avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

অবহেলিত মানব সম্পদ

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ৩০ নভেম্বর, বুধবার,২০২২ | আপডেট: ০৫:৪০ এএম, ২১ ডিসেম্বর,শনিবার,২০২৪

Text

পূর্ব প্রকাশের পর…….

দেশের বুনিয়াদ মজবুত করার প্রধান হাতিয়ার মানব সম্পদ উন্নয়নে কোন প্রায়োগিক ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়নি। এমন কি দেশ গড়ার কার্যক্রমে মেধাবীদের দিকে সুনজরও দেয়া হয়নি। ফলে স্বাধীনতার পরবর্তী সময়গুলিতে অর্থ যশ প্রাপ্তির উচ্চাশায় মেধাবী ইঞ্জিনিয়ার ডাক্তার এমনকি মধ্যম পর্যায়ের কারিগররাও দেশ গড়ার ব্রতে সামিল না হয়ে পশ্চিমা দেশ, মধ্য প্রাচ্য বা দূর প্রাচ্যে নিজেদের মেধা বিক্রির প্রত্যাশায় পাড়ি জমিয়েছেন। যে দেশে পাবলিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতে একজন ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার তৈরী করতে ছয় থেকে আট লাখ টাকা ভর্তুকি দিয়ে উচ্চ শিক্ষা ব্যবস্থা সচল রাখতে হয়, সেই দেশে ওইসব মেধাবী ইঞ্জিনিয়ার বা ডাক্তাররা তাদের উচ্চশিক্ষা সম্পন্ন করে বিদেশের পথে পাড়ি দিচ্ছে। এক্ষেত্রে বিদেশে উচ্চ বেতন ও উন্নত জীবন যাপন ও কর্ম ক্ষেত্রের স্বাধীনতাই তাদেরকে এই পথে প্রলুব্ধ করছে। তাছাড়া শিক্ষাজীবনের সর্বস্তরে এ গ্রেড পাওয়া ছাত্রটিকে যখন একজন বি বা সি গ্রেড মার্কা প্রশাসকের অধীনে কাজ করতে হয় তখন সেই প্রশাসক যতই ক্ষমতাধর হোন না কেন, সেই এ গ্রেড পাওয়া পেশাজীবির চাহিদা ও স্বাধীনভাবে গবেষনা বা উদ্ভাবনী কোন কাজে স্বতঃস্ফুর্ত সহযোগিতা পাওয়ার সম্ভাবনা বা উদারতা পাওয়া যায় না। সেক্ষেত্রে পেশাজীবি মেধাবী মানব সম্পদ তখন স্বাভাবিক নিয়মেই বিকল্প পথের সন্ধানে বেরিয়ে পড়েন। শুধু কি তাই, আজকের বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে হাজার হাজার সরকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারী এবং পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মন্ডলী বিদেশে ট্রেনিং, পড়াশুনা, গবেষনা ইত্যাদি স্কলারশীপ নিয়ে চলে যাওয়ার পর তার কত পার্সেন্ট ফিরে এসেছেন সেটার হিসাবও হতাশাজনক। বিদেশী সুযোগ সুবিধা, সম্মান এবং স্বাধীনভাবে কাজ করার মুক্ত পরিবেশে একজন মেধাবী মানুষ যে দেশ ও জাতির জন্য অনেক কিছু কর‍তে পারেন তার ভুরি ভুরি উদাহারন আজ বাঙালীরা বিদেশের মাটিতে বসে করে দেখাচ্ছেন। সুতরাং সেই হাতছানি তারা ছাড়বেন কেন? কেন তারা সরকারী নামক এই রাজনীতির গোলামীময় রাষ্ট্রযন্ত্রে নিষ্পেষিত থেকে নিজেদের মেধার অপচয় করে নিঃশেষিত হতে থাকবেন!

