avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

আদর্শ ছেলে

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ৩ অক্টোবর,সোমবার,২০২২ | আপডেট: ০৬:৩৬ এএম, ১৯ ডিসেম্বর,বৃহস্পতিবার,২০২৪

Text

"আমাদের দেশে হবে সে ছেলে কবে

কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে?"

ছোট বেলায় পড়া, মুখস্ত করা এবং এটা নিয়ে ভাব সম্প্রসারন করা এই কবিতার লাইন দুটি হঠাৎ করে মাথায় চলে এল।

অর্ধ শতাব্দী আগে বাল্যকালে পড়া এধরনের প্রবাদতুল্য কবিতার লাইনগুলি আমার এই অবসরের অঢেল সময়টিতে মাঝেমধ্যেই মাথাচাড়া দেয়। সম্ভবতঃ 'আদর্শ ছেলে' নামক কবিতার লাইন দুটি নিয়ে ছাত্রাবস্থায় আমাদেরকে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে। কারন অহিংস ভারত আন্দোলনে এমনকি সদ্য স্বাধীনতা প্রাপ্ত ভারত-পাকিস্তান রাষ্ট্রের বুনিয়াদ মজবুত করার সূত্র হিসাবে স্কুল পড়ুয়া ছাত্রদের মনোবল তৈরীতে এসব কবিতার লাইনগুলি বিজ্ঞজনেরা পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্তি করেন। অবশ্য এখনো এসব কথার আবেদন কমে যায় নি। বরং এখনকার ভূ-রাজনৈতিক ও আর্থ সামাজিক প্রেক্ষাপটে এসব ছত্র অনুশীলনের প্রয়োনীয়তা বেশীই বলে মনে হয়। কবির নামটাও এখন বেশ মনে পড়ছে। প্রকৃতির কবি জীবনানন্দের দাশের মা - তিনি কবি কুসুম কুমারী দাশ। একজন গৃহবধু কুসুম কুমারী দাশ এক'শ পঁচিশ-তিরিশ বছর আগে এমন জগন্ময়ী উচ্চারনের প্রশ্নবোধক এই কবিতাটি লিখেছিলেন। বিদেশী শাসন থেকে মুক্ত হওয়ার কি ব্যাকুল আবেদন একজন প্রত্যন্ত গ্রাম্যবালার কালির আঁচড়ে সেদিন ফুটে উঠেছিল তার "আদর্শ ছেলে" শিরোনামের এই কবিতাটিতে। তিনি বলেছেন, 

"হাত পা সবারই আছে মিছে কেন ভয়

চেতনা রয়েছে যার সেকি পড়ে রয়?"

আমি কোন কাব্য আলোচনা বা সমালোচনার জন্য বসি নি। সেই এক -দেড়'শ বছর আগেকার প্রেক্ষাপটের রিমেক আমার চোখের সামনে এসে গেল তাই ভাবলাম বেশ তো, আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের জন্য এসব উদাহারন আমরা তুলে ধরতে পারি। আবার ভাবি, কি জানি কোন মাইনক্যার চিপায় আবার পড়ে যাই কিনা? কারন মুক্ত চিন্তার মুক্তবাকগুলো এখন গ্রাম বাংলার প্রত্যন্ত মাঠে ঘাটে মুখ থুবড়ে পড়ে শুধুই খাবি খাচ্ছে। চোত মাসের খরার দাপটে যখন পুকুর খালবিল শুকিয়ে গিয়ে সেসব জলাধারের ঘোলা পানিতে মাছ বা জলজ প্রানীদের খবি খেতে দেখি, আজকের দিনে শুবে বাংলায় মুক্তচিন্তার বাঙালী আদমদের সেরকমই অবস্থা বলে মনে হচ্ছে।

