avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

লাল গালিচা - অথ সমাচার

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ৮ জুলাই,শনিবার,২০২৩ | আপডেট: ০৬:০৬ এএম, ১৯ ডিসেম্বর,বৃহস্পতিবার,২০২৪

Text

 

কবে কোন গ্রীক সম্রাজ্ঞী তার সম্রাট স্বামীকে ট্রয় বিজয়ের সম্বর্ধনা দেয়ার নিমিত্তে লাল পথে হাঁটিয়েছিলেন, সেটাকেই স্মরন করে প্রথা আকারে দাঁড়িয়ে গেল এই লাল গালিচা সম্বর্ধনা। তাও তো প্রায় হাজার তিনেক বছর আগেকার ঘটনা সেটি। তবে ইতিহাস ও নাটক নভেলের বর্ণনায় এই লাল গালিচা সম্বর্ধনা ছিল প্রকৃতপক্ষে প্রতিহিংসার এক জ্বলন্ত উদাহারন। খ্রীষ্টপুর্ব প্রায় পাঁচ'শ বছর আগের ঘটনা এটি। গ্রীস সম্রাট আগামেনন ট্রজান বা ট্রয় জয় করে দেশে ফিরেন। কিন্তু রাজা রাজপ্রাসাদে না ফিরে শহরের অন্য স্থানে তার নতুন  উপ-পত্নীর সাথে সময় কাটান। পরে রাজ প্রাসাদে ফিরে আসার খবর প্রচারিত হলে রাণী রাজাকে লাল গালিচা সম্বর্ধনার আয়োজন করেন। লাল রঙ ও অন্যান্য আকর্ষনীয় বস্তুর উপর মানুষের পদস্পর্শ তৎসময়ে ইউরোপে অশুভ বলে বিবেচিত হতো। সেটা কেবল ঈশ্বরের প্রাপ্যতায় সম্মানিত ছিল। কিন্তু রাজ পত্নি তার প্রতিহিংসার চরম সিদ্ধান্তে রাজাকে লাল গালিচা সম্বর্ধনার আয়োজন করেন। রাস্তা থেকে রাজপ্রাসাদের ফটক পর্যন্ত লাল গালিচা বিছিয়ে তার দুই পাশে দাসীদের ফুল হাতে দাঁড় করিয়ে রাজাকে রাজপ্রাসাদে সম্বর্ধনা জানানো হয়। খবর হলো - প্রাসাদে প্রবেশের কিছুক্ষনের মধ্যেই রাজা খুন হন। এবং এটাই ছিল লাল গালিচা সম্বর্ধনার প্রথম ইতিহাস। ঊনবিংশ শতাব্দীতে আমেরিকায় প্রথম এই লাল গালিচা সম্বর্ধনার আয়োজন হয় যখন প্রেসিডেন্ট জেমস মনরো নৌবিহার শেষে সাউথ করোলাইনায় প্রবেশ করেন, তখন তাকে রেড কার্পেট রিসিপশন দেয়া হয়। তবে রেড কার্পেট রিসিপশন বা লাল গালিচা সম্বর্ধনায় ঐতিহাসিকভাবে তিনটি নাম সামনের সারিতে অবস্থান করছে। প্রাচীন যুগের গ্রীস সম্রাট আগামেনন, ঊনবিংশ শতাব্দীর আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জেমস মনরো এবং বিংশ শতাব্দীর সিনেমা  পরিচালক সিদ গ্রাউম্যানের রেড কার্পেট সম্বর্ধনা এযাতকালের মধ্যে উল্লেখযোগ্য বলে বিবেচিত হয়। 


