avertisements 2
Text

জালাল উদ্দিন আহমেদ

বাঙালীয়ানার একুশ

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ২৭ ফেব্রুয়ারী,সোমবার,২০২৩ | আপডেট: ০৫:২৮ পিএম, ২০ ডিসেম্বর,শুক্রবার,২০২৪

Text

ভাষা শহীদদের স্মৃতি: কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার

'আমার হাতে আলাদিনের চেরাগ নাই যে আমি তা ঘষে সব পাল্টে দিব'- কোন এক সুধী সমাবেশে এদেশের কোন এক মহামহিম এই সুবচনটি উচ্চারন করেছিলেন। এই কথাটির মধ্যে একটি প্রচ্ছন্ন আক্ষেপ রয়েছে। রয়েছে নিজের অক্ষমতার বহিঃপ্রকাশ। তিনি রাজনীতির কারিগর ছিলেন। কিন্তু যে রাজনীতি দিয়ে তিনি এই সমাজে বক্তব্য দেয়ার অধিকার অর্জন করলেন সেই সমাজের অনুসঙ্গগুলি তাকে তার আকুতির জন্য কতটুকু সহযোগীতা করেছিল সেটাই ছিল এক সাগর প্রশ্ন! সেক্ষেত্রে নিন্দুকেরা হয়তো প্রশাসনিক অদক্ষতার প্রশ্ন তুলবেন। কিন্তু সব কিছু কি প্রশাসন দিয়ে হয়! সমাজবিদরা তার সামাজিক দায়বদ্ধতা নিয়ে সমাজের দিকনির্দেশক হয়ে মাঠে থাকবেন। রাজনীতিবিদরা তাদের রাজনৈতিক শিষ্ঠাচার ও সহমর্মিতা এবং সুনির্দিষ্ট আদর্শ নিয়ে দেশ সেবায় ব্রতী হবেন। আর সরকারী মেকানিজম তাদের জন্য নির্দিষ্টকৃত কর্মক্ষেত্র পরিচ্ছন্নভাবে সচল রেখে দেশকে এগিয়ে নেয়ার যোগ্য কর্মী হিসাবে প্রতিভার স্বাক্ষর রাখবেন। এটাই তো হওয়া উচিত।  

উদ্ধৃত বাক্যটি ছিল সদ্য স্বধীন দেশের প্রথম দিকের কোন এক ফেব্রুয়ারী মাসে একুশের কোন এক অনুষ্ঠানে। দেশে ব্যবহারিক ক্ষেত্রে বাংলা ভাষার প্রচলনের সর্বময়তা নিশ্চিত করা এবং বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির উৎকর্ষতা সাধনে কবি সাহিত্যিকদের একযোগে কাজ করার প্রয়োজনীয়তার কথাও উল্লেখ করা হয়। স্বাধীনতার অর্ধ শতাব্দী পেরিয়ে এখনও সেই হা-হুতাশ নিয়েই আমাদের যাপিত জীবন। কেন এমন হচ্ছে, কেন আমরা আমাদের মুখের ভাষায় সিঁড়ি গেঁথে লব্ধ স্বাধীনতা অর্জনের পরও কাঙ্ক্ষিত অর্জনে শতভাগ বাংলাময় করতে পারছি না। এটা যদিও কোটি টাকার প্রশ্ন তবুও এটা নিয়ে গা লাগানোর জন্য দেশপ্রেমিক একঝাঁক নিবেদিত প্রান বাঙালী কি আমরা পেয়েছি? কিংবা এসব নিয়ে যারা এগোতে চায় তাদের জন্য রাষ্ট্রীয় গুচ্ছ সেবা বা উদ্দীপক প্রনোদনার কোন সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনা কি আমাদের আছে? শুধু ফেব্রুয়ারী মাস এলেই শোকের আলোছায়া তৈরী করার যে ধুম পড়ে যায় তাতে কি মনে হয় ভাষা সংক্রান্ত চিন্তা চেতনার পুষ্টতায় তা কোন কাজে আসবে? মফস্বল জীবনের বাল্য ও কৈশরের সময়ে যে উৎসাহ ও উদ্দীপনায় এই একুশকে নিয়ে স্বপ্ন দেখতাম, কবিতা লিখতাম, ছবি আঁকতাম কিংবা কৈশরের শেষ প্রান্তে নগর জীবনে এসে যে উৎসাহ ও উদ্দীপনায় কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে একুশকে বরন করতাম তার ছিটেফোঁটাও কি এখন চোখে পড়ে? একবিংশের তেইশে আমার এই সাড়ে তিন কুড়ি বয়সে আমি যখন একুশের প্রথম প্রহরের আকাঙ্ক্ষায় টিভির লাইভ প্রোগ্রামে খালি পায়ে শহীদ বেদীতে ফুল দেয়ার দৃশ্য দেখে আবেগে আপ্লুত হই, তখন একই ছাদের নীচে বসবাসরত আমার টিন এজার নাতিপুতিরা ডেক্স টপ বা হ্যান্ড সেটে ব্যস্ত থাকে আধুনিক প্রযুক্তির ইউটিউবের গেম, রোব্লক্স কিংবা ভিন্নধর্মী বিভিন্ন কার্টুন ইত্যাদি নিয়ে। 

