avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

জয় বাংলা - কি শেষ কথা

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ২ জুলাই,রবিবার,২০২৩ | আপডেট: ১০:১৮ এএম, ১৯ ডিসেম্বর,বৃহস্পতিবার,২০২৪

Text

কাকের মাংস কি কাকে খায়! খায় না বোধ হয়। আর খায় না বলেই হয়তো এই প্রবাদটির জন্ম। বাঙালীর উচ্চাভিলাষী একটি সম্প্রদায় রয়েছে যারা সংখ্যায় নগন্য হলেও বৃহত্তর বাঙালী জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে তাদের সুপ্রিমেসিই শেষ কথা। অবশ্য বাঙালী জাতীয়তাবাদের হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যেই এই কথাটি প্রযোজ্য। তাদের জাতপাত ইত্যাদির শ্রেনী বিন্যাসে যেভাবে একটি সমতল ভূমিতে উঁচু নিচুর ভেদাভেদ তৈরী করে রাখা হয়েছে তা যেন বাঙালী জাতীয়তাবাদী উঠানে এক অভিশপ্ত বিষ্ফোঁড়। তারপরেও সেই উচ্চাভিলাষী গোষ্ঠীর অতি আকাঙ্ক্ষার ফসল হিসাবে বাংলা ধর্ম ভিত্তিক বিভাজনে দু'ভাগ হোল। সেটাও তো সাত দশক আগে। কিন্তু ধর্মের উচ্চাভিলাষী খায়েসে ইদানীং সেই হিন্দুয়ানীর বাংলায় যা চলছে তা অবশ্যই বাঙালীর আপন অস্মিতার মূলে চপেটাঘাত বললে ভুল বলা হবে না। যে অহিংস ভ্রাতৃত্বের মেলবন্ধনে বহু জাতি ও ভাষার সমন্বয় ঘটিয়ে ভারত নামের মহান রাষ্ট্রটির জন্ম হয়েছিল,জন্মকালের শুভক্ষনে গীতার মহান শ্লোক এবং আযানের ধ্বনি ঠিকমত তার কানে প্রবেশ করানো হয়েছিল কিনা তা জানা নেই।  নইলে স্বাধীনতার পৌঁনে এক'শ বছর পেরিয়েও কেন এখনো সেই জাতিগত অনৈক্যের সুর! বন্দে মাতরম আর জয় হিন্দের মাতম তুলে যারা একদিন ভারত জয়ের স্বপ্ন রচনা করে বাংলাকেও খন্ড বিখন্ড করেছিলেন সেই তারাইতো সাতচল্লিশের তিন যুগ আগে অখন্ড বাংলার মায়া কান্নায় কোলকাতার রাজপথে মাতম করেছিলেন। বাঙালির ভ্রাতৃত্বের গান গেয়ে কোলকাতার রাজপথে শোর তুলেছিলেন। 'বাংলার বায়ু বাংলার জল, ও আমার দেশের মাটি' এসব ফেরি করে বৃটিশ রাজকে তটস্থ করে বোঝাতে চেয়েছিলেন যে তারা এক মন এক স্বত্ত্বা - যেন একই বৃন্তে দুটি ফুল। সুতরাং ঠাকুর মশাইরা চান নি তাই ভাঙ্গা বাংলাকে জোড়া লাগাতে বাধ্য হয়েছিল পরাক্রমশালী বৃটিশ রাজ। সেক্ষেত্রে, কি এমন ঘটেছিল যে সেই বাংলাকে আবারো ভাঙ্গতে সাতচল্লিশে তাদের এত তোড়জোড় করতে হয়েছিল!


হয়তো সেই গদবাঁধা স্রোতেই তাদের যুগ যুগান্তের প্রিন্ট করা বাক্যে সরকারী প্রেস নোটের মতই উচ্চারিত হবে, 'না না তা কেন হবে! বাংলা ভাগ তো মুসলমানরা করেছিল। ওদের মুসলিম রাষ্ট্রের প্রয়োজনেই তো ভারত ভাগের সাথে বাংলা ভাগের প্রসঙ্গটি সামনে এসেছিল'! এই নির্জলা মিথ্যাটি ওরা অর্থাৎ বাংলার পশ্চিমাংশের বাঙালীরা ঢাক ঢোল পিটিয়েই এযাবতকাল প্রচার করে এসেছেন। ফলে 'কইতে কইতে সয়া'র বাস্তবতায় তা জনশ্রুতিতেই পরিনত হয়েছে। কিন্তু সাতচল্লিশের ভারত পাকিস্তান রাষ্ট্র গঠন ও তার স্বাধীনতা প্রাপ্তির কয়েক মাস আগে থেকে প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ধর্মীয় দৃষ্টিকোন নিয়ে যে জঘন্য নগ্নতা দেখিয়ে হাজার বছরের ঐতিহ্যে পরিপুষ্ট একটি জাতিস্বত্ত্বাকে দু'টুকরো করা হোল তার উত্তর সাধারন বাঙালী এখনো খুঁজে ফিরে। সাধারনে ছড়িয়ে থাকা দাদা ভাইয়ের আদলে একই পাড়া মহল্লা বা গ্রামে পাশাপাশি ঘর গেরস্থি করা বঙালী কোন্ ধাক্কায় যে হিন্দু মুসলমান হয়ে ভিন্ গ্রহের প্রানীর পরিচয় পেল, তা তাদের চমকে দিয়েছিল সেদিনের সেই আচমকা বাঙালী ভাগের দিনটিতে। তবে সীল সর্বস্ব ভারতীয় মোড়লটি সেদিন তাঁর রহস্যময় অসহায় দৃষ্টির মুচকি হাসিতেই বুঝিয়ে দিয়েছিলেন ভবিষ্যত অশনির আশংকার কথা। কারন ততদিনে তিনি নখদন্তবিহীন ব্যাঘ্রের ভূমিকায় বাপুজির তকমা নিয়ে তৃপ্ত ও পরিপুষ্ট হয়ে মাতৃ বন্দনার আশ্রমে থিতু হয়ে পড়েছেন। 


