avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

খেল কি বাত

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ১২ জুলাই,শুক্রবার,২০২৪ | আপডেট: ০৮:২৭ এএম, ২২ ডিসেম্বর,রবিবার,২০২৪

Text

খেলাধুলা নিয়ে ইদানীং বিস্তর আলোচনা চলছে। এই একটা বিষয়ে বাঙালী বরাবরই একাট্টা। এখানে কোন জাতপাত কিংবা এ ও বি এর কোন হিসাব নিকেশ নেই। কবে সেই আশির দশকে কিংবা বিগত শতকের শেষের দিকে বাঙালী যুবা তরুনরা বুক চিতিয়ে মারদেকা কাঁপিয়ে নিজেদের অস্তিত্বের অস্মিতায় সোনালী প্রদীপ জ্বালিয়েছিল কিংবা এসিসি কাঁপিয়ে আইসিসিতে ঢুঁ মেরেছিল, তার সুখস্মৃতি নিয়ে আর কত হাত কচলাব বলুন তো? এনায়েত আসলাম মুন্নাদের নিয়ে স্মৃতিকাতর হয়ে আর কিইবা হবে। আশীর্বাদের অমৃত সিঞ্চন করে অশ্বডিম্বের দুই মহাধিরাজ সালাউদ্দিন সালামরা তো অমরত্ব পেয়েই গেছেন। আর এদিকে পাপন কাকু মোটা তাজা করনের খৈল খাইয়ে তার অবস্থানের ব্যসার্দ্ধকে ব্যাসে পরিণত করার মিশনে দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলেছেন। আমরা শুধু চেয়ে চেয়ে দেখি বাবুদের তৈরী করা এবড়ো থেবড়ো আয়তক্ষেত্র গুলিকে। সেগুলোর সুষম বর্গক্ষেত্র হয়ে প্রস্ফুটিত হওয়ার কোনই সম্ভাবনা নেই। কোটারী দলবাজির নিকৃষ্টতম আয়নাঘর হয়ে সেগুলি শুধু আশা ও সম্ভাবনার মৃত্যুই ঘটাচ্ছে না বরঞ্চ তারা প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধার অনুকূলে নিজেদের ব্যক্তি পরম্পরার উঠানকে মোটাতাজা করনে ব্যাপৃত রয়েছেন।


আমরা পারিও বটে। ঘন বসতির আঠার কোটির ছোট্ট ভূখন্ডের অধিবাসী হলেও ঠাঁটবাটে আমাদের ধারে কাছে অনেকেই নেই। কি নেই আমাদের! ফুটবল ক্রিকেট হকি নিয়েই হয়তো বেশী করে আলোচনা হয়। আর হবেই বা না কেন? চোখ ধাঁধানো মন মাতানোর যতসব এন্তেজাম তো ঐ ফুটবল ক্রিকেটকে নিয়ে। চল্লিশ পঞ্চাশ বছর আগের কথাই ধরুন। খেলাধুলার সর্ব অঙ্গে গা জুড়ানো প্রকৃতির এক সার্বজনীনতা ছিল তখন। হয়তোবা আজকের ক্রিকেট ফুটবলের সেই ঠাঁটবাট তখন  ছিল না। ইদানীংকার মত এই বানিজ্যিক আধিপত্যবাদী ক্রীড়া কালচারও তখন ছিল না। গ্রাম বাংলায় সামাজিক মেলবন্ধনের এক পরম্পরা ছিল এই খেলাধুলা। খেলাধুলা ও শরীর চর্চার মাধ্যমে কিশোর ও যুব সমাজের স্বত:স্ফুর্ততায় এক স্নিগ্ধ পরিবেশের জন্ম দিত। এসব ব্যাপারে সমাজের সামর্থ্যবান ব্যক্তিরা গ্রাম বাংলা তথা শহুরে জীবনের ধনী ব্যবসায়ীরা বেশ স্বত:স্ফুর্ত ছিলেন। তখনও কিন্তু সামাদ শামসুরা, ইউসুফ বাবু দৌলতুজ্জামানরা কিংবা ইয়াদ আলি জলিলরা ধ্রুব তারার মত আমাদের ক্রীড়াঙ্গন আলোকিত করেছেন। এখনকার দিনে সাকিব, মুশফিক, আলফাজ, মমিনুল, জিমিরা এগিয়ে রয়েছেন। তবে তফাত শুধু মুদ্রার এপিঠ আর ওপিঠ। 


