avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

স্মৃতির আকর

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ১৩ ফেব্রুয়ারী,বৃহস্পতিবার,২০২৫ | আপডেট: ১২:০৭ পিএম, ২৩ ফেব্রুয়ারী,রবিবার,২০২৫

Text

কেন এমন হয় জানিনা। তবে হয়। প্রতিটি আদম সন্তানের জন্যই বোধ হয় এসব ব্যাপারগুলো প্রযোজ্য। পঞ্চাশ ষাট এমনকি পঁয়ষট্টি বয়স অব্দিও এসব অনুভূতির ইনস্টিংক্টগুলো কোন তাগিদ দিত না। সত্তর পার হওয়ার পর যখন আস্তেধীরে বাহ্যিক আচরনের আবরনগুলি দূরত্ব বাড়াচ্ছে তখন থেকেই ওইসব স্মৃতির ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মোমেন্টাম গুলো আমাকে বেশ আবেগী করে দেয়। স্মৃতির কাতরে তখন কিছু সময়ের জন্য হলেও আমি বেশ আনমনা হয়ে পড়ি। তবে ওই যে কাতর বা কাতরতা বলে যে শব্দটি উচ্চারনে এলো তা কিন্তু ম্যান্ডেটরি বলে মনে করার কোন কারন নেই। মানুষ তো! পঞ্চ ইন্দ্রিয়ের চাপান উতোর তো থাকতেই পারে। আর সেগুলো আছে বলেই তো আমরা মানুষ। নইলে তো ‘মনহুশ’ হয়ে যেতাম। 


‘মনহুশ’ শব্দটি আমি শুনেছিলাম (শিখেছিলাম বলা যায়) আমার পরম শ্রদ্ধেয় Father-in-law প্রয়াত ডাঃ মোহাম্মদ হোসেনের মুখ থেকে। তিনি একজন নিখাদ অজাতশত্রু খাঁটি মুসলমান ছিলেন। খাঁটি-ভেজাল সংজ্ঞায়নের রেসে না গিয়ে শুধু এটুকু বলতে পারি, আমার শশুর সাহেব সত্যিকার অর্থে একজন নিখাদ মানুষ ছিলেন। পুরনো ঢাকার চাঁদমিয়া গুষ্টির মানুষ তিনি। নাজিম উদ্দিন রোডের বোরহান উদ্দিন কলেজের বিপরীতে তার হোমিও চেম্বার ছিল। কলকাতা হোমিও প্যাথি কলেজ থেকে পাশ করা একজন হোমিওপ্যাথিক ডাক্তার। অর্শ গেজ ইত্যাদির ডাক্তার হিসাবে তিন বেশ যশস্বী ছিলেন। খাঁটি-ভেজাল সংজ্ঞায়নের রেসে না গিয়ে শুধু এটুকু বলতে পারি, আমার শশুর সাহেব সর‍্যিকার অর্থে একজন নিখাদ মানুষ ছিলেন। কোন এক ছুটির সন্ধ্যায় ফেমিলি গেট টুগেদারে তিনি এই মনহুশ শব্দটি কোরান হাদিসের উদ্ধৃতি দিয়ে আমাদেরকে বুঝিয়েছিলেন বলে মনে পড়ে। আর একটি কথাও বেশ মনে পড়ে। ‘'দাইয়ুশ” শব্দটিও তার উচ্চারণে এসেছিল।  