পঞ্চান্ন হাজার বর্গ মাইলের সোনার বাংলা তার নিজস্ব স্বকীয়তা তৈরী করে এখন পৃথিবীর বুকে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। হাজার বছরের ইতিহাস ঐতিহ্য থাকলেও বাঙালী তার নিজ অস্তিত্ত্বের সাল তামামীতে এইতো কয়দিন আগে সুবর্ন জয়ন্তীর স্বাদ নিল। আপন উঠানের বুনিয়াদ বিনির্মানে বাঙালী এখন তার অস্তিত্বের বিনি সুতোয় গাবের কষ মিশ্রিত  গুড়ো কাঁচের মাজন লাগাতে ব্যস্ত। রাজনীতিতে অসুস্থ্য উঠান তৈরী হলেও নেতৃত্বের দৃঢ়চেতা আচরনে আমাদের এগিয়ে যাওয়ার পথচলা পথহারা হয়নি বলেই মনে হয়। সেক্ষেত্রে এই যে নেতৃত্বের কথা এসে গেল, তারও তো ক্রাইটেরিয়া থাকা দরকার। তুল্যমূল্যে এলোমেলো হলে সেখানেও তো ঘষামাজা করার প্রয়োজন পড়ে। নইলে সময়ের বহমানতায় সেই নেতৃত্ব যখন জগদ্দল পাথর হয়ে জনমানুষের মাথার উপর ছড়ি ঘোরাতে চায় তখন সমাজ তথা রাষ্ট্র চাহিদায় তা আপদ বলেই মনে হয়। সমাজ ও রাষ্ট্র চাহিদার প্রতিটি পদক্ষেপে যোগ্য ম্যানেজারের অপরিহার্যতা অনস্বীকার্য। এক্ষেত্রে রাজনীতির কথা নাইবা বলি। রাজনীতির দৈনতায় বর্তমান রাষ্ট্র কাঠামোয় 'নাই মামার থেকে কানা মামাই ভাল' ভেবে নিয়ে এগোতে হবে। তবে  এ কথাটি তো সত্য যে 'মাথায় পচন ধরলে তা সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে'। এই বাস্তবতায় আমাদের বর্তমান বসবাস। রাজনীতির শুদ্ধাচারে আকাল পড়েছে দেশে। ফলে রাষ্ট্রনীতির গলিপথ গুলোতে চলছে অযাচিত ও অযোগ্য ম্যানেজারকুলের অশুভ আনাগোনা। অবশ্য জবাবদিহিহীন এবং অস্বচ্ছ রাজনীতির ডামাডোলে প্রজাতন্ত্রের(!) শাসন ব্যবস্থার গলিপথে এসব ঘটনাই স্বাভাবিক বলে বিজ্ঞজনেরা বলে থাকেন। কোন্ গলিপথে হাঁটবো? সবখানেই কাদা-প্যাঁকে ভরা। 

গোটা রাষ্ট্রাচারে চোখ না বুলিয়ে আসুন না একটু নগর জীবনে ঘুরে আসি। নগর জীবনের দৃশ্যমান সেবামূলক প্রতিষ্ঠান গুলোর দিকে তাকালে কি দেখি আমরা। প্রথম স্ট্রোকে যা পাই তা হোল প্রতিষ্ঠানের জনবল। ওরা রাজ কর্মচারী! রাজকীয় ঢংয়ে তাদের চালন বলন। সর্বক্ষেত্রেই এটা দৃশ্যমান। জানিনা মেয়রদের ব্যক্তিগত সহকারী যিনি থাকেন তিনি কোন পদবীতে পদায়িত। কারন গত দু'দিনে আমি দুই ওয়ার্ড কাউন্সিলরের অফিসে গিয়ে দেখলাম দু'জন সচিবের বিশাল বিশাল নেমপ্লেট সম্বলিত বিশালকায় কক্ষ। নগরের অন্যান্য সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান সমূহেও একই দৃশ্য। তাহলে এই সহকারী, একান্ত, ব্যক্তিগত, বিশেষ এবং চুড়ায় বসে থাকা মহা মান্যবরদের নিয়েই তো এক মহাকাব্যিক সচিবীয় আবহ তৈরী হয়ে গেল দেশময়। এতো গেল সাচিবিক ব্যাপার স্যাপার। এখন আসুন দেখে নিই চালকের আসনে যারা বসেছেন তাদের দিকে তাকাই। সেখানেও উপসহকারী থেকে উঠতে উঠতে মহাপরিচালক এবং শেষমেশ চেয়াম্যান। এই চেয়ারম্যান নিয়ে একটা চটকদার অথচ সত্য ঘটনার কথা বেশ মনে পড়ছে। সম্ভবতঃ আশির দশকে উত্তর বঙ্গীয় কোন এক জেলার আইন শৃংখলা সক্রান্ত এক সভায় এই ঘটনাটি ঘটেছিল। জেলা প্রশাসক মহোদয় উপজেলা ও ইউনিয়ন চেয়ারম্যানদের সমন্বয়ে সভা ডেকেছেন। একে একে অতিথিদের আগমন শুরু হয়েছে। কোন এক ইউপি চেয়াম্যান সভাস্থলের ডায়াসে  চেয়ারম্যান স্টিকার লাগানো সিটে গিয়ে বসে পড়েছেন। সভাস্থলে গুঞ্জন শুরু হয়ে গেছে। কারন ও সীটটা তো ডিসি সাহেবের জন্য স্থির করা হয়েছে। তিনিই তো এই মিটিংয়ের চেয়ারম্যান। যথারীতি আয়োজনকারী মানুষজন এসে তাকে নিচে সবার সাথে বসতে অনুরোধ করেন। কিন্তু তার একটাই কথা এটা তো চেয়ারম্যানের সীট। আর তিনি তো চেয়াম্যান। যাহোক অনেক কাঠখট পুড়িয়ে সেদিনের সেই গ্রাম্য চেয়ারম্যানকে নিবৃত করা হয়েছিল। তো এই হোল আমাদের জনসেবার মহা আধিকারিক চেয়ারম্যানীয় কাহিনী। আসুন তাকিয়ে দেখি ব্যবস্থাপক সম্পর্কিত রাষ্ট্র সেবকদের চিত্র। সেখানেও লম্বা রেসের দলা পাকানো সেবাদানকারী ডেস্কের ছড়াছড়ি। এটা শুধু মোটা দাগের কথা। আর্থাৎ রাজপথের হাঁটাচলা। গলিপথে হাঁটতে গেলে সবই ওরা। আর এই ওদের সংস্থান করতে গিয়েই তো আজ বাঙালীর হাড় জিরজিরে অবস্থা। 

