avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

স্মৃতিদীপ-৭

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ১৫ জুন,শনিবার,২০২৪ | আপডেট: ০১:২৩ পিএম, ৭ সেপ্টেম্বর,শনিবার,২০২৪

Text

আমার এই পৌঁনে এক'শ বছর ছুঁই ছুঁই জীবনকে মোটাদাগে তিনটি প্রফাইলে ফেলা যায়। গত শতাব্দীর পঞ্চাশ দশকের প্রথমভাগে বিভক্ত বাংলার পশ্চিমাংশে আমার জন্ম। বাবা অজাতশত্রু এক আইডল অবস্থায় থেকে আমাদের লালন পালন করেছেন। অবশ্য যে এলাকায় আমার জন্ম সেখানে সম্প্রদায়গত শত্রু মিত্রের উটকো বিষয়গুলো আমার চোখে কোনদিন পড়েনি। বাঙালী স্বাদের হিন্দু মুসলমান সৌহার্দের এক পুন্য ভূমিতে আমার জন্ম। কথা সাহিত্যিক তারা শংকর বন্দোপাধ্যায় বিজ্ঞানী ডঃকুদরত-ই-খোদা স্বাধীন বাংলার নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট বিচারপতি আব্দুস সাত্তার ভারতবর্ষের প্রথম বাঙালী প্রেসিডেন্ট প্রনব মুখোপাধ্যায় এবং বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পীকার শামশুল হুদা চৌধুরী এই মাটিতেই জন্মেছেন বলেই হয়তো সৌহার্দ ও ভ্রাতৃত্ব শব্দগুলি উচ্চারন করলাম। অবশ্য এই সৌহার্দ ও ভ্রাতৃত্বের সংজ্ঞাটা একেকজন একেকভাবে বয়ান করেন। আমার বয়ানে সততা আছে কিন্তু পক্ষপাতিত্ত্ব নেই। সত্য ঘটনাগুলি উপস্থাপনে পক্ষপাতিত্ত্ব থাকলেও থাকতে পারে। অকপটের কারনে অনেকে সেটাকে কপটতা হিসাবেও নিতে পারেন। তবে কোন অজুহাতে তা সম্প্রদায় বা ব্যক্তি জিঘাংসার ফসল হতে পারেনা। বেড়ে উঠেছি খুব সাদামাটা পরিবেশে। মধ্যবিত্ত গৃহস্থ ঘরের ছেলে। অনেক কিছু দেখেছি আবার অনেক কিছু শুনে এবং না দেখেই বড় হয়েছি। 


গ্রামটা ছোট। কাগজ কলমে জয়কৃষ্ণপুর নাম হলেও ছোট পাখুড়িয়া নামেই তার পরিচিতি বেশী। জোতদার মোড়ল গোছের কোন ডমিনেটিং ক্যারেক্টার আমার জন্মস্থানে ছিলনা। তবে নাক উঁচু মধ্য ও নিম্ন মধ্যবিত্তে ঠাসা এই গ্রামটিতে ছিল (এখনো আছে হয়তো) বিবেকবান এবং সংস্কৃতিবান একঝাঁক তরুন যুবার অবস্থান। মুসলিম প্রধান গ্রাম হলেও পার্শ্ববর্তী হিন্দু প্রধান গ্রামের মানুষদের সাথে সখ্যতায় ঈর্ষনীয়ভাবে স্বচ্ছ্ব ও সুন্দর ছিল। শ'খানেক ঘরের লাগোয়া বস্তিতে মোটের উপর পাঁচ থেকে ছয়'শ আদমের বসবাস ওই গ্রামে। তেরজন হিন্দুধর্মের মানুষের চারটি ঘর আমাদের গ্রামে ছিল। ওরা মোহান্ত হিসাবে পরিচিত ছিলেন। গ্রামে সব মিলিয়ে চারটি পাকা বাড়ি। বাকী সব টিন বা খড়ের ছাউনির চার বা পাঁচ চালা ঘর। সবই কাঁচা মটির ঘর। তবে আভিজাত্যে নাকউঁচা বটে। টিনের হোক বা খড়ের ছাউনি হোক, প্রায় প্রতিটি বাড়িই দোতলা। সেক্ষেত্রে পাঁচ চালা বাড়িই বেশী। হাতে গোনা গোটা বিশেক বাড়ি ছিল  দু’চালা খড়ের ছাউনিওয়ালা। একটি হাইস্কুল এবং একটি প্রাইমারী স্কুল এবং প্রাইমারী স্কুল সংলগ্ন পাকা মসজিদ ছিল আমার গ্রামে। রাস্তাঘাট  পাহাড়ী লাল সুরকি দিয়ে মোড়ানো। স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় গ্রাম পঞ্চায়েত অফিস আমি দেখি নি। তবে পঞ্চায়েতের ব্যবস্থাপনার কর্তৃত্ব আমাদের গ্রাম থেকে হতে দেখেছি। আমার বড় ভাই অধ্যাপক মোয়াজ্জেম হোসেন পঞ্চায়েত প্রধান হওয়ার পর গ্রামের হাইস্কুলের পাশেই গ্রাম পঞ্চায়েতের একটি অফিস বিল্ডিং সেখানে স্থাপন করা হয়েছে। মোটা দাগে সবাই পেশায় কৃষিজীবি হলেও শিক্ষার কল্যানে বেশ কিছু মানুষ স্কুল কলেজের শিক্ষক, রাজ্য সরকারের কর্মচারী কেন্দ্রীয় সরকারের পোস্ট অফিসের পোস্টমাস্টার রেলওয়ের কর্মচারী, কোর্টের মুহুরী, উকিল এবং ডাক্তার ইত্যাদি হিসাবে জীবিকা বেছে নিয়েছিলেন। ফলে একটি ব্যালান্সড সমাজ ব্যবস্থায় আমার জন্মস্থানের গ্রামটি সাম্য ও সৌহার্দের উজ্জ্বল আলোতে আলোকিত ছিল।