বাংলা ভাষা সংস্কৃতি নিয়ে চোখ বুলাতে গেলে যে বাস্তবতা সবার আগে মনে দাগ কাটে তা হচ্ছে এর সীমাবদ্ধতা ও প্রভাব বিস্তারের সক্ষমতা। বাঙালী ও বাংলার সীমানা ও চৌহদ্দি নির্ধারনে যখন আমরা চোখ মেলি তখন দেখি এক বিস্তৃত সবুজ ও শ্যামল বাংলার বিশালতা। যে বিশালতা নিয়ে বাঙলা একসময় বাঙালীময় ছিল তার ভগ্নাংশ হয়ে বাঙালীর বাংলাদেশ উচ্চারনে যতই আত্মোরম্ভিতা করিনা কেন, প্রকৃত উচ্চারনে বাঙালী ও বাংলা সেই ১৯০৫ সালের বঙ্গভঙ্গের পূর্ব বাংলাতেই পড়ে রয়েছে। আমরা কি বৃহত্তর বাংলার সূদুর সীমান্তের সেই মানভূম, ধানবাদ, মুঙ্গের, পুর্ব ঝাড়খন্ড, কিংবা আসাম অঞ্চলের বরাক, গোয়ালপাড়া,শিলচর এমনকি কামরূপ কামাখ্যার বাঙালিময়তার কথা উচ্চারন করতে পারিনা? বরাকের বাংলা ভাষা আন্দোলনের ঐতিহাসিক চাহিদা শতবর্ষ পেরিয়ে গেলেও সেখানকার সেই প্রদেশের চল্লিশ লাখ বাংলা ভাষাভাষিরা যখন  অসমিয়াদের নির্যাতনে নিষ্পেষিত হয় তখন তাদের জন্য স্বাধীন স্বত্ত্বার বাঙালীই তো সবার আগে কথা বলবে। বাংলা প্রতিষ্ঠার জন্য রাজপথে প্রান দেয়া সেই কমলা ভট্টাচার্যের কথা কিংবা কানাইলাল নিয়োগী, চন্ডিচরন সুত্রধর, সুনীল সরকারসহ যে এগারজন বাঙালী ১৯৬১ সালে শিলচরে প্রকাশ্য রাজপথে গুলি খেয়ে প্রান বিসর্জন দিলেন তারা কি বাংলা ভাষা আন্দোলনের ইতিহাসের কেউ নন? আবার ১৯৪৮ থেকে শুরু করে ১৯৫৬ পর্যন্ত মানভূমের বাঙালীরা বাংলা ভাষা প্রতিষ্ঠার দাবিতে যে শ্রম ত্যাগ ও জীবন বলি দিলেন, সেটাও তো বাংলা ভাষা আন্দোলনের জীবন্ত ইতিহাস৷ মানভূমের অতুল ঘোষ ও তার স্ত্রী লাবন্য প্রভা ঘোষ যে ত্যাগ তিতিক্ষায় ১৯৫৬ সালে ভারত সরকারকে বাধ্য করে বিহারের মানভূম ভেঙ্গে পুরুলিয়া জেলা করিয়ে  বাংলায় স্বত:সিদ্ধ করালেন সেটা নিয়ে কি বলবো আমরা৷ এখনো যে বিহারের ধানবাদ, মুঙ্গেরের বাঙালীরা বাংলা নিয়ে ছটপট করছে তার সামান্যতম উচ্চারনের সহমর্মিতা কি আমরা দেখাতে পারিনা? একদেশ হওয়ার সুবিধাভোগে যে বাঙালীরা একাত্তরের পর পাকিস্তানে থিতু হয়ে আজ তিরিশ চল্লিশ লাখে পৌঁছেছে তারা তো আজ রাষ্ট্রবিহীন মানব সন্তান হয়ে মানবেতর জীবনের সওয়ারী হয়ে ধুঁকছে!  সুতরাং বাঙালীর বাংলাদেশ হওয়ার বদান্যতায় আমরা কতটুকু মস্তিষ্ক ও হস্ত প্রসারিত করে বাংলাকে নিয়ে বাঙালীময় করতে পেরেছি বা চেয়েছি তা কি কেউ ভেবেছেন? একুশের অনুপ্রেরনায় তারা কি বছরের এই দিনটায় স্মরনে আসতে পারে না? যাদের ভাববার কথা, তাদেরই বা সেই সময় কোথায়! তারা তো, রাজনীতি ও ক্ষমতা দখলের 'মিউজিক্যাল চেয়ারে'র মধ্যেই বাংলার অর্ধ শতাব্দী শেষ করলেন। পিতা ও ঘোষকের ক্যারিশ্ম্যাটিক সাতই মার্চ এবং সাতাশ মার্চ নিয়েই তারা বাংলাকে ভেজে খাচ্ছেন। সেক্ষেত্রে যদি শিক্ষা ও সংস্কৃতির পাটাতনকে স্বচ্ছ্বতার স্বতন্ত্রতায় গতিময় করার প্রয়াস নেয়া যেত তাহলে বাংলার বিশ্বজনীন আবেদন নতুন আঙ্গিকে প্রস্ফুটিত হোত বলে ধারনা করা যায়। যদি ভুল না বলি তবে এটা তো বলাই যায় যে বাঙালীর ভাষা আন্দোলনের বায়ান্ন এবং তার একুশের প্রেরনায় উজ্জীবিত হয়েই তো বরাক বা মানভূম আন্দোলনের জীয়ন কাঠি তৈরী হয়েছিল। যদিও বরাকের ভাষা আন্দোলন এর বহু আগে ভিত্তি পেয়েছিল। তবে বায়ান্নের সাফল্যই তো তাদের একষট্টির গন বিস্ফোরনে জাগ দিয়েছিল বলে ধরে নেয়া যায়।  

