avertisements 2

সাভারে নিখোঁজ অধ্যক্ষের খণ্ডিত লাশ উদ্ধার, র‌্যাবের অভিযানে

সাভারে নিখোঁজ অধ্যক্ষের খণ্ডিত লাশ উদ্ধার, র‌্যাবের অভিযানে

ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ৯ আগস্ট,সোমবার,২০২১ | আপডেট: ১০:২১ এএম, ১৯ সেপ্টেম্বর,বৃহস্পতিবার,২০২৪

Text

প্রায় ৪ সপ্তাহ ধরে নিখোঁজ সাভারের রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মিন্টু চন্দ্র বর্মণকে (৩৬) হত্যা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে র‌্যাব। মিন্টুকে হত্যার পর লাশ টুকরা টুকরা করে স্কুলের মাঠে পুঁতে ফেলা হয়েছে। এরই মধ্যে মিন্টুর এক সহকর্মীসহ আটক ৩ জনও র‌্যাবের অভিযান দলের সঙ্গে রয়েছে।

সোমবার (৯ আগস্ট) সকালে এক খুদে বার্তায় সাংবাদিকদের অভিযান চালানোর তথ্য জানান র‌্যাব।

র‌্যাব জানিয়েছে, বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সাভারের রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ এলাকায় মিন্টু বর্মণের লাশ উদ্ধারে অভিযান শুরু করেছে।

নিহত মিন্টু চন্দ্র বর্মণ ৭ বছর ধরে আশুলিয়ার জামগড়া এলাকায় বসবাস করতেন। তিনি সেখানকার আমিন মডেল টাউন স্কুল অ্যান্ড কলেজে শিক্ষক ছিলেন।

র‌্যাব জানান, স্কুলের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে তাকে খুন করা হয়। মিন্টু বর্মণকে হত্যার পর লাশ ৬ টুকরা করে ৫ টুকরা স্কুলের মাঠে পুঁতে ফেলা হয়। দেহ থেকে মিন্টুর মাথা বিচ্ছিন্ন করে উত্তরায় একটি ডোবায় ফেলা দেয়া হয়। গত ১৩ জুলাই থেকে সন্ধান মিলছিল না তার।

জানা গেছে, দুই বছর আগে (২০১৯ সাল) মিন্টু চন্দ্র বর্মণসহ চারজন মিলে জামগড়া এলাকায় একটি বাসা ভাড়া নিয়ে সাভার রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ নামে একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়েন। অন্য তিন সহপ্রতিষ্ঠাতা হলেন রবিউল ইসলাম, মোতালেব ও শামসুজ্জামান। মিন্টু চন্দ্র বর্মণ ছিলেন এর অধ্যক্ষ।

র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন বলেন, আটককৃতদের ভাষ্যমতে, স্কুলের শ্রেণীকক্ষেই মিন্টু বর্মণকে কুপিয়ে খুন করা হয়। লাশ ছয় টুকরা করে স্কুলের মাঠেই পুঁতে ফেলা হয়। এরপর বিচ্ছিন্ন মাথা ফেলা হয় দক্ষিণখানের আশকোনা এলাকায়। আটককৃত সবাই খুনের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন।

বিষয়:

আরও পড়ুন

avertisements 2