আমার দৃষ্টির সবটুকুই কিন্তু সরকারী সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান সমূহকে নিয়ে। গালমন্দ বা অহেতুক সমালোচনাও নয়। স্রেফ চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়া, কেনো এত মাথাভারি ঝাঁকড়া চুল নিয়ে  দেহের অপুষ্টি বাড়ানোর এন্তেজাম! মাঠঘাটে সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের জন্য দক্ষ কর্মী সুপারভাইজার দরকার। কেন এত বাহারী পদ ও পদবীর মাননীয়দের আনাগোনা! যখন মহল্লায় গ্যাসের পাইপ ফেটে মরন সংকটের সৃষ্টি হয় তখন সেই সবেধন নীলমনি লাইন সুপারভাইজার ছাড়া আর কাউকে স্পটে পাওয়া যায় না। যখন পানির লাইনে পানি না আসে তখন ওই লাইন সুপারভাইজাররাই রাস্তা কেটে আট দশ হাজার খরচের ফিরিস্তি নিয়ে ভুক্তভুগীকে জিম্মি করে। বছর জুড়ে মিটার না দেখে এলোমেলো বিল বানিয়ে গ্যাস বিদ্যুৎ পানি সর্বক্ষেত্রে একটা জট পাকিয়ে ফি পাঁচ বছর বাদে একটা ভুতুড়ে বকেয়া বিলের বোঝা চাপিয়ে গ্রাহকদের ভোগান্তির সৃষ্টি করা হয়। আর তখনই শুরু হয় আমাদের ঐ সহঃ, উপ, মহা ইত্যাদি এসি রুমের মাননীয়দের রেসের ঘোড়া। এখান থেকেই মাথাভারি ঝাঁকড়া চুলের কথিত 'আদর্শ ছেলে'দের সেবা নামক যাঁতার কলে নগর বাসীর হিসাব নিকাশ শুরু। 

কোন্ জীবন চাহিদায় ম্যানেজমেন্ট নামক শিক্ষা নিতে গিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর 'প্যারাডাইম' স্ট্রাকচারের কি সব পড়েছিলাম জানিনা। সেকেলে সেসব ম্যানেজমেন্টের কোন যৌক্তিক প্রয়োগ কর্মক্ষেত্রে চোখে পড়েনি।  এমনকি এসবের প্রায়োগিক যৌক্তিকতা কর্মক্ষেত্রে খুঁজে পাই নি। কিন্তু মাইক্রো ইকোনমিক্স পড়তে গিয়ে যখন মাথাভারি প্রশাসনের বিশ্লেষনে গেলাম তখন বুর্জোয়া কাঠামোগত ধারনাটা মাথায় একটু হলেও খোঁচা মেরেছিল। অথচ সত্তর আশির দশকের দিকে উন্নত বিশ্বের গ্রহন করা 'নবলোক ব্যবস্থাপনা' যখন একবিংশে এসে আমাদের উৎসাহ যোগালো, তার কাগুজে প্রয়োগ দেখলেও কার্যকরী প্রয়োগ সেখানে পুরোটাই অনুপস্থিত ছিল এবং এখনও তাই। আর এখানেই লুকিয়ে আছে কবি কথিত সেই 'আদর্শ ছেলে'র প্রশ্নগুলোর সদুত্তর। 