জাতিগত প্রতিষ্ঠায় আমাদের গাঁথুনিটা বেশ শক্ত। জানিনা ভূমন্ডলের আর কোন জাতি তাদের আপন অস্মিতার আলোক ছটায় এভাবে শক্তপোক্তভাবে তার পায়ের মাটি শক্ত করেছে! তবে নিজেদের উঠান আপন করে নেয়ার পথে বাঙালীকে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে। আবার এও লক্ষ্য করা যায়, বাংলার উপর ভিনভাষী জনগোষ্ঠীর চাপিয়ে দেয়া বা মুখের ভাষা কেড়ে নেয়ার একটা ঐতিহ্যগত প্রবনতা যুগে যুগে ঘ'টে চলেছে। পুর্ব পাকিস্তানে উর্দুর দৈরাত্ম্য, আসাম রাজ্যের সরকারী ভাষা হিসাবে একসময় বাংলা রাজ করেছে। সে সময়টা সম্ভবত: ১৮৩৬ থেকে ১৮৭৬ সাল পর্যন্ত বহাল ছিল। বিহারের মানভূম সিংভূম ধানবাদে ত্রিশ শতাংশ বাঙালী হয়েও তারা ভাষার অধিকার পায় না। আসামে এক তৃতীয়াংশ বাঙালী হয়েও নিজের ভাষা ব্যবহারের অধিকারে তারা বঞ্চিত। আবার পশ্চিম বঙ্গে ছিয়াশি শতাশ বাঙালী হলেও বিহারী ও বাহারী ভাষার তোড়ে এবং দিল্লির প্রচ্ছন্ন মদতে বাংলা ভাষা এখন নির্বাসিত দ্বীপের ভাষা হয়ে প্রতিনিয়ত ধুঁকছে। সেখানে বাংলা ভাষার অস্তিত্ব খুঁজতে গেলে ঊনবিংশে গড়ে উঠা কলেজ স্ট্রীটে হানা দেয়া ছাড়া উপায় নাই। বাঙালী যুগে যুগে এভাবেই ভাষা সন্ত্রাসে জর্জরিত হয়েছে। 

