avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

চর্বিত চর্বন

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ২৬ মার্চ,রবিবার,২০২৩ | আপডেট: ১২:০৬ এএম, ২১ ডিসেম্বর,শনিবার,২০২৪

Text

জানি না আমার এই নিবন্ধটি কত জনকে তুষ্ট করতে পারবে! কত জনকেই বা রূষ্ট করবে - সে আশংকাও রয়ে যায়। কারন নীতিভ্রষ্ট রাজনৈতিক অঙ্গনের নৈতিক মূল্যবোধহীন উঠানে পাঁচ দশকের বয়স কালের স্বাধীন ভূখন্ডের এই বাংলাদেশে এখনো আমরা আমাদের সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে কাঁধে কাঁধ মিলাতে পারি নি। এমনকি বর্তমান সময়ে রাজনৈতিক শিষ্টাচারসহ সহমর্মিতা ও নৈতিক মূল্যবোধের ন্যুনতম পর্যায়টিও আমরা হারিয়ে ফেলেছি। আমাদের রাজনীতি এখন ব্যক্তি পর্যায়ের স্তুতি ও বন্দনার হেসেলে ঢুকে  ছটপট করছে। পঞ্চাশ বছরের সুদীর্ঘ পথ চলায় আমরা এখন এমন এক পর্যায়ে এসে পৌঁছেছি যে আমাদের রাজনীতির আদর্শ বলে কিছু নেই। কমিউনিষ্টরা না হয় আন্তর্জাতিকতাবাদের মার্কস গোর্কিদের থিউরি আউড়িয়ে লেলিন মাওকে আঁকড়ে ধরে এগোতে চাইবে। কিন্তু আমরা এই পঞ্চাশ বছরের উঠানে যে 'এ' ও 'বি' এর পিছনে হন্যে হয়ে ফেরি করে বেড়াচ্ছি, সেটার আদর্শ কি? 


আমার আওয়াজ শুনে একদল চেঁচিয়ে উঠবেন। কেন 'মুজিব আদর্শ'। মহান নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ইত্যাদি ইত্যাদি বলে মুখে ফেনা তুলবেন। কিন্তু যিনি এসব বলে সত্যিকারের দেশপ্রেমিক দেশনায়ক মুজিবের নামে হাজারো চর্বিত চর্বন করবেন, তার দিকে তাকিয়ে আমরা কি দেখি! তেল চুয়ানি গোলগাপ্পা চেহেরা আর পাজামা পাঞ্জাবীর উপর গায়ে জড়ানো হাতাকাটা কালো কোট। আজকাল তো রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠান কিংবা রক্ত পরম্পরার নেত্রীকে দেখানো ছাড়া এসব মুজিব কোট চোখেও পড়ে না। রাজনীতির পোড় খাওয়া, বাঙালীয়ানার শতভাগে থেকে যে মানুষটি তার কর্মফলে মহামানব হলেন সেই তাকেই তো আমরা অবশিষ্টরা নির্বংশ করে দিতে চেয়েছি। ভাগ্যিস, অভিশপ্ত পনেরোর সেই ক্ষনে রক্ত পরম্পরার কন্যা দুটি বিদেশ বিভুঁইয়ে অবস্থান করছিলেন। দৃশ্যপটে কি দেখি আমরা। সেই একই কাসুন্দি। বাহাত্তর-পঁচাত্তরে যে জপমালা হাতে মোসাহেবরা হুক্কাহুয়া করে তাদের আখের গুছিয়েছেন, এখনকার প্রেক্ষাপটে তার কোন পার্থক্য আছে কি? বরঞ্চ ডিজিট্যাল আধুনিক প্রযুক্তির এই স্মার্ট সময়ে তাদের বিশ্বস্ততা ডিজিট্যালাইজড হয়ে এখন অক্টোপাসের ষোল ঠ্যাঁংয়ের স্থলে তা সুশ্রী ও মসৃণ বত্রিশ ঠ্যাঁংয়ে রূপ নিয়েছে। তারাই এখন মহান নেতার স্মৃতি স্তম্ভ বানিয়ে দেশে মুজিব আদর্শের বাঁড় এনেছে! 


