avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

স্মৃতিদীপ - ৩

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ১৫ ফেব্রুয়ারী,বৃহস্পতিবার,২০২৪ | আপডেট: ০৫:২৩ পিএম, ২১ ডিসেম্বর,শনিবার,২০২৪

Text

কর্মজীবনে শিক্ষাবিদ, সিএসপি, সিএসএস, ইপিসিএস, সামরিক ও বিসিএস পর্যায়ের সবার সাথেই একটু আধটু কাজ করতে হয়েছে। মনে পড়ে শ্রদ্ধেয় সিএসপি ফারুক চৌধুরী স্যারের কথা। আমি সে সময় বাণিজ্য মন্ত্রনালয়ের সবরাহ ও পরীক্ষন দপ্তরে Examiner of Stores হিসাবে কর্মরত। সরকারী সমস্ত কেনাকাটা তখন ওই সরবরাহ ও পরিদর্শন দপ্তরের মাধ্যমেই করা হোত। আশির দশকের প্রথম ভাগ হবে হয়তো। ফারুক চৌধুরী স্যার তখন পররাষ্ট্র সচিব। ঢাকায় OIC সম্মেলন হবে।  পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের চাহিদা মোতাবেক কেনাকাটার দায়িত্ব আমাদের দপ্তরের কাঁধেই পড়েছে। মনে পড়ে কোন এক সকালে indent মোতাবেক inspection এর গুরুত্বপুর্ণ কাজে শাখা পরিচালক সাহাবুদ্দিন মিলকী সমন্বয়ে আমাকে পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে যেতে হয়েছিল। সে সময় মহান সেই ব্যক্তিত্বের সামনে ব্রিফিং নিতে হয়েছিল। কার্যক্ষেত্রে সততা, দেশপ্রেম ও নিয়মানুবর্তিতার তিনি যে সবক আমাদের দিয়েছিলেন তা এখনও আমার মানসপটে উজ্জ্বল হয়ে আছে। 


আমার প্রথম কর্মক্ষেত্রের দুই কর্ণধার সফিউল্লাহ খান এবং আবু তালেব চৌধুরী তারা দুজনেই পাকিস্তান প্রত্যাগত CSS কর্মকর্তা ছিলেন। তাদের কাছেই আমার কর্মজীবনের হাতেখড়ি। তাদের ব্যক্তিত্ব ও সততা আমাকে চলার পথে অনেক কিছুই শিখিয়েছে। সততার মুল্য যে কত মহামুল্যবান তা ইঞ্জিনিয়ার শাহজাহান খাদেম (ডি আই টির তৎকালীন চেয়ারম্যান হুমায়ুন খাদেমের ছোটভাই) স্যারের কাছে  শিখেছিলাম। শাহজাহান খাদেম ছিলেন আমার সরবরাহ ও পরীক্ষন দপ্তরের কর্মজীবনের শেষ সময়ের পরিচালক। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি ছিলেন আখাউড়াস্থ খড়মপুরের বিখ্যাত কল্লাহ শহীদ পীরের পারিবারিক খাদেম। পরবর্তিতে লায়ন্স ডিস্ট্রিক্ট ঢাকা ৩১৫ এর গভর্ণর হয়েছিলেন তিনি। সরকারী কেনাকাটার ওই নয়-ছয়ের দপ্তরে আমার চাকুরী জীবনের শুরুটা এইসব সৎ এবং অভিভাবক সুলভ ব্যক্তিত্বের সংস্পর্শে হয়েছিল।