বিশ্বময় তিরিশ-বত্রিশ কোটির এক পঞ্চমাংশ আদিবাসী বাঙালী আজ তার ভাষা ও ভূমি এবং সাধারন নাগরিক সুযোগ সুবিধার অধিকারে নিগৃহীত ও বঞ্চিত। বরাক শিলচরের আদিবাসী বাঙালী সমাজ কতটুকু নাগরিক সুবিধাভোগে আছেন জানিনা, তবে অসমিয়া ভাষা না জানলে তাদের সরকারী চাকরী বাকরী বা অন্যান্য সুযোগ সুবিধার ভান্ডারে যে ভাঁড়ে মা ভবানী সেটা স্পষ্টতই বলা যায়। তেমনি করে বিহারের ধানবাদ মুঙ্গের বা ঝাড়খন্ডের পুর্বাঞ্চলে আদি বাঙালীরাও সেই মাইনক্যার চিপায় পড়ে আছে বলে আমরা জেনেছি। ওদিকে পাকিস্তান রাষ্ট্রে তিরিশ চল্লিশ লাখ বাঙালী তো রাষ্টেবিহীন মানব সন্তান হয়েই করাচী ও সিন্ধে ধুঁকছে, তা বিভিন্ন রিপোর্টেই পাওয়া যায়। সেক্ষেত্রে বাংলায় রাজ করতে আসা উর্দুওয়ালারা একাত্তরে এতকিছু জাতিগত নৈরাজ্য করার পরও সেই বাঙালী রাষ্ট্রের আতিথেয়তায় বর্তমানে বাঙালী হওয়ার গ্রীন কার্ড পেয়েছে সেটা চোখে আঙ্গুল দিয়ে বিশ্ব সমাজকে দেখানো যায়। পাশাপাশি বার্মিজ দস্যু জান্তার নির্মম অত্যাচারে বাস্তুচ্যুত রাখাইন নামক এক প্রদেশের জাতিগত রোহিংগার প্রায় পনের লাখ বাংলাভাষী আদম সন্তানকে যেভাবে বাংলার সরকার ও জনগন মানবতার সহমর্মিতায় আশ্রয় দেয়াসহ ভরন পোষনের মানবিক কাজগুলি করে যাচ্ছে তা কি বিশ্ব সমাজ দেখতে পাচ্ছেন না! বাঙালী উদার জাতি। তার এই উদারতার সুযোগ নিয়ে বিশ্ব সম্প্রদায়ের ভিন্ন ভিন্ন জাতিস্বত্ত্বা যেভাবে বাঙালীকে নিগ্রহের যাঁতাকলে নিষ্পেষিত করছে তা যদি কোন এক সময়ে উপরে থুথু ফেলে তার গতি প্রত্যক্ষ করার সেই থুথু গেলার গল্পটির সমতুল্য হয়ে সামনে চলে আসে তখন সেটা কি ভাল হবে? সেক্ষেত্রে স্বাধীন স্বত্ত্বার বাঙালী হিসাবে বিশ্বময় ছড়িয়ে থাকা বাঙালীদের কথা আমাদের ভাবতে হবে বৈকি! ভিন দেশের অভ্যন্তরীন বিষয়ে নাক না গলিয়েও বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির জাগরনে নিয়মের ব্যত্যয় না ঘটিয়ে আমরা সামগ্রিক আচরনে বাংলা ভাষা সংস্কৃতির পেরেন্ট পৃষ্টপোষক হিসাবে সামনের সারিতে আসতে পারি। একুশকে ব্র‍্যান্ডিং করে আমরা বিশ্ব বাঙালীর আদর্শিক আসনটা পোক্ত করতে পারি। তবে তা ১৯০৫, ১৯১১ এবং ১৯৪৭কে ভুলেই শুরু করতে হবে। অবশ্যই সেটা কথায় না হয়ে কাজ এবং কর্মযজ্ঞের সুচারু অনুশীলনের মাধ্যমে শুরু করতে হবে। তবেই না বিশ্ব ব্রম্ভান্ডের তিরিশ কোটি বাঙালী তাদের ভাষা ও সংস্কৃতির পীঠস্থান হিসাবে ঢাকাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখবে। বিনি সুতোর মালা গেঁথে বাঙালী তার সাহিত্য সংস্কৃতি নিয়ে একমঞ্চে গেয়ে উঠবে, 'বাংলার মাটি বাংলার জল বাংলার বায়ু বাংলার ফল, পুন্য হোক পুন্য হোক হে ভগবান'। বাঙালীয়ানার একুশ বাঙালীত্বে পোক্ত হয়ে বিশ্ব ব্রম্ভান্ডের মাতৃ ভাষার অনুশীলনের পথ নির্দেশক হোক - এই কামনা নিরন্তর।   