ভারত ভাগের সাথে বাংলা ভাগের প্রসঙ্গটা উত্থাপিত হয়েছিল বাংলা থেকেই। এসব নিয়ে অনেকেই অনেক কেচ্ছা কাহিনী প্রচার করেছেন বটে, তবে ইদানীংকার সামাজিক যোগাযোগের আলোকছটায় এই বাংলা ভাগের প্রকৃত শেকড়ের সন্ধান পেতে অসুবিধা হচ্ছে না। সেটাও সেই মেষ শাবক ও নেকড়ের গল্প কাহিনীর আদলেই হয়েছিল বলে অনুমান করা যায়। বাঙালীকে হিন্দু মুসলমান লক্ষ্মন রেখা টেনে ভাগ করা হয়েছিল শুধুমাত্র কতিপয় ব্রাহ্মন্য ক্ষমতালোভী মানুষের খায়েসে। বৃহত্তর বাঙালীর স্বার্থ রক্ষার্থে বাংলাকে যে ভাগ করা হয়নি তার প্রমান মেলে যখন দেখি বিধিবদ্ধ প্রশাসনিক কর্মচারীরাও পছন্দের এপার ওপার করতে পঞ্চাশ  বায়ান্ন সাল পর্যন্ত সময় নিয়েছেন। আর শরনার্থীয় পারাপারের বিষয়টি তো ষাট দশকের পুরোটাই অবাধ ছিল। আর এই কর্মটি অনাদিকাল পর্যন্ত চলবে বলে মনে হয়। কারন এক জাতি এক ভাষা এক কৃষ্টিতে বেড়ে উঠা জনপদের কাছে কেন যেন এই উটকো ভাঙ্গনের তথাকথিত 'বার্লিন ওয়াল' মোটেই ভাল লাগে নি। বাঙালী জাতীয়তার বহ্নিশিখা এখনও তাদের এক কাতারে দাঁড়িয়ে মা মাটি ও মানুষের কথা বলার সাহস যোগায়। বাঙালী জাতীয়তার ঔজ্জ্বল্যে কতিপয় দুর্মুখ সৃষ্ট জাতপাত ও ধর্ম নিয়ে বিভাজন সব সময়ই প্রশ্নবিদ্ধ ছিল এবং এখনও আছে। 


বাস্তবতা হচ্ছে বাঙালী এখন কয়েক খন্ডে খন্ডিত হয়ে পড়েছে। সাতচল্লিশের পর দৃশত: দ্বিখন্ডিত বলা হলেও বাংলা ও বাঙালী প্রকৃত অর্থে চার টুকরো হয়েছিল। শুধু পুর্ব পশ্চিম নয়, উত্তরেও যে আরও দুখন্ড বাঙালী আসাম ও ত্রিপুরায় আঁটকে গেল সে কথা এখন অনুচ্চারিতই থাকে। যদিও তারা সাকুল্যে ভারতীয় হয়েছিল, সেটাই বাস্তবতা। পুবের মূল ভূখন্ডের বাঙালী নিজেদের অস্তিত্ব বিনির্মানে জয় বাংলার অমিত তেজের হাতিয়ার উঁচু করে এখন একমাত্র বাঙালী অস্তিত্বের আঁতুড় ঘর হয়ে বিশ্ব সভ্যতায় বাঙালীকে সামনে এনেছে। ফলে বাঙালীর বাংলা বলতে এই সবেধন নীলমনি বাংলাদেশই তাদের অস্তিত্বের আঁতুড় ঘর। সে হুতাশ তাদের আছে। 


