avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

আমেরিকা হাঁচি দিলে পৃথিবীর সর্দি লাগে

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ১৬ এপ্রিল,রবিবার,২০২৩ | আপডেট: ০৮:১৮ পিএম, ২০ ডিসেম্বর,শুক্রবার,২০২৪

Text

এক প্রথিতযশা বুদ্ধিজীবি ড: দিপেশ চক্রবর্তী। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের লরেন্স এ কিম্পটন ডিস্টিংগুইসড সার্ভিস প্রফেসর হিসাবে কাজ করছেন। ইতিহাস নিয়ে তিনি চর্চা করেন। মানব জাতির নিম্নবর্গের উপর অধ্যয়নসহ, জলবায়ু ও পরিবেশ ছাড়াও উত্তর-উপনিবেশ তত্ব নিয়েও নিবিড়ভাবে কাজ করছেন তিনি। দিপেশ বাবুর কাজ নিয়ে কথা বলার কোন ন্যুনতম স্টাডি বা অভিজ্ঞতা আমার নেই। তবে যে বাস্তব শক্ত কথাটি উচ্চারন করে তিনি আমার প্রিয়ভাজন হয়েছেন সেটাকে মুখ্য করে আমার বক্তব্য তুলে ধরতে চাই। স্থানীয় একটি প্রথম সারির দৈনিকে প্রায় প্রত্যহ বিশিষ্ট জনদের সাক্ষাৎকার মূলক বিষয় ভিত্তিক আলাপ আলোচনায় অনেক কিছু জানার থাকে। কিছুদিন আগে শ্রদ্ধেয় শিক্ষক আইমুন নিশাতের কথপোকথনে জলবায়ু নদী শাসন সমন্ধে অনেক কিছুই জেনেছিলাম। বিষয়ভিত্তিক এই ভিন্নধর্মী আয়োজনে একটি পাঠক শ্রেনী আকৃষ্ট হন। প্রথম আলোর এই আয়োজনকে সাধুবাদ জানাতেই হয়। 

 

সত্যিকার অর্থে এসব প্রশ্নোত্তর পর্বের আলোচনা থেকে শেখা ও জানার অনেক কিছুই থাকে। ড: চক্রবর্তীর বিশ্লেশন মূলক বক্তব্যে বেশ গভীরতা আছে। উত্তর কলোনিয়াল উচ্চারনে দেখা যায় জাতিগত একাত্মতাকে তুচ্ছ করে মানুষ ধর্মীয় পরিচয়ে নিজের জাত্য পরিচয়ে তৃপ্ত হতে চেয়েছে। এটা শুধু বাঙালী জাতির হিন্দু মুসলমান ইস্যু নয়। পরাধীন মানসিকতায় বেড়ে উঠা একই জাতিগত সমাজ যখন দেখেছে স্বাধীন স্বত্ত্বা নিয়ে এগোতে গেলে গরিষ্ঠতার সহয়তা নিয়ে ভিন্ন ধর্মীরা ক্ষমতাবান হবে তখন তারা তাদের সংখ্যাধিক্যের অঞ্চলে নতুন ভূখন্ডের দাবি নিয়ে এগিয়ে যায়। বাংলা ভাগের ক্ষেত্রে পূর্ব ও পশ্চিমের বিভাজন এভাবেই সম্পন্ন হয়েছিল বলে ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়। এতে ধর্মীয় লাভালাভের ক্ষেত্রে হিন্দুরা পশ্চিম বাংলাকে হিন্দু বাংলায় রূপান্তর করে নিজেদের মত করে একচেটিয়া ভাবে এগিয়ে গেছে। ফলে সেখানকার সংখ্যালঘু মুসলমানেরা ফ্রন্ট লাইনে না আসতে পেরে পিছিয়ে গেছে। পশ্চিমের উপরতলার সুবিধাভোগীরা ধর্ম কর্ম শাসনসহ প্রাপ্তিযোগের সর্বক্ষেত্রে সুবিধা ভোগ করে একটা সুনির্দিষ্ট সময় অতিবাহিত হওয়ার পর আপন অস্তিত্ব মেরামতে আর সফল হতে পারেনি। এমনকি ধর্মীয় অনুশাসনের বেড়াজালে হিন্দু পরিবার মুসলমান পরিবারের সাথে খোলামেলা মিশতে না পেরে একটা প্রচ্ছন্ন বিভেদ রেখা তাদের মধ্যে পারস্পারিক বিভেদের দেয়াল তৈরী করে দিয়েছে। কলোনিয়াল উত্তর সমাজ ও রাষ্ট্র জীবনে ধর্মীয় বিভাজনের এই রূপ চুড়ান্ত আকার ধারন ক'রে ভারতীয় উপমহাদেশে দ্বিজাতি তত্বের দুটি মেরু তৈরী করে দিয়েছে। ফলে রাজনীতি ও রাষ্ট্রনীতির শুদ্ধতা তৈরী করে যতই আমরা এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি না কেন, ধর্মান্ধতার বিষাক্ত বিষের প্রভাবে আমাদের গতিপথ সব সময়  একটা সন্দেহ ও অবিশ্বাসের দোলাচালে ঘুরপাক খেতে থাকবে। 

