avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

ধুসর স্মৃতি - ২

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ২৭ সেপ্টেম্বর, বুধবার,২০২৩ | আপডেট: ০১:০৮ পিএম, ৫ মে,রবিবার,২০২৪

Text

রাজনীতির এহেন টাল মাটাল অবস্থায় দেশের রাজনৈতিক শাসকেরা অনেক ক্ষেত্রেই  এলোমেলো হয়ে পড়েন। বিশেষ করে যুদ্ধ বিদ্ধস্ত দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কাঠামোকে গুছাতে গিয়ে ক্ষেত্র বিশেষে তারা হিমশিম খেয়েছেন। হাতে কাজ না থাকায় সে সময় মনে হয়েছে মানুষের রাজনীতি তখনো শেষ হয়নি। মানুষের মধ্যে কাজের অনীহা থাকলেও রাজনীতির মিটিং মিছিলের হাইপ তখনো তরতাজা। দেশে উৎপাদনশীলতা তখন শুন্যের কোঠায়। অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার ও খাদ্য সহয়তা হিসাবে যেসব বিদেশী সাহায্য সহযোগীতা আসে সেখানেও ব্যবস্থাপনা দুর্বলতার ফাঁক গ'লে চুরি চামারির অঢেল খবর। এই সুযোগে দেশে মুনাফাখোর ও কালবাজারীর দৌরাত্ম্য বেড়ে যায়। অবৈধ সীমান্ত বাণিজ্যের দাপটে জন্মলগ্নের বাঁধভাঙ্গা উচ্ছাসের সরকার অসহায় হয়ে পড়ে। মানুষজন অল্প পরিশ্রমে ধনী হওয়ার উচ্চাকাংখায় অবৈধ পথে উপার্জনের পথ অবলম্বন করে। তখনকার সময়েই সরকারী মেকানিজমে সর্ষেই ভুত পাওয়ার আলামত লক্ষ্য করা গেছে। তাছাড়া মহান নেতার দয়া পরবশতার সুযোগ নিয়ে সেদিন মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী  মাথাওয়ালা শক্তপোক্তরা ফ্রন্ট লাইনে না থেকেও দেশের বুনিয়াদ বিনির্মানের বিপরীত মেরুতে নীরবে কাজ করে গেছেন। এসবের এলোমেলো চলমানতায় চুয়াত্তর সালে দেশে এক নীরব দুর্ভিক্ষের সূচনা হয়। চুয়াত্তর সালের সেই দুর্ভিক্ষে ঢাকার রাজপথে মানুষের জরাজীর্ণ লাশ পড়ে থাকতে দেখা গেছে। হাড্ডিসার কঙ্কাল শরীরের অভুক্ত শিশুদের রাস্তার ডাস্টবিনে কুকুর বিড়ালের সাথে খাওয়া কাড়াকাড়ি করে খেতে দেখা গেছে। শোনা যায় চুয়াত্তরের সেই দুর্ভিক্ষে কয়েক লাখ বাঙালীর মৃত্যু হয়েছিল। 


