avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

অসংগতি

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ৪ জানুয়ারী,বৃহস্পতিবার,২০২৪ | আপডেট: ১১:২৫ পিএম, ২১ ডিসেম্বর,শনিবার,২০২৪

Text

শব্দটি বড় বিস্তৃত, আজকের যাপিত জীবনে। সমাজ সংসার রাষ্ট্র রাজনীতি শিক্ষা স্বাস্থ্য থেকে শুরু ক'রে রাষ্ট্রের সর্বক্ষেত্রে এই অসংগতি নামক শব্দটি ওতোপ্রোতভাবে জড়িয়ে গেছে। কেউ কেউ এটাকে অস্বচ্ছতা বলেও পার করে দেন। ক্ষেত্র বিশেষে কিচ্ছু কিছু অসংগতি অসংলগ্নতায় পৌঁছে গেছে। আবার মাত্রাতিরিক্ত অসংলগ্নতা অরূচিকর অসভ্যতায় গড়াগড়ি খাচ্ছে। সমাজ রাষ্ট্রের গতি প্রকৃতি কোন্ পথে এগোচ্ছে এবং চলতে ফিরতে কোথায় গিয়ে নোঙর করে সেটাই দেখার বিষয়। মাঝে মাঝে ফেসবুকে সব অদ্ভুত ধরনের যুগল বা গ্রুপ ছবি দেখা যায়। কখনো দেখা যায় দাদাগিরি ক’রে রাজনীতির ফ্রন্ট লাইনে আসা কোন এক উঠতি বয়সের রাজনীতির কুশীলবের পাশে এক বিখ্যাত অধ্যাপকের ছবি। ছবিটি অবশ্য তৃতীয় পক্ষের টাইম লাইন থেকে পোস্ট করা হয়েছে। স্বচ্ছ ঝকঝকে ছবিতে দুজনকেই স্বপ্রতিভ দেখা যাচ্ছে। অর্থাৎ মনে হচ্ছে ছবিটি তুলে দুজনই দু'দিক থেকে ধন্য হয়েছেন। সাধারন বিবেকে এধরনের ছবি ব্যক্তিগত ডাইরির অংশ হতে পারে কিন্তু তা কখনোই পাবলিক গোচরে আসা সমীচিন নয়। তবে বর্তমানের সামাজিক গতি প্রকৃতিতে এইসব ছবিই দুটি পক্ষকে ধন্য করেছে বলে মনে করার যথেষ্ট কারন রয়েছে। এধরনের অসংগতি আমাদের সামাজিক বিন্যাসে ভুল বার্তাগুলো ছড়িয়ে দিচ্ছে বলেই মনে হয়।  

অসংগতি বা অস্বচ্ছতা কিংবা অসংলগ্নতা যাই বলুন কেন, এই না শুনতে চাওয়া শব্দটি এই সমাজ ও রাষ্ট্র ব্যবস্থার পরতে পরতে এনিম্যাল গ্লু-এর মত লেপ্টে বা সেঁটে আছে। জন্মের পর থেকেই এই শব্দটির সঙ্গে অম্লমধুর একটা সখ্যতা আমাদের গড়ে উঠেছে। তবে তৃতীয় বিশ্বের রাজনৈতিক স্বেচ্ছাচার ও সামাজিক বৈষম্যের পদপিষ্ট মানুষজন এসব অযাচিত এবং প্রায়শঃ ক্ষেত্রের অবধারিত অসংগতি নিয়ে তাদের জীবন নির্ঘন্টের  সিঁড়িগুলি ভেঙ্গেই জীবন যাপন করেন। বাংলা ভূখন্ডের এই ছোট্ট সীমানাতে থেকেই আমার এই অসংগতির আয়নাটি ধরতে চাই। শিশু জন্মের পর থেকেই এই অসংগতির ফর্দটি লম্বা হতে শুরু হয়। বাচ্চার মুখে যখন মা ডাকটি দিয়ে তার বচন বাচনের শুরু হয় তখন থেকেই যেন অসংগতির এই প্রারম্ভিক সূচনার সূত্রপাত। একভাষী একজাতি এবং একই সংস্কৃতির বলয়ে বেড়ে উঠা শিশুদের মুখে যখন ‘'মা” ডাকটি ভিন্ন ভিন্ন আঙিনায় ভিন্ন মাত্রা ও ভঙ্গিমায় উচ্চারিত হয় তখন কোন এক অজানা আশংকায় আমাদের বাংলার কৃষ্টি ও কালচারের যাত্রাপথে কাঁটা বিছানোর এন্তেজামের পদধ্বনি শোনা যায়। বাঙালীর চির শাশ্বত মা ডাক যখন মম মাম্মি আম্মা আম্মিতে গড়াগড়ি খায় তখন এই অসংগতি নামক কথাটির বীজ বপনের সুত্রপাত হয় বলে মনে করার যথেষ্ট কারন রয়েছে। সামাজিক বিন্যাসের চিত্রনাট্য লেখার সূত্রপাত শিশুর এই মা ডাকের ভিন্নতা থেকেই শুরু বলে সমাজ বিজ্ঞানীরা ভেবে থাকেন। 