 

তিনি তার গবেষনার এক পর্যায়ে উপলব্ধি করেছেন যে জাতি ভাষা কোন ব্যাপার নয়। অর্থ প্রপ্তির সহজলভ্যতাকে প্রাধান্য দিয়ে হিন্দু অগ্রজ শ্রেনী কলকাতা কেন্দ্রিকতার জোশে বাংলা ভাগের ভূমিকায় অবিবেচকের মত রোল প্লে করেছে। সেক্ষেত্রে তার বিবেচনায় স্বাধীনতা পরবর্তী বছর পনের ষোল যদি একত্রে থেকে আমরা  চলতে পারতাম তাহলে সেই ধর্মীয় সন্দেহ ও অবিশ্বাসের শেকড় এমনিতেই নির্মুল হয়ে যেত। হয়তো প্রথম দিকে ঝগড়া-ঝাঁটি একটু আধটু হোত কিন্তু সামগ্রিক বিবেচনায় জাতিগত উন্নতি ও উৎকর্ষতা বিনির্মানে আমদের চেতনা তখন এমনিতেই হিন্দু মুসলমান না থেকে বাঙালীময় হয়ে যেত। মহাত্মা গান্ধীরও সেরকম মত ছিল বলে তিনি উল্লেখ করেছেন। সেক্ষেত্রে অগ্রসর হিন্দু বাঙালীদের সর্বভারতীয় হয়ে জগৎ খ্যাত হওয়ার উচ্চাকাংখাকে সবিস্তারে ব্যাখ্যায় না নিলেও প্রকারান্তরে বুঝাতে চেয়েছেন যে হিন্দু নেতা মোড়লদের তৎসময়ের কলকাতা কেন্দ্রিকতার চাকচিক্য ও অর্থ প্রবাহের মোহতেই তারা বেশী আকৃষ্ট ছিল। ধর্মটা তাদের কাছে মুখ্য ছিল না। কারন হাজার বছরের ভারত বিনির্মানে হিন্দুর সামাজিক ও ধর্মীয় প্রভাব যেমন মুসলমামদের সমাজে প্রবাহিত ছিল তেমনি মুসলমানদের ধর্মীয় আচার আচরনের শিক্ষায় হিন্দুরাও থিতু হয়ে গেছিল। তার পরেও ধর্ম প্রাধান্যের জোশ তৈরী করে গোষ্ঠী প্রধান্যের স্বার্থেই বাঙালীর জাতিগত বিভাজন হয়েছিল। তাছাড়া ভারত পাকিস্তান বিভাজনে হিন্দু মুসলমান দুটি প্রধান ধর্ম এই পথটাকে ত্বরান্বিত করলেও অন্যান্য জাতিস্বত্বা যেমন তামিল, গুজরাঠী, পাঞ্জাবী, উড়িয়া, অসমিয়াদের রবিঠাকুরের 'জনগনমন অধিনায়ক… ভারত ভাগ্যবিধাতা' তাদেরকে একত্রে থাকার মন্ত্রে থিতু রেখেছিল। ইতিহাস পঠন পাঠনের এই বিচিত্রতাই ইতিহাসকে সমৃদ্ধ করেছে। 

 

