avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

আমেরিকা হাঁচি দিলে পৃথিবীর সর্দি লাগে (২)

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ১৯ এপ্রিল, বুধবার,২০২৩ | আপডেট: ০৮:৫৭ এএম, ৬ মে,সোমবার,২০২৪

Text

গ্লোবালাইজেশনের যুগে পৃথিবীকে একটা গ্রাম ধরে নিয়েই গত শতকের শেষের দিক হতে এই ধারনাটি বেশ পোক্তভাবেই তার ভিত তৈরী করছিল। করছিল বলা ঠিক হবেনা হয়তো। ইতোমধ্যে মোড়ল মাত্ববর, মেম্বার চেয়ারম্যান সব ঠিকও হয়ে গেছে। সবাই তার নিজ নিজ কর্ম চাঞ্চল্যে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছিল। সেই সূত্রেই সম্ভবত: এই মোড়ল কেন্দ্রিক সর্দি কাশির কথাটি আমার নিবন্ধের হেডলাইন হয়েছিল। একটি সুষম কাঠামোগত আচরনে পৃথিবীর উত্তর-দক্ষিণ পুর্ব-পশ্চিম তার সুনির্দিষ্ট চেহারা ও আকৃতির চালচলনে থিতু হতে চেয়েছিল। ব্যতিক্রমী বলয়ের কিছু ব্ল্যাক হোল হয়তো ছিল। সেগুলো মেরামতের কাজও খুব সুকৌশলে এগোচ্ছিল। কিন্তু একটা প্রবাদ আছে, 'লেবু বেশী কচলালে তা তেতো হয়ে যায়'। সম্ভবত: সেটাই ঘটেছে। মোড়লের মাত্ববরীর মাত্রাতিরিক্ত উচ্চাভিলাষী আকাঙ্ক্ষা লেবুর রসকে তেতো করে ফেলেছে। এখন তো দেখছি গনেশ উল্টে  যাওয়ার দশা। 


ভানু বন্দোপাধ্যায় এক সময় দুই বাংলায় বেশ বিখ্যাত একজন কৌতুক অভিনেতা ছিলেন। প্রয়াত হলেও এখনও তার রেখে যাওয়া কৌতুকের বিষয়গুলি এতদাঞ্চলে বেশ জনপ্রিয় হয়েই বিচরন করে। তার এমনই এক কৌতুক ছিল এরকম - গৃহকর্তা নিজ গৃহে আধো আধো ঘুমে শুয়ে আছেন। গভীর রাত। আলো আধারির সুনশান পরিবেশ। হঠাৎ কিছু শব্দে তার চোখ খুলে গেল। দেখেন ঘরে চোর ঢুকেছে। তিনি চুপচাপ শুয়ে আছেন এবং চোরের কীর্তি কলাপ খেয়াল করছেন। মোটামুটি বাড়ির সবকিছুই নিয়ে সে বস্তাবন্দি করে ফেলেছে। আর কিছু না পেয়ে শেষমেশ সেই চোরের চোখে পড়েছে গৃহস্তের পরনের নতুন চকচকে লুঙ্গিটির দিকে। বড়ই লোভাতুর দৃষ্টিতে তখন সে গৃহস্তের লুঙ্গিটি কিভাবে নেয়া যায় তার ফন্দি আঁটতে থাকে। ওদিকে গৃহস্ত আধা বন্ধ চোখে সবকিছু খেয়ালে রাখছেন। অবশেষে চোর যখন খুব সন্তুর্পনে পরনের লুঙ্গিতে টান দেয় তখন গৃহস্ত জেগে উঠে চোরকে হাতেনাতে ধরে ফেলেন। আমাদের বিশ্ব মোড়লের অবস্থাটাও বোধ হয়  সেরকম অবস্থায় পৌঁছেছে। একেবারে সাপের লেজে পা পড়া যাকে বলে। 