আসলে এই লাল গালিচা সম্বর্ধনা এখন অক্সফোর্ড ডিক্সনারীর স্বত:সিদ্ধতায় বনেদীই বটে। অসাধ্য সাধনের বিজয়ী বীর, রণক্ষেত্রের বিজয়ী যোদ্ধা, পরাক্রমশালী সম্রাট, শত পরীক্ষিত মিত্র রাষ্ট্র প্রধান,  ইদানীং তো আবার দেখি হলিউড বলিউডের করিৎকর্মা চিত্রনায়ক নায়িকারাও এই লাল গালিচায় তাদের পদধুলি দিচ্ছেন। বড় বিচিত্র এই জগৎ সংসার। উড়ো জাহাজের রানওয়ের ল্যাডারের পাদদেশ থেকে শুরু করে অভিবাদন মঞ্চের সিঁড়ি পর্যন্ত বিছিয়ে রাখা এই লাল গালিচায় পা ফেলার শখ কার না জাগে! একটি অতি মানবীয় ব্যাপার স্যাপার! ইদানীং অবশ্য বিষয়টি একটু অতি বাজারজাত হয়ে গেছে। হাড়-হাভাতে তৃতীয় বিশ্বেই এসবের আধিক্য এখন বেশ জনপ্রিয়। তবে গনতান্ত্রিক খাতা কলমের দেশে অটোক্র‍্যাটিক শাসকদের ক্ষেত্রে এসবের আয়োজন বেশ রাজকীয় স্টাইলেই পালন করা হয়। আর ইদানীং তো এই লাল গালিচার দৌরাত্ম্য অলিগলি যত্রতত্র ছড়িয়ে গেছে। চেয়ারম্যান মেয়র এমপি মন্ত্রী থেকে শুরু করে ইদানীং ডাকসাইটে আমলারাও এখন এই লাল গালিচা সম্বর্ধনার যোগ্য দাবিদার হয়ে উঠেছেন। ব্যাপারটা তো আর যেনতেন নয়। ঈশ্বরের দূতদের সম্মানিতভাবে সম্বর্ধনা দেয়ার প্রাথমিক এন্তেজাম। সুতরাং এই রেড কার্পেট অভ্যর্থনার আয়োজনটা  ঘটা করেই করা হয়। শক্তিধর দেশের প্রেসিডেন্ট আসছেন, সুতরাং লাল গালিচায় হাঁটার যোগ্য দাবিদার তিনি। বন্ধু প্রতীম দেশের পরীক্ষিত রাষ্ট্র নায়ক আসবেন। সেখানেও লাল গালিচার অনুমোদন অপরিহার্য। তবে বিপরীত চিন্তায় তৃতীয় বিশ্বের রাষ্ট্র প্রধান ঐসব প্রথম বিশ্বের দেশে রাষ্ট্রীয় সফরে গেলে লাল গালিচা পাওয়ার যোগ্যতা তার স্ট্র‍্যাটিজিক অবস্থান ও সখ্যতার উপর নির্ভর করে। বর্তমান বিশ্বের টাল মাটাল অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে এই লাল গালিচা অভ্যর্থনার বিষয়টি বেশ তাৎপর্য বহন করে বলেই মনে হচ্ছে। 


সাম্প্রতিক সময়ে এশিয়ার বৃহৎ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীযুক্ত নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদী আমেরিকা সফরে গিয়েছিলেন। তিনি লাল গালিচা সম্বর্ধনায় অভিসিক্ত হলেন। এমনকি প্রেসিডেন্ট হাউজে তাকে কামানের তোপ দেগে অভ্যর্থনা জানানো হলো। সে এক বিশাল এবং বিরল ঘটনাই বটে। তৃতীয় বিশ্বের আমজনতা এমনকি ক্ষেত্র বিশেষের রাষ্ট্র সমূহও এসব নিয়ে কপালে চোখ তুলেছিল বলে মনে হয়। কিন্তু আমেরিকা, যে কিনা বিশ্ব মোড়লীর মাথা, তার আঙ্গিনায় তৃতীয় বিশ্বের একটি উদীয়মান বৃহৎ গণতান্ত্রিক দেশের সরকার প্রধানকে সম্মানিত করা হবে - এটা তো একটা রুটিন কাজ। প্রশ্ন জাগে তখনই যখন দেখি ঠিক একই রাষ্ট্র প্রধানকে (প্রকৃতপক্ষে সরকার প্রধান। কিন্তু প্রেক্ষিত বলছে তিনিই ভারত রাষ্ট্রের সর্বেসর্বা) চার বছর আগের প্রেসিডেন্ট   নির্বাচনের পুর্বে এবং এবারও ওই একই নির্বাচনের আগে সেদেশে সরকারী সফরে নিয়ে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় অভ্যর্থনা জানানো হয়। সেবার তো পূর্বতন প্রেসিডেন্ট মহান দেশের প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে খোলা ময়দানে জনসভা করিয়েছিলেন। এবার অবশ্য সেদিকে না গিয়ে তোপধ্বনির অভিবাদন জানিয়ে সংসদের উভয় কক্ষে ভাষন দেয়ার দুর্লভ সম্মান দেয়া হয় তাকে। ভারতীয় ইতিহাসে আমেরিকা কর্তৃক তাদের রাষ্ট্র বা সরকার প্রধানকে এধরনের উচ্চ মর্যাদার সম্মান দেয়া অনেক সম্মানের এবং পুর্বে এরকম ঘটেছে কিনা তা হাঁতড়ে দেখার দাবি রাখে। 