তদাঞ্চলে ধর্ম ভেদের কূপমন্ডুকতা ছিলনা -  এটা বলা বড় দুস্কর। হিন্দু ব্রাহ্মন্য আচরনের একটি গোষ্ঠী সব সময় জাতপাত ছ্যুৎ অছ্যুৎ, এসব নিয়ে খবরদারি দৃশ্যের অবতারনা করতেন। তবে গোটা সমাজের শতকরা পাঁচ ভাগের বেশী তারা ছিল বলে মনে হয়না। ফলে ভারের আধিক্যে হিন্দু-মুসলমানের চাপান উতোর খুব একটা গ্রাহ্যের মধ্যে পড়তো না। এখনো সেই ব্রাহ্মন আছেন কিন্তু ব্রাহ্মন্য দেমাগ আর নেই। কারন নিম্নবর্নের হিন্দু জনগোষ্ঠী এখনকার দিনে জ্ঞানে বিজ্ঞানে সামনের কাতারে চলে আসায় ব্রাহ্মন পরম্পরাদের এখন প্রতিযোগিতা করেই টিকে থাকতে হয়। এটাও যুগ পরিবর্তনের ফসল। আবার মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্য থেকে জেঁকে বসা এক ধরনের সৈয়দ চৌধুরী বংশের আত্মজদের প্রতিপত্তি ও শক্তিমত্তার জোশ চোখে পড়েছে বৈকি! তবে অদূরদর্শী আচরন ও সম্পদের আতিশয্যে অনেক ক্ষেত্রেই তারা ক্ষয়িষ্ণু হয়ে আস্তে ধীরে সমাজের সাধারন কাতারে সামিল হয়েছেন।


একাত্তরের শেষের দিক। আমার প্রি ইউনিভার্সিটির (এইচএসসি) মাঝামাঝি সময়। কেমিস্ট্রি ল্যাবের ক্লাস চলছে। ল্যাব ডেমনেষ্ট্রেটর স্যার(নামটা মনে আসছে না) আমাকে তাঁর ডেস্কে ডাকলেন। শুধু বললেন, ‘তুমি ভাল ছাত্রদের মধ্যে একজন। কলেজে ছাত্র বৃত্তির জন্য আলাদা একটি ফান্ড রয়েছে। তুমি স্টাইপেন্ডের জন্য একটা দরখাস্ত কর। আমি ফরোয়ার্ড করে দিব’।  আমি দরখাস্ত করেছিলাম এবং স্টাইপেন্ডও পেয়েছিলাম। বাৎসরিক এককালীন তিরিশ টাকা যা সময়ের আবেদনে বেশ মোটা টাকাই বটে। পরে শুনেছিলাম আশীষ'দার সুপারিশ ছিল সেই বৃত্তিতে। এখানে রাজনীতির চেয়ে  সপ্রীতিটা বেশী কার্যকরী বলে আমার কাছে মনে হয়েছে। তবে যোগ্যতাকে খাটো করে দেখার কোন সুযোগ ছিল বলে মনে করার কোন কারন নেই!