ইতিহাস তো আর এমনি এমনি লিখে হয় না। ইতিহাস তৈরী হয়। তারপর তা কালির আঁচড়ে লিপিবদ্ধ হয়। অবশ্য আমাদের ভারত আন্দোলনে এই দিকটির কথা কোন ইতিহাসে উন্মোচিত হয়েছে কি না তা জানা নেই। কলোনিয়াল প্রভূত্বের শাসকদের একটি মানবিক উদারনৈতিক দিক ক্ষেত্র বিশেষে আলগা হয়ে যায়। জেনে করলে তা হয় মুর্খতা আর না জেনে হলে সেটাকে অদূরদর্শিতা বলা হয়। তাছাড়া কলোনী ছাড়াও শক্তিধর রাষ্ট্র যখন শক্তিহীনের উপর নজর ফেলে তার ভূখন্ডে প্রভূত্ব বিস্তার করতে চায় তখন একই ধরনের ভুল তারাও করতে থাকে। এবং সেই ভুলের মাশুল তখন তাদেরকে কড়াই গন্ডায় মিটিয়ে দেয়া হয়। বিষয়টি এমনভাবে ঘটে যে তখন শত বিধি আপত্তি দিয়েও তা ঠেকানো যায়না। ভারত যখন বৃটিশদের কলোনী ছিল তখন বৃটিশ সিভিল সোসাইটির সাথে ভারতীয় সিভিল সোসাইটির শিক্ষা সংস্কৃতি ক্ষেত্রে বিনিময় কার্যক্রম চালু হয়েছিল। এর ফলে ভারতীয় অগ্রজ হিন্দু ও মুসলিম সামাজের বিদ্যার্থীদের জন্য বৃটেনে উচ্চ শিক্ষার দ্বার উন্মোচিত হয়েছিল। ফলে রাজনীতি সচেতন অগ্রনী হিন্দু ও মুসলমান ঘরের মেধাবী ছেলেরা ইংল্যান্ডে উচ্চশিক্ষা গ্রহন করে দেশে ফিরে আসে। সময় ও বাস্তবতার দাবিতে একসময় তারাই ভারত আন্দোলনের প্রধান নেতা হিসাবে সামনের সারিতে চলে আসেন। অপরদিকে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন উন্নতরা যখন নিম্নবিত্ত দেশে বিভিন্ন অর্থনৈতিক সামাজিক ও নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট খাতে প্রভাব বিস্তারের লক্ষ্যে অগ্রসর হয় তখন তারা তাদের বিরুদ্ধচারন করা গোষ্ঠীর মুখ বন্ধ করার জন্য তাদেরকে বিভিন্ন অলিখিত প্রণোদনায় আপন পক্ষে আনার চেষ্টা করে। তাদের মত ও পথের অনুসারী বানানোর লক্ষ্যে অধস্তন গোষ্ঠীর মেধাবীদের আপন আদর্শে বেড়ে উঠার সুযোগ তৈরী করে দেয়। এটাও এক সময় বুমেরাং হয়ে ফিরে আসে উচ্চাভিলাষী শক্তিধরদের বিরুদ্ধে। যুগে যুগে এই পরিক্রমাতেই ইতিহাস নির্মিত হয়েছে। 


আসি আমেরিকার হাঁচি ও পৃথিবীর সর্দি লাগা প্রসঙ্গে। সত্যিই তো তাই। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সফল পরিসমাপ্তির পর মিত্র শক্তির জোয়ারে যখন বিশ্বে অক্ষ শক্তির বিনাশ হলো তখন বিশ্ব এক ছাতার নীচে দন্ডায়মান হলেও সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় কাঠামোগত পরিচয়ে তারা দুটো বিন্যাসে পরিচিত হোল। ফলে যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে ধনবাদী ও সমাজবাদী দুটি ব্লকে পৃথবীর সুস্পষ্ট বিভাজন পরিলক্ষিত হয়। এবং যুদ্ধবাদী দুই মহাশক্তির নেতৃত্বে দুটি সামরিক জোট নির্মিত হয়ে তাদের বিভাজনের স্পষ্টতা প্রকাশ্য হয়। আমেরিকার নেতৃত্বে অন্যান্য শক্তপোক্ত ধনবাদী রাষ্ট্র ন্যাটো এবং সোভিয়েত রাশিয়ার নেতৃত্বে সমাজতান্ত্রিক দেশ সমূহ ওয়ারশ নামক এই দুই সামরিক জোটে একীভূত হয়। তবে এশিয়া ওশেনিয়া ও আমেরিকা ও আফ্রিকার দেশগুলি এসব ঝগড়া ফ্যাসাদের বাইরে থেকে নিজেদের মত করে ব্যাল্যান্স ও ম্যানেজ পদ্ধতির আশ্রয় নেয়। সেক্ষেত্রে আমারিকা যুক্ত্ররাষ্ট্র তার অর্থনৈতিক ও সামরিক এই দুই খাতের উন্নয়ন সাধন করে যেভাবে বিশ্বময় তার ছত্রপতির ইমেজ তৈরী করে প্রভুত্বের জাল বিস্তার করে রেখেছে তা সত্যিই অকল্পনীয়। শুধুমাত্র ন্যাটো, আইএমএফ, বিশ্বব্যাঙ্ক বা জাতি সংঘের মাধ্যমে সৃষ্ট বিভিন্ন সংস্থার মাধ্যমে যে নেটওয়ার্কিং সিস্টেমে আমেরিকা তার মোড়লীর খবরদারী বিশ্বময় জারি রেখেছে  তা অমোচনীয় ও অলিখিত বিধান হিসাবেই স্বীকৃত। ফলস্বরূপ ক্ষমতার একছত্র মাত্ববরীর মোহে দুনিয়াব্যাপী সে তার সামরিক ও অর্থনীতির জাল বিছিয়ে জবাবদিহিহীন অনেক অনৈতিক কাজ বাধাহীন ভাবে করে যাচ্ছে। 