মানব সম্পদ ব্যবহারের সুষ্ঠ পরিকল্পনার অভাবেই আজকের দিনে আমাদের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানিক দৈনতা পরিলক্ষিত হয়। হয়তো এক শ্রেনীর অতি তোষামোদকারীর দল এই কথায় শোরগোল তুলে বসবেন। কি সব অলুক্ষনে কথা। কিন্তু দেশ পরিচালনার জীয়ন কাঠি হিসাবে চিহ্নিত প্রশাসন থেকে শুরু করে বিভিন্ন পেশাজীবি সরকারী প্রতিষ্ঠানে মানব সম্পদ উন্নয়ন ও বিন্যাসে কি সব অদ্ভূতুড়ে কালচার বা সংস্কৃতি চালু রয়েছে তার বিচার বিশ্লেষন করলে মাথা নষ্ট হওয়া ছাড়া আর কিছু হবে বলে মনে হয় না। কত আশা করে এবং দেশ প্রেমের সর্বোচ্চ পারাকাষ্ঠায় বঙ্গবন্ধু দেশের অভ্যন্তরীন সম্পদের সুষ্ঠ বিকাশের জন্য যুদ্ধ বিদ্ধস্ত সদ্য স্বাধীন দেশের পরিত্যক্ত বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসা বানিজ্যের জাতীয়করন করে এর থেকে দেশ গড়ার সুত্র খুঁজতে চাইলেন। কিন্তু সেসব প্রতিষ্ঠানের খেরোখাতা সত্যিই কি দেশ বিনির্মানের সঠিক পথে এগিয়েছে? এটা নিয়ে বিশাল প্রবন্ধ গ্রন্থ হয়তো লেখা যায়। কিন্তু চিত্রটা তো সেই 'থোড় বড়ি খাড়া আর খাড়া বড়ি থোড়ে'র মতই শুনাবে। পেশাজীবি মানব সম্পদের উন্নয়নে কাজ না করে সেখানে প্রশাসনিক প্রাধান্যে বড় বড় পদ ও পদবীর প্রশাসক বসিয়ে এক একটি শ্বেত হস্তি বানিয়ে রাখা হয়েছে। আজকের একবিংশে সেসব প্রতিষ্ঠান এখন সরকারী ভর্তুকির আশায় খাবি খাচ্ছে। নব্বইয়ের দশকে দেখেছি, যখন বঙ্গবন্ধুর উদ্যোগের সেই সোভিয়েত স্কলাশীপ পাওয়া brilliant ছাত্ররা তাদের ডিগ্রি শেষ করে দেশে ফেরা শুরু করেছেন তখন বিপরীত মুখী সরকার ব্যবস্থার প্রতাপশালী প্রশাসকেরা ঠুনকো অজুহাতে সেসব scholarদের সরকারী উঠান থেকে সযত্নে দূরে সরিয়ে রাখলেন। ওরা কমিউনিস্ট, ওরা কিছু জানে না, ইংল্যান্ড আমেরিকার ডিগ্রির ধারে কাছেও নেই - ইত্যাদি বিভ্রান্তিমূলক গুজব ছড়িয়ে তাদেরকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করা হয়েছিল। এসব যারা ছড়িয়েছেন তারা সরকারের সুবিধাভোগী সেইসব আমলা যারা সিএসপি, ইপিসিএস এমন কি সদ্য বিসিএস করা প্রশাসনের আধিকারিক হয়েছেন। ঘুনে ধরা কলোনিয়াল আদলে তাদেরকে প্রশাসনিক ট্রেনিং দিয়ে প্রশাসনের রাষ্ট্রযন্ত্রে বসানো হয় বা এখনো সেই ধারা বজায় রয়েছে।  এভাবেই আমাদের মেধা পাচার বা brain drain হয়েছে এবং এখনো হচ্ছে। অস্বচ্ছ্ব রাজনীতির খাদ-মিত্রিত দেশপ্রেমিকদের মধুচন্দিমার সুযোগটা কাজে লাগিয়ে  আমলাতান্ত্রিক কুটচক্র এসব অনৈতিক কাজগুলি বেশ সুচারূরুপেই গত পঞ্চাশ বছরে করে যাচ্ছেন বলেই অনুমান করা যায়। আজকাল তো রাজনৈতিক স্বেচ্ছাচারিতায় প্রশাসনিক উলোট পালটের কথাও কানে আসে। আর একটি বিষয় লক্ষ্যনীয় ভাবে এদেশে সরকারী ভাবেই লালন করা হচ্ছে যা রাজনৈতিক অদূরদর্শিতার ফল হিসাবেই আমরা পাচ্ছি। ভাবখানা যেন এই যে শিখ, জানো, পাশ করো এবং ভাগো। দেশে তোমাদের দরকার নেই। বিদেশে যাও। টাকা কামাই করো আর দেশে পাঠাও। এজন্য সরকারী ব্যস্ততারও শেষ নেই। একটি মন্ত্রনালয় করে দেয়া হয়েছে। আরো সব বড় বড় পদাধিকারীর বড় বড় প্রতিষ্ঠান। অথচ দেশীয় অভ্যন্তরীন মানব সম্পদের বিকাশ ও বিন্যাসে এমনকি প্রাতিষ্ঠানিক উন্নয়নে আমরা কতটুকু যত্নবান হয়েছি তার হিসাব কে রাখে! মোট কথা দেশের জীয়ন কাঠি যেখানে রেমিট্যান্স এবং রপ্তানীর উন্নয়ন এর উপর নির্ভরশীল সেখানে দেশের বুনিয়াদ বিনির্মানের কথা ভাবার সময় কোথায়? 