সত্তর দশকের শেষভাগ। সিএসপি মোকাম্মেল স্যার তখন রপ্তানী উন্নয়ন ব্যুরোর Vice Chairman. চামড়া সেক্টরের রপ্তানী বৃদ্ধির লক্ষ্যে কি পদক্ষেপ নেয়া যায় তা নিয়ে তিনি বেশ চিন্তিত বলে মনে হোল। আমার শ্রদ্ধেয় শিক্ষক ডঃ করম আলি আহমেদ তখন লেদার কলেজের অধ্যক্ষ। মনে পড়ে মোকাম্মেল স্যার এটা নিয়ে একটা ছোটখাট নীতি নির্ধারনী সভাও করলেন এবং ডঃ করম আলি স্যারকে আহবায়ক করে Committee on Development of Leather Export নামে  এক সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে দিলেন। আমি ওই কমিটিতে Field Officer হিসাবে কাজ করেছিলাম। ৭৮ সালের গঠিত সেই কমিটির সুপারিশেই পরবর্তীতে বাংলাদেশ থেকে Wet-Blue চামড়া রপ্তানী বন্ধ হয়ে যায়। ফলশ্রুতিতে চামড়া বা টেনারী সেক্টর finished leather উৎপাদনে পা রাখলো। ফল হিসাবে দেশে value added leather product  ও footwear industry গড়ে উঠা শুরু হোল। কাজের ফাঁকে data compilation ও তার উপর ভিত্তি করে recommendation ইত্যাদি তৈরীর জন্য করম আলি স্যার সমন্বয়ে মাঝেমধ্যে ইপিবির মতিঝিল অফিসে যেতে হোত। সে সময় মোকাম্মেল হক নামের সেই সিএসপি মহীরূহের সামনে পড়তে হয়েছে। চৌকস এবং বিশাল ব্যক্তিত্বের সামনে পড়ে কাজের স্বচ্ছ্বতা ও report writing এর অনেক খুঁটিনাটি তখন শিখেছিলাম বলে মনে পড়ে। 


শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের লেদার কলেজে শিক্ষক হিসাবে যোগ (১৯৮৫) দিয়ে পেলাম ডঃ করম আলি আহমেদের মত একজন অভিভাবক। তিনি আমার শিক্ষকও বটে। পাশাপাশি সহকর্মী হিসাবে পেলাম চেন্নাইয়ের Central Leather Research Institute এর বিজ্ঞানী Dr. M S Olivannan ও বৃটিশ প্রকল্প পরামর্শক Michael Woodly কে। তাদের সংস্পর্শে দুবছর Leather College এ চাকুরী করে চলে এলাম (১৯৮৭) শিল্প মন্ত্রনালয়ের বিসিকে। আমার এই মিশেল কর্মধারায় এবার এসে পা রাখলাম দেশব্যাপী শিল্প প্রসারের এক মহাসমুদ্রে। পেলাম সিএসপি এবং বর্তমান বিএনপি নেতা মুশফিকুর রহমান স্যারকে। অতিরিক্ত সচিব হিসাবে তিনি সে সময় বিসিক চেয়ারম্যান। আমার কর্মধারার সরাসরি বস ছিলেন লেঃ কর্নেল সিকান্দার মিয়া। দেশব্যাপী শিল্পোন্নয়নের বিসিক পর্যায়ে তিনি পরিচালক ছিলেন। অত্যন্ত বিনয়ী এবং সৎ অফিসার হিসাবে তাকে চিনেছি। কার্যক্ষেত্রে তিনি সব সময় অধঃস্তন কর্মকর্তাদের সরাসরি মুল্যায়ন করতেন। তার এই সততা ও কর্ম সম্পাদনের স্পৃহাটা আমার বেশ ভাল লাগতো। নিজের সুবিধা অসুবিধার কথা তার কাছে সরাসরি উপস্থাপন করতে পারতাম। তিনি কখনও আমলাতান্ত্রিক নিয়মে পথ চলতেন না। তিনি একটি কথা সব সময় বলতেন। বেশী বুঝার জন্য তো আমার অফিসার রয়েছেন। আমার অতশত বুঝার দরকার নেই। আমি চাই কাজ। অর্পিত কাজ সুন্দর ও সুচারুরূপে হলেই আমি সার্থক। শিক্ষানুরাগী ছিলেন বলেই হয়তো এই সত্য কথাগুলি তিনি অকপটে বলতে পারতেন। বিসিকে আসার আগে সম্ভবতঃ তিনি বিডিআরে(বর্তমানের বিজিবি) অতিরিক্ত মহাপরিচালক(শিক্ষা) হিসাবে কর্মরত ছিলেন। মনে পড়ে সিএসপি আব্দুল মান্নান স্যারের কথা। সম্ভবতঃ পাকিস্থান সিএসপি শেষ ব্যাচের যে চারজন বাঙালী সিএসপি অফিসার হয়েছিলেন তিনি তাদের একজন। বিশ্ব ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের নির্বাহী পরিচালক হিসাবে কর্ম মেয়াদ শেষে তিনি বিসিক চেয়ারম্যান হিসাবে তাঁর কর্মজীবন শেষ করেছিলেন। কর্মজীবন শেষে তিনি রাজনীতিবিদ হয়ে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় পরিকল্পনা মন্ত্রী হয়েছেন। পারিবারিক সম্পর্কে তিনি আমার বড় মেয়ের মামা শশুরও বটে। সেই সিএসপি চেয়ারম্যান মান্নান সাহেবকে দেখেছি সিদ্ধান্ত কিভাবে বাস্তবায়ন করতে হয় কিংবা অধঃস্তন সহকর্মীদের কাছ থেকে কাজ কিভাবে তুলে আনতে হয়। চামড়া সেক্টরের টেনারী স্থানান্তর এর প্রক্রিয়া তার হাত দিয়েই শুরু। সিদ্ধান্ত গ্রহন এবং তার বাস্তবায়নে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে তিনি বেশ পারঙ্গম ছিলেন।