অর্থনৈতিক নেটওয়ার্কের কর্তৃত্বের লেবাসে এবং সামরিক জুজুর  হুংকারে স্নায়ু যুদ্ধের পরবর্তী সময়গুলিতে আমেরিকা বিশ্বময় নিষেধাজ্ঞা বা sanction নামক খড়্গটি হাতে রেখে যে একচেটিয়া মাত্ববরীর রোলার চালাচ্ছে তার বিষাক্ত ছোবলে বিশ্ব এখন বিষাক্ত হয়ে উঠেছে। তৃতীয় বিশ্বকে হাতের মুঠোয় জিম্মি রেখে ইদানীং তার লোভাতুর দৃষ্টি পড়েছে রাশিয়া সংযুক্ত দুর্বল ও উচ্চাভিলাষী ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাষ্ট্রগুলির উপর। ন্যটো সম্প্রসারনের নামে পুর্বের ওয়ারশভুক্ত সেইসব ক্ষুদ্র রাষ্ট্রগুলিকে প্রলুব্ধ করে নিজের দলে ভিড়ানোর মাস্টার প্ল্যান নিয়ে সে এগোচ্ছে। অথচ সোভিয়েত রাশিয়া ভেঙ্গে যাওয়ার পর যখন ওয়ারশ সামরিক ফ্রন্ট বিলুপ্ত করা হয়, নিয়ম মোতাবেক সেসময় আমেরিকা নিয়ন্ত্রিত ন্যাটোরও বিলুপ্ত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সাম্রাজ্যবাদী সূদুর প্রসারী লক্ষ্যমাত্রা স্থির করেই হয়তো সে সময় ন্যাটো বিলুপ্ত করা হয়নি যা বিশ্ব মানবতার বিশ্বস্ততায় অযৌক্তিক ছিল। সেক্ষেত্রে কমিউনিষ্ট নিয়ন্ত্রিত মোড়ল রাশিয়া এবং ক্ষেত্রবিশেষ তার সমকক্ষ সহযোগী কমিউনিষ্ট চীন সেটা ভালভাবে দেখেনি। ফলে তাদের বুনিয়াদ শক্ত করার অন্তর্নিহিত কার্যক্রমে তারা সচল ছিল।