দক্ষ জন সম্পদের অভাবে দেশ এক অন্ধকার অমানিষার গাঢ় অন্ধাকারের দিকে ধাবিত হচ্ছে - তা কিন্তু চোখ বন্ধ করেই বলা যায়। একটা বিষয় লক্ষ্য করার মত। সম্ভবতঃ প্রশাসনিক প্রাধান্যের এইসব সরকার ব্যবস্থায় ইদানীং ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারদের অধিকাংশই কিন্তু প্রশাসক হতে চায়। ফলে বিসিএস ও অন্যান্য সরকারী প্রতিষ্ঠানে তাদের বিচরনের আধিক্য ইদানীং লক্ষ্য করার মত। এমনকি পেশাজীবি প্রফাইলের মেধাবী ছাত্ররা আইন শৃংখলার পুলিশ ক্যাডারের চাকরী নিতেও দ্বিধা করছে না। এটাও তো অভ্যন্তরীন মেধা পাচারের একটা অংশ। রক্ত ক্ষরনও বলা যায়। লক্ষ্য করলে দেখা যায় বৃহৎ সব শিল্প প্রতিষ্ঠান নিয়ে গঠিত স্পেশালাইজড তিন থেকে চারটি কর্পোরেশনের বিখ্যাত সব পরিত্যক্ত শিল্প কারখানায় মেধাবী পেশা জীবিদের ধরে রাখা যায় নি। পরবর্তীতে সেখানে replacement হিসাবে নতুন মেধাবী ইঞ্জিনিয়ার বা দক্ষ কারিগরদের যথাযথ মূল্যায়ন বা  feed-back না করার ফলে দেশের এমনকি এশিয়ার প্রেক্ষিতে সর্ব বৃহৎ সেসব কারখানা সমূহ অচল বা রুগ্ন হয়ে পড়ে। কারন উৎপাদনমুখী শিল্প প্রতিষ্ঠানে যেসব ইঞ্জিনিয়ার বা কারিগর কাজ করবেন, পন্যের গুনগত মান ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির মানসে স্বাভাবিক মিয়মেই তারা উচ্চতর প্যাকেজ ও সুযোগ সুবিধা পান। কিন্তু সরকারী অফিস আদালতের নিয়মে তাদেরকে সম-ধারায় ফেলে দেয়াতে অধিকাংশ ক্ষেত্রে ওইসব মিল কারখানার মেধাবী ইঞ্জিনিয়ার ও কারিগররা ভাল বেতন ও উন্নত জীবনের হাতছানিতে দেশ ত্যাগ করে বিদেশে পাড়ি জমান। এবং সেই যে দক্ষ মানব সম্পদের দেশান্তর শুরু হোল তার রেশ এখনও পর্যন্ত সমান গতিতেই বহমান। বরং বিদেশী রেমিট্যান্সের হাতছানিতে ইদানীং এই মানব সম্পদ পাচারের হার বেড়েছে বলাটাই শ্রেয় হবে। 