সে অনেকদিন আগের কথা গত শতাব্দীর বিরাশি তিরাশির দিকে হবে হয়তো। আবছা আবছা মনে পড়ে। এই আবছা আবছা মনে পড়ার কারনটাও হয়তো সেসব মূল্যবান নসিহত সঠিকভাবে মূল্যায়ন না করার খেসারত। তিনি বললেন, মনুষ্য আচরনের বেঁধে দেয়া কাজগুলি থেকে নিজেকে এড়িয়ে চলার মানুষগুলোই মনহুশ। আবার দায়িত্ব ও কর্তব্যগুলি ধর্মীয় দৃষ্টিকোন থেকে যে মানুষ অবহেলা করে বা গায়ে লাগায় না তিনি দাইয়ুশ। এখানে মনহুশ সেই ব্যক্তি যিনি তার সামাজিক ও পারিবারিক কাজ কর্মে তার উপর অর্পিত দায়িত্ব ও কর্তব্যগুলি না করে বরং সেসব কাজের অভাবে যাতে পারিপার্শিকতায় chaotic situation তৈরী হয়, সেসব কাজেও সে লিপ্ত থাকে। সমাজে এসব মানুষের আধিক্যই এখন বেশী। দাইয়ুশ শব্দটি অবশ্য ধর্মীয় দৃষ্টিকোনের একটি মহামূল্যবান ব্যাখ্যা বলে মনে হয়েছে আমার কাছে। তার কথামতে সেই ব্যক্তি দাইয়ুশ যিনি তার পরিবারকে সঠিক মূল্যায়নে ইসলামের শিক্ষা দীক্ষায় পরিচালনা করেন না। অর্থাৎ তার অধীনে থাকার পরও যে ব্যক্তি তার বৌ বাচ্চাদের ইসলামী বিধি বিধানের অনুশীলন করান না তিনি স্রষ্টার কাছে দাইয়ুশ। তিনি যতই আল্লাহ রসুল নামাজ রোজা ইত্যাদির ইবাদত করেন না কেন, যেহেতু তিনি তার বৌ বাচ্চাদের এপথে চলার শাসনে রাখতে পারেননি বিধায় তিনি দোষী। এসব কথা বা মূহূর্তগুলি যখন চোখের সামনে ভেসে উঠে তখন সত্যিকার অর্থে অনমনা হয়ে পড়ি। আজ ডাক্তার সাহেবও এই দুনিয়াতে নেই কিন্তু তার সঙ্গে সময় কাটানোর সুবিধাভোগে প্রাপ্ত উপদেশগুলি অখন্ড অবসরের এই জমিনে স্মৃতির আকর হয়ে মনটা এলোমেলো করে দেয়।


আরও পিছনে ফিরে যেতে চায় মন।  কিন্তু চাইলেই তো আর সেসব পাওয়া যাবেনা। তবুও মন তো মনই। ওকে প্রবোধ দেয়ার পারিপার্শ্বিকতাও নেই আজকাল। যদি আনমনা থাকি বা মুখটা বেজার করে বসে থাকি, সামনে কেউ নেই যে জিগ্যেস করবে। কি হোল বাবা, কি হোল দাদু বা নানা - এসব বলে পাশে বসার বা জিগ্যেস করার মানুষ পাওয়া মুস্কিল আজকাল। সবাই কর্মব্যস্ত নিজ নিজ ভুবনে। অখন্ড অবসরের একমাত্র অবজেক্ট তো আমিই এখানে। তবে সে আফসোস অবশ্য নেই যে আমি একা বা অবহেলিত। সবই আছে। সবই হাতের নাগালে। ধরা ছোঁয়ার মধ্যেই। কিন্তু অতীত বা ফেলে আসা দিনগুলি তো ধরাছোঁয়ার বাইরে। স্মৃতির পাতাগুলো এখনকার এই অখন্ড অবসরে বেশ তরতাজা, চোখের পাতায় চিকচিক করে। গ্রামের ছেলে আমি। সেটা অবশ্য এখন শহরতলী হয়ে গেছে। শ'দুয়েক কাঁচা-পাকা ঘর নিয়ে আমার সেই গাঁয়ে একটি স্বতন্ত্র প্রাইমারী স্কুল এবং একটি হাইস্কুল ছিল। এখন অবশ্য সেই হাইস্কুল হায়ার সেকেন্ডারী স্কুলে উন্নীত হয়েছে। আমি মনে হয় সেই হাইস্কুলের দ্বিতীয় ব্যাচের এসএসসির ছাত্র ছিলাম। তাও তো চুয়ান্ন বছর হয়ে গেল। কিন্তু তারপরেও মনে হয় - এই তো সেদিন। 


