ওসি প্রদীপের পক্ষে ৫ আইনজীবীর ল’ড়াই, অর্থের জোগানদাতাকে খুঁজছে দুদক
ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ: ০৭:১৩ পিএম, ৫ সেপ্টেম্বর,শনিবার,২০২০ | আপডেট: ১১:৪০ এএম, ১৯ ডিসেম্বর,বৃহস্পতিবার,২০২৪
অবৈধ অর্থ উপার্জনের অভিযোগে দুদকের দায়ের করা দুর্নীতির মা’মলায় গা-ঢাকা দিয়েছে বরখাস্ত হওয়া ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকি। এরপরও ওসি প্রদীপের পক্ষে আইনি ল’ড়াইয়ে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় হচ্ছে কোথা থেকে, তা নিয়ে ভাবিয়ে তুলেছে স্থানীয় প্রশাসন ও মা’মলার তদন্তকারী সংস্থার কর্মকর্তাদের।
ওসি প্রদীপের পক্ষে আইনি সহায়তা দিতে গত ২৭ আগস্ট ঢাকার একজন ব্যারিস্টারের নেতৃত্বে চট্টগ্রাম থেকে ৫ জন আইনজীবী ও ২ জন সহকারী কক্সবাজার যান। ১৫ দিন রিমান্ড শেষে গত ২ সেপ্টেম্বর আদালত প্রদীপকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়ার পর এসব আইনজীবী চট্টগ্রামে ফিরে যান।
আর ২৭ আগস্ট থেকে ২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৭ দিন দুই সহকারীসহ ৭ জন আইনজীবী কক্সবাজারের কলাতলি এলাকার ওয়েস্টিন হোটেলে অবস্থান করেন। এই সময়ে তাদের ফি, থাকা-খাওয়া, যাতায়াতসহ বিভিন্ন পর্যায়ে ব্যয় হয়েছে ১২-১৫ লাখ টাকা। আর এই বিপুল পরিমাণ অর্থ আসলো কোথা থেকে সেই প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে খোদ আইনজীবী মহলেই।
গত ১৭ আগস্ট ওসি প্রদীপ কুমার দাশ ও তার স্ত্রী চুমকিসহ ৮ জনের ব্যাংক হিসাব ৩০ দিনের জন্য ফ্রিজ (স্থগিত) করেছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইউ)। গত ২৩ আগস্ট ওসি প্রদীপ ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের মা’মলা করেন দুদকের সহকারী পরিচালক রিয়াজ উদ্দিন। এরপর গা ঢাকা দেয় চুমকি কারণ। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ
অবৈধ অর্থ উপার্জনের অভিযোগে দুদকের দায়ের করা দুর্নীতির মা’মলায় গা-ঢাকা দিয়েছে বরখাস্ত হওয়া ওসি প্রদীপের স্ত্রী চুমকি। এরপরও ওসি প্রদীপের পক্ষে আইনি ল’ড়াইয়ে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় হচ্ছে কোথা থেকে, তা নিয়ে ভাবিয়ে তুলেছে স্থানীয় প্রশাসন ও মা’মলার তদন্তকারী সংস্থার কর্মকর্তাদের।
ওসি প্রদীপের পক্ষে আইনি সহায়তা দিতে গত ২৭ আগস্ট ঢাকার একজন ব্যারিস্টারের নেতৃত্বে চট্টগ্রাম থেকে ৫ জন আইনজীবী ও ২ জন সহকারী কক্সবাজার যান। ১৫ দিন রিমান্ড শেষে গত ২ সেপ্টেম্বর আদালত প্রদীপকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়ার পর এসব আইনজীবী চট্টগ্রামে ফিরে যান।
আর ২৭ আগস্ট থেকে ২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৭ দিন দুই সহকারীসহ ৭ জন আইনজীবী কক্সবাজারের কলাতলি এলাকার ওয়েস্টিন হোটেলে অবস্থান করেন। এই সময়ে তাদের ফি, থাকা-খাওয়া, যাতায়াতসহ বিভিন্ন পর্যায়ে ব্যয় হয়েছে ১২-১৫ লাখ টাকা। আর এই বিপুল পরিমাণ অর্থ আসলো কোথা থেকে সেই প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে খোদ আইনজীবী মহলেই।
গত ১৭ আগস্ট ওসি প্রদীপ কুমার দাশ ও তার স্ত্রী চুমকিসহ ৮ জনের ব্যাংক হিসাব ৩০ দিনের জন্য ফ্রিজ (স্থগিত) করেছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইউ)। গত ২৩ আগস্ট ওসি প্রদীপ ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের মা’মলা করেন দুদকের সহকারী পরিচালক রিয়াজ উদ্দিন। এরপর গা ঢাকা দেয় চুমকি কারণ।