বনি আদম নামের এক বাঙালী ভদ্রলোক এখন অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী। তার বাড়ি বৃহত্তর নোয়াখালীর সন্দীপে। তিনি তার নামে পরিচালিত একটি ভিডিও চ্যানেলে সমসাময়িক বিয়য়াদি নিয়ে মাঝেমধ্যে কিছু চমকপ্রদ ভিডিও ক্লিপ তৈরী করেন যা বেশ ভাইর‍্যাল হয়। সেই তারই একটি এপিসোড বেশ কিছুদিন আগে আমি দেখেছিলাম। বিষয়টি ছিল ছাত্রলীগ এবং মুজিব আদর্শ। ঢাকার এক নামকরা সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে তিনি সেখানকার লেখাপড়ার বর্তমান হালচিত্র এবং ছাত্র রাজনীতির দৌর্দান্ড প্রতাপশালী ছাত্রলীগ নেতা কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেছিলেন। অনার্স বা মাস্টার্সে পড়া ছাত্রদের পড়ালেখার প্রশ্নত্তোরের পর্বটি ছিল হাতাশ হওয়ার মত। আবার মুজিব আদর্শের পতাকাতলে লালন পালন হওয়া ছাত্রনেতা কর্মীদের কাছে করা প্রশ্নগুলির উত্তর শুনে নিজেকে অসহায় মনে হয়েছিল সেদিন। অর্থাৎ মুজিব আদর্শ যে কি, মুজিববাদী ছাত্র নেতা কর্মীরা তা বলতে পারেনি সেদিন। ছাত্রলীগ কি কেন কবে প্রতিষ্ঠা হয়েছে কিংবা মূল রাজনীতির ছয় দফা এবং ছাত্র আন্দোলনের এগার দফা  ইত্যাদি আরো সব বেসিক প্রশ্নের উত্তর নিবেদিতপ্রান ছাত্রলীগের কর্মী নেতারা বলতে পারে নি। উদাহারনটা প্রতীকি হলেও মুজিব আদর্শে দাপুটে চলাফেরা করা ডাকসাইটে অধিকাংশ পদাধিকারীও যে এটা নিয়ে ঢোক গিলবেন তা হলফ করে বলে দেয়া যায়। 


সোজা কথা, রাজনীতি তো এখন অনুশীলন করে শিখতে হয় না। রাজনীতির এখন কোন প্রথম পাঠ দ্বিতীয় বা তৃতীয় পাঠের অনুশীলন বা কর্মশালার দরকার পড়ে না। ওই যে বলেছি রক্ত পরম্পরার বংশগতি, কিছু ক্ষেপাটে অতি ভক্তির নির্লোভ ও নিরহংকারী কর্মী এবং পচা প্যাঁক হতে উঠে আসা সন্ত্রাসী মস্তানী করা পেশী শক্তির মানুষরাই আজ রাজনীতির সামনের মুখ। প্রথম দলটি পিতা পিতৃব্যের পরম্পরার ফসল। দ্বিতীয় দল প্রকৃত রাজনীতি পাগল দেশপ্রেমিক মানুষ। আর তৃতীয় দল মাসলম্যান দাদাগিরির ভোগদখলকারী ক্যাডার। এখানে প্রথম দল রাজা, দ্বিতীয় দল হতভাগ্য প্রজা আর তৃতীয় দল পরম্পরা রাজনীতির পোষ্য মহাপরাক্রমশালী সিপাহশালার। এই ত্রয়ী সমন্বয়ে সৃষ্ট রাজনীতিতে থাকে শুধু পিতা পিতৃব্যের কিংবা মাতা মাতামহের স্তুতি বন্দনার অবিরাম চর্বিত চর্বন। স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পেরিয়েও আজকের দিনে এখনো যখন আমাদের কানের কাছে ছুতো অজুহাতে বাজানো হয় সেই হেমিলিয়নের সাতই মার্চের "এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রাম", তখন বর্তমান স্টেক হোল্ডারদের রাজনৈতিক দেউলিয়াত্ব বিকটভাবে ফুটে উঠে। পঞ্চাশ ষাট বছর আগের মহান নেতার সেই মহা কাব্যিক জাগরনের ভাষন যত্রতত্র এবং যখন তখন বাজানোর যথার্থতা কতটুকু? ওটা তো ইতিহাস। সে কম্ম তো সারা করে আমরা একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশের প্রতিষ্ঠা করে অর্ধ শতাব্দী পার করে ফেলেছি। তাঁর কর্ম ও আদর্শের পথকে মসৃন করে তার চিন্তা ও চেতনায় দেশকে গড়ে তোলাই এখন মুখ্য কাজ। তাছাড়া মহান নেতার বক্তৃতা বিবৃতি আওড়িয়ে, তাঁর কর্ম যজ্ঞের হাজারো ফিরিস্তি তুলে ধরে তাঁকে নিয়ে বিকিকিনি করছি কিনা সেটার উত্তর কে দিবে? তাঁর ভাষন বক্তৃতার বাজারজাত করে তার নামে  হাজারো কর্মকান্ড জারি রেখে দেশ গড়ার মূল প্রতিপাদ্যে আমরা আছি কিনা সেটা দেখার মালিক কে? বঙ্গবন্ধুর সেই প্রিয় মালিকদের (আম জনতা) আমরা কোন্ অবস্থানে রেখেছি সেটাই বিবেচ্য হওয়া উচিত নয় কি? সুতরাং মহান নেতার আদর্শের উত্তরাধিকারীর দাবিদাররা  কি করছে কি খাচ্ছে, দেশ প্রেমের কোন্ প্যারামিটারে তাদের অবস্থান সেটাই বাঙালী দেখতে চায়। মহান নেতার আদর্শের কোন্ ল্যান্ডস্কেপে আজকের উত্তরসূরীদের  অবস্থান সেটা কি কেউ বলতে পারবেন? শীর্ষবিন্দু বা বর্তমানের শিরোমনি ছাড়া আর কোন্ পাত্রটি কলুষ মুক্ত আছে, কেউ কি বলবেন? 