সেটা ছিল গত শতকের চুয়াত্তর সাল। অর্থাৎ আজ থেকে প্রায় পঞ্চাশ বছর আগের কথা। তখনও সেই নেতা নির্ভর চলন ছিল। নেতা না বললে গাছের পাতাটিও নড়বে না। সত্যি কথা বলতে কি, বাংলাদেশ স্বাধীন ভূখন্ড হোল বটে কিন্তু স্বাধীন ব্যবস্থাপনার উঠান এ জমিনে তৈরী হলো না। মোট কথা এত এত মন্ত্রী সচিব প্রশাসক দেশে ছেয়ে গেল, কিন্তু স্বাধীনভাবে নিয়োগ পাওয়া প্রশাসকেরা তাদের জন্য নির্ধারিত কাজে শক্ত কোমরে দাঁড়াতে পারলেন না। স্রেফ নেতা নির্ভর রাজনৈতিক আচরনের গণতন্ত্র কখনো বিকশিত হতে পারেনা। বাংলাদেশ সে পথেই হেঁটেছিল। রাজনীতির নীতি ও আদর্শ নির্ভরতার পথে না হেঁটে ব্যক্তি নির্ভরতার ভেলায় চড়ে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নেয় তৎসময়ের জন আকাঙ্ক্ষার সরকার। কিন্তু যে মহান ব্রতের শপথ নিয়ে সেদিনের সেই কিশোর খোকা তাঁর যৌবনের সূচনা লগ্নে পাকিস্তান আন্দোলনে গতি সঞ্চার করে সত্যিকার অর্থে একটি আদর্শ মুসলিম রাষ্ট্রের একনিষ্ঠ কর্মী হলেন; তার ভষ্মে ঘি ঢাললেন উঁচু তলার কতিপয় পশ্চিমা ক্ষমতা লিপ্সু চৌধুরী খান পাঠানরা। নতুন মন্ত্রে উদ্বুদ্ধ হয়ে কর্মী খোকা এবং পরবর্তীত্তে বঙ্গবন্ধু হয়ে এগিয়ে আসা তাঁরই নেতৃত্বে বাঙালী পরবর্তীতে তাদের আপন অস্মিতার পত্তন ঘটালো। কিন্তু আপন উঠানে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটির রাজনীতি ও প্রশাসন সব যেন তালগোল পাকিয়ে ফেলে। আবেগ ভালবাসা দিয়ে রাজনীতি চলে কিন্তু প্রশাসন ও আইন অন্য  ধাতুর জিনিস। সম্ভবত: এসবের সমন্বয়হীনতায় সেসময় সবকিছু এক পাটাতনে ফেলে এগোতে গিয়েই আমাদের সর্বনাশ ত্বরান্বিত হয়েছে। এক নেতা এক দেশ করতে গিয়ে আমরা গোটা জাতি মহান নেতা ও গুটিকয় বঙ্গসন্তানকে সামনে রেখে শুধু নৃত্যের তালে তালে ধেই ধেই করে নেচেছি। ভাল ম্যানেজার বা সংগঠক হয়ে আমরা দেশ গড়ার ব্রত নিয়ে গ্রাম বাংলায় ছড়িয়ে পড়িনি। এমতাবস্থায় দিশেহারা নেতৃত্ব চারিদিকে গঁজিয়ে উঠা অসহিষ্ণু আচরন, মানবিক মূল্যবোধহীন ও নৈতিক অবক্ষয়ের সামাল দিতে সেসময় দেশের রাজনীতি ও প্রশাসনের আমুল পরিবর্তনের পদক্ষেপ নেন যা বাংলার গনতান্ত্রিক অভিযাত্রা ও তার সৃষ্টির পরিপন্থী ছিল। জানিনা একজন ইসলামী ভাবধারা ও ডানপন্থী ঘরানার রাজনীতিক তথা রাষ্ট্রনায়ক কিভাবে এতবড় ঝুঁকি নিয়েছিলেন। তবে নিন্দুকেরা বলেন, সে সময়ে মহান নেতার সবচেয়ে কাছের মানুষ হিসেবে চিহ্নিত কমিউনিষ্ট ভাবধারার নেতৃত্বের শলা-পরামর্শেই নাকি এধরনের রাষ্ট্র কাঠামোর সিদ্ধান্ত সামনে এসেছিল। তাদের ব্যাখ্যা হোল, একদিকে ভারতীয় খবরদারি অন্যদিকে মুসলিম বিশ্বের পেট্রো ডলারের ভাইচারি আহ্বান, সে সময় সদ্য স্বাধীন দেশের শীর্ষ নেতৃত্বকে বেকায়দায় ফেলে দেয়। সদ্য স্বাধীন একটি দেশের আনকোরা প্রশাসন অভ্যন্তরীন ও আন্তর্জাতিক বহুমুখী চাপে দিশেহারা হয়ে পড়ে। মুসলিম পন্থী ডান ঘরানার লোক হলেও পরামর্শক মুরুব্বী হিসাবে তার সামনে ছিলেন বামপন্থী ঘরানার গুটিকয় কমিউনিস্ট নেতা এবং বুদ্ধিজীবি। তাদেরই শলা পরামর্শে দেশকে একটি শক্তিশালী রাষ্ট্র বানানোর উচ্চাভিলাষে এই রাজনীতি ও রাষ্ট্র কাঠামো সৃষ্টির উদ্যোগ নেয়া হয়েছিল বলে ব্যাখ্যা পাওয়া যায়। রাজনীতির রঙ লাগিয়ে নিন্দুকেরা এই পদক্ষেপকে ক্ষমতা পোক্ত করার এক চিরস্থায়ী উচ্চাভিলাষী আয়োজন বলে ব্যাখ্যা দিয়ে থাকেন। 


