avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

ভাবনাগুলি সাম্প্রদায়িক নয়

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ৯ ডিসেম্বর,সোমবার,২০২৪ | আপডেট: ০৮:৩০ পিএম, ২০ ডিসেম্বর,শুক্রবার,২০২৪

Text

ইদানীং সময়ে সাম্প্রদায়িক বিষয়টি বেশ আলোচিত এক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটাকে জিইয়ে রেখেই যেন রাজনীতি গণতন্ত্র ও ক্ষমতা লাভের সবকিছু নির্ভর করে। আর হবেই বা না কেন! আমরা জন্ম সূত্রেই তো এই দোষে দুষ্ট দুই জাতিস্বত্ত্বা।  নিজেদের মেকি জাতিস্বত্ত্বার আস্ফালনে আজ আমরা দিগ্বিদিক জ্ঞানশুন্য হয়ে আপন শ্রেষ্ঠত্ব জাহিরে ব্যস্ত রয়েছি। এটা এই উপমহাদেশের এক শত বর্ষীয় ব্যাধি। ধর্ম নিয়ে জাতিস্বত্ত্বা তৈরী করে দেশ গঠন এবং তার অস্তিত্ব বিনির্মানে এগিয়ে যাওয়ার খুব একটা ভাল নজির আমাদের সামনে আছে বলে মনে করতে পারছি না। জনকল্যানের স্বার্থে গঠিত এমন একটি রাষ্ট্র কি দেখানো যাবে যারা ধর্মকে আঁকড়ে ধরে এই ধরাধামে আদর্শিক রাষ্ট্র হিসাবে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পেরেছে? একটি রাষ্ট্রের দিকে আঙ্গুল অবশ্য অনেকেই তুলে ধরবেন। সেক্ষেত্রে তারা এই পৃথিবীতে সন্ত্রাসী ও যুদ্ধবাজ রাষ্ট্র ছাড়া আর তো কিছু নয়। বাদবাকি গুটিকয় যারা আছে, তারা স্বৈরাচারী রাজতন্ত্রের ধারক সেজে সৃষ্টিকর্তার প্রকৃতিক দানে পুষ্ট হয়ে দম্ভ অগমিকায় জর্জরিত সব জাতিগোষ্ঠীর দেশ বা ভূখন্ড। সুতরাং ধর্মের উপর ভিত্তি করে জাতিরাষ্ট্র গঠিত হয় না। প্রকৃতির ভূ-ভৌলিক গঠন প্রনালী সমন্বয়ে জাতিস্বত্ত্বা তৈরী হয় এবং অঞ্চল ভিত্তিক জাতিগোষ্ঠী সমন্বয়ে রাষ্ট্র গঠন হয়। সে রাষ্ট্রে বিভিন্ন ধর্ম, মত ও পথের জনপদ বাস করে। এক্ষেত্রে ধর্ম প্রাধান্যের গরিষ্ঠতা নিয়ে তা কখনোই ধর্মীয় রাষ্ট্রে আত্মপ্রকাশ করেনা। 


ধর্মের উপর ভর করে সাম্প্রদায়িক চালচিত্রে ভারত ভাগ হোল বটে, তবে সমবন্টন ও ধর্মীয় মাপকাঠির সঠিক পরিমাপে তা কি সুষম ছিল? যদি ধর্মাচারনের মেজরীটির আচরনে  ভারত ভাগ করে হিন্দু রাষ্ট্র বা মুসলিম রাষ্ট্র করা হয় তবে স্বাধীনতার সিকি শতাব্দী পেরিয়েও কেন আজকের দিনে হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা ফ্যাসাদের কথাগুলি মাথা চাড়া দেয়। কেনই বা হিন্দু রাষ্ট্র ভারতে বিশ পঁচিশ ভাগ মুসলমান এখনো হিন্দুস্তানী হয়ে তাদের বুনিয়াদী অবস্থান মজবুত করেও মেজরিটি সনাতনী হিন্দুদের গাত্রদাহের শিকার হয়। কেনইবা সনাতনীরা মুসলিম রাষ্ট্র পাকিস্তানে হিন্দু হয়ে রয়ে গেল। কেন তারা পাকিস্তানী বা বাংলাদেশী না হয়ে হিন্দু পরিচয়ে নিজেদের প্রকাশ করে। হিন্দু তো হিন্দুস্তানের নাগরিক। যেমন পাকিস্তানে পাকিস্তানী এবং বাংলাদেশে বাংলাদেশী। তাহলে কি এক শ্রেণীর ক্ষমতালোভী ধর্মান্ধ জায়ীয়তাবাদী মানুষের ক্ষমতা ভোগের রাস্তাকে পোক্ত করার লক্ষ্যেই এই চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের আয়োজন! 