সময় ও চাহিদার স্বত:সিদ্ধতায় বাঙালী তার আপন অস্মিতার উজ্জ্বলতায় অবগাহন করতে চায়। সে জন্যই হয়তো অস্ফুট বেদনার সুর তুলে গাইতে চায় "জয় বাংলা"র মত সেই কালজয়ী গীত। যে গীত বা শ্লোগানের ভেলায় চড়ে তাদের এক সময়ের সহোদর ভাই আজ আপন স্বত্ত্বায় দীপ্রমান। তারপরেও আপন কাঠামোয়, নিজের ভাষা, শিক্ষা সংস্কৃতি ও শিল্পকলার ভেলায় চড়ে সাঁতার কেটে তৃপ্তির নি:শ্বাস ফেলে এগোতে চায় বঙালী। তাইতো ভিন জাতীয়তার আলখেল্লা পরেও ইদানীং তারা অবচেতন মনেই জয় বাংলায় অবগাহন কর‍তে চায়। কেননা যে জাতীয়তার শৃংখলে আবদ্ধ হয়ে তারা মহান দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান হতে চেয়েছিলেন, আজ সেই জনপদের উটকো ধর্মান্ধতা তাদের সামাজিক বিন্যাসে ধংসের দামামা ডেকে এনেছে। হয়তোবা সেই অশনির আশংকায় তাদের মনের অজান্তেই আজকাল "জয় বাংলা" মুখ ফুটে বেরিয়ে আসছে। সেক্ষেত্রে বাঙালী হয়ে সামনে এগোতে গেলে যে সরল রেখায় চলার গতিপথ থাকা দরকার, সে পথ কি তারা বিনির্মান করতে পেরেছেন? জ্ঞান বুদ্ধি হওয়ার বয়স যদি দশ বছর ধরি তাহলে ১৯৬০ সালে যে কান্তার আড়ত বা হনুমান সিংএর রাইস মিল কিংবা মুনিয়াদের কাপড়ের দোকান দেখে বড় হলাম, এখনকার একবিংশের তেইশে এসেও তো তার চেয়ে তিনগুন বেশী ইনভল্বমেন্ট দেখা যায় তাদের। "জয় হিন্দে"র প্রবল তোড়ে সমাজ কাঠামোর কার্যকরী সর্বক্ষেত্রেই মাড়োয়ারী ও ভিন জাতিস্বত্ত্বার স্ফীত কলকাকলি আরো স্ফীততর হচ্ছে ওই তথাকথিত আদি বাঙালীর পবিত্র উঠানে। বাঙালী জাতীয়তাবোধের মূল প্রতিপাদ্যই তো সেখানে কোনঠাসা হয়ে পড়েছে। তাছাড়া স্বাধীনতার সাত দশক পেরিয়েও বাঙালী যেখানে তার নম:শুদ্র লেট চামার মুচি এবং বৃহত্তর মতুয়াদেরকেই বুকে টেনে নিতে পারলো না সেখানে কেন রে বাপু পুরনো কাহাবতের অর্থাৎ সাতচল্লিশের দেশ বিভাজনের সেই হিন্দু-মুসলমান নামক এস্কাপনের টেক্কা নিয়ে একটি ধর্মান্ধ রাজনীতির পিছনে লম্ফঝম্ফ করা! আগে নিজের ঘর সামলাও! একবার তো হিন্দু হতে গিয়ে বাঙালী অস্তিত্ব বিসর্জন দিতে হয়েছে। বাঙালীর আঁতুড় ঘর খুঁজতে গিয়ে আবার না সেই এক'শ বছরের পুরনো স্মৃতি অর্থাৎ বাপুজির বেশে তামাকু খেতে খেতে "রঘুপতি রাঘব রাজা রাম পতিত পাব না সীতারাম" গেয়ে প্রভাত ফেরি করতে হয় - সেটাই তো হিমালয়সম প্রশ্ন এখন।


জয় জিন্দাবাদের ভেলায় চড়ে আমরা হিন্দ পেলাম পাক পেলাম অবশেষে বাংলাকেও জয় দিয়ে ছিনিয়ে আনলাম। সেক্ষেত্রে ঋষি বঙ্কিমের "বন্দে মাতরম" এর মাতমে জাতপাত নির্বিশেষে আমরা যখন ভারত আন্দোলনে প্রভাত ফেরি করে চাঙ্গা হয়েছিলাম তখনই জিন্দাবাদের জোশ এসে আমাদেরকে জাতীয়তার নতুন তত্ত্বে বিভাজিত করে দিল। কিন্তু ধর্ম যখন  জাতি তত্বের বৈষম্যে নিয়ে ভেংচি কাটা শুরু করে তখন বাংলা তার নিজ উঠান বিনির্মানের অতুঙ্গ বাসনায় "জয় বাংলা" শ্লোগানে একাট্টা হয়। ধর্ম বর্ন ও ভেদজ্ঞানের সমস্ত কিছুর উর্ধে সৃষ্টি হয় বাঙালীর বাংলাদেশ।। মনে রাখতে হবে জয় বাংলা শুধু একটা শ্লোগান নয়। বাঙালী জাতীয়তাবাদ ও বোধের স্বপ্নচুড়া বিনির্মানের প্রথম সোপান। বাঙালির কৃষ্টি কালচার ও সামগ্রিক বাঙালীয়ানাকে সমুন্নত করার মন্ত্রগাঁথা। 

বিষয়:
avertisements 2
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির  মৃত্যু
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2