avertisements 2

নায়লা নাঈম  র‍্যাবের নজদারিতে, যে কোনো সময় গ্রেপ্তার

নায়লা নাঈম  র‍্যাবের নজদারিতে, যে কোনো সময় গ্রেপ্তার

ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ৫ আগস্ট,বৃহস্পতিবার,২০২১ | আপডেট: ১০:০৪ এএম, ১৯ ডিসেম্বর,বৃহস্পতিবার,২০২৪

Text

 

ব্ল্যাকমেইলিং, মাদক ব্যবসা ও পর্নোগ্রাফির অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ঢাকাই সিনেমার আলোচিত চিত্রনায়িকা পরীমনিকে। তবে পরীমনি ছাড়াও ঢাকার শোবিজ জগতের ডজনখানেক মডেল-অভিনেত্রী নিষিদ্ধ পর্নো ব্যবসায় জড়িত বলে জানতে পেরেছে র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব)।

এদের মধ্যে রয়েছেন কথিত মডেল নায়লা নাঈম, জনৈক শুভা, মানসি, পার্শা, মৌরি ও আঁচল। পর্নোচক্রে আরো নাম আছে জনৈক মৃদুলা ও অহনার। এছাড়া ক্যাসিনো সম্রাটের বান্ধবী হিসাবে পরিচিত চিত্রনায়িকা শিরিন শিলাও আছেন র‌্যাবের তালিকায়।

র‌্যাব বলছে, পরীমনি ছাড়াও ঢাকার শোবিজ জগতের ডজনখানেক মডেল-অভিনেত্রী নিষিদ্ধ পর্নো ব্যবসায় জড়িত। এদের মধ্যে আছেন-জনৈক শুভা, মানসি, পার্শা, মৌরি ও আঁচল। এছাড়া ক্যাসিনো সম্রাটের বান্ধবী হিসাবে পরিচিত চিত্রনায়িকা শিরিন শিলা আছেন র‌্যাবের তালিকায়।

শিরিন শিলা মূলত বহিষ্কৃত যুবলীগ নেতা আরমানের বান্ধবী হিসাবে পরিচিত ছিলেন। পরে ক্যাসিনো সম্রাটের সঙ্গে তার সখ্য গড়ে ওঠে। সম্রাট তাকে এতটাই পছন্দ করতেন যে, সিঙ্গাপুর থেকে লাখ টাকার গয়না এনে দিতেন হরহামেশা।

র‌্যাব জানায়, পর্নোচক্রে নাম আছে জনৈক মৃদুলা, অহনা ও নায়লা নাঈম নামের কথিত মডেলের। এরা সবাই র‌্যাবের নজরদারিতে আছেন। গ্রেপ্তার হতে পারেন যে কোনো সময়।

তবে শুধু নায়িকা বা মডেল নন। বেশ কয়েকজন চিত্রনায়ক মাদক এবং অবৈধ পর্নোগ্রাফি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। এদের মধ্যে অন্যতম হাসান নামের জনৈক চিত্রনায়ক। তিনি ১০ বছরের বেশি সময় ধরে সিনেমা জগতের সঙ্গে বিচ্ছিন্ন থাকলেও বিলাসহুল জীবনযাপন করছেন। তার অবৈধ আয়ের মূল উৎস পর্নোগ্রাফি।

সূত্র জানায়, জনৈক হাসান মাঝখানে কিছুদিন এমএলএম ব্যবসার সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন। বন্ধ হয়ে যাওয়া এমএলএম কম্পানি ইউনিপে টু ইউর পরিচালক ছিলেন তিনি। এমএলএম ব্যবসায় তার পার্টনার ছিলেন রেদোওয়ান বিন ইসাহাক নামের এক পীরের ছেলে। কম্পানি বন্ধ হয়ে গেলে ইসহাক ও হাসান কিছুদিন গা ঢাকা দেন। পরে তারা যৌথভাবে সিনেমায় লগ্নি করেন। মদ্যপ অবস্থায় গভীর রাত পর্যন্ত এফডিসির ঝর্ণা স্পটে তাদের দুজনকে একসঙ্গে দেখা যায়।

এ প্রসঙ্গে র‌্যাবের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক লে. কর্নেল খায়রুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, পরীমনি ছাড়াও বেশ কয়েকজন মডেল-অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে নিষিদ্ধ পর্নোগ্রাফির অভিযোগ পাওয়া গেছে।

বিষয়:

আরও পড়ুন

avertisements 2