একটু গোঁড়ার দিকে যেতে চাই। ভারত ভাগের ফর্মুলায় হিন্দু মুসলিম সংখ্যাধিক্যের উপর নজর রেখেই যদি ভাগাভাগি হয় তবে কাশ্মীর কেরালা হায়দ্রাবাদ বা আরো অনেক রাজ্যের মুসলিম সংখ্যাধিক্যের মুসসলমানদের রেখে  বা তাদেরকে চিহ্নিত না করে কেন এত তড়িঘড়ি করে ভারত ভাগের এই চিরস্থায়ী অসন্তোষের পথে হাঁটা হোল। কেনইবা পুর্ব পাকিস্তানের হিন্দু গরিষ্ঠের জেলাগুলিকে হিসাবে না এনে তা পাকিস্তান ভুক্তি করা হোল? নাকি মারাঠী/গুজরাঠী কিংবা কৈলাস সংলগ্ন ব্রাহ্মন্য গোষ্ঠীদের খায়েস পুরনে অখন্ড ভারতের স্বপ্নকে বাস্তবায়নের শতবর্ষীয় প্লান ছিল সেটা।  সাম্প্রতিক সময়ে তার ইঙ্গিত কি পাওয়া যাচ্ছে না ! অবশ্য ভারত ভাগের পাদটিকায় বাংলা ভাগের অসাঞ্জস্যতা ছিল এক মারাত্মক ঘটনা। যে সমস্ত সামন্ত প্রভু হিন্দু ব্রাহ্মন্য গোষ্ঠীর ক্ষমতা লাভের নিশ্চয়তা রক্ষার্থে বৃটিশ প্রবাসী নিরোদ বাবু আর বৃহত্তর বাংলার পাটনা নিবাসী আশুতোষ মুখার্জীর সুপুত্র শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীরা এই ষড়যন্ত্র করে কলকাতাকে নিজেদের করতে চাইলেন, তারা কি পুর্ব বাংলার ২০% সাধারন হিন্দুদের কথা ভেবেছিলেন? ভারত ভাগের সেই বাঙালী হিন্দু মুসলিম উন্মত্ততায় পুর্ব বাংলার যে লাখো হিন্দু বাঙালীর নিধন হোল কিংবা বাস্তুচ্যুত হয়ে সহায় সম্বলহীন অবস্থায় পশ্চিম বাংলায় গেল, তাদেরকে পুনর্বাসন না করে কোলকাতা ও আশেপাশের শহর গঞ্জে বস্তিবাসী শরণার্থীর তকমা লাগিয়ে এক মানবেতর জীবনের সওয়ার করে দিল তার হিসাব কি কেউ রাখে! এতই যদি হিন্দু প্রীতি শ্যামা বাবুদের থাকতো তাহলে পুর্ব বাংলায় মুসলমান শাসকেরা ভারত থেকে আগত মুসলমানদেরকে যেভাবে তখনকার সময়ে ২০টি বৃহত্তর জেলায় চিহ্নিত করে শহরতলী গড়ে দিয়েছিল, হিন্দুদের জন্য ভারতের হিন্দু প্রশাসন তা কি করেছিল? 