একদিকে শুধু অর্থ উপার্জনের অতুঙ্গ হাতছানি এবং এসএসসির আদলে গোল্ডেন এ প্লাস পাওয়ার মত মেকি অশ্ব রেস যা সেদিনের প্রকৃতির আলো বাতাসে বেড়ে উঠা মানব সন্তানদের কল্পনার বাইরে ছিল। গৃহস্থ মধ্যবিত্ত থেকে উপর দিকের সামাজিক বিন্যাসে যারা ছিলেন তাদের সন্তান সন্ততিদের লক্ষ্যই স্থির করে দেয়া হোত হয় ডাক্তার না হয় ইঞ্জিনিয়ার হও। উচ্চবিত্তের ঘরে কিছু খেলা পাগল মানুষ ছিলেন যারা নিজেদের আভিজাত্য ও ঠাঁটবাট দেখানোর বৃটিশ আদলে ক্রিকেটের পাঁচদিনের খেলাকে আধার করে নিজেদের একটা উচ্চ মর্যাদার আলাদা শ্রেণী হিসাবে উপস্থাপনে ব্যপৃত থাকতেন। আর মারামারি কুদাকুদি লাফালাফির যতসব গ্রাম বাংলার হাডুডু ফুটবল ভলিবল লাঠিখেলা নৌকা বাইচ বা এথলেটিক্স জাতীয় খেলাগুলি ছিল (এখনও আছে হয়তো) খেটে খাওয়া এবং মধ্যবিত্ত পর্যায়ের নিম্ন স্তরের মানুষজনের। তারপরেও ব্যতিক্রমী হিসাবে আমরা পেয়েছি রফিক মুশফিকদের মত ক্রিকেট স্টারদের। পেয়েছি কায়সার হামিদ সালাহউদ্দিন জাহাঙ্গীর বাদশাদের মত ফুটবল স্টারদের। ইদানীং অবশ্য উচ্চ ও মধ্যবিত্তের রেসে আধুনিক সুযোগ সুবিধার প্রাতিষ্ঠানিক পরিচর্যায় নিম্ন মধ্যবিত্ত ও নিম্ন পর্যায়ের ঘরের ছেলে মেয়েরা বঞ্চিত হচ্ছে। ফলে দেশের ক্রীড়া ক্ষেত্রের মেধা বিকাশে এক দীর্ঘস্থায়ী মড়কের সৃষ্টি হতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা মতামত ব্যক্ত করছেন। 