এতো গেল "এ" পক্ষের ফালনামা। উঁকি মেরে দেখুন তো "বি" এর ফালনামা কি বলে! সেখানেও চর্বো-চোষ্য-লেহ্যের বাড় বাড়ন্ত। এখানেও কথিত তিনটি স্তর সাজিয়ে রাখা আছে। কোন উপায় নেই টু শব্দটি করার। তবে 'এ' পক্ষের মত নিবেদিত প্রান এবং ক্ষ্যাপাটে তৃনমূলের ভিত এখানে অনুপস্থিত বলেই মনে হয়। জনশ্রুতি আছে বাংলার সাধারন মানুষের একটা প্রচ্ছন্ন আশীর্বাদের কল্যানেই এদের অস্তিত্বের বাড় বাড়ন্ত। সম্ভবত: 'এ' ওয়ালাদের অতিরিক্ত দাপাদাপি এবং বাংলাদেশ সৃষ্টির আত্ম অহমিকাই সাধারন মানুষকে তাদের এই প্ল্যাটফরমের প্রতি অনীহার কারন বলে ধরে নেয়া হয়। তবে চারিত্রিক বিশ্লেষনে এই যে এ ও বি এর "আদর্শ" নিয়ে কথা হোল তা সত্যিকার অর্থেই শুভংকরের ফাঁকি ছাড়া আর কিছুই নয়। যে কর্ম ধারার মহান ব্রত নিয়ে একজন দেশ বরেন্য সিপাহশালার ব্যারাক ছেড়ে সাধারন মানুষের কাঁধে হাত রাখলেন তাঁর কর্মের কোন্ সততায় পরবর্তী উত্তরসূরীরা তা লালন করেছেন! ব্যক্তি বন্দনার হাজারো গলিপথে আজ তাদের সরব বিচরন। কিন্তু একজন সফল সৈনিকের তৈরী করা যে আদর্শ নিয়ে তাদের চলার কথা ছিল সেটা কি তারা ধরে রাখতে পেরেছেন? নাকি 'এ'ওয়ালাদের মত একই পথের যাত্রী হয়ে বাংলার সাধারন মানুষের আবেগ নিয়ে খেলায় মেতে নিজেদের চাকচিক্য বাড়াতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন! 


রাজনীতি কি শুধুই ব্যক্তি বন্দনার পাঠশালা? পারিবারিক শোকেস তৈরীর উর্বরা জমি! জীবন চলার প্রতিটি ক্ষেত্রেই আজ ব্যক্তি বন্দনা, ব্যক্তি স্তুতির মহা আয়োজন। আর সেটা করতে গিয়ে পক্ষ বিপক্ষের গালমন্দ এবং অশোভন উচ্চারনের পাল্টাপাল্টি শ্লোগান। যে মহান ব্যক্তিদ্বয়ের কর্ম সাফল্যের সিঁড়িতে চেপে আমরা দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রজন্মের মানুষেরা তাঁদের স্তুতি বন্দনায় মশগুল থাকতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করছি, সেই মহান ব্যক্তিদের কোন্ আদর্শে আমরা দীপ্রমান হচ্ছি! ব্যক্তি নয় আদর্শই হোক আমাদের চলমান উন্নয়নের মূলকথা। যে আদর্শের ছায়াতলে লালিত পালিত হয়ে বঙ্গবন্ধু আমাদের জীবন ও দেশ গড়ার পথ তৈরী করে দিয়েছেন, সেই আদর্শের 'মুজিব বাদ'কে সামনে রেখে এগিয়ে চলাটাই কি শ্রেয় নয়। আবার যে আদর্শের ছায়াতলে একজন ব্যারাকের জেনারেল সাধারন মানুষের কাতারে এসে আমাদের বাংলাদেশী হওয়ার স্বপ্ন দেখিয়ে নিজের জীবন বিসর্জন দিয়ে গেছেন, তাঁর অপুর্ন কাজের প্রকৃত কর্মী হয়ে দেশ গড়ার বাঙালী হয়েই তো আমাদের এগিয়ে চলা উচিত। দুজনেই বাংলাদেশ আন্দোলনের চলমান বহ্নিশিখা। ওদের কর্মধারার যোগ্য উত্তর পুরুষ হয়ে দ্যুতি ছড়াতে হলে আমাদেরকে তাঁদের চলার পথের প্রতিটি অঙ্গীকারকে আরাধ্য করে এগোতে হবে। ব্যক্তি নয়, ব্যক্তির কর্ম সাফল্যের স্তুতি বন্দনায় এবং তার বাস্তবায়নে এগিয়ে যাওয়ার শপথে দৃঢ় সংকল্প নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। ব্যক্তিকে স্মরনে রাখবো তাদের কাজের গতিধারা সচল রেখে। কারনে অকারনে ব্যক্তি সংকীর্তন উহ্য রেখে, আসুন না মহান ব্যক্তিদের দেখানো পথে দেশ গড়ার শপথে এগিয়ে চলি। সেটাই হোক মহান ব্যক্তিদের সম্মান জানানোর প্রকৃষ্ট উদাহারন।  

বিষয়:
avertisements 2
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির  মৃত্যু
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2