বিপত্তিটা ঘটেছে অন্য জায়গায়। সেটা নিয়েই এখন টক অব দ্যা কান্ট্রি হয়ে বাতাস গরম করে ফেলেছে। এমনকি বিষয়টি নিয়ে ভারতীয় উচ্চ পর্যায়ে কথাবার্তা বলা হচ্ছে। এটা নিয়ে আমেরিকার স্টেট ডিপার্টমেন্টকেও কথা বলতে হয়েছে। ভারতীয় শাসক দলের আইটি সেল এবং অতি উৎসাহী সমর্থক ও কর্মীদের মাধ্যমে সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘৃণা ছড়ানোর মত কথাবার্তা উপস্থাপন করা হচ্ছে। বিষয়টি হচ্ছে প্রেস ব্রিফিং। রাষ্ট্রীয় সফরের শেষ কথা হচ্ছে সফররত রাষ্ট্র প্রধান এবং সফর আয়োজনের রাষ্ট্র প্রধান উচ্চ পর্যায়ের মিটিং শেষে সফর সমাপ্তি ও আলোচনার উপর একটি প্রেস ব্রিফিংএ সাংবাদিকদের মুখোমুখি হবেন। এটাই গনতান্ত্রিক রেওয়াজ। মুস্কিল হয়েছে ভারতের জনপ্রিয় প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে। তিনি আবার প্রেস কনফারেন্স বা ব্রিফিং টিফিং এসবে অভ্যস্ত নন। ২০১৪ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর থেকে তিনি কখনো প্রেসের সামনে আসেন নি বা প্রেসকে সব সময় এড়িয়ে চলেছেন। এমনকি সংসদীয় গনতন্ত্রের সুতিকাগার হিসাবে পরিচিত ভারতের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদী গত নয় বছরের প্রধান মন্ত্রীত্বের সময়কালে সংসদে কোন প্রশ্নোত্তর পর্বেও অংশ নেন নি। এ এক দুর্লভ চিত্রই বটে। সেই মহান প্রধানমন্ত্রীকে এবার হোয়াইট হাউজের প্রেসিডেন্ট লবিতে দুনিয়ার তাবড় সাংবাদিকদের প্রশ্নের মুখে দাঁড়াতে হয়েছে। শোনা যায় হোয়াইট হাউজের এই প্রেস ব্রিফিংটা যাতে না কর‍তে হয় তার জন্য ভারতীয় করিৎকর্মা অফিসিয়ালরা বেশ বড় রকম দেন দরবারও করেছিলেন। কিন্তু আমেরিকান রীতি ভেঙ্গে বেরিয়ে আসা কি অত সহজ কাজ! রাজনীতির কুট কৌশল সাজিয়ে নির্বাচনের আগে কৈলাসের গুহায় ধ্যানমগ্ন হয়ে সাধুর বেশ ধরে আমজনতার সহানুভূতি নেয়ার পর্যায় তো এটি নয়। ফলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মশাইকে সাংবাদিকদের সামনে দাঁড়াতেই হয়। 


সাব্রিনা সিদ্দিকী। ভারতীয় বংশোদ্ভুত একজন আমেরিকান সাংবাদিক। স্বখ্যাত ওয়াল স্ট্রীট জার্নালের হোয়াইট হাউজ প্রতিনিধি তিনি। জানা যায়  আধুনিক ভারতের মুসলিম জাগরনের পথিকৃত এবং আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা স্যার সৈয়দ আহমেদ খানের চতুর্থ প্রজন্মের উত্তরাধিকারী এই সাব্রিনা সিদ্দিকী। সুতরাং একজন সাংবাদিক হিসাবে ভারতের বর্তমান হেইট স্পীচ রাজনীতি ও ধর্মীয় উৎশৃংখলতায় সেখানকার সংখ্যালঘু মুসলিম জনগোষ্ঠীর উপর অত্যাচার ও নিপীড়নের কথা তার ভালভাবেই জানা আছে। হোয়াইট হাউজের সেই প্রশ্নোত্তর পর্বে সাবরিনা সিদ্দিকী ভারতের প্রধনমন্ত্রীকে প্রশ্ন করেছিলেন, "মি. প্রাইম মিনিস্টার, বিশ্বের বৃহত্তম গনতন্ত্র বলে দীর্ঘকাল ধরেই ভারতের সুনাম রয়েছে। কিন্তু বিভিন্ন মানবধিকার সংগঠনের বরাতে বলা হচ্ছে আপনার সরকার ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের সাথে বৈষম্যমূলক আচরন করেন। আর যারা এর সমালোচনা করেন তাদের চুপ করিয়ে দেন। আপনার সরকার আপনার দেশের সংখ্যালঘু মুসলিমদের অধিকার রক্ষায় কি করছে"? উত্তরে ভারতের প্রধানমন্ত্রীজি যা বলেছিলেন তার সারমর্ম হলো ভারত একটি গনতান্ত্রিক দেশ। বর্তমান সরকার তা মেনে চলে। গোটা দেশ সেভাবেই চলে। সেখানে বৈষম্যের কোন জায়গায় নেই ইত্যাদি। 