একবিংশের এইসব দিনগুলিতে মানুষের চলা বলা খেলা এবং বিনোদনের ক্ষেত্রে  ব্যাপক বাণিজ্যিকীকরন হওয়াতে গ্রাম বাংলার সাধারন মানুষের কাছে সবকিছুই যেন আলাদিনের চেরাগের মত সামনে এসে বেরিকেড হয়ে দাঁড়িয়ে গেছে। আগে যে প্রক্রিয়ায় অঞ্চল ভিত্তিক বা জাতীয় পর্যায়ে খেলোয়াড় উঠে আসার সিঁড়ি গাঁথা ছিল এখনকার দিনে তা প্রাতিষ্ঠানিক অনুশীলনের পথ ধরে এগিয়ে  যাওয়া শুরু করেছে। সবকিছুই শুরু হয়েছে আধুনিক সংস্করনের পথ চিন্তায়। কিন্তু যেটা হয়নি  তা হচ্ছে ক্রীড়া প্রশাসনের আধুনিকায়ন ও গনতন্ত্রায়ন। রাজনীতির পৃষ্টপোষকতায় মুখচেনা পার্টিজান মানুষজন আজ ক্রীড়া প্রশাসকের উচ্চাসনে বসে দেশের পুরো ক্রীড়া  প্রশাসনকে নিজেদের রাজনীতির আখড়া বানিয়ে ফেলেছেন। ফলে ক্রীড়া জগতে আসা ভবিষ্যতের মেধাবী খেলোয়াড়রা মানসিক অস্বস্তি নিয়ে জাতীয় পর্যায়ে তাদের মেধার সর্বোচ্চটা উজাড় করে দিতে অস্বস্তি বোধ করছেন বা হোঁচট খাচ্ছেন বলা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে  মেধা ও উৎকর্ষতার স্ফুরন থাকলেও কাংখিত ফলাফল অর্জনে তারা ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছেন। শুধু কি খেলাধুলা! দেশের সর্ব অঙ্গনে বিশেষ করে সরকারী পৃষ্ট পোষকতার প্রতিটি উঠানে আজ মেধার হাহাকার চলছে। এটা ঘটছে শুধুমাত্র প্রাতিষ্ঠানিক অঙ্গনে দলীয় মানুষজনের বেপরোয়া জবাব দীহিহীন আচরনের ফলে। 


‘খেল কি বাত’ দিয়ে শুরু করেছিলাম। তার নিশ্চয় একটা ধারনাগত কারন রয়েছে। শব্দ দুটো পুরোটাই হিন্দি। জানিনা হিন্দিওয়ালারা আমাদেরটা দেখে করেছে না আমরা ওদেরটা দেখে করছি। তবে দুই দেশেরই শাসন ব্যবস্থা ব্যক্তি কেন্দ্রিক যা প্রাতিষ্ঠানের ধ্বংস এবং প্রতিহিংসা ছাড়া আর কিছুই দিতে পারেনা। মূলত: ক্রিকেটকে লক্ষ্য করেই লেখাটা শুরু করেছিলাম। কিন্তু আমাদের দেশে ক্রীড়া ক্ষেত্রের প্রতিটি স্তরে যেভাবে দলীয় জগদ্দল পাথরগুলো ক্রীড়া ক্ষেত্রের প্রতিটি স্তরে তাদের অপরিহার্যতার লাগাম লাগিয়ে রেখেছেন তা থেকে বেরিয়ে আসা সত্যিকার অর্থেই দুস্কর। কারন বাংলা ভূখন্ডে শীর্ষ বিন্দুর আশীর্বাদ আছে বলে চালিয়ে নেয়া যতটুকু সহজ, মুদ্রার অপর পিঠের প্রশাসনে কর্তার ইচ্ছায় কর্ম কথাটি অচল প্রায়। অন্তত:পক্ষে ক্রীড়া কাঠামোর বুনিয়াদী চারন ভূমিতে সেটা অচল বলাটাই শ্রেয়। দেশব্যাপী তাদের ক্রীড়া কাঠামোর যে বুনিয়াদ মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে, সেসবের হিসাব রেখেই কিন্তু সেদেশের ক্রীড়া কার্যক্রম পরিচালিত হয়। প্রশ্ন জাগে একজন জয় শাহ যদি ক্রিকেটাঙ্গনের নাবালকের তকমা নিয়ে সাবালকদের সহিস হয়ে তার ক্রীড়া কাঠামোয় বিশ্ব চ্যাম্পিয়নের মর্যাদা আনিয়ে দিতে পারেন, তবে এতসব বাঘা বাঘা ক্রীড়া প্রশাসকের বিশ্ব নন্দিতরা তা পারলেন না কেন? বাংলাদেশের ক্রিকেট প্রাঙ্গনে যত জন ক্রিকেট পদাধিকারী বা প্রশাসক আছেন, সারাদেশে ততটা ক্রিকেট ক্লাব বা সংস্থা আছে বলে মনে হয় না। সুতরাং এভাবে ফেস্টিং ক্লাব বানিয়ে দেশের ক্রীড়া কাঠামোর উন্নয়ন যে এসব লোকের কাজ নয় তা হাত গুনেই বলে দেয়া যায়। আর যারা ভাববেন বা মাঠে দোঁড়াদৌড়ি করবেন তাদেরকে তো সাইড বেঞ্চে বসিয়ে রেখে বহাল তবিয়তে ঐসব দলীয় সুবিধা ভোগীরাই সেখানে দন্ডমুন্ডের কর্তা হয়ে চেয়ারগুলো আলোকিত করে রেখেছেন! 