সত্তর দশকের নক্সাল আন্দোলনে তখনো নাকাল ভারতীয় পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য। পুরো রাজ্যে কেন্দ্রীয় পুলিশ বাহিনী (সিআরপিএফ) নক্সাল নির্মূল অভিযানে ব্যতিব্যস্ত। তবে একাত্তর সালের পর নক্সালীদের অন্ত:কলহে সে আন্দোলন কিছুটা স্তিমিত হয়ে পড়ে। সে সময়ে ছাত্র রাজনীতির মূলস্রোতে একঝাঁক প্রতিশ্রুতিশীল তরুন ছাত্র সমাজের নেতৃত্ত্বে সামনের সারিতে চলে আসেন। ফলে ছাত্র রাজনীতি একটা নৈতিক আবরনের আস্বাদনে ভারতীয় রাজনীতিতে জোয়ার সৃষ্টি করে। তাছাড়া ভারতীয় রাজনীতির ইন্দিরা ডাইন্যাষ্টি সে সময় রাজনীতিতে এক নতুন আলোর সঞ্চার করে। বাংলার সুব্রত মুখার্জী আর প্রিয়রঞ্জন দাশমুন্সি জুটি সে সময় ছাত্র ও যুব সমাজে নতুন মুখ হয়ে জোয়ার সৃষ্টি করে। আমি সে সময় মফস্বলে প্রি- ইউনিভার্সিটি পর্যায়ে একজন সাধারন ছাত্র। আমাদের কলেজ নেতৃত্বে তখন ছাত্র পরিষদে এক টিমটিমে বাতি জ্বলা শুরু করেছে। আজকে পশ্চিমবঙ্গ বিধান সভার ডেপুটি স্পীকার আশীষ ব্যানার্জীই সেদিনের রামপুরহাট কলেজের সেই ছাত্রনেতা। তিন বছরের সিনিয়র আশীষ’দার সাথে ঘনিষ্ঠ সখ্যতা না থাকলেও ছাত্রনেতা হিসাবে তার গ্রহনযোগ্যতা আকাশ্চুম্বী ছিল।

সে সময় রাজনীতির সংগে পড়াশুনার একটা যোগসূত্র ছিল। ফলে পত্রিকা ও সাময়িকী পড়া আমাদের অভ্যেসে পরিণত হয়েছিল। তখন তো এসব অনলাইন ইত্যাদি ছিল না। পরের দিন দৈনিক অমৃতবাজার পত্রিকা আমরা পেতাম। ফলে রাজনৈতিক সচেতনতা ও সমাজের চলমান খবরা-খবরে আমরা হালনাগাদ থাকতাম। আজকের দিনে পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারত কাঁপানো নেতা নেত্রীরা তখন আমাদের ছাত্রাবস্থায় যুব ও ছাত্রনেতা হিসাবে হাঁটি হাঁটি পা পা করছেন। সুব্রত মুখোপাধ্যায়, সৌমেন মিত্র, সুদীপ বন্দোপাধ্যায়, সৌগত রায়, শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়, মমতা বন্দোপাধ্যায় এবং প্রিয়রঞ্জন দাশমুন্সি সেসময়  (‘৬৮-’৭২) কংগ্রেসের যুব ও ছত্রনেতা হিসাবে সর্বভারতীয় রাজনীতিতে উঠে আসছেন। পাশাপাশি সিপিএমের অনিল বিশ্বাস,বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য ছাত্র ও যুবনেতা হিসাবে কমিউনিস্ট আন্দোলনের আঙ্গিনায় ‘কমরেড’ হওয়ার দৌঁড়ে উঠে আসছেন। 