ঘটনাটি ঘটলো এমন এক মোক্ষম সময়ে যখন রাশিয়া হতে খসে পড়া সীমান্ত সংলগ্ন  ইউক্রেন নামক রাষ্ট্রটির ক্ষমতায় বসলেন একজন অরাজনৈতিক কৌতুক অভিনেতা। অবশ্য মুক্ত অর্থনীতির টোপে পুর্ব ইউরোপীয় দেশ সমূহে ততদিনে পশ্চিমের চাকচিক্য ও কৃত্রিম উন্নয়নের  হাওয়ায় জনজীবনে কিছুটা হলেও দোল খাইয়েছিল। পশ্চিমাদের ক্রমাগত শক্তিমত্তা ও অর্থনৈতিক জৌলুশের কারিশমায় সাধারন জনগনেও একটা পশিমা মুখী ঢেউ বইতে থাকে। ফলে তৎকালীন সোভিয়েত ভুক্ত পুর্ব ইউরোপীয় দেশগুলি নিজেদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করনের আকাঙ্ক্ষায় ন্যাটোভুক্ত হওয়ার দিকে ঝুঁকে পড়ে। ওদিকে সুপার পাওয়ার রাশিয়া অস্তিত্ব সংকটের আতংকে তার পূর্ব মিত্রদের সেপথে পা না বাড়ানোর পরামর্শ দেয়। কিন্তু ইতোমধ্যে পূর্ব ইউরোপের কয়েকটি দেশ যখন বাধাহীন ভাবে ন্যাটোভুক্ত হয়ে যায় তখন নিজেদের নিরাপত্তার হুমকি মনে করে রাশিয়া তার সীমান্ত ঘেঁষা ইউক্রেনকে ওপথা পা মাড়াতে নিষেধ করে। সেক্ষেত্রে পশ্চিমা মধুর টানে ভূখন্ডগত সামঞ্জস্যতা আমলে না নিয়ে ইউক্রেন রাশিয়াকে উপেক্ষা করে সে পথেই অগ্রসর হয়। ফলে রাশিয়া তার নিজস্ব নিরাপত্তা ঝুঁকির আশংকায় ইউক্রেন আক্রমন করে বসে। ওদিকে বিশ্ব মোড়ল আমেরিকা তার হাতে রক্ষিত স্যাংশন বোমা প্রয়োগ করে রাশিয়াকে ছিন্নভিন্ন করার মানিসিকতায় একটার পর একটা অর্থনৈতিক ও সামরিক নিষেধাজ্ঞা জারি করে। রাশিয়াও তখন তার উৎস হতে ইউরোপ জুড়ে পাইপ লাইনের মাধ্যমে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করে দেয়। এমনকি শস্য ভান্ডার হিসাবে খ্যাত পুর্ব ইউরোপের দেশ সমূহ হতে খাদ্য শস্য সরবরাহ কমে গেলে বিশ্বব্যাপী খাদ্যশস্য সরবরাহের ঘাটতিসহ অন্যান্য অর্থনৈতিক বিষয়ে চাপ পড়তে শুরু করে। কারন পৃথবীর অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় সর্বক্ষেত্রে আমেরিকান ডলারের প্রাধান্যেই লেনদেন বা বিনিময় ব্যবস্থা প্রচলিত বিধায় নিষেধাজ্ঞা জটিলতায় দেশে দেশে ডলার স্বল্পতা সৃষ্টি হয়। 


ইউক্রেন ও রাশিয়া যুদ্ধ প্রলম্বিত হওয়ায় দেশে দেশে কেন্দ্রীয় অর্থ ব্যবস্থাপনার লেনদেনে ডলার সংকটের সৃষ্টি হয়। ফলে বিশ্বময় ডলার ব্যবস্থাপনার বিকল্প হিসাবে বৃহৎ অর্থনীতির মুদ্রা ব্যবস্থায় রুবেল ইউয়ান রুপি ও ইয়েন এর দ্বিপাক্ষিক বা বহুমুখী লেনদেনের চিন্তা ভাবনা শুরু হয়। ইদানীং ডলার নির্ভরতা কমিয়ে এভাবেই বিশ্ব বাণিজ্যের বিকল্প হিসাবে কাজ শুরু হয়ে  গেছে। ফলে বিশ্ব মোড়ল আমারিকার মাথায় বাজ পড়ার অবস্থা। ডলার শাসনের বিশ্বময়তা এবং নির্ভরযোগ্যতা এবং তার এক চেটিয়া আধিপত্য কমে গেলে আমারিকার মাত্ববরীর ক্ষমতাও কমে যাবে। তাছাড়া অস্ত্র প্রতিযোগিতার ক্ষেত্রেও মধ্যমানের দেশগুলোর অনেকক্ষেত্রে এগিয়ে যাওয়া এবং পৃথবীতে পারমানবিক অস্ত্রধারী দেশের সংখ্যা বেড়ে যাওয়াই আমারিকার দাদাগিরি এমনিতেই সিকস্তির দিকে। ফলে আমেরিকার সর্দি হলে পৃথিবীর যে কাশি জ্বরের আশংকার কথা উচ্চারিত হচ্ছে সে চ্যাপ্টারের ইতি ঘটতে চলেছে বলেই মনে হয়। সেক্ষেত্রে বিশ্বময় অর্থনীতির কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপনায় ডলার আধিপত্য হ্রাস এবং অস্ত্র ব্যবসা এবং সামরিক শক্তিমত্তায় একচেটিয়া দাদাগিরির অবসান হলে বিশ্ব রাজনীতি সামরিকনীতি ও অর্থনীতি কোন্ শৃংখলে অবগাহন করবে তা সময়ই বলে দিবে। 