সেই সিদ্ধান্তটি কি ছিল তা হয়তো নতুন প্রজন্মের ছেলে ছোকরারা খুব বেশী জানেন না। তবে সে সময়ের কিশোর যুবারা সেই সিদ্ধান্ত যেমন জানেন তেমন  ক্ষেত্রবিশেষে তার ফল ভোগও হয়তো অনেকে করেছেন। একটি গনতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও শাসন ব্যবস্থার চলমান দেশ, যেটা তার সংগ্রামী জনগন যুদ্ধের মাধ্যমে অর্জন করেছেন, সেই পরম কাংখিত অর্জন যদি হঠাৎ করে বাতিল করে দেশে কমিউনিষ্ট আদলের একনায়ক গোষ্ঠীতন্ত্র কাঠামোয় রূপান্তর করা হয় তখন জনমনে হোঁচট খাওয়াটাই স্বাভাবিক ব্যাপার। সেক্ষেত্রে  পঁচাত্তরের একদলীয় বাকশাল বা বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ গঠন বাংলাদেশ আন্দোলনের কোন্ নিক্তিতে ফেলে করা হয়েছিল তা বোদ্ধাজনেরাই ভাল বলতে পারবেন। অর্থাৎ পঁচাত্তরের প্রথম মাসে গৃহীত সেই সিদ্ধান্তে বাংলাদেশ হতে গনতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা ও বহুদলীয় রাজনীতির কার্যক্রম বিলুপ্ত ঘোষনা করা হয়। সদ্য স্বাধীন দেশের মানুষ হত বিহ্বল না হলেও হতচকিত হয়েছিল - এটা বলা যায়। যদিও রাজনীতির মেজর জলিল ও আ স ম আব্দুর রবের জাসদ ছাড়া সেরকম প্রতিরোধের কোন শক্ত প্ল্যাটফরম তখন বাংলার জমিনে ছিলনা। তথাপি বর্ষীয়ান নেতা এবং বাংলা রাজনীতির মুরুব্বী মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী সেদিন প্রতিবাদ মুখর হয়েছিলেন। প্রবল প্রতাপশালী নেতার বাংলাদেশে সেদিন থেকে কেন যেন একটা নীরব প্রতিবাদের নৈতিক বাতাবরন সৃষ্টি হয়েছিল। ঠিক যেন সিনেমায় দেখা সেই প্রাচীন বা মধ্যযগীয় রাজতন্ত্রের বিরুদ্ধে সাধারন জনতার অনীহা ও অতীষ্ঠতার আদলে। 