শিশুদের বেড়ে উঠার পর্বটাও বৈষম্যে ঠাঁসা। একই প্রজাতির মনুষ্য সমাজে একদল শিশু বেড়ে উঠছে জঠরের জ্বালা নিয়ে নিয়ত সংগ্রাম ক’রে জীবন নির্বাহ করা জরাজীর্ণ মায়ের কোলে। শিশু খাদ্য বলতে তার কপালে জুটে মাস তিনেক কোলে থাকার সুবাদে মায়ের বুকের দুধ। এই শ্রেনীর শিশুদের বেড়ে উঠা এবং তাদের শিক্ষাদীক্ষা ওই সরকারী প্রণোদিত অপ্রতুল প্রাইমারী পর্যন্তই সীমিত। দ্বিতীয় গ্রুপের শিশুরা মা বাবা আত্মীয় পরিজনের সানিধ্যে বেড়ে উঠলেও তাদের শিকেয় বিদ্যাশিক্ষার দৌড় খুব বেশী এগোতে পারে না। স্কুল গন্ডির শেষ মাথা পর্যন্ত ঠেলে ঠুলে গেলেও নিয়ম ও অর্থকড়ির যাঁতাকলে অষ্টম নবমেই থেমে গিয়ে নিষিদ্ধ শিশু শ্রমের বাউন্ডারীতেই তাদের চলাফেরা। তৃতীয় গ্রুপের শিশুদের ভাগ্য কিছুটা ভাল।  তারা দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার প্রচলিত ধারার সুযোগ পায় বটে তবে অতি উৎসাহী বাবা মায়ের সন্তান হয়ে ক্ষেত্র বিশেষে তারা মম মাম্মির শিক্ষা ব্যবস্থায় উচ্চাভিলাষী হয়। আর চতুর্থ ক্যাটাগরির শিশু কিশোরদের ক্ষেত্রে বাংলাদেশটা শুধু আভিজাত্যের চাদরে শ্বাস প্রশ্বাস নেয়ার জায়গায় ছাড়া আর কিছুই নয়। সেক্ষেত্রে কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিলেতি ডিগ্রি নিয়ে দেশে ফেরা তাদের জন্য বাধ্যতামূলক হয় যখন রাজনীতি ব্যবসা বাণিজ্য ও সম্পদ রক্ষার তাগিদ তাদেরকে দেশের নিয়ন্তা হওয়ার হাতছানি দেয়। অর্থাৎ শিক্ষা ব্যবস্থার সুষম বন্টন এবং সমতা না থাকার কারনে দেশের চলমান উন্নয়নে শ্রেণী বৈষম্যের প্রকটতা সামাজিক বিন্যাসে ধ্বস নামিয়েছে। 

প্রশাসন, বিচার বিভাগ, আইন শৃংখলার উঠান এবং রাজনীতির মাধ্যমে দেশের সামাজিক অবকাঠামোর বিচরন ক্ষেত্রের বিষয়গুলি পর্যালোচনা করলে যা পাওয়া তার সারমর্ম নিম্নোক্তভাবে ব্যাখ্যা করা যায়।

১। রাজনীতির সুষ্ঠ্যতা ও তার নৈতিক আচরন একটা জনপদকে তার কাংখিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে এগিয়ে নেয়। সেক্ষেত্রে রাজনীতির কুশীলবরা যদি অর্থ ও ক্ষমতার পিয়াসী হয়ে রাজনীতির মাঠে আধিপত্য নিয়ে বিচরন করেন তখন দেশ গড়ার মন্ত্র নিয়ে উচ্চাকাংখী আমজনতার সংখ্যা ধীরে ধীরে হ্রাস পায়। তাছাড়া ক্ষমতার ফ্রন্টলাইনে থাকা পরম্পরার(heredity) সুবিধাভোগীরা যখন রাজনীতির অবধারিত নিয়ন্তা হয়ে ক্ষমতার চেয়ারের প্রতি  মোহবিষ্ট থাকেন সেক্ষেত্রে দেশে নৈতিকতা নিয়ে অনুশীলনের মাধ্যমে রাজনীতির কর্মী বা নেতা তৈরী হওয়ার বদলে সেখানে গড়ে উঠে বল্গাহীন দাদাগিরির অনৈতিক উঠান। ফলে জনপদে অর্থ যশ ও প্রতিপত্তির মোহ বেষ্টিত এক রাজনৈতিক অভয়ারান্যের বলয় তৈরী হয়। 