avertisements 2
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
পপ তারকা থেকে নীলছবির নায়িকা, আয় কোটি টাকা
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
৯/১১-র ধাঁচে রাশিয়ায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
দুই চীনা তরুণীর স্বপ্নে বদলে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাটারিচালিত রিকশা
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
‘অবৈধ বাংলাদেশিদের’ জন্য ডিটেনশন সেন্টার খুলবে ভারত
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
একটি ডিমের দাম ৩০ হাজার টাকা!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
ভারতীয় গণমাধ্যমে ‘জোর করে’ হিন্দু নির্যাতন নিয়ে বক্তব্য ভাইরাল!
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
সিরিয়ার বিদ্রোহীরা কী বিশ্বাসযোগ্য?
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
ফেক আইডি, তছনছ জীবন
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
চাঁদা না দেওয়ায় শাহবাগের দোকান বন্ধের হুমকি ছাত্রদল-যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের, সিসি ক্যামেরায় পড়ল ধরা
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বিশ্ব ইজতেমার ভবিষ্যৎ কী?
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
বাংলাদেশ-ভারত : এক সময়ের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এখন বৈরী 
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির  মৃত্যু
ইসরায়েল হামলায় সাত শিশুসহ একই পরিবারের ১০ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
বিএনপির একঝাঁক তরুণের হাতে পূর্বসূরির ঝাণ্ডা
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কিয়েভে ৬ বিদেশি দূতাবাসে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
সারা দেশে ‘জয় বাংলা কিলিং মিশন’ গঠনের প্রস্তাব, ভিডিও ভাইরাল
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
দুনিয়ার সবচেয়ে আজব সেতু বাংলাদেশে!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
গাছের সঙ্গে বাঁধা সাত শিশু কাওছারের জীবন!
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
কারাগারে পরিকল্পনা, তিন মাসেই কোটিপতি ২ যুবক
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর  আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে দুই বাংলাদেশীর আকস্মিক মৃত্যু
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
সিডনিতে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত তরুনী খুন
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অস্ট্রেলিয়ার কারাগারেই আরেক বন্দিকে কোপালেন সেই বাংলাদেশি ছাত্রী সোমা
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
অক্সফোর্ডের করোনার ভ্যাকসিন বিরোধীতায় অস্ট্রেলিয়ার ইমাম ও আর্চবিশপ
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
কিশোরীর সাথে যৌন সম্পর্কের চেষ্টাঃ সিডনিতে বাংলাদেশী ছাত্র গ্রেপ্তার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
মাস্টারশেফ অস্ট্রেলিয়ার সেরা ৪-এ বাংলাদেশি-অস্ট্রেলিয়ান কিশোয়ার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
হুইপপুত্রের গোপন ব্যবসার বলি তরুণ ব্যাংকার
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
খোলা চুলে সিগারেট হাতে এবার নতুন বার্তা দিলেন পরীমণি
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে পড়ে সিডনির  দুই বাংলাদেশীর  মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
কুইন্সল্যান্ডে বারবিকিউ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষককের আকস্মিক মৃত্যু
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
হাটে কচুর লতি বিক্রি নিয়ে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
‘পারসন অব দ্য ইয়ারে’ ভূ‌ষিত হলেন বসুন্ধরা এম‌ডি
avertisements 2
avertisements 2