রাজনীতির সেই উঠান বৈঠক, জনগনের দরজায় নক করে বৈঠকি আলোচনা, গুচ্ছ গুচ্ছ কর্মী সভা ইত্যাদির কথাগুলো বার বার সামনে চলে আসে। রাজনীতির মুল কথা এগুলিই। অর্থাৎ অনুশীলনের মাধ্যমে মানুষের আশা আকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন। তবে ধনবাদী রাজনীতির ডানপন্থার ঘরানা সম্ভবত: এসব কমিউনিষ্ট বা জামাতী আচরনের রাজনীতির ধার ধারেনা বলেই হয়তো উপর থেকে চাপিয়ে দিয়ে গোষ্টী কেন্দ্রিক নেতা কর্তৃত্বের রাজনীতিই তাদের মুল হাতিয়ার। সম্ভবত: বাকশাল সৃষ্টির প্রক্রিয়াটি সেভাবেই এসেছিল। বলে রাখা ভাল, সর্বক্ষেত্রেই একটি পরিশীলিত প্রক্রিয়া অনুসরন করেই তার কাংখিত ফল পাওয়া যায়। একজন কৃষক যেমন তার জমির সঠিক পরিচর্যা করেই ভাল ফসল উৎপাদনে সফলকাম হন, তেমনি বাগানের মালি বা মালিক তার বাগানের সঠিক পরিচর্যার মাধ্যমেই সেই বাগানে ফুল বা ফলের ব্যাপক উৎপাদন শীলতার পসার ঘটান। রাজনীতি বা রাষ্ট্রনীতি কি এ থেকে ব্যতক্রমী কিছু? সেই কাজটি ঠিকমত হয়নি বলেই হয়তো সেদিনের বাংলাদেশে জন অশান্তির পাশাপাশি জন দুর্ভোগের বিষয়টি মাথাচাড়া দিয়েছিল। এখানে জন অশান্তি বলতে যেটা সাধারন চোখে দেখা গেছে, তা হোল মানুষ দীর্ঘদিনের গনতান্ত্রিক অনুশীলনের মাধ্যমে নিজেদের মাতৃভূমিকে মুক্ত ভূখন্ডের রূপ দিয়েছে। সেক্ষেত্রে নতুন একটি একপক্ষীয় রাজনীতির চর্চায় প্রবেশ, তাদের জন্য অশান্তি বলেই মনে হয়েছে। আর জন দুর্ভোগ বিষয়টি আরো প্রকটভাবে দৃশ্যমান হয় যখন একপক্ষীয় রাজনীতির উঠতি ক্যাডাররা নিজেদেরকে অন্য উচ্চতায় মেপে সাধারন জনপদে শাসকের উচ্চতায় চলাফেরা করা শুরু করে। চাপিয়ে দেয়া সেদিনের সেই বাকশাল কাঠামো সাধারন মানুষের কাছে 'দ্যা রুটস' নামক বিখ্যাত সিরিয়ালের সেই নিগ্রো মেয়েটিকেই স্মরন করিয়ে দেয়। আশির দশকে বিটিভিতে বাংলা ডাবিং করে দেখানো সেই সিরিয়ালটি বেশ জনপ্রিয় হয়েছিল বলে মনে পড়ে। এটি বৃটিশ শাসিত এক আফ্রিকান কলোনীর গল্প। শাসক সম্প্রদায়ের সাদা চামড়ার বৃটিশদের কোন এক পেয়াদা ঘোড়ায় চড়ে দূরে কোথাও যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে তিনি পিপাসার্ত হয়ে রাস্তার পাশে একটি টংঘরের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা স্থানীয় অধিবাসী এক কাল(নিগ্রো) মেয়ের কাছে খাওয়ার পানি চান। সেই মেয়েটি তাকে পানি খেতে দিয়েছিল ঠিকই কিন্তু সেই পানি দেয়ার আগে পানির পাত্রে ঘৃনা মিশ্রিত অভিব্যক্তি করে মুখের থুথু ছিটিয়েছিল। সেটাই ছিল সেই সিরিয়ালের মূল প্রতিপাদ্য। আমাদের দেশে ঘটে যাওয়া বাকশালীয় দামামায় সেদিন কি এধরনের রাজা প্রজার একটি প্রচ্ছন্ন সীমারেখা তৈরী হয় নি? 