প্রশ্নটা ঠিক আমাদের বর্তমান ক্রিকেট কাঠামোর মত নয় কি? হেড কর্তা আছেন। বোলিং ব্যাটিং, ফিল্ডিংসহ আরো কত বড় বড় পদ ও পদবীর মোটা মাইনের কর্তারা রয়েছেন। আর মাথার উপর তো বিসিবি নামক বিশাল কাঠামোর শক্তিধর মানুষজনের বিচরন। কিন্তু মাঠের খবর কি? সেই অবস্থার সাযুজ্যেই কি পড়ে নেই আমাদের আজকের নগর জীবনের জন্য বড় বড় অবকাঠামোর সেবাদানকারী সরকারী প্রতিষ্ঠানগুলো! সেই কবে বঙ্গবন্ধুর আমলে বা তারও আগে প্রি-বাংলাদেশ আমলে গড়ে দেয়া ইলেক্ট্রিক সাপ্লাই চেইন বা গ্যাস ও পানির লাইনের অবকাঠামো এখনো ঢাকা বা বড় শহরগুলোর জীয়ন কাঠি হয়ে টিকে আছে। জন আধিক্যের চাপে মাঝেমধ্যে সুয়ারেজ লাইন বসানো ইত্যাদি কাজগুলো চোখে পড়লেও পঞ্চাশ যাট বছরের অবকাঠামোর গ্যাস পানি বা বিদ্যুৎ লাইনের আধুনিকায়ন বা পুনঃস্থাপনের কোন মাস্টার প্ল্যান সামনে আসে না। এক ড্যাপ নিয়ে জাপানী অর্থ সংস্থানের জ্যাইকা নামক প্রতিষ্ঠানের কাঁড়ি কাঁড়ি অর্থের শ্রাদ্ধ হচ্ছে সেই নব্বইয়ের দশক থেকে। গত বিশ তিরিশ বছর ধরে কত শুদ্ধাচারের ফুলঝুরি চলছে ঢাকাকে প্রাচ্যের লন্ডন বানানোর। আমাদের আদর্শ ছেলেরা শুধু বড় বড় প্রকল্প খুঁজেন। কিন্তু প্রকল্পগুলি সুষ্ঠভাবে পরিচালনার তৃনমূলীয় কাজগুলিকে নিয়ে মাথা ঘামান না। পরিচর্যা লালন পালন করে শিশুটিকে সুস্থ্যভাবে বাড়িয়ে তোলা এবং তার সুষ্ঠ স্থায়িত্বের টনিক না বানিয়ে আমাদের আদর্শ ছেলেরা নিজেদের সুস্থ্যতার টনিক সেবনে উদগ্রীব থাকেন। 

নগর সেবার সুনির্দিষ্ট ফিরিস্তি না দিয়ে শুধু এটুকু বলা যায় সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠানগুলোর মাথাভারি অফিস অবকাঠামো এবং একগাদা বড় বড় পদবীর "আদর্শ ছেলে"দেরকে দুধেভাতে রেখে মাঠ পর্যায়ের অষ্টম পাশ লাইনসম্যান দিয়ে আর কতকাল সেই আয়ুবীয় স্ট্রাকচারের ওয়াসা, ডেসা, তিতাসের জীয়নকাঠি টিকিয়ে রাখা যাবে! শুনছি কোন এক সেবা প্রতিষ্ঠানের হাল ধরার জন্য গত পনের বিশ বছর ধরে কোন বাঙালী সন্তানই নাকি পাওয়া যাচ্ছে না। তাই কোন এক অতিযোগ্য আদর্শ দেশপ্রেমিক বাঙালী সন্তানকে গত পাঁচ টার্মে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিয়ে এখন ষষ্ঠবারের মত আবারও চুক্তিতে আবব্ধ করা হচ্ছে। কবি কুসুমকুমারী বেঁচে থাকলে হয়তো এটা নিয়েও একটা কবিতা লিখতে উৎসাহ পেতেন। এরকম আদর্শ ছেলেই তো আমাদের চাই।

বিষয়:
avertisements 2
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির  মৃত্যু
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2