ইতোমধ্যে পশ্চিমবঙ্গ প্রেক্ষিতে আস্তেধীরে কমিউনিস্টদের বাড় বাড়ন্ত শুরু হয়ে গেছে। তুখোড় বামপন্থী তিন নেতা যথাক্রমে জ্যোতি বসু, প্রমোদ দাসগুপ্ত ও হরেকৃষ্ণ কোঙারদের কমিউনিস্ট দর্শনে সারা পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে তখন বাম হাওয়া বেশ ফুরফুরে মেজাজেই তাদের পায়ের মাটি শক্ত করে চলেছে। সম্প্রদায়গত ভেদ জ্ঞানের উর্ধে উঠে সবাই আন্তর্জাতিকতা বাদের দোলায় দোল খাচ্ছে। হিন্দু মুসলিম ব্রাহ্মন বৈশ্য তখন ইনকিলাব জিন্দাবাদ, দুনিয়ার মজদুর এক হও এবং ‘'কমরেড” হওয়ার ইঁদুর দৌঁড়ে সামিল হয়েছে। এহেন পরিস্থিতির পরিক্রমায় ঢাকা থেকে সেজ ভাই গোলাম রসুল পশ্চিম বঙ্গের পিতৃভূমিতে আগমন করেন। উদ্দেশ্য আমাকে বাংলাদেশে নিয়ে যাবেন। ততদিনে আমার এইচ এস পরীক্ষা শেষ হয়েছে। আব্বাও তখন অসুস্থ্য হয়ে পড়েছেন। তাঁর ইচ্ছা এবং আমার প্রচন্ড আগ্রহে আমাকে  ঢাকায় নিয়ে এলেন তিনি (অক্টাবর,১৯৭২)। 

আগেই বলেছি ভারতীয় বাঙালী হিসাবে জন্ম নিলেও মুক্তিযুদ্ধের সেইসব উন্মাতাল দিনে আমি সত্যিকার অর্থেই কেমন করে যেন বাঙালী হতে শুরু করলাম। বাঙালী হয়ে জন্মেছি যখন, তবে কেন ভারতীয় তকমা গলায় ঝুলিয়ে চলা। ওদিকে বড় দুই ভাইয়ের ঢাকায় অবস্থান এবং তাদের মুক্তিযুদ্ধের সম্পৃক্ততা আমাকে স্বাধীন বাংলার মুক্ত নাগরিক হওয়ার অনুপ্রেরনা যুগিয়েছিল বৈকি! মুক্তিযুদ্ধের সময় কলেজ ছাত্র সংসদের উদ্যোগে খুলনা শহরের একজন সাইক্লিস্টকে দিয়ে আমরা তার সাইক্লিং প্রদর্শনী করিয়েছিলাম। কলেজ মাঠে চারিদিকে টিনের বেড়া দিয়ে টিকেটিং ব্যবস্থায় তিনদিনের সাইক্লিং প্রদর্শনীতে বেশ মোটা টাকা জোগাড় করে  আমরা মুক্তিযূদ্ধে সাহায্য করেছিলাম। সেক্ষেত্রে ওই তিনদিনে আমরা ছাত্ররা গ্রুপ করে করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসায়ীদের কাছে চাঁদা তুলে সেই সাহায্যের পরিমান বাড়িয়েছিলাম বলে মনে পড়ে। আশীষ'দা যেহেতু রামপুরহাটের ছেলে এবং তার স্বচ্ছ্বতা ও নেতৃত্ত্বের আকর্ষনে সাধারন মানুষের সাড়ায় আমরা বেশ মোটা অংক বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধা ফান্ডে দিতে পেরেছিলাম। সেক্ষেত্রে স্থানীয় প্রশাসনের সাহায্য ও সহযোগিতাও বেশ উল্লেখযোগ্য ছিল। 

জীবন বিনির্মানের সন্ধিক্ষনে দাঁড়িয়ে নিজেকে সঠিকভাবে উপস্থাপন করার সুযোগ নিয়েই সেদিন আমি বাংলার পবিত্র ভূমিতে নিজেকে সমর্পিত করেছিলাম। যদিও দুর্মুখেরা বলে - নিজেকে গড়ে তোলার সমস্ত উপকরন হাতের নাগালে থাকতেও আমি পিতৃগৃহ ত্যাগ করে খুব একটা লাভবান হইনি। এসব কথার কথা বলেই মনে করি। একবিংশের সিকি শতাব্দী ছুঁয়েও যখন পিতৃভূমির আত্মজদের  সাত পুরুষের ভিটে মাটিতে নিজেদের আত্মপরিচয়ের পরীক্ষায় অবতীর্ণ হতে দেখি তখন আশংকা জাগে বৈকি! সাতচল্লিশের ভারত ভাগের সেইসব বাঙালী কুশীলবদের খুব করে মনে পড়ে যারা ক্ষমতা লাভের ধর্মীয় ব্যালান্সে ক্ষনকালের তৃপ্তির ঢেকুর তুলে ভারতীয় হওয়ার জ্বিনে লাগাম লাগিয়ে বাঙালীর অখন্ডতায় ঘি ঢেলেছিলেন। আজকের দিনে তাদেরই উত্তর পুরুষেরা যখন জয় বাংলা শ্লোগানে পশ্চিম বাংলার আকাশ বাতাস মুখরিত করছেন তখন নাড়ির টানটা কোথায়, তা ভাবতে হবে বৈকি। 

