গাজায় যেকোনো সময় হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তি
ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ১৪ জানুয়ারী,মঙ্গলবার,২০২৫ | আপডেট: ০১:২৬ পিএম, ১৮ এপ্রিল,শুক্রবার,২০২৫

অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে বলে জানিয়েছেন একজন ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা।এর আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনও বলেছিলেন, ‘আমরা যুদ্ধবিরতির চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছি। মার্কিন প্রশাসন জরুরি ভিত্তিতে এটা নিয়ে কাজ করছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েলি কর্মকর্তাও জানিয়েছেন চুক্তি নিয়ে বেশ অগ্রগতি হয়েছে। কয়েকদিন, এমনকি কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই এই চুক্তি চূড়ান্ত হতে পারে।
গত রবিবার ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর ও গতকাল সোমবার কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানির সঙ্গে কথা বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
ঘটনার সঙ্গে অবগত ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা বিবিসিকে জানান, হামাস ও ইসরায়েলি কর্মকর্তারা বিষয়টি নিয়ে পরোক্ষভাবে কথা বলছেন। চুক্তির বিস্তারিত বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনায় সময় লাগছে।
হামাসের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, তারা চুক্তির পক্ষে। বেশ কিছু মূল প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা অনেকদূর এগিয়েছে। খুব তাড়াতাড়ি সেই আলোচনা থেকে চূড়ান্ত ফল পাওয়া যেতে পারে।
ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জিডিয়ন সার সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘আলোচনা অনেকদূর এগিয়েছে। এটা আগের আলোচনার ক্ষেত্রে হয়নি। আমার মনে হয়, বন্ধু অ্যামেরিকা এই চুক্তির জন্য প্রচুর পরিশ্রম করছে। বন্দিরা যাতে মুক্তি পায়, তারা তার চেষ্টা করছে।’
দুই পক্ষই রাজি হয়েছে যে চুক্তির প্রথম দিনে হামাস তিনজন জিম্মিকে মুক্তি দেবে এবং ইসরায়েল গাজার জনবহুল এলাকাগুলো থেকে সেনা সরিয়ে নিবে। সাতদিন পর হামাস আরও চারজন জিম্মিকে মুক্তি দিবে এবং ইসরায়েল বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিদের উত্তরে ফিরে যাওয়ার সুযোগ দেবে। কিন্তু তাদের পায়ে হেঁটে যেতে হবে।
আরও পড়ুন
এই বিভাগের আরো খবর

বিবিসির প্রতিবেদনে এবার উঠে এলো আয়নাঘরের ভয়াবহ চিত্র

৩৬টি হামলায় শুধু নারী-শিশুদের হত্যা করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কনীতিতে নাটকীয় পরিবর্তন: ট্রাম্পকে ধন্যবাদ প্রধান উপদেষ্টার

বাংলাদেশের মঙ্গল ভারতের চেয়ে বেশি অন্য কেউ কামনা করে না: জয়শঙ্কর