কর্মক্ষেত্রে এরকম আরো অনেক উঁচু মানের কর্মকর্তার সহকর্মী হিসাবে কাজ করেছি। ভালই পেয়েছি বেশী।  তবে এই ভালটা আস্তে ধীরে পানসে হয়ে গেছে যখন সরকারী কর্মচারী ফোরামে রাজনীতির নাম করে অমুক পরিষদ তমুক পরিষদ বাসা বাঁধা শুরু করলো। সম্ভবতঃ ‘৯৫ পরবর্তীতে এই ধারা সরকারী অফিসগুলোতে প্রকাশ্য হোল। এর ফলে কর্মস্পৃহার মুল্য না দিয়ে কর্মকর্তারা পরিষদ স্পৃহায় মনোযোগী হলেন। এতে করে যোগ্যতা ও দক্ষতার ন্যুনতম ব্যাপারগুলো আস্তে ধীরে পানসে হতে শুরু করলো। সমাজ প্রশাসন শিক্ষা আইন শৃঙ্গখলা এমনকি রাষ্ট্র ব্যবস্থাপনার সর্বক্ষেত্রে এই ধারাটি এখন রাষ্ট্রীয় কাঠামোর একটি মানদন্ডে পরিণত হয়েছে  বলে মনে করা হয়।  ছাত্রলীগ করেছি। কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচনে (সাহিত্য সম্পাদক) জাসদ ছাত্র লীগের কাছে হেরেছি। কিন্তু দমে যাই নি। পঁচাত্তরের বিভিষিকা পরবর্তীতে ৭৬-৭৭ সালে মোস্তফা মহসীন মন্টু ভাইয়ের নেন্তৃত্বের যুবলীগে মোহাম্মদপুর থানা কাউন্সিলের প্রচার ও সাহিত্য সম্পাদক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছি। কিন্তু কর্মচারী হিসাবে সরকারী খাতায় নাম লেখানোর পর সব ভুলে গেছি। প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসাবে শপথ নিয়ে তখন আর জয় বা জিন্দাবাদ মুখ্য নয় বলে মনে করেছি। এজন্য চাকরীর শেষভাগে এসে জয় বাংলা গ্রুপের সম মনাদের কাছে ভর্সনা শুনেছি। ক্ষেত্র বিশেষে জামাত শিবিরের তকমাও পেয়েছি। রাজনীতির দুর্বৃত্ত্বায়নের ফসল হিসাবে এসবের অনুপ্রবেশ ঘটেছে বলেই আমি মনে করি। 

আজ অবসরের এই সাঁঝের বেলায় এসব টক মিষ্টি অনেক স্মৃতিই আমাকে উথাল করে দেয়। 

সময় পেলে কর্মজীবনের এরকম অনেক কথকতার ঝাঁপি খোলার আশা রাখি।

বিষয়:
avertisements 2
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির  মৃত্যু
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2