(চলমান)

বিষয়:
avertisements 2
খালেদা জিয়াকে বিদেশে নেয়ার প্রস্তুতি শুরু
খালেদা জিয়াকে বিদেশে নেয়ার প্রস্তুতি শুরু
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি গুলিতে তুর্কি বংশোদ্ভূত মার্কিন তরুণী নিহত
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি গুলিতে তুর্কি বংশোদ্ভূত মার্কিন তরুণী নিহত
বিতর্ক সৃষ্টি হয় এমন কিছু করবে না সরকার: ধর্ম উপদেষ্টা
বিতর্ক সৃষ্টি হয় এমন কিছু করবে না সরকার: ধর্ম উপদেষ্টা
‘চুলকাতে গিয়ে দেখি পা নেই’, ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ তামিমের জীবন
‘চুলকাতে গিয়ে দেখি পা নেই’, ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ তামিমের জীবন
পিওন থেকে ১০ জাহাজের মালিক খুলনার তুহিন ঠাকুর
পিওন থেকে ১০ জাহাজের মালিক খুলনার তুহিন ঠাকুর
বিডিআর বিদ্রোহ সেদিন কী ঘটেছিল, জানালেন সাবেক সেনাপ্রধান মঈন
বিডিআর বিদ্রোহ সেদিন কী ঘটেছিল, জানালেন সাবেক সেনাপ্রধান মঈন
লন্ডনে বেক্সিমকোর ‘দুই যুবরাজের’ ৮৪৬ কোটি টাকার ফ্ল্যাট-বাড়ি
লন্ডনে বেক্সিমকোর ‘দুই যুবরাজের’ ৮৪৬ কোটি টাকার ফ্ল্যাট-বাড়ি
৩০ লাখ টাকায় ইতালি যাত্রা, দু্ই ভাই চার মাস ধরে নিখোঁজ!
৩০ লাখ টাকায় ইতালি যাত্রা, দু্ই ভাই চার মাস ধরে নিখোঁজ!
সিইসিসহ পাঁচ কমিশনারের পদত্যাগের ঘোষণা
সিইসিসহ পাঁচ কমিশনারের পদত্যাগের ঘোষণা
সম্প্রীতি
সম্প্রীতি
কারাগার থেকে পালানো ৮৭ ফাঁসির আসামির হদিস নেই
কারাগার থেকে পালানো ৮৭ ফাঁসির আসামির হদিস নেই
ভারতের মধ্য প্রদেশে চোরদের ট্রেনিং স্কুল, টার্গেট অনুর্ধ ১২ বয়সী শিশুরা
ভারতের মধ্য প্রদেশে চোরদের ট্রেনিং স্কুল, টার্গেট অনুর্ধ ১২ বয়সী শিশুরা
আরব আমিরাতের রাষ্ট্রপতিকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ড. ইউনূসের চিঠি
আরব আমিরাতের রাষ্ট্রপতিকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ড. ইউনূসের চিঠি
দেশে আরও ৮ হাজার রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ, ঠেকানোর পথ খুঁজছে সরকার
দেশে আরও ৮ হাজার রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ, ঠেকানোর পথ খুঁজছে সরকার
সরকারি কর্মকর্তা ব্যবসায়ী রাজনীতিবিদদের অপকর্মে ব্যবহার হয় দ্য ওয়েস্টিনের ২৬ কক্ষ
সরকারি কর্মকর্তা ব্যবসায়ী রাজনীতিবিদদের অপকর্মে ব্যবহার হয় দ্য ওয়েস্টিনের ২৬ কক্ষ
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2