আশংকা থেকে যায়, বিশ্ব ভ্রাতৃত্ব ও একাত্মতার মোড়লী-দন্ড (leadership) বিচ্ছিন্নতায় অবগাহন করলে ফল হিতে বিপরীত হওয়ার সম্ভাবনাই বেশী।   

বিষয়:
avertisements 2
বিশেষজ্ঞ হিসেবে ৩৩৫ রোগীকে চিকিৎসা, পর জানা গেল তিনি ডাক্তারই নন
বিশেষজ্ঞ হিসেবে ৩৩৫ রোগীকে চিকিৎসা, পর জানা গেল তিনি ডাক্তারই নন
১৭ রোগীকে হত্যার দায়ে, নার্সকে ৭৬০ বছরের কারাদণ্ড
১৭ রোগীকে হত্যার দায়ে, নার্সকে ৭৬০ বছরের কারাদণ্ড
জিজ্ঞাসাবাদে লোমহর্ষক বর্ণনা মানুষের হাত-পা কেটে পৈশাচিক আনন্দ পেতেন মিল্টন
জিজ্ঞাসাবাদে লোমহর্ষক বর্ণনা মানুষের হাত-পা কেটে পৈশাচিক আনন্দ পেতেন মিল্টন
‘ভ্রান্ত’ আতঙ্কে বাড়ছে না মোবাইল টাওয়ার, সেবাবঞ্চিত গ্রাহকরা
‘ভ্রান্ত’ আতঙ্কে বাড়ছে না মোবাইল টাওয়ার, সেবাবঞ্চিত গ্রাহকরা
প্রয়োজনের ১২ শতাংশ ধাত্রী দিয়ে চলছে মাতৃত্বকালীন সেবা
প্রয়োজনের ১২ শতাংশ ধাত্রী দিয়ে চলছে মাতৃত্বকালীন সেবা
দুবাইয়ে ১৬ শ্রমিকের কোটিপতি জীবন
দুবাইয়ে ১৬ শ্রমিকের কোটিপতি জীবন
হেলিকপ্টারে চড়ে বউ আনলেন পোশাকশ্রমিক
হেলিকপ্টারে চড়ে বউ আনলেন পোশাকশ্রমিক
গাজীপুরে দেয়াল ছাড়াই হাসপাতালের ফ্লোর, ১২তলা থেকে পড়ে রোগীর মৃত্যু
গাজীপুরে দেয়াল ছাড়াই হাসপাতালের ফ্লোর, ১২তলা থেকে পড়ে রোগীর মৃত্যু
বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে দুই ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ ১৬৫তম
বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে দুই ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ ১৬৫তম
কানাডায় শিখ নেতা হরদীপ হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে  ৩ ভারতীয় গ্রেপ্তার
কানাডায় শিখ নেতা হরদীপ হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে ৩ ভারতীয় গ্রেপ্তার
হাতের টানে উঠে যাচ্ছে রাস্তার পিচ ঢালাই
হাতের টানে উঠে যাচ্ছে রাস্তার পিচ ঢালাই
ভারতে শাড়ি থেকে যেভাবে দ্রুত ছড়াচ্ছে ক্যান্সার!
ভারতে শাড়ি থেকে যেভাবে দ্রুত ছড়াচ্ছে ক্যান্সার!
রাস্তায় ‘পুলিশ’ স্টিকারযুক্ত গাড়িতে যাচাই করবে পুলিশ
রাস্তায় ‘পুলিশ’ স্টিকারযুক্ত গাড়িতে যাচাই করবে পুলিশ
নিকট আত্মীয়দের যারা প্রার্থী করছেন, ভবিষ্যতে তাদের নিয়েই থাকতে হবে- প্রধানমন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
নিকট আত্মীয়দের যারা প্রার্থী করছেন, ভবিষ্যতে তাদের নিয়েই থাকতে হবে- প্রধানমন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
‘আমাকে উৎখাত করলে পরবর্তীতে কে আসবে’ , প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর
‘আমাকে উৎখাত করলে পরবর্তীতে কে আসবে’ , প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2