মানব জাতির নিম্নবর্গের উপর আলোচনার সূত্র ধরে তিনি এক জায়গায় বলেছেন বিশ্বময় উচ্চ ও নিম্ন কথাটি প্রতিষ্ঠিত সত্য। আর সর্বক্ষেত্রে বিশেষ করে বাঙালী ক্যানভাসে দেখা যায় নিম্নরা উচ্চদের দ্বারা সর্বক্ষেত্রেই নিগৃহীত। সেটা ধর্মীয় ও সামাজিক সব ক্ষেত্রেই। স্বামী বউ পেটায়, মুনিব ভৃত্য পেটায়, জমিদার প্রজা পেটায় ধরনের এই নিগ্রহের ব্যাপারগুলো আছে। ধর্মের বিষয়ে তিনি যেটা বুঝাতে চেয়েছেন তা পরিস্কার ভাবেই বলা হয়েছে। হিন্দু ধর্মের গোত্র  বিভাজনের ফলে সামাজিক ও মানবিক মূল্যবোধে যে অবক্ষয় হয়েছে বা হচ্ছে সেটা তো উঁচু নীচুরই কথা। সেক্ষেত্রে নিম্নবর্গের এই অছ্যুৎ শিডিউল কাস্ট, শিডিউল ট্রাইব, ওবিসি তাদের ধর্মীয় দু:খ কথার কাহিনী নিয়েই তাদের দিন রাত্রির গল্প শুরু হয়।। তবে মুসলমানদের ক্ষেত্রে এটা প্রযোজ্য নয় কারন ইসলাম সাম্য ও শান্তির কথা বলে। তাদের মধ্যে জাতিগত ধর্মীয় ভেদাভেদ নেই। ধর্মীয় ও সামাজিক ভেদাভেদই একসময় সামাজিক আন্দোলনের সূত্রপাত ঘটিয়েছে। ফলে সামাজিক এবং রাষ্ট্রীয় কাঠামোবাদে মানুষ আকৃষ্ট হয়েছে। মার্কসবাদ, লেলিনবাদ বা সাম্প্রতিক কালের মাওবাদ তারই প্রকৃষ্ট উদাহারন। তিনি যখন আমারিকার নিগ্রোদের সাথে আফ্রিকার নিগ্রোদের মিলাতে চান সেখানে উপমহাদেশের নেটিভদের মিল খুঁজে পান। আবার ইতিহাসের শিক্ষক হিসাবে আমেরিকার কালোদের নিয়ে আলোচনাকালে তিনি সবকিছুই আমেরিকাময় দেখেন। অর্থাৎ একমুখী ইতিহাসের দাপট তার চোখে ধরা পড়ে। 

 

তিনি তার কোন এক লেখায় বলেছেন,'আমেরিকা হাঁচি দিলে পৃথিবীর সর্দি লাগে'। কথাটির যথার্থতা আছে বৈকি। গ্লোবালাইজেশনের তোড়ে এখনকার পৃথিবী একটি গ্রামে পরিনত হয়েছে। আহমদ ছফার অরাজনৈতিক প্রবন্ধ গ্রন্থের একটি নিবন্ধে একটি গ্রামেকে নিয়ে তার  নিবন্ধটি পড়েছিলাম। তিনি তার নিবন্ধে গ্রামের বিভিন্ন পেশাজীবি মানুষসহ সর্ব সাকুল্যে দু''হাজার গ্রামবাসীকে নিয়ে যেভাবে তাদের বিন্যাসিত করেছেন তাতে করে আজকের দিনের বিশ্বময়তা  যেন একসুত্রে গাঁথা। গ্রামের মোড়ল মাত্ববর চাষা ভুষা নাপিত কামার কুমার জেলে মুঠে সবাই একত্রিত হয়ে যেমন একটি স্বয়ং সম্পুর্ন গ্রামের পত্তন ঘটিয়েছে, তেমনি আজকের পৃথবীর গ্লোবালাইজেশন পদ্ধতি তারই রূপান্তর। প্রতীকি ধারনায় সেক্ষেত্রে আমেরিকাকে এই বৃহৎ গ্রামের মোড়ল ধরেই তো তিনি তার লেখনীতে এই সত্য বচনটি অকপটে লিখে দিয়েছেন। মোটকথা সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার ঘুর্নাজালে সৃষ্ট অসম বিন্যাসের ফসল হিসাবে গড়ে উঠেছে আজকের দিনের উঁচু নীচু ছোট বড় চাকর মুনিব রাজা প্রজার শ্রেনী বিন্যাস। আর কলোনিয়াল উত্তর ধ্যান ধারনায় তার বিন্যাসে সমাজ ও ধর্ম সামনে এসে তাকে ক্ষতবিক্ষত করেছে। 

বিষয়:
avertisements 2
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির  মৃত্যু
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2