ঘটনা অনেক পুরনো হলেও এসব কাসুন্দি ঘাঁটলে তো শুধু দুর্গন্ধই বেরোবে। বসু সেন দত্ত মুখার্জীদের কথা নাইবা ধরি, কিন্তু পাল মন্ডল দাস ঘটক নামের নব্বই শতাংশ হিন্দুদের সুখস্বপ্ন ও প্রাপ্তি কি একই পাল্লায় মাপা হয়েছিল বা এখনও হয়! আর হয়না বলেই হয়তো এখনকার দিনে আধুনিক সংস্করনে ব্রাহ্মন্য মস্তিষ্ক প্রসূত নতুন সব ধারনা সৃষ্টি করে ধর্মীয় বর্ণ বৈষম্যের দাস মন্ডলদের তুষ্ট করার নিমিত্তে এইসব ‘ইসকন’ জাতীয় প্রতিষ্ঠান গঠন করে নিজেদের ধর্মকে অক্সিজেন দিয়ে বাঁচানোর প্রয়াস চালানো হয়। লক্ষ্য করুন, বাংলাদেশে ইসকনের হর্তাকর্তা কারা? পাকা ধানে মই দেয়ার জন্য তো লেট চামার মুচি মতুয়া রাজবংশীরাই তাদের প্রধান সৈনিক। শতবর্ষ ধরেই তো এসব দেখছি। ক্ষাত্র ও কায়েত গুষ্টির যারা লেখাপড়া শিখে মাথা চাড়া দিতে চায় তাদের মাধ্যমে বৃটিশদের শিখিয়ে দেয়া ডিভাইড এন্ড রুল প্রয়োগ করে এভাবেই ইসকন ইত্যাদির জন্ম হয়। পাঠক লক্ষ্য করুন, গত বছর প্রতিবেশী দেশের প্রধানমন্ত্রী তাদের জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে বাংলাদেশে এসেছিলেন। সেদেশের রিফিউজি মতুয়া ও রাজবংশীদের ভোট পাওয়ার মোক্ষ হিসাবে তিনি এদেশের মতুয়া (নিম্নবর্ণের হিন্দু) মন্দিরে স্রষ্ঠাংঙ্গ প্রণাম দিয়ে কি বুঝাতে চেয়েছিলেন তা কি সনাতনী ধর্মের মানুষেরা বুঝে না। এরকম বৈসাদৃশ্য পশ্চিম বাংলাতেও দেখা গেছে। মাড়য়ারী ব্রাহ্মন্য সর্বভারতীয় নেতারা পশ্চিম বাংলার হিন্দু সম্প্রদায়ের নিম্নবর্ণ অধ্যুষিত এলাকায় গিয়ে তাদের ঝুপড়ির উঠানে বসে কলকাতা থেকে বয়ে আনা ডাল ভাত ও ভর্তা সমন্বয়ে পাত পেড়ে খেয়ে দেখাতে চেয়েছে তারা কতবড় উদারচেতা ধর্ম সচেতন ভারতীয় হিন্দু। ধর্ম বিভাজনের এই ধ্বজা যে কতবড় ধোঁকা এই পঁচাত্তর বছরের স্বাধীনতা ভোগের ভারতীয়রা কি এখনও বুঝে নি? 


রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের পঞ্চম পিড়ির বর্তমান রাণীমাকে ভোটে দাঁড় করিয়ে তারা কি বুঝাতে চেয়েছে? সেই রাজা সেই রাজ্য সেই পরম্পরা উদ্ধারের এ এক নতুন প্রয়াস। যে রাজবাড়ির ছায়া মাড়ালে সেদিনের মতুয়া শ্রীকৃষ্ণ ভক্তদের শাস্তি পেতে হোত, এমনকি রাজবাড়ি ধুয়ে মুঝে শুদ্ধ করা হোত; সেই রাজন্য ব্রাহ্মনদের রাজনীতির সঙ্গী বানাতে গিয়ে হিন্দুভক্ত বর্তমান শাসক দল কি নাকানী চুবানিই না খেল। আসাম প্রবাসী এক বাঙালী তনয়ার কাছে তিনি গোহারা হেরে হিন্দুত্ববাদী রাজনীতি থেকে অবসরেই চলে গেলেন। আর অতি সাম্প্রতিকের ভারতের নতুন সংসদ ভবন এমনকি বহুল বিতর্কিত অযোধ্যা রাম মন্দিরের শিলান্যাস করার ঘটনাগুলো পর্যবেক্ষন করলেই তো দেখা যায় তাদের মহান ঐক্য ও অহিংস ধর্মের ফোকলা দাঁতের হাসিগুলো। জয় শ্রীরামের অসি মিছিলের ঝনঝনাতিতে ভারত যখন সাম্প্রদায়িকতার বিষাক্ত ছোবলে জর্জরিত তখন কোন আক্কেলে এই কট্টর মৌলবাদী সরকার ও তার দোসররা ভিন দেশের মাটিতে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার গন্ধ শুঁকে বেড়ায় সেটাই যেন কোটি টাকার প্রশ্ন। দালাই লামার মত একজন ধর্মীয় গুরুকে আশ্রয় দিয়ে ভারত তার মহত্বের পরিচয় দিয়েছে। কিন্তু জীবন নিয়ে পালিয়ে যাওয়া একজন খুনী স্বৈরাচারী সরকার প্রধানকে বুকে জড়িয়ে ভারত কি প্রমান করতে চায়? 

বিষয়:
avertisements 2
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির  মৃত্যু
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
এস আলম ও তার পরিবারের ১২৫ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ
এস আলম ও তার পরিবারের ১২৫ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ
বাংলাদেশের হয়ে খেলার অনুমতি পেলেন হামজা
বাংলাদেশের হয়ে খেলার অনুমতি পেলেন হামজা
পিলখানায় হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা ও মঈনসহ ৫৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ
পিলখানায় হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা ও মঈনসহ ৫৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ
উপদেষ্টা হাসান আরিফ মারা গেছেন
উপদেষ্টা হাসান আরিফ মারা গেছেন
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2