সুতরাং বলতে দ্বিধা নেই, দেশ গড়ার মানসে রাজনৈতিক সদিচ্ছা যদি কার্যকরীভাবে কাজ করে তাহলে তার প্রধান লক্ষ্যই হওয়া উচিত দেশ গড়ার  বুনিয়াদী উৎকর্ষকতা বাড়ানোর ভিতগুলি উন্নত করা। আজকে গার্মেন্টস শিল্প এমনকি ফুটওয়্যার শিল্পের নামে যেসব শিল্প প্রতিষ্ঠান দেশে গড়ে উঠেছে তা  টেকসই প্রযুক্তির কোন্ প্যারামিটারে পড়ে তা আমার মাথায় ধরে না। এসব শিল্পের ভ্যালু এডিশনই বা কতটুকু। আমরা কাগজ কলমের সদ্ব্যবহারে খুব পটু। গত কয়েক বছর ধরে আমরা উন্নয়ন আর রিজার্ভের রূপকথার গল্প শুনে শুনে ঝালাপালা হয়ে গেছি। কিন্তু ইট পাথরের ঝাঁ চকচকে দালান কোঠা, রাস্তাঘাট বা ফ্লাই ওভার কিংবা চমক লাগানো বিদ্যুৎ ব্যবস্থার হঠাৎ ঝলকানি যদি উন্নয়নের মাপকাঠি হোত তাহলে আজকের দিনে মাত্র ছ'মাসের ব্যবধানে কয়েক হাজার কিলোমিটার দূরের এক যুদ্ধ বিগ্রহ কি এমন যাদুকরি শক্তি অর্জন করলো যে দেশে উন্নয়নের গীত গাওয়া মানুষগুলোর মুখ ফ্যাকাশে রূপ ধারন করেছে! কোন্ রূপোর কাঠির ছোঁয়ায় দু এক মাসের মধ্যে ছেচল্লিশ বিলিয়নের রিজার্ভ এখন বিশ পঁচিশে নেমে এল! সবকিছুর মূলে আছে সেই মানব সম্পদ। মানব সম্পদ সুষ্ঠ বিন্যাসে বিকশিত হতে পারেনি বা হতে দেয়া হয়নি বলেই আজকে চারিদিকে এই হা হুতাশ। দেশ গড়ার কাজে সামাজিক বিন্যাসে সুষম ও সুষ্ঠ কাঠামোয় মানব সম্পদের বিকাশ ঘটেনি বলেই আজ চারিদিকে শুধুই শুন্যতা। কর্মজীবনের সুদীর্ঘ চল্লিশ বছরের সরকারী বেসরকারী অভিজ্ঞতায় দেখেছি মানব সম্পদের শুন্যতা ও অপচয়, ক্ষেত্রবিশেষে অবচয়ও দেখতে হয়েছে। সিভিল ইঞ্জিনিয়ারকে দিয়ে লেদার ইঞ্জিনিয়ারের কাজ করানো হচ্ছে। কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারকে সিভিলের মাটি কাটা লে-আউট প্ল্যানের চীফ ইঞ্জিনিয়ার বানানো হচ্ছে। ইসলামের ইতিহাসের কর্মচারিকে দিয়ে অর্থনীতির IRR, BCR, Break even জাতীয় জটিল সমীকরনের কাজগুলি করানো হচ্ছে। সবচেয়ে মজার ব্যাপার হচ্ছে একজন রাষ্ট্র বিজ্ঞানের ছাত্রকে চারু ও কারুকলা সম্পর্কিত চীফ ডিজাইনার এর চেয়ারে বসানো হচ্ছে। লক্ষ্য করেছি শিল্প উন্নয়নে সরকারী প্রতিষ্ঠানে জনবল বিন্যাসে নির্বাহী প্রকৌশলী পদমর্যাদার বিষয় বিশেষজ্ঞ পদে বাংলা ভুগোল ইতিহাসের মানুষজনকে দিয়ে কাজ করানো হচ্ছে। এরকম হাজারো অনিয়মের অলংকারে শোভিত আমাদের সরকারী প্রতিষ্ঠানগুলির উঠান, যার ভারে জর্জরিত আজ রাষ্ট্র যন্ত্রের লক্ষ লক্ষ জনসম্পদের বহর।

সুতরাং নিজেদের বেসিক যোগান ঠিক না রেখে যদি পর নির্ভরশীলতার উঠানে বসে নগদ নারায়নের ধান্ধায় আপন উজ্জলতা বাড়ানোর প্রয়াস নিই তবে তা গায়ে গতরে সাময়িক উজ্জলতা বা চিকনাই বাড়াবে ঠিকই কিন্তু সেটা কখনোই টিকসই বা sustainable হবে না। সেক্ষেত্রে নিজের বুনিয়াদ বিনির্মানে হাত দিতে হবে। অভ্যন্তরীন মানব সম্পদের বিকাশ ও বিন্যাসে সামঞ্জস্যতা আনতে হবে। আর প্রশাসকদের বারান্দা বা লবিতে সব সময় ঘুর ঘুর করা সেইসব 'উপরে চিকন চাকন ভিতরে ভস্কা বেগুন' বা ফিটফাট কোট-টাই মার্কা  অফিসার বা কর্মিচারীদের থেকে প্রশাসনের উঠানকে সাফ-সুরত করার কাজে হাত লাগাতে হবে। কর্মক্ষেত্রের পেশাজীবি কারিগরদের নিজস্ব উঠানে মুক্ত নিঃশ্বাস ও বিশ্বাসে কাজ করার পরিবেশ তৈরী করতে হবে। পাশাপাশি দেশের রাজনীতি ও গনতান্ত্রিক আচরনে দেশপ্রেম ও বাঙালীয়ানার সর্বময়তার পরিবেশ গড়ে তুলতে হবে।  

বিষয়:
avertisements 2
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির  মৃত্যু
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2