আর কত? নিজের অস্তিত্বের তেপান্ন বছর পেরিয়ে গেল, অথচ আপন পায়ে দঁড়াতে চেষ্টা না করে পরজীবি হয়ে চলাটাকেই  শিরোধার্য বানিয়ে নিলাম। কি এমন সোনার হরিণ পেতে আমাদেরকে দৌঁড়াতে হচ্ছে যে মাসে কোটি টাকা খরচ করে বিদেশী ওস্তাদ রেখে আমরা গ্লেন ম্যাকগ্রা বা শচীন টেন্ডুল্কার বানানোর মিশনে গলদঘর্ম হচ্ছি। লেংটার আবার লোকলজ্জা! যেখানে তৃণমূলের খবর নেই সেখানে গুটিকয় শহুরে বাবুদের ছেলেপুলেকে নেড়েঘেটে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে একটার পর একটা প্রতিযোগিতায় বিশ্ব আসরে নিয়ে ফানুসের মত ফুস হয়ে মাথা নীচু করে দেশে ফিরছি। কালচারে পরিবর্তন আনুন। দেশের ক্রীড়া কাঠামোয় তৃণমূলের দিকে মুখ ফেরান। দাদাদের নিশ্বাসের সঙ্গে নিশ্বাস মিলিয়ে যখন চলতেই হবে তখন তাদের চলন বলন ও কার্যক্রমের একটু হলেও ধার করুন। নিজেদের বুনিয়াদী কাঠামো মজবুত করে, তারপরে স্বপ্ন দেখুন। আমরা যেমন সাকিব মুশফিকদের পেয়েছি বিচ্ছিন্ন ভাবে, ওরাও পতৌদি গাভাস্কারদের পেয়েছিল পঞ্চাশ ষাট বছর আগে এরকমই বিচ্ছিন্নভাবে। আর রোহিত পান্ডিয়া কোহলি বুমরাদের তারা যেভাবে বাছাই করে বা নার্সিং করে বর্তমানের টিম ইন্ডিয়াকে বানিয়েছে, অন্তত: পক্ষে সে পথে হাঁটার বিশ শালা পরিকল্পনা করুন। দেখবেন, ট্রফি হেঁটে হেঁটেই আপনার আঙ্গিনায় গড়াগড়ি দেবে। আপনারা ইন্ডাস্ট্রী চালাবেন, রাজনীতির কেউটে হবেন আবার ক্রীড়া প্রশাসনের হট সিটেও বসবেন। সুতরাং “না ঘরকা না ঘাটকা”র সেই কাহাবতের ঘূর্ণাবর্তেই আপনাদের দিনমান এভাবেই আপনাদের উপহাস করতে থাকবে। চলবেন পাকিস্তানী ঠাঁটেবাটে আর গাইবেন বলিউডি গান - এই দ্বিচারিতা ছেড়ে আসুন বাঙালী অস্মিতার ভাঁড়ে ঘি ঢালি। নিজেদের চলার পথকে নিজেরাই সুন্দর করে গড়ে তোলায় মনোযোগী হই। 

বিষয়:
avertisements 2
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির  মৃত্যু
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2