ছোটবেলার স্মৃতিগুলো অনেক ক্ষেত্রেই মন থেকে হারিয়ে যায়। কিন্তু সৃষ্টির রহস্য বুঝা বড় মুস্কিল। তিন চার বছর বয়সের স্মৃতিও অনেক সময় চোখের কোনে চিকচিক করে। এটা শুধু আমার ক্ষেত্রে-তা কিন্তু নয়। অধিকাংশ মানুষের মনে চুম্বক কিছু না কিছু ঘটনা মনের চোরাগলিতে আনাগোনা করে যা তাদের সেই বয়সের সময় জ্ঞানের বোধশক্তির স্বপক্ষে কথা বলেনা।  এটাই হচ্ছে সৃষ্টির রহস্য। মহান স্রষ্ঠা মানব মস্তিষ্কে এমন সব লেন্স বসিয়ে দিয়েছেন যা এই আধুনিক প্রযুক্তির অটো রটো নিউমেটিক সব কিছুকেই বোকা বানিয়ে রেখেছে। গ্রামাঞ্চলে গৃহস্থ কৃষকের ঘরে ভিতর বাড়ি আর বাহির বাড়ি বলে একটা কথা বা হিসাব প্রচলিত আছে। এখনো হয়তোবা আছে। তিনটি বাড়ি সমন্বয়ে আমাদের বসত বাড়ি। দুটি দোতলা আর একটি দোচালা ঘর। দোচালা ঘরটি অর্ধেক দেয়াল দেয়া খোলামেলা। দুইরূমের একটিতে ধান ভাঙ্গার ঢেঁকি বসানো, অন্য রূমটি ছাগল রাখার ঘর। ছাগল রাখার ঘরটি আবার বাহির বাড়ির সঙ্গে সম্পৃক্ত। বাহির বাড়িটি উত্তর-দক্ষিন লম্বায় পঞ্চাশ ফুট আর চওড়ায় পনের ফুট হবে। গরু মহিষের ঘর সেটি। দোতালায় রাখা হয় গরু মহিষের খড় ভুষি খৈল আর চাষাবাদের আনুসঙ্গিক লাঙ্গল, দা কোদাল ইত্যাদি। একই বাড়ির শেষ প্রান্তে অর্থাৎ সর্ব দক্ষিণে বার বাই বার ফুটের একটি বাংলা ঘর। বাবু মশাইদের কথা সাহিত্যে যেটাকে কাছারী বাড়ি বলে চিত্রায়িত করা হয়। মূল বাড়িটিও মাটির এবং দু’তলা। দক্ষিণমুখী দু'তলা বাড়ির উপরতলায় বারান্দাসহ দুটি রূম। নীচেও দুটি রূম। তবে উসরা(উঠান)টি শান বাঁধানো(ইট বিছিয়ে মেঝেটা প্লাস্টার করা)। বাড়ির বামপাশ বরাবর বাউন্ডারী লাগোয়া বারফুট লম্বা একচালা ছাউনি। সেটা রান্নাঘর হিসাবে বিবেচিত। 


বর্ণনা ব্যাখ্যার কি আর শেষ আছে। হাঁস মুরগীর ঘর, আলু পিয়াজ কচু কলাই এসব রাখার জন্যও তো বন্দোবস্ত থাকা চাই। শৌচালয়, কলঘর - সবও ছিল। কিন্তু স্মৃতিকথা বলতে গিয়ে বাস্তুভিটার সাতকাহন না বাড়িয়ে ছোটবেলার স্মৃতিটুকু বলেই পাঠকের ধৈর্যচ্যুতির অবসান ঘটাতে চাই। সময়টা ছিল মাঘ মাস। ভরা শীত। ভিতর বাড়িতে মা আর আমি। বাহির বাড়িতে ধান মাড়া(ঝাড়া বাছা)র কাজ চলছে। দু'জন কামলা এবং সঙ্গে আমার দুই বড়ভাই ছিলেন বোধ হয়। আমার বয়স তখন খুব জোর সাড়ে চার কি পাঁচ হবে হয়তো। আমি জ্বলন্ত চুলার পাশে বসে আগুনের তাপ পোহাচ্ছি। মা আমার পাশেই আছেন। গায়ে তুষের চাদর জড়িয়ে দিয়েছেন। হঠাৎ পাশের বাড়িতে কোন শোরগোল শুনতে পেয়ে মা আমার সেখানে দৌড় মেরে চলে যান। অবশ্য যাওয়ার সময় আমাকে বেশী নড়াচড়া না কর‍তে বলে যান। এবং এটাও বলে যান যে তিনি যাবেন আর আসবেন। এটুকুই আমার মনে আছে। তারপর যে সর্বনাস টুকু হয়েছিল তার কিছুই মনে নেই। বড় হয়ে শুনেছি চাদরের কোনে আগুন লেগে আমার ডান পা টা পুড়ে ঝলসে যায়। এমনকি ঘা শুকানোর আগে পুড়া পচা মাংস খসে খসে পড়ে। বাল্যকালে পুড়ে যাওয়া ডান পায়ের (ঠ্যাং) ক্ষত চিহ্ন নিয়ে এখনো স্বাভাবিক ও সুস্থ্য শরীরে আছি মাশা আল্লাহ! ছোটবেলায় খেলার বন্ধুদের কাছে ঝগড়াঝাঁটি হলে ট্যাঁং পোড়া ইত্যাদি তীর্ষক গালিগালাজ বহু শুনতে হয়েছে। জাতীয় পরিচয়ের পাসপোর্টে এই পা পুড়ার চিহ্নটাই আমার শনাক্ত করনের আইডেন্টিটি হিসাবে লিপিবদ্ধ করে রেখেছি। তবে সান্তনা, এতবড় ভয়াবহ দুর্ঘটনা ও তৎপরবর্তী ভোগান্তির কথা মনে না থাকলেও শুধুমাত্র এর সূচনা পর্বের চুলার পাশে চাদর মুড়িয়ে আগুন তাপানোর দৃশ্যটুকুই আমার স্মৃতির পাতায় ধরা রয়েছে যা আমার কাছে এক আশ্চর্য ঘটনা বলে মনে হয়েছে। 