(চলমান)

বিষয়:
avertisements 2
১৭ রোগীকে হত্যার দায়ে, নার্সকে ৭৬০ বছরের কারাদণ্ড
১৭ রোগীকে হত্যার দায়ে, নার্সকে ৭৬০ বছরের কারাদণ্ড
জিজ্ঞাসাবাদে লোমহর্ষক বর্ণনা মানুষের হাত-পা কেটে পৈশাচিক আনন্দ পেতেন মিল্টন
জিজ্ঞাসাবাদে লোমহর্ষক বর্ণনা মানুষের হাত-পা কেটে পৈশাচিক আনন্দ পেতেন মিল্টন
‘ভ্রান্ত’ আতঙ্কে বাড়ছে না মোবাইল টাওয়ার, সেবাবঞ্চিত গ্রাহকরা
‘ভ্রান্ত’ আতঙ্কে বাড়ছে না মোবাইল টাওয়ার, সেবাবঞ্চিত গ্রাহকরা
প্রয়োজনের ১২ শতাংশ ধাত্রী দিয়ে চলছে মাতৃত্বকালীন সেবা
প্রয়োজনের ১২ শতাংশ ধাত্রী দিয়ে চলছে মাতৃত্বকালীন সেবা
দুবাইয়ে ১৬ শ্রমিকের কোটিপতি জীবন
দুবাইয়ে ১৬ শ্রমিকের কোটিপতি জীবন
হেলিকপ্টারে চড়ে বউ আনলেন পোশাকশ্রমিক
হেলিকপ্টারে চড়ে বউ আনলেন পোশাকশ্রমিক
গাজীপুরে দেয়াল ছাড়াই হাসপাতালের ফ্লোর, ১২তলা থেকে পড়ে রোগীর মৃত্যু
গাজীপুরে দেয়াল ছাড়াই হাসপাতালের ফ্লোর, ১২তলা থেকে পড়ে রোগীর মৃত্যু
বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে দুই ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ ১৬৫তম
বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে দুই ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ ১৬৫তম
কানাডায় শিখ নেতা হরদীপ হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে  ৩ ভারতীয় গ্রেপ্তার
কানাডায় শিখ নেতা হরদীপ হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে ৩ ভারতীয় গ্রেপ্তার
হাতের টানে উঠে যাচ্ছে রাস্তার পিচ ঢালাই
হাতের টানে উঠে যাচ্ছে রাস্তার পিচ ঢালাই
ভারতে শাড়ি থেকে যেভাবে দ্রুত ছড়াচ্ছে ক্যান্সার!
ভারতে শাড়ি থেকে যেভাবে দ্রুত ছড়াচ্ছে ক্যান্সার!
রাস্তায় ‘পুলিশ’ স্টিকারযুক্ত গাড়িতে যাচাই করবে পুলিশ
রাস্তায় ‘পুলিশ’ স্টিকারযুক্ত গাড়িতে যাচাই করবে পুলিশ
নিকট আত্মীয়দের যারা প্রার্থী করছেন, ভবিষ্যতে তাদের নিয়েই থাকতে হবে- প্রধানমন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
নিকট আত্মীয়দের যারা প্রার্থী করছেন, ভবিষ্যতে তাদের নিয়েই থাকতে হবে- প্রধানমন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
‘আমাকে উৎখাত করলে পরবর্তীতে কে আসবে’ , প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর
‘আমাকে উৎখাত করলে পরবর্তীতে কে আসবে’ , প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর
‘দূষিত’ নোংরা বরফের শরবতে প্রাণ জুড়াচ্ছেন শহরের মানুষ
‘দূষিত’ নোংরা বরফের শরবতে প্রাণ জুড়াচ্ছেন শহরের মানুষ
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2