২। প্রশাসন যন্ত্রে যাদের বিচরন তারা মূলতঃ নিম্ন মধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্তের হেঁসেল থেকেই আসেন। ‘'লেখাপড়া করে যে গাড়ি ঘোড়া চড়ে সে’র বিদ্যা গ্রহনের উচ্চাভিলাষী এই শ্রেনী মূলতঃ সরকারী সুযোগ সুবিধার আনুকুল্য নিয়ে নিজের এবং পরিবারের সুখ স্বাচ্ছন্দের জন্য সর্বোচ্চ মেধা ব্যয় করে। এক্ষেত্রে চাহিদার অতি বাহুল্যতায় অনেক ক্ষেত্রে নৈতিক স্খলনের সুত্রপাত ঘটে। সরকারী মেকানিজমের এই নৈতিক স্খখলন জনিত বাস্তবতায় তখন দেশ গড়ার স্বপ্নে উইপোকার বাসা বাঁধে। 

৩। আইন শৃংখলা ব্যবস্থায় মোটামুটি নিম্নবিত্ত, নিম্ন মধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্ত উঠানের মানুষজনের আধিক্য লক্ষ্য করা যায়। তাদের জীবনের লক্ষ্য একই উচ্চতায় বিচরন করলেও ক্ষমতার ব্যবহার এবং প্রায়োগিক সক্ষমতার উচ্চাভিলাষে তারা অনেক ক্ষেত্রেই বেপরোয়া আচরনে অভ্যস্ত হন। ফলে সামাজিক বিন্যাসে তাদের আচার আচরনের মাত্রাটা অন্য মাত্রায় মানুষের কাছে ধরা দেয়। 

৪। আইন ও বিচার ব্যবস্থায় জড়িত জনপদের নৈতিকতা সর্বোচ্চ মাত্রায় পরিমাপ করলেও ইদানিংকার সময় গুলোতে তাদেরকে নিয়েও কথা বলার অনেক ফাঁক ফোকর তৈরী হচ্ছে বলে মনে করার যথেষ্ট কারন রয়েছে। 

৫। পেশাজীবিদের উঠানে ইদানীং অনৈতিক রাজনীতির বাসা বেঁধেছে ব্যাপকভাবে। ফলে পেশাজীবিদের পেশাদারিত্ব আজ রাজনীতির ছড়ি হয়ে জনপদে নাকাল সৃষ্টি করছে। 


রাজনৈতিক দৈনতা নিয়ে রাষ্ট্র ব্যবস্থা গড়ে উঠলে রাষ্ট্রযন্ত্রের রন্ধ্রে রন্ধ্রে বিচরন করা অনৈতিক আচরনের কুশীলবরা অযোগ্য ও নীতিহীন রাজনীতির শাসকদের সহজেই বশীভূত করে ফেলে। ফলে দুয়ে দিয়ে চার না হয়ে সেখানে গড়ে উঠে অনৈতিক রাষ্ট্র ব্যবস্থার প্রবল প্রতাপশালী একমুখী স্রোত। ফলশ্রুতিতে প্রবাহমান অসংগতি ও অসংলগ্নতার প্রবল তোড়ে দেশের রাষ্ট্রযন্ত্রের সাজানো কাঠামোগুলি আস্তেধীরে উইপোকার ঢিপি হয়ে সমাজ ও রাষ্ট্র কাঠামোর আপদে পরিণত হয়।  অর্ধ শতাব্দীর স্বপ্নের বাংলায় অসংগতির এই অবাধ প্রচলন আজ সমাজ ও রাষ্ট্র ব্যবস্থার রাজপথ শেষ করে এখন গলিপথেও দুর্দমনীয় রূপ নিয়েছে। আসুন, দেশ ও জাতির অস্তিত্ত্ব বিনিসাভারেরর্মানে সচেতনতার সর্বোচ্চে থেকে আমরা ঐক্যবদ্ধ হই।  

 *পাদটীকাঃ গত মাসে রাজশাহী থেকে ঢাকা ফেরার পথে  নবীনগরের মোড়ে চলন্ত বাস থেকে আমার অহংকারের জাতীয় শহীদ স্মৃতি স্তম্ভ দেখতে না পেয়ে মর্মাহত হয়েছি (যা আগে দেখতে পেতাম)। চারিদিকের ঘন উঁচুসব গাছ গাছালি আমার অহংকারের স্মৃতি স্তম্ভের চূড়াটিকেও ঢেকে ফেলেছে। ৩০ লক্ষ শহীদের স্মৃতি মিনারের বাউন্ডারীতে উঁচু অন্যকিছু হতে পারে এটা আমার বিশ্বাসে আঘাত করে। ঢাকা ফেরার যাত্রাপথে অহংকারের স্মৃতির মিনার না দেখতে পাওয়াটাই আমার কাছে ‘'অসংগতি” মনে হয়েছে। সেদিনের সেই অসংগতির ভাবনাটি ডালপালা মেলে আজ জনপদের চলমান অসংগতির ভাবনাটির রূপ দিয়েছে। ধন্যবাদ।

বিষয়:
avertisements 2
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির  মৃত্যু
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2