সবার  সুস্থ্যতা ও সুন্দর জীবন কামনা করছি।

বিষয়:
avertisements 2
ভিসা প্রক্রিয়ায় দুর্নীতি বন্ধে পদক্ষেপ নিচ্ছে ঢাকার ইতালি দূতাবাস
ভিসা প্রক্রিয়ায় দুর্নীতি বন্ধে পদক্ষেপ নিচ্ছে ঢাকার ইতালি দূতাবাস
বিচারকদের জামিন দেয়ার একচ্ছত্র অধিকার নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
বিচারকদের জামিন দেয়ার একচ্ছত্র অধিকার নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
বিয়ে করলেন ক্রিকেটার জাকির হাসান, কনে ঢাবি শিক্ষার্থী
বিয়ে করলেন ক্রিকেটার জাকির হাসান, কনে ঢাবি শিক্ষার্থী
রাতের ভোট আয়োজনে কলকাঠি নেড়েছিলেন দেশের যেসব গোয়েন্দা কর্মকর্তা
রাতের ভোট আয়োজনে কলকাঠি নেড়েছিলেন দেশের যেসব গোয়েন্দা কর্মকর্তা
আলেপের বিরুদ্ধে গুম ব্যক্তির স্ত্রীকে রোজা ভাঙিয়ে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে
আলেপের বিরুদ্ধে গুম ব্যক্তির স্ত্রীকে রোজা ভাঙিয়ে ধর্ষণের প্রমাণ মিলেছে
বাসে ডাকাতি ও নারীর শ্লীলতাহানীর ঘটনায় গ্রেফতার ৩
বাসে ডাকাতি ও নারীর শ্লীলতাহানীর ঘটনায় গ্রেফতার ৩
শুল্ক বৃদ্ধিতে অস্থির ফলের বাজার, কী হবে রমজানে?
শুল্ক বৃদ্ধিতে অস্থির ফলের বাজার, কী হবে রমজানে?
বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন: বাস ডাকাতি ও ‘ধর্ষণ’, লোমহর্ষক বর্ণনা যাত্রীদের
বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন: বাস ডাকাতি ও ‘ধর্ষণ’, লোমহর্ষক বর্ণনা যাত্রীদের
পরিচয় মিলেছে  জুলকারনাইনের সেই রহস্যময় নারী সাংবাদিকের !
পরিচয় মিলেছে  জুলকারনাইনের সেই রহস্যময় নারী সাংবাদিকের !
ভারতীয়দের পায়ে শিকল: ইলন মাস্কের প্রতিক্রিয়া ও রাজনৈতিক বিতর্ক
ভারতীয়দের পায়ে শিকল: ইলন মাস্কের প্রতিক্রিয়া ও রাজনৈতিক বিতর্ক
যুক্তরাষ্ট্রে মুসলিমদের সংখ্যা বেড়েই চলেছে : পরিসংখ্যান
যুক্তরাষ্ট্রে মুসলিমদের সংখ্যা বেড়েই চলেছে : পরিসংখ্যান
‘অন্তর্বর্তী সরকার হেরে গেলে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে’
‘অন্তর্বর্তী সরকার হেরে গেলে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে’
পুলিশকে অটোরিকশায় ঝুলিয়ে এক কিলোমিটার টেনে নিয়ে গেলেন চালক
পুলিশকে অটোরিকশায় ঝুলিয়ে এক কিলোমিটার টেনে নিয়ে গেলেন চালক
জেলেনস্কিকে ‘স্বৈরাচার’ হিসেবে অভিহিত করলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
জেলেনস্কিকে ‘স্বৈরাচার’ হিসেবে অভিহিত করলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
জীবনে শিক্ষার জন্য হলেও সবাইকে ৭ দিন জেলে থাকা উচিত: পলক
জীবনে শিক্ষার জন্য হলেও সবাইকে ৭ দিন জেলে থাকা উচিত: পলক
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2