ত্রের নামে শুরু হয়েছিল একদলীয় শাসন নামের স্বৈরাচারতন্ত্র। দেড় দশক(১৫ বছর) চলমান ছিল সেই স্বৈরতন্ত্র। দেশের প্রতিষ্ঠাতা হিসাবে ঘোষিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের কন্যা শেখ হাসিনা গণতান্ত্রিক ধারার পথ বেয়ে দেশ শাসনের চাবি হাতে পেয়ে ক্ষমতায় মদমত্ত হয়ে পড়েন। তিনি বাংলার রাজনীতিতে নিজেকে একম্বেবাদ্বিতীয়ম ভাবতে শুরু করেন। ভাবনাটা রক্ত পরম্পরায় প্রবাহিত বলেই মনে হয়। কারন তার পিতা তথা আমাদের জন্য ঘোষিত জাতির পিতাও এরকম হামবড়া মনোভাব নিয়ে দেশে একনেতা একদল ঘোষনা দিয়ে বাকশাল তৈরী করেছিলেন এবং ঘোষনা দিয়েই তিনি নিজে দেশের প্রেসিডেন্ট হয়েছলেন। কিন্তু এটা বাস্তবায়ন করতে গিয়ে তিনি বংশ সমেত নির্বংশ হয়েছিলেন। ভাগ্যচক্রে বিদেশে থাকার সুবাদে পিতৃদেবের দুই কন্যাকে(শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা) বোধ হয় তার রক্ত চক্রের বভুক্ষতার শেষটুকু প্রমানের জন্য মহান সৃষ্টিকর্তা বাঁচিয়ে রেখেছিলেন।
যাহোক, গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত হয়ে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর পিতার পথ অনুসরন করার পথে এগোতে গিয়েই তাকে ভিন্ন ভিন্ন কুট কৌশল ও কঠোর পথ অবলম্বন করে এগোতে হয়েছে। পেশীশক্তি ও মাফিয়া তন্ত্রের সর্বগ্রাসী আচরনের এক মধ্যযুগীয় বাতাবরন সৃষ্টি করে তিনি দেশে স্বাভাবিক রাজনীতির গতিপথ রূদ্ধ করে দেন (সে কাজটা তার পিতাও সদ্য স্বাধীন দেশে প্রয়োগ করেছিলেন)। সাধারন জনমনে আতংক, হিংসা ও ঘৃণার দুষিত বাতাস বইয়ে দেন। তার এই রাজা জমিদারী আদলের শাসন ব্যবস্থায় দেশে বিবেক বলে পরিচিত মধ্যবিত্ত শ্রেণীর অস্তিত্ব লোপ পেতে থাকে। সামন্ত প্রথার আদলে দেশ শাসনের এই আচরনে চারিদিকে একটা গুমোট আবহাওয়া বিরাজ করতে থাকে। সমাজে সুষ্ঠতা ও সামঞ্জস্যতা বলে কিছু বাকী থাকেনা। দেশের রাজনীতির বিরোধী পক্ষকে কার্যতঃ অচল করে দেয়া হয়। রাজনীতি গণতন্ত্র ও দেশ শাসনের এহেন অস্বস্তিকর গুমোট পরিবেশে এদেশের সাধারন ছাত্র সমাজ তাদের ভর্তি, চাকরী ইত্যাদির কোটা প্রথার পাহাড়সম বৈষম্য দূরীকরনে এক আন্দোলনে গড়ে তুলে - যা পরে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে রূপ নেয়। অগণতান্ত্রিক হাসিনা সরকার তার স্বৈরাচারী আচরনের চুড়ান্তলগ্নে এসে ছাত্রদের এই আন্দোলনকেও বিরোধী রাজনীতির ঈন্ধন ভেবে তা শক্তিবলে থামাতে চান। গত দেড় দশকে তৈরী করা প্রশাসন, আইন ও শৃংখলার স্তাবকতা ও গৃহপালিত রাজনীতিকদের নপুংশক অবস্থানে হাসিনা সরকার ততদিনে মাফিয়া স্বৈরশাসক হাসিনাময় হয়ে গেছে। ফলে ছাত্রদের এই আন্দোলন রূদ্ধ করতে তাকে রাজপথে গুলি চালানোর সর্বনাশী সিদ্ধান্তে এগোতে হয়। পাশাপাশি তার সৃষ্ট ছাত্রলীগের হেলমেট বাহিনীর অতি উৎসাহী যুদ্ধাংদেহী আচরনে সাধারন কিশোর যুবাদের উপর নির্বিচারে গুলি চালিয়ে হাজারেরও বেশী ছাত্র জনতাকে হত্যা করা হয়। ততদিনে আন্দোলনকারী ছাত্রদের সঙ্গে সাধারন জনগনের প্রকাশ্য একাত্মতায় এই বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন “হাসিনা হটাও” এর গণ-আন্দোলনের রূপ ধারন করে। ফলে আগস্ট মাসের প্রথম থেকেই হাসিনা সরকারের পতনের জন্য বাংলার সাধারন জনগণ একাট্টা হয়ে পড়ে। অবশেষে পাঁচই আগস্ট (২০২৪) হাসিনা অর্থাৎ স্বৈরাচার প্রধানমন্ত্রী তার ছোট বোন রেহানাকে নিয়ে হেলিকপ্টারে যোগে দিল্লি পালিয়ে যান। এই পালিয়ে যাওয়ার ঘটনাটি ঘটেছে দুভাবে। জুলাই মাসের শেষ দিক হতে অগাস্টের চার তারিখ পর্যন্ত চতুর হাসিনা, মন্ত্রিসভায় এবং প্রশাসনিক দায়িত্বে থাকা তার পারিবারিক স্বজনদের দেশের বাইরে পাঠিয়ে দেন। দেশের লক্ষ কোটি কর্মী নেতাদের ফেলে রেখে তিনি শুধু তার পরিবারের সদস্যদের রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন এবং পরে নিজেও পালিয়ে যান। কথিত আছে ৫ই আগস্ট তিনি যদি পালিয়ে না যেতেন, কিংবা আর ঘন্টাখানেক দেরী হোত তাহলে বিক্ষুব্ধ জনতার মবে পড়ে গণপিটুনীতে হাসিনা রেহানা দুজনেই নিহত হতেন। কারণ সেদিনের বিক্ষুব্ধ জনতার রুদ্র মূর্তি যেভাবে গণভবন সংসদ ভবন এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ভাঙচুর করেছেন এবং শৃঙ্খলাবদ্ধ হয়ে সরকার বিরোধী রুদ্রমূর্তি ধারণ করে লাখো জনতার মুষ্টিবদ্ধ হাত উঁচিয়ে বাঙালীর একাত্মতায় ঐক্যবদ্ধ হয়েছেন তা একাত্তরের সাযুয্যে নতুন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম বলেই মনে হয়েছে। এজন্যই আজকের এই নতুন প্রভাতে ছাত্র জনতার আন্দোলনে সৃষ্ট অন্তর্বর্তী সরকার জুলাই-আগষ্ট পরবর্তী বাংলাদেশকে নতুন স্বাধীনতা বলে আখ্যা দিয়েছেন।
স্রষ্ঠার সৃষ্টিতে হরেক প্রজাতির প্রাণী রয়েছে যারা আপন আপন নামে পরিচিত। কিন্তু কার্নিভোরা অর্থাৎ শ্বাপদ বর্গ ভুক্ত এক প্রকারের স্তন্যপায়ী, মনিব ভক্ত বিশ্বস্ত প্রাণী আছে যাদের লেজ বাঁকা হয়। ঝাঁকড়া চুলের লম্বা ঝোলানো পাঞ্জাবী পরা কবি সাহিত্যিকদের ভাষায় ওটাকে ‘সারমেয়’ বলে সম্বোধন করা হয়। কথিত আছে এই সারমেয়র লেজ কখনো সোজা হয়না। আজকের বাস্তবতায় পতিত স্বৈরাচার ও তাদের দোসরদের কি বলে ডাকা যায়! তাদের মনিব স্বৈরাচারী মাফিয়া রাণী তার রক্ত পরম্পরার দাম্ভিকতায় হৈ হট্টগোল করতেই পারেন, কিন্তু ছুড়ে ফেলা লাখো নেতা কর্মী যারা নিজ মাটিতে আঁটকা পড়ে রইলো, তাদের তো উচিত ছিল মনুষ্য আচরনে অনুতপ্ত হয়ে সাধারন জনগনের সামনে প্রকাশ্য হয়ে মিশে যাওয়া। তাদের পলাতক মাফিয়া মনিব(যিনি এখন গণহত্যার প্রধান আসামী) স্বৈরাচারী দাম্ভিকতায় পার্শ্ববর্তী দেশে বসে এখনো নির্লজ্জের মত তার পূর্ব আচরনে বাংলার বর্তমান প্রশাসন ও আমজনতাকে অনবরত হুমকি ধমকি দিয়ে চলেছেন। ন্যুনতম লজ্জা শরম তার আছে বলে মনে হয় না। আবার সেটাকে সূত্র বানিয়ে এ মাটিতে বসে থাকা প্রভুভক্তরা সেটা বাস্তবায়নের বিনি সুতা গাঁথছেন। এসবের প্রতিক্রিয়া তো হতেই পারে। ফলস্বরূপ গনঅভ্যুত্থানের অংশীজনেরা তাদের পাঁচ আগষ্টের অসমাপ্ত কাজে হাত লাগিয়েছে। অর্থাৎ স্বৈরাচারের সমস্ত চিহ্নগুলিকে নিশ্চিহ্ন করার উদ্দেশ্যে তারা মাঠে নেমেছেন। সেই সূত্রেই কথিত যন্ত্রদানব বুলডোজারের শেষ হ্যামারটি প্রয়োগ করে বাংলার সিপাহশালাররা তা বাংলায় প্রয়োগ করেছেন। তা অবশ্যই রক্তপাতহীন।
জয় হো বুলডোজার!

ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

গিরিশৃঙ্গের নীচেই গিরিখাদ

২ উপদেষ্টার সাবেক ব্যক্তিগত কর্মকর্তাসহ ৪ জনকে দুদকে তলব

হাসিনার বিরুদ্ধে হত্যা মামলা ৬০০, পুলিশ তদন্ত শেষ হয়নি একটিও

মোদি অবশ্যই প্রতিশোধ নেবে, দেশকে সজাগ থাকার আহ্বান: ইমরান খান

আ.লীগের খবর প্রকাশ করলে দুই থেকে সাত বছর শাস্তি

পাকিস্তানের আকাশজয়ী বাজপাখি নারী পাইলট আয়েশা

করমুক্ত আয়সীমা বেড়ে হতে পারে ৩ লাখ ৭৫ হাজার টাকা

আন্দালিব রহমান পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যাত্রায় বাধা

মমতাজ সংগীতশিল্পী থেকে যেভাবে হয়ে উঠলেন ফ্যাসিস্টের দোসর

শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় ১৭ মে

সাবেক এমপি সংগীতশিল্পী মমতাজ গ্রেফতার

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি

হাসিনার ভুলেই সব শেষ

শেওড়াপাড়ায় ২ বোন খুন: মাস্ক-ক্যাপ পরা সেই ব্যক্তি গ্রেফতার

দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!

গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!

কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক

সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু

সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন

অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ

অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা

কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার

মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার

হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার

খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি

কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু

মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির দুই বাংলাদেশীর মৃত্যু

হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