ঘটনা এখানেই শেষ হওয়ার কথা। কিন্তু যে জাতি জন্মগতভাবেই চুলকিয়ে ঘা বাড়ানোর অভ্যস্ততায় এত বড় হয়েছে তাদের কি আর বসে থাকার জো আছে! এখানেও তারা সেই ১৯৪৭এর ভারত বিভাজনের সাম্প্রদায়িক টনিক অর্থাৎ হিন্দু-মুসলমান নামক স্প্রেড ট্রামের খেলা শুরু করে দিয়েছে। সাবরিনা একজন মুসলিম সুতরাং ভারত বিরোধী উস্কানীমুলক প্রশ্ন তিনি করেছেন ইত্যাদি আরো সব সাম্প্রদায়িক কথাবার্তা। কিন্তু অন্যদিকে আরো একটি জট পাকানো সত্য যখন আমেরিকার পুর্বতন প্রেসিডেন্টের মুখ থেকে বেরিয়ে আসে তখন চুলকানির মাত্রাটা আরো বেড়ে যায়। জনপ্রিয় প্রধানমন্ত্রী যখন আমেরিকায় রাষ্ট্রীয় আতিথ্যে অবগাহন করছেন তখন বিখ্যাত সিএনএন টেলিভিশন পুর্বতন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সাক্ষাৎকারটি প্রচার করে। সেখানে ভারত প্রসঙ্গ টেনে তাকে জিগ্যেস করা হয় 'গনতান্ত্রিক কিছু অসহিষ্ণু রাজনীতিকের সাথে কেমন সম্পর্ক রাখা উচিত।  এ ব্যাপারে প্রেসিডেন্ট বাইডেনের কেমন আচরন করা উচিত'। মি. ওবামা এক্ষেত্রে বলেন বিষয়টি জটিল হলেও বাইডেনের এ ব্যাপারে মি.মোদির সাথে কথা বলা উচিত। কারন নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসার পর সংখ্যালঘু মুসলিমদের উপর যে বিমাতাসুলভ আচরন করা হচ্ছে তা গ্রহন যোগ্য নয়। এভাবে চললে অদূর ভবিষ্যতে ভারত ভেঙ্গে টুকরো টুকরো হয়ে যেতে পারে। আর এই সাক্ষাৎকার প্রচার হুওয়ার পর হিন্দুত্ববাদী ভারতের মন্ত্রী, মুখ্যমন্ত্রী থেকে শুরু করে ডাকসাইটে বড় বড় মুখিয়ারা তেলে বেগুনে জ্বলে উঠেছেন।  তারা এখন বারাক ওবামাকে বারাক হোসেন ওবামা বলে সম্বোধন করে হিন্দু-মুসলিম সাম্প্রদায়িক জিগির তুলা শুরু করেছেন। এতে বিশ্ব সম্প্রদায়সহ খোদ আমন্ত্রনকারী দেশ আমেরিকাও যেন বিব্রতকর অবস্থায় পড়েছে। 


এর শেষ কোথায় গিয়ে ঠেকবে বলা মুস্কিল। তবে রেড কার্পেট অভ্যর্থনার ঝাঁঝ যে বিশ্ববাসী খুব সহসাই দেখতে পাবে তা বোধ হয় অনুমান করা যায়। হোয়াইট হাউজের সাবরিনার কাকতালীয় প্রশ্ন এবং মোদিজীর প্রতিনিধি সভার যৌথ অধিবেশনে ভাষন দেয়ার আগ মূহূর্তে সিএনএনের ওবামা বয়ান কিসের ঈঙ্গিত বহন করছে তা সময়ই বলে দিবে। কারন এসব ঘটনার পর ভারত মাতার অসহিষ্ণু আচরনের থলের বিড়ালগুলি যখন লম্ফঝম্ফ শুরু করে বারাক ওবামার 'হোসেন' এবং সাবরিনার 'সিদ্দিকী' নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি ক'রে বিকৃত আচরনে সোশ্যাল মিডিয়ায় সরব হন, তখন সাম্প্রদায়িক ভারত জন্মের গত শতাব্দীর দুর্গন্ধময় সাতচল্লিশকেই স্মরন করতে হয়। লাল গালিচা সম্বর্ধনা দুর্লভ একটি প্রাপ্তি। কিন্তু হোয়াইট হাউজের এই লাল গালিচার মূল্য চুকানোর পদ্ধতিটা কি হয় সেটাই এখন দেখার বিষয়।  

বিষয়:
avertisements 